
গত ১১ই এপ্রিল, উত্তরবঙ্গের শীতলকুচিতে ২৬৫নং বুথে অজ্ঞাতপরিচয় দুষ্কৃতীর গুলিতে আঠেরো বছরের আনন্দ বর্মণের মৃত্যু হয়। একইদিনে শীতলকুচিতে সিআইএসএফ এর গুলিতে ভোটের লাইনে মণিরুল মিঁয়া, ছামিউল মিঁয়া, হামিদুল মিঁয়া এবং নূর আলমের মৃত্যু হয়। এবং যথারীতি, এরাজ্যে নির্বাচনী আবহে এই পাঁচজনের মৃত্যু নিয়ে প্রবল তর্ক শুরু হয়েছে।এই মৃত্যুর দায় কার তা নিয়ে শাসক বিরোধী তরজার মধ্যেই রাজ্য বিজেপির বর্তমান সভাপতি ইতিমধ্যেই হুমকি দিয়ে ফেলেছেন যে আরও শীতলকুচি হবে।সোসাল সাইটে শাসক বিরোধীর বিভিন্ন ন্যারেটিভ ঘুরছে। তারই মধ্যে উস্কানিমূলক বক্তব্য রাখার দায়ে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীর চব্বিশ ঘন্টা প্রচার নিষিদ্ধ করেছে নির্বাচন কমিশন। কিন্তু তাবড় বিজেপি নেতাদের টানা কম্যুনাল প্রচারের বিরুদ্ধে স্টেপ নেওয়ার সময় এখনও করে উঠতে না পারলেও রাহুল সিনহা মশাইকে দিন দিয়েকের জন্য বিরতিতে পাঠিয়েছে। সব মিলিয়ে পরিস্থিতি বেশ জটিল।
ইসি | 47.***.*** | ১৬ এপ্রিল ২০২১ ১৯:১৫104803মোল্লা গুলোর বহুত জ্বলছে !! তার মানে একদম ঠিক জায়গায় গুলি মারা হয়েছে !!!
অনেক দিন বাদে রাণা আলমের লেখা দেখে খুবই ভাল লাগল।
অবশ্য এতক্ষণে আমরা জেনে গেছি যে সেন্ট্রাল ফোর্স আক্রান্ত হয় নি আদৌ। জাস্ট এলাম দেখলাম গুলি চালালাম, পালালাম মোডে কাজ হয়েছে। তবু প্রশ্নগুলো খুবই ঠিকঠাক।
aranya | 2601:84:4600:5410:1c1c:e64b:7fa:***:*** | ১৬ এপ্রিল ২০২১ ১৯:৪৯104805অনেকদিন পর রাণা-র লেখা পড়লাম।
শেষ যে ভিডিও ভাইরাল হয়েছে, তা দেখে পরিকল্পিত হত্যা বলেই মনে হয়। ট্রেইনড কিলার ফোর্স, গাড়ীতে এল, গুলি, কিছু লাশ, ফোর্স চলে যায়। তিন চারশ লোকের জমায়েত, বন্দুক ছিনতাই এর চেষ্টা - এই ডিজিটাল যুগে কারও মোবাইলে এসবের কোন ভিডিও রেকর্ডিং নেই - খুবই আশ্চর্যের।
ইসি-র এতাবৎ কাজ কর্মও খুবই আশ্চর্যের - সেন্ট্রাল ফোর্সের বিরুদ্ধে এত অভিযোগ জমা পড়েছে, কোনটার ভিত্তিতেই কোন স্টেপ নেয় নি। আত্মরক্ষার জন্য সেন্ট্রাল ফোর্স গুলি চালাতে পারে - এটা ঘোষণা করেছে শীতলকুচির ঘটনার আগে, যেটা জানা কথা, আলাদা করে বলার দরকার ছিল না।
অথবা এর কোনটাই আশ্চর্যের নয়
Abhyu | 47.39.***.*** | ১৭ এপ্রিল ২০২১ ১৯:৫৮104825আগে খেয়াল করি নি। নামটা চোখে পড়াতে লেখাটা খুলে দেখি সেই রাণা। ভালো লাগল।
কমেন্টগুলোও দেখিয়ে দেয় পরিস্থিতি কতোটা খারাপ ও কেন।