এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • বুলবুলভাজা  পড়াবই  বই পছন্দসই

  • এতদিন যে বসেছিলেম

    হীরেন সিংহরায়
    পড়াবই | বই পছন্দসই | ১৭ মার্চ ২০২৪ | ১৩৫৯ বার পঠিত | রেটিং ৫ (১ জন)
  • জীবনের শেষ প্রান্তে এসে একটু পিছন ফিরে তাকিয়ে দেখলে হাহাকার জাগে মনে। হাতে এখন সময় আছে তাই আমার বিলাপ - কত জানার ছিল, শেখার ছিল তার কতটুকু জানলাম? কেবল পাঠ্য পুস্তক, খবরের কাগজ, কর্মকর্তার নির্দেশ অনুযায়ী দিনগত অর্থ অর্জনের চেষ্টা? টেলিভিশনের প্রলাপ?

    কোন পাঠ্য পুস্তক? ফরাসি বিপ্লবের কারণ সম্বন্ধে যাহা জান লিখ? আমরা এসেছি কোথা থেকে? আমার ওপরের কয়েক পুরুষের নাম পেয়েছি বংশ তালিকা থেকে। সে মাত্র কয়েকশো বছরের ইতিহাস- তাঁরা কোথা থেকে এলেন? অরণ্যের সমস্ত প্রতিকূলতার মধ্যে বল্কল ধারী মানুষ একদিন ফল কুড়নো, পশু শিকারের শেষে ফসল ফলাতে শিখলেন, যাযাবর জীবন ফুরুল, বাসা বাঁধলেন। একদিন আগুন জ্বালাতে, তাকে কাজে লাগাতে শিখলেন তাঁদের ডায়েরি কেউ লিখে রাখেন নি, তবু কিছু গুহাতে দেখেছি তাঁদের আঁকা জীবনচিত্র কিছু। আকাশের চাঁদ কখনো ছোটো কখনো বড়ো হয়, কখনো অন্ধকার হয়ে যায় তা থেকে দিন গুণতে শিখলেন হয়তো। একদিন চাকা দিলো গতি। একদিন কোথাও দেখা দিলেন এক অদৃশ্য শক্তি – ঈশ্বর? প্রাগ ঐতিহাসিক থেকে ঐতিহাসিক! ঝরিয়া শহরের বাঙালিদের ইভনিং ক্লাব থেকে ধার করে পড়েছি বনফুলের স্থাবর ও জঙ্গম, রাহুল সংকৃত্যায়নের ভোলগা থেকে গঙ্গা- টেক্সট বইয়ে নয়।

    আমাদের কিছুই পড়ানো হয়নি এ অভিযোগ করি না। আমি প্রায় কিছুই পড়ি নি, কারণ সুযোগ পাই নি। মুখস্ত করা ইতিহাস পরীক্ষার খাতায় লিখে অনেক নম্বর পেয়েছি, তাতে আমার বা বিশ্ব জগতের কোন উপকার হয় নি।

    দু বছর আগে গুরুচণ্ডালির পাতায় কিশোর ঘোষালের আগমন নয় আবির্ভাব হলো। এক বিদ্যুৎচমক। ক্রমশ তিনি আমার হাতে ধরে নিয়ে গেলেন, বর্তমানের আলোয় অতীতকে চেনালেন। সলতে না পাকালে সাঁঝবাতি জ্বলে না। তিনি সেই সলতে পাকানোর পর্বটি দেখালেন সযত্নে। আমার পৃথিবীকে চেনার জানার যে বিশাল ফাঁক ছিল, সেটিকে তিনি অবহিত করালেন, প্রতিটি লেখা পড়ে ভেবেছি – এতো দিন কোথায় ছিলেন?

    যতদূর জানি গ্রিক সভ্যতার সংস্পর্শে এসে আমরা কালানুযায়ী ইতিহাস লিখতে শিখেছি। পূর্ব কালেরও পূর্ব থাকে- কবে আমি বাহির হলেম! কিশোরের লেখা আমার মতে আমাদের ভাষায় সভ্যতার প্রথম যথার্থ কালানুক্রমিক ডায়েরি। আমি সে সময় তাঁকে বারবার লিখেছি যদি কোনদিন এ লেখা সম্পূর্ণ হয়, এই বই বাংলার সব বিদ্যালয়ে, বিশ্ববিদ্যালয়ে অবশ্য পাঠ্য পুস্তক হিসেবে পরিগণিত হবে।

    প্রথম পর্বে (৭০০০০ থেকে ১২০০০ খ্রিস্ট পূর্ব) পাই কঠিন আরণ্য জীবন থেকে ক্রমমুক্তি যা এসেছে প্রতিকূলতার বিরুদ্ধে নিরন্তর যুদ্ধ জয়ে। প্রতিটি দিন এক সংগ্রাম – হার মানা নয়, লিভ টু ফাইট অ্যানাদার ডে (ডানকারকের পশ্চাদপসরণকে এই আখ্যা কেন দেওয়া হয়েছিল কিশোর যেন তার ইঙ্গিত দিয়েছেন!)। সে ফাইটের দুরন্ত যোদ্ধা আগুন – আগুন তাঁদের সাথী, রান্নার ভিয়েন চড়ানোর জন্য কেবল নয়, প্রতিরক্ষা ও আক্রমণের অস্ত্র, পাথরের ঠোকাঠুকিতে অগ্নির চমক, সেই পাথরকে কার্যকরী করা হলো। বিবর্তন ঘটে যায় না, তাকে ঘটাতে হয়। এখানে পাই তার এক আশ্চর্য দিনপঞ্জি, এবার থিতু মানুষ, সংসার পরিবার, এক অজানা শক্তিতে বিশ্বাস – তাঁদের খাবারে কোন বাছ বিচার নেই, খাবার যোগাড় করাটাই এক লড়াই, তাই যাহা পান তাহা সোনামুখ করে খান; সুপার মার্কেটে গিয়ে জিনিস কেনার উপায় নেই তাই হাতের কাছে যা পান তার ব্যবহার করেন, বাঁচবার জন্য কূটনীতি সহমর্মিতা র সঙ্গে সঙ্গে নিষ্ঠুরতার সমান প্রয়োজন কারণ ন্যায় অন্যায়ের ফারাক বোঝানোর আইন তৈরি হতে অনেক দেরি। অভিযোগ করবেন কার কাছে? মানিয়ে নিয়ে চলাটা জীবনের মূল মন্ত্র। কবে কী করে যে আমরা এই গুণ হারিয়ে ফেলেছি কে জানে।

    দ্বিতীয় পর্ব ১২০০০ থেকে ৬০০০ খ্রিস্ট পূর্ব – চাষের ব্যবহার তার উপযোগিতা দিলো আমাদের প্রথম কৃষি ভিত্তিক সভ্যতা যদিও তার পশ্চাদপটে রইল পুরনো আরণ্যক জীবনের মানুষ, তাঁদের ছায়া -উন্নয়ন সবাইকে ছুঁয়ে যায় না, আজকের দিনের মতন। বাণিজ্যের সূত্রপাত – বাড়তি শস্য অন্যত্র পাঠানো, ট্রান্সপোর্টের মাধ্যম জলের ধারা, বাতাসের সহায়তায় পাল তুলে নৌকো চলে।। ঠিক কোন সময়ে চাকার আবিষ্কার হয়েছিল সেটা ঠিক বোঝা যায় না। কিন্তু এই সময়ে তার বহুল উপযোগ হলো নদীর কুলে গড়ে উঠলো আমাদের বহু পরিচিত কৃষি ভিত্তিক মানব সমাজ- মেসোপতেমিয়া (দুই নদী, তিগরিস ও ইউফ্রেতিসের মাঝে, মিশরে নীল নদের কূলে এবং আমাদের সিন্ধু সভ্যতা), গ্রাম থেকে জনপদ। কিশোর এখানে আমাদের একটি আস্ত ক্যালেন্ডার উপহার দিয়েছেন মেসোপতেমিয়া থেকে গুপ্ত সাম্রাজ্য অবধি, তার বিন্যাস, শাসন ব্যবস্থা, কারু চারু শিল্প, জীবন দর্শন – সিন্ধু সভ্যতার অবসান যার প্রকৃত কারণ নিয়ে বিতর্ক চলবে অনন্তকাল।

    উত্তর দিকে থেকে কিছু মানুষ এলেন, তাঁদের গায়ের রঙ খানিকটা ফর্সা, ঘোড়া চড়তে পারেন, গড় পড়তা দীর্ঘদেহী -এই আর্যরা সম্ভবত এলেন আজকের মধ্য এশিয়া থেকে, তাঁদের জ্ঞানের নির্যাস বেদ ও তার শিক্ষা। আজ কিছু বিতর্ক চালু হয়েছে আর্যরা নাকি সন অফ দি সয়েল অর্থাৎ আমাদেরই লোক। আমার দু কৌড়ির প্রশ্ন এবং মন্তব্য – ইন্দো ইউরোপিয়ান ভাষা গোষ্ঠী এলো কোথা হতে? একদা কিছু মানুষ একত্র ছিলেন, খাবার, পশুর অভাব, খরার কারণে একদিন পঞ্চায়েতে বসে স্থির করলেন এখানে পোষাবে না! মূল কারণ হয়তো জলের সমস্যা, সেই জলের ধারার সন্ধানে একদল গেলেন পশ্চিম পানে, কিছু দক্ষিণে আমু দরিয়া পার হয়ে যে দল এলেন, তারাই কি সেই আর্য সমুদায়? এঁদের আদি ঠিকানা যদি সেই মধ্য এশিয়া না হয়ে থাকে তাহলে আইসল্যান্ডিক ভাষার সঙ্গে সংস্কৃতের এই সাদৃশ্য এলো কোথা হতে? কিশোর তার সূচনা বিবর্তন আমাদের সহজ ভাষায় বুঝিয়েছেন – এমন করে আমি অন্তত আমার ছাত্রাবস্থায় বা পরিণত বয়েসে কোন পুস্তকে পাই নি।

    আমার কাছে তৃতীয় পর্বটি (৬০০ খ্রিস্ট পূর্ব থেকে খ্রিস্ট জন্ম) ভারতে ধর্ম, ধর্মচর্চা, ধর্ম বিরোধ ব্যবসা বাণিজ্য সংস্কৃতির ক্রম বিবর্ধনের এক অসামান্য ধারা বিবরণী। একটি তুলনামূলক ক্যালেন্ডারের দিকে চোখ রাখলে অনেক প্রশ্ন জাগে - মনে রাখতে হবে তৃতীয় পর্ব শুরুর হাজার বছর আগেই মোজেস হাতে ট্যাবলেট নিয়ে সিনাই পাহাড় থেকে নেমেছেন। তারও হাজার বছর আগে হাম্মুরাবি মনুষ্য সভ্যতার ইতিহাসে প্রথম আইন, বাণিজ্য বিধি, এক কথায় একটা গোটা সংবিধান লিখে ফেলেছেন। মোজেসের দশ বিধানের প্রায় সবই হয় হাম্মুরাবি থেকে টোকা অথবা গ্রেট মাইনডস থিংক অ্যালাইক মেনে নিয়ে চুপ করে থাকা ছাড়া উপায় নেই। কিন্তু এটাও সত্য যে হেলেনিক সভ্যতা ও চিন্তা ধারা তৎকালীন ইহুদি ধর্ম এবং তার আচরণকে প্রভাবিত করেছে, আলেক্সান্দ্রিয়ার লাইব্রেরী পূর্ব ও পশ্চিমের ধ্যান ধারণার প্রথম সেতু বন্ধন।

    খ্রিস্ট জন্মের প্রায় দেড় হাজার বছর আখেনাতন একেশ্বরবাদের প্রথম প্রবক্তা – ফ্রয়েড তাঁর লেখায় মোজেসকে আখেনাতনের উত্তরসূরি বলেছেন। জরথুস্ত্র প্রায় সম সাময়িক মনোথেইসট- ভারতীয় সভ্যতায়, চিন্তায় এর কোন ছায়া দেখা গেছে কি? সম্রাট অশোক যে আনটিওকাসের কাছে ধর্মদূত পাঠালেন তিনি ইতিমধ্যে ইহুদি ধর্ম ও তার আচরণের বিরুদ্ধে নানা বাধা নিষেধ আরোপ করেছেন।

    আমার উপরের প্রশ্নগুলির কিছু জবাব চতুর্থ পর্বে (শূন্য থেকে ১৩০০ খ্রিস্টাব্দ) পাই। ২০২২ সালে শিকাগো রামকৃষ্ণ মিশনের আগ্রহে আমি ইহুদি ধর্মের প্রাথমিক শিক্ষার জন্য যে একটি মডিউল প্রস্তুত করি সেখানে ইহুদিদের ধর্ম আচরনের বিভিন্ন বিধি বিধি নিয়ে লিখেছিলাম। এখন কিশোরের গ্রন্থটি আবার সে বিষয়ে আমাকে নতুন করে ভাবিয়েছে- এসেনেস বা নাজারেন ধর্ম আচরণ পদ্ধতি যে বৌদ্ধ ধর্মের সন্ন্যাসীদের সঙ্গে মেলে সেটা এক আশ্চর্য আবিষ্কার - আমার বানানো জুডাইজম মডিউলে সেটি যোগ করতে হবে।

    পরবর্তী অধ্যায়ে কিশোর সুচারু রূপে প্রথমে ইতিহাস, দর্শন এবং ধর্ম আচরণের ইতিহাস ব্যখ্যান করেছেন ন্যায় মীমাংসা বেদান্ত – নাম শোনা ছিল, কিন্তু আমার ছাত্রাবস্থা কেন তারপরেও বাংলা ভাষায় এমন রেফারেন্স বই আমি কখনো হাতে পাই নি। গেরেমভারি নয়, উঁচু মঞ্চে বসে নয়, এ যেন রবিবারের আড্ডায় নিতান্ত সহজ ভাষায় কিশোর আমাদের উপহার দিলেন ভারতীয় ঐতিহাসিক ভৌগোলিক ও দার্শনিক মননের এক অসামান্য মানচিত্র যা জানতে চেয়েছি আমার মতন করে সেটাই তিনি এনে আমার হাত ভরে দিলেন।

    একটি মাত্র আবেদন আছে - আমার জীবৎকালে এই গ্রন্থের এক পরিবর্ধিত পরিমার্জিত সংস্করণ দেখে যেতে চাই – ভারতীয় ইতিহাসের ধারা বিবরণীর পাশাপাশি বিশ্বের অন্যত্র যা ঘটছিল তার একটি তুলনামূলক টাইমলাইন যদি কিশোর যোগ করে দেন সেটি হবে সর্বার্থে এক সম্পূর্ণ দলিল।

    ধর্মাধর্ম বাংলার সকল গ্রন্থাগারে, সকল সিলেবাসে চিরস্থায়ী আসন দাবি করে। এ এক অনন্য সংযোজন যার প্রশংসা করার মতো ভাষা বা যোগ্যতা কোনটাই আমার নেই। অন্তত বয়োবৃদ্ধ হবার অধিকারে বলি কিশোর, আপনার সোনার দোয়াত কলম হোক। আমাদের নিজেদের এবং আমাদের পরবর্তী প্রজন্মের মনন ও চিন্তাকে প্রসারিত করুন এই দায়িত্ব আপনার।


    ধর্মাধর্ম
    কিশোর ঘোষাল।

    প্রকাশক: গুরুচণ্ডা৯
    মূল্য—৬৫০ টাকা।
    বাড়িতে বসে বইটি পেতে হোয়াটসঅ্যাপে বা ফোনে অর্ডার করুন +919330308043 নম্বরে।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক।
  • পড়াবই | ১৭ মার্চ ২০২৪ | ১৩৫৯ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। মন শক্ত করে প্রতিক্রিয়া দিন