এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • কলতান ও ইলিনা - ২২ 

    Anjan Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ২৫ অক্টোবর ২০২৫ | ৩০ বার পঠিত
  • | | | | | | | | | ১০ | ১১ | ১২ | ১৩ | ১৪ | ১৫ | ১৬ | ১৭ | ১৮ | ১৯ | ২০ | ২১ | ২২
    ( ২২)

    রাত প্রায় এগারোটা বাজে। কলতান তমালের দেওয়া রিপোর্টগুলো খুলে বসল। ওয়াশরুম থেকে পাওয়া রক্ত, চুলের ডি এন এ মেলেনি। এটা অভিনব কোন ব্যাপার না, প্রত্যাশিতই ছিল কলতানের কাছে। চুলটা, ধরা যেতে পারে আততায়ীর। ইঞ্জেকশান সিরিঞ্জের নিডল থেকে টুসির পার্টিকল পাওয়া গেছে বলছে রিপোর্টে। ভাববার মতো বিষয়। আর যেটা এই মুহুর্তে কলতানের কাছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সেটা হল গলায় আঙুলের ছাপের রিপোর্ট এবং একটা তোয়ালে রুমালে লেগে থাকা ঘাম থেকে পাওয়া ডি এন এ মিলিয়ে দেখা।
    রক্তটা হয় ইলিনার কিংবা আততায়ীর। এটা জানতে পারলে কাজ প্রায় শেষ। রক্তটা ওখানে কী করে পড়ল সেটা পরে ভাবলেও চলবে। রক্তের ধরণ দেখে মনে হচ্ছে বমির সঙ্গে বেরিয়েছে, তমাল ঘোষের রিপোর্ট বলছে।
    তোয়ালে রুমাল আর ইলিনার গলায় লেগে থাকা চুলের ডি এন এ মিলে গেলে আর রক্ত নিয়ে মাথা ঘামাবার তেমন প্রয়োজন থাকবে না।
    তবে কলতান জানে, খুনের মোটিভ বার করাটাই সবচেয়ে কঠিন কাজ।
    সে যাক, কলতান ইলিনা সেনের গলায় আঙুলের ছাপের ব্যাপারে উদগ্রীব হয়ে আছে। কিন্তু মোবাইলের ছবি খুব সম্ভবত পরিষ্কার কিছু সংগ্রহ করতে পারেনি। কলতান খানিকটা হতাশ হল।
    এটা ঠিকমতো পেলে আর কোন চিন্তা ছিল না। মামলা প্রায় হাতের মুঠোয় এসে যেত।
    ভাবল, তমালকে ফোন লাগাই। এখনও জেগে আছে নিশ্চয়ই। দেখা গেল তমাল এখনও ঘুমোয়নি।
    --- ' বলুন কলতানদা... '
    --- ' এত রাতে ডিসটার্ব করছি, ডোন্ট মাইন্ড... '
    --- ' আরে দূর... ওসব ফর্মালিটি ছাড়ুন তো... বলুন... '
    --- ' ভিক্টিমের গলার ওপর ফিঙ্গারপ্রিন্ট... '
    --- ' জানতাম আপনি ওটা বলবেন। চিন্তা করবেন না। আমি কালকেই ওটা ডিজিটাল মাইক্রোস্ক্যানারে ফেলে দেখব আমার এক বন্ধুর ল্যাবে গিয়ে। ওটাতে আশা করি প্রেসাইজ ইমপ্রেশসন পাব। আই উইল ট্রাই মাই লেভেল বেস্ট টু এক্সট্র্যাক্ট অ্যাপ্রোপ্রিয়েট আউটপুট কলতানদা ... '
    --- ' থ্যাঙ্ক ইউ ব্রাদার... শুয়ে পড় এখন। আর কথা বাড়াচ্ছি না। গুড নাইট ... '

    সকালে উঠে কলতান চা খেতে খেতে ভাবল তমালের রিপোর্ট নিশ্চয়ই বিকেলের আগে পাওয়া যাবে না। তার আগে একটা জরুরী কাজ একটু ছুঁয়ে রাখা যাক।
    কলতান কাপের চা টা ধীরে সুস্থে শেষ করল, তারপর অ্যাডভোকেট বিক্রমজিৎ নিয়োগীর মোবাইল নম্বর ডায়াল করল। কলতান ভাবল এই সাতসকালে উকিলবাবু ফোন ধরার মতো অবস্থায় আছে কিনা কে জানে।
    বিক্রমবাবু কিন্তু ফোন তুললেন।
    --- ' গুড মর্নিং মিস্টার গুপ্ত .... বলুন... '
    --- ' না, তেমন গম্ভীর কিছু না... সকালবেলায় হঠাৎ আপনার কথা মনে পড়ল তাই ... '
    --- ' ওহ, হোয়াট এ গ্রেট প্রিভিলেজ ! সকালবেলায় ঘুম থেকে উঠে তো লোকে ঠাকুর দেবতাকে স্মরণ করে, সেখানে আপনি আমার মতো পাপী তাপীর সঙ্গে যোগাযোগ করছেন... কী সৌভাগ্য ! '
    --- ' না, বিক্রমবাবু ওরকম করে বলবেন না প্লীজ। আপনি কেন পাপীতাপী হবেন ? কত মানুষকে লিগ্যাল সাপোর্ট দিচ্ছেন। কত লোককে বাঁচাচ্ছেন... '
    মনে মনে বলল, ' আর কত জনকে মারছেন তার ঠিক নেই... '
    বিক্রমবাবু বললেন, ' সেটা আর ক'জন বোঝে বলুন... লোকে তো শুধু আমাদের বদনামই করে... '
    --- ' লোকের কথা বাদ দিন। গড্ডালিকাপ্রবাহে ভেসে যাবেন না। আপনি এত রিনাউনড একজন ইয়ে... আপনার ওই অশ্বিনীকেও আমার খুব ভাল লাগে। ভেরি ওয়েল বিহেবড। আপনারা কোথাও গেলে কি ও একা থাকে বাড়িতে ? '
    --- ' হ্যাঁ... ও খুব বিশ্বাসী। উই রিলাই হিম ভেরি মাচ... '
    --- ' আপনারা যতক্ষণ না থাকেন অশ্বিনী বাড়ি থেকে বেরোয় না ? '
    --- ' খুব দরকার পড়লে বেরোয় হয়ত গেট লক করে.... অল্প কিছুক্ষণের জন্য... '
    --- ' ছাব্বিশে আগস্ট তো আপনারা ছিলেন না, না ? '
    --- ' না... সম্বন্ধীর বিয়ের ব্যাপার ছিল। অনেক রাত হয়েছিল ফিরতে। অশ্বিনী জেগে ছিল। খুব ডিউটিফুল... '
    --- ' আচ্ছা আচ্ছা। ও এর মধ্যে বাড়ি থেকে বেরিয়েছিল কিনা জানেন না বোধহয় ... '
    --- ' না, ওসব জিজ্ঞেস করিনি। প্রয়োজন বোধ করিনি। কিন্তু, কলতানবাবু এসব আউট অফ দা কনটেক্সট কথা হঠাৎ জিজ্ঞেস করতে শুরু করলেন কেন বলুন তো... '
    --- ' না কিছু না, গোয়েন্দাদের কাছে কোন কিছুই আউট অফ দা কনটেক্সট নয়, এটাই হল প্যারাডক্স বুঝলেন তো... যাকগে ওসব ট্রিভিয়াল ইস্যু বাদ দিন। আমার গাড়িটার কি হল ? '
    --- ' মানে ? '
    --- ' সেদিন আপনার সঙ্গে কথা হল না, ভুলে গেলেন ? একটা সেকেন্ড হ্যান্ড হুন্ডাই গাড়ি... আমার খুব ইচ্ছে একটা কেনবার... '
    --- ' ও হ্যাঁ... বুঝতে পেরেছি। কিন্তু ওটা তো একটু মুশ্কিল হয়ে যাচ্ছে। মালিক, কি জানি কেন এখন রাজি হচ্ছে না সেল করতে। অন্য গাড়ি হলে হবে না ? মালিক রাজি না হলে তো কিছু করার নেই ... '
    --- ' না না... তা বললে কী করে হবে। আমি কত আশা করে আছি। আমার ওই গাড়িটাই চাই... '
    কলতান নাছোড়বান্দা ভঙ্গীতে বলল।
    ' .... সেলিং প্রসেস ফারনিশ করার ব্যবস্থা আমি করব। কিচ্ছু চিন্তা করবেন না... '
    --- ' না, সে ঠিক আছে... ওটা কোন ব্যাপার না। কিন্তু গাড়ির মালিক গাড়ি ডিসপোজ করতে রাজি না হলে কী করা যাবে ? '
    --- ' না না... ওটা কোন কথা নয়। রাজি করাতে হবে। দরজার হলে আমি ওনার সঙ্গে কথা বলতে পারি। আপনি একটু সাহায্য করুন... ভদ্রলোকের সঙ্গে আমাকে মিট করিয়ে দিন। আমি কথা বলে নেব। কবে যাবেন বলুন ? '
    কলতানের অদ্ভুত রকম পীড়াপীড়ির ধরন দেখে বিক্রমবাবু বেশ ঘাবড়ে গেলেন। কলতানের আক্রমন প্রতিহত করার জন্য ঠিক কী করা উচিৎ তিনি চটজলদি ভেবে উঠতে পারলেন না।
    তার মনে কী সব ওলোট পালোট খাচ্ছে তা শুধু তিনিই জানেন।
    আপাতত এ প্রসঙ্গটা থেকে নিস্তার পাবার আকুলতা থেকে তিনি আর কথা না বাড়িয়ে তড়িঘড়ি বললেন, ' আচ্ছা ঠিক আছে... মিস্টার গুপ্ত... আমি ওনার সঙ্গে একটু কথা বলে নিই। কাল পরশুর মধ্যে আপনাকে জানাব... ঠিক আছে ? একটা কল আসছে মিস্টার গুপ্ত... আমি পরে আপনাকে কল ব্যাক করব... ওক্কে? '
    উকিলবাবু কেটে গেলেন। কলতান মনে মনে বলল, অ্যাডভোকেট সাহেব বোধহয় স্ট্র্যাটেজি ঠিক করতে বসবেন এখন। দেখা যাক কী বার্তা নিয়ে আসেন উনি।

    এরপর একটা কাজ হল, জার্মান কনসুলেটে একবার টোকা মারা। বেলা দুটো বাজে। গুগল সার্চ করে কন্ট্যাক্ট নম্বরটা পেতে অসুবিধা হয়নি।
    বেশ কয়েকবার চেষ্টা করার পর এনকোয়্যারির লাইনটা ধরা গেল।
    ওদিক থেকে নারীকণ্ঠ শোনা গেল, ' হ্যালো, গুড আফটারনুন, জার্মান এমব্যাসি কলকাটা... হাউ ক্যান উই হেলপ ইউ ? '
    --- ' গুড আফটারনুন। উড ইউ প্লীজ পুট মি টু মিস্টার জেরার্ড ম্যুলার অফ ইয়োর অফিস ? '
    ওদিক থেকে ভদ্রমহিলা কিছুটা বিস্মিত স্বরে বললেন, ' জেরার্ড ম্যুলার! আর ইউ শিয়োর অ্যাবাউট ইট স্যার ? '
    --- ' হোয়াই... ইজ দেয়ার এনি প্রবলেম ম্যাডাম ? '
    --- ' আয়্যাম জাস্ট গেটিং ইট চেকড ওয়ান্স মোর, হোল্ড অন এ বিট... '
    --- ' ওক্কে... গেট ইট ডান... '
    ডেস্কটপের কী বোর্ডের খটাখট খটাখট আওয়াজ আসছে। প্রায় মিনিটখানেক নীরবতার পর অপারেটর ভদ্রমহিলা পুনরায় কথা বললেন।
    --- ' সরি স্যার... কানট্ ফিগার আউট এনিবডি ইন দি অফিস বাই দিস নেম। মে বি, হি ইজ উইথ সাম আদার হাউস। হোয়াট ইউ সেড... মিস্টার জেরার্ড ম্যুলার, ইজন'ট ইট ? '
    --- ' রাইট ম্যাডাম। দ্যাটস ইট... '
    --- ' সরি দেন... কানট্ জাস্ট ডু এনিথিং... জাস্ট কানট্ হেল্প... '
    --- ' ওক্কে... নেভার মাইন্ড ... থ্যাঙ্ক ইউ ভেরি মাচ... '

    ফোন ছেড়ে দিয়ে কলতান ভাবল, ' ভাল রে ভাল... কাকে ছেড়ে কাকে ধরব ... গোপেশ্বরের মোবাইলের ছবি কী আর মিথ্যে বলেছে। রাত একটা ছাপ্পান্ন মিনিটে তোলা ছবিতে পরিষ্কার দেখা যাচ্ছে একটা খাঁটি দেশি লোক গাড়ি চালাচ্ছে। কোন সাহেব সুবো নয়। জেরার্ড ফেরার্ড কোথা থেকে আসবে ? '

    ( ক্রমশ )

    ***********
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
    | | | | | | | | | ১০ | ১১ | ১২ | ১৩ | ১৪ | ১৫ | ১৬ | ১৭ | ১৮ | ১৯ | ২০ | ২১ | ২২
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লুকিয়ে না থেকে প্রতিক্রিয়া দিন