এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ভ্রমণ  ঘুমক্কড়

  • বাঙালের কলিকাতা দর্শন! ( দ্বিতীয় ভাগ) 

    কিংবদন্তি লেখকের গ্রাহক হোন
    ভ্রমণ | ঘুমক্কড় | ২১ জুন ২০২২ | ১১৭১ বার পঠিত
  • দ্বিতীয় দিন।
    ২০/০৬/২০২২

    রনি, আজকে দ্বিতীয় দিন একদম ধরা। ফিরতি টিকেট কাটতে গেছিলাম ফেয়ারলি বলে এক জায়গায়। এখান থেকে মৈত্রী এক্সপ্রেসের টিকেট দেয়। আমার যতক্ষণে গেছি ততক্ষণে এই অদ্ভুত পদ্ধতির টিকেট দেওয়ার কোটা পূরণ হয়ে গেছে। মানে ওরা দিনে আশি জনকে টিকেট দেয়। সম্ভবত এক কাউন্টার থেকে। আশিজনের পরে অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে টিকেট দেয়। সব কিন্তু একদিনেই। দুইটা ভাগ করে দিচ্ছে। আমরা অপেক্ষমাণ তালিকায় পরে গেলাম। আমাদের সামনের আশিজনের টিকেট দেওয়া হল, উনারা খাওয়া দাওয়া করলেন, একজন ছিলেন, যার চেহারার দিকে তাকালেই বলে দেওয়া যায় যে উনার নাম হয় খগেন কিংবা নগেন! তিনি পুরোটা সময় বসেই রইলেন, পান খেলেন, ঘুরলেন, কেউ কিছু জিজ্ঞাস করলে বললেন, আবার কই জানি গেলেন, ইত্যাদি ইত্যাদি! এই সব সিনেমা শেষে আমাদের ডাক আসল। আমরা আগামী শুক্রবারের ভারত ছাড়ব তা নিশ্চিত করলাম। ততক্ষণে বেলা শেষ। তিনটার উপরে বাজে। টিকেট কাটার ওই অফিস থেকে বের হয়েই একটা রাস্তার পাসের দোকান থেকে রুটি, ডিম, সয়া দিয়ে দুপুরের খাবার কাজ শেষ করলাম। অল্প একটু হাঁটার পরে গঙ্গা। আমাদের গঙ্গা দর্শন হয়ে গেল। একটা স্টিমারে করে গঙ্গা পাড় হয়ে হাওড়া যাওয়া হল। এবং কেন গেলাম তা ওইখানে গিয়েও ঠিক বুঝতে পারলাম না। হেঁটে একটা বাসে উঠে চললাম ধর্মতলার দিকে। বাসের হেলপার আমাদের এক জায়গায় নামিয়ে দিয়ে বললেন, সামনে গিয়ে সোজা চলে যান, নিউ মার্কেট চলে যাবেন। এখান থেকে সঙ্গী মানে কাওসার আর তানজিল ভাই আমার কাছ থেকে বিদায় নিলো। আমি চললাম কলেজ ষ্ট্রীট।

    আমার সাথে কাওসার আছে, এইটা মনে হয় বলা হয় নাই। ওরা নিউ মার্কেটের পাশে একটা হোটেলে উঠেছে। আমি উঠছি এক বন্ধুর বাসায়। নিউ মার্কেট এলাকাটা সম্পর্কে একটু বলি। এই এলাকার আশেপাশে যত হোটেল আছে সব বাংলাদেশী দিয়ে উপচে পড়ছে। বলা হয় পাঁচটা ঢিল যদি নিউ মার্কেট এলাকায় মারা হয় অন্ধকারে, তিনটাই পড়বে বাংলাদেশীদের উপরে। এই তথ্য আগে শুনছি, এবার চাক্ষুষ করলাম। আর যেহেতু বাংলাদেশীরা এখানে বেশি থাকে, তাই স্বাভাবিক ভাবেই বাংলাদেশীদের পছন্দের খাবারের সব হোটেল এখানে। আর বাংলাদেশীরা এই বিদেশ এসেও বাংলাদেশী খাবারই খুঁজে খায়!  নতুন জিনিস চেখে দেখতে খুব অনীহা আমাদের।

    আমি উদ্দেশহীন ভাবে হাঁটতে হাঁটতে একটা বাসস্ট্যান্ড পার হয়ে উবারের মাধ্যমে একটা মোটর সাইকেল নিলাম। চালক উড়িয়ে নিয়ে গেল আমাকে কলেজ ষ্ট্রীটের দিকে। যত গল্প উপন্যাস পড়েছি কলকাতা কেন্দ্রিক, তার নব্বই ভাগেই কলেজ ষ্ট্রীটের কথা আছে হয়ত। আমি নেমে শুরু করলাম হাঁটা। ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে বিখ্যাত প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়। যার জন্ম কলেজ হিসেবে, এবং কলকাতা তথা বাঙালির প্রথম কলেজ হচ্ছে প্রেসিডেন্সি কলেজ। যার জন্মকালের নাম ছিল হিন্দু কলেজ। কত উত্থান পতন এই কলেজ ঘিরে। উঁচু বর্ণের হিন্দুরাই শুধু এইখানে ভর্তি হতে পারত। এরপরে কত সংগ্রাম, কত পরিবর্তন। এখন এটা বিশ্ববিদ্যালয়। আমি গেটের সামনে থেকে দেখলাম। ভিতরে যাওয়ার অনুমতি নাই। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিতরে মানুষ যেতে পারবে না। কিন্ডারগার্টেন স্কুল মনে আমার কাছে। বললাম, একটা ছবি তুলি, বললেন, তা তুলেন। আমি ছবি তুলে সঙ্গী করলাম ইতিহাসটাকে।

    এরপরে শুরু করলাম আবার হাঁটা। এবার একেবারেই দিক শূন্যপুরের দিকে  চললাম। হুট করেই মনে হল গুগলে গুরুচণ্ডালীর অফিসের ঠিকানা এদিকে কোথাও দেখিয়েছিল। খুঁজে চললাম সেই দিকে। চক্কর খেলাম, ফের চক্কর খেলাম, গুঁতা ধাক্কা খেয়ে যেখানে আমাকে গুগল এনে হাজির করল, আমি সেখানে কিছুই খুঁজে পেলাম না। এদিকে মোবাইলের ব্যাটারি বলছে, তিনি যে কোন সময় হাল ছেড়ে দিয়ে টুপ করে বন্ধ হয়ে যেতে পারেন। তাই আর গুরুর খোঁজ করি নাই। চললাম নিউ মার্কেটের দিকে, কাওসারকে বলাই ছিল রাতে এক সাথে খাব। তাই ওর হোটেলের দিকেই চললাম। গুগল বলছে চল্লিশ মিনিট লাগবে হেঁটে ফ্রি স্কুল ষ্ট্রীটে যেতে। আমি একবারও না ভেবে পা চালানো শুরু করলাম। ব্যাটারি হাল ছেড়ে দিচ্ছে দেখে, মোবাইলকে অফ করে ম্যাপটাকে মাথায় নিয়ে চললতে থাকলাম। এক দারুণ অভিজ্ঞতা হতে থাকল। না হাঁটলে একটা শহর দেখা সম্ভব না। রনি, মনে আছে আমরা ক্যামন পাগলের মত হাঁটতাম? এবার আমি একাই হাঁটতে থাকলাম। হারিয়ে গেলাম, উদ্ধার হলাম, আবার হারালাম। এক জায়গায় দাঁড়িয়ে পাস্তা খাওয়া হল। এরপরে আবার চলল দেহ গাড়ি। এক সময়, এক দেড় ঘণ্টা পরে আমি হাজির হলাম গন্তব্যে।

    আজকের দিনের সেরা কাণ্ড হয়েছে দুইটা। আমি মেট্রো রেলে চড়ছি। ঝড়ের বেগে কোথা থেকে কোথায় নিয়ে গেল আমাকে। দারুণ পরিবেশ। ঝকঝকে প্লাটফর্ম। কিছুদূর পরে মাটির নিচ দিয়ে যাওয়া শুরু করল। হাস্যকর কিন্তু কেন জানি আমার কাছে বেশ লাগল এই ছোট ট্রেন ভ্রমণটুকু।
    দ্বিতীয় কাণ্ড একটা কাণ্ডই। একটা অটোতে আমি। অটো চালক আমাকে দেখেই আর সবার মত বুঝে গেলেন আমি বাংলাদেশ থেকে এসেছি। তিনি হেসে জিজ্ঞাস করলেন, বাংলাদেশ থেকে আসছেন? আমি বললাম, জি, দেখেই বুঝে ফেলছেন? তিনি উত্তর দিলেন না, হাসলেন। একটু আগানোর পরে, বাংলাদেশ তো খুব দারুণ করছে এখন। হাসিনা তো দেখায় দিচ্ছে! আর এদিকে দেখুন, সব চোর বাটপার! আমি কেন আল্লাই জানে বললাম, ভাল খারাপ সব দিকেই আছে, আমাদের ওদিকে তো আরও বেশিই আছে। লুটপাট চলে রীতিমত। তিনি ঘাড় ঘুরিয়ে আমার দিকে তাকালেন, এরপরে আবার চালাতে লাগলেন। এদিকের থেকে বেশি চোর আর কোথাও আছে? এইটা আপনে বললেই বিশ্বাস করব আমি? আমি বললাম, আরে, কি বলেন, এদিকের খবর আমরা দেখি না? এখানে তো কত পরিষ্কার ব্যবস্থা, জবাবদিহি আছে। কেউ চাইলেই একটা কিছু… তিনি হা হা হা করে হাসা শুরু করে দিলেন। আমি থেমে গেলাম। এবার তিনি আবার শুরু করলেন কোন নেতা কত খাচ্ছে, কোথায় খাচ্ছে, দেশটা যে উজাড় করে নিয়ে নিচ্ছে সব চোরেরা এইটা তিনি নিশ্চিত। কবে মুখ থুবড়ে পড়বে এইটাই এখন দেখার বিষয়। আমিও বলা শুরু করেছিলাম প্রায়। হুট করেই মনে হল অনেক আগে পড়া বেসিক আলীর কমিক স্ট্রিপের একটা পর্বের কথা। বেসিকের ভাই ম্যাজিক আরেক ছেলের সাথে ঝগড়া করছে, বেসিক কাছে গিয়ে শুনে নোয়াখালী আর বরিশালের মধ্যে কারা সবচেয়ে খারাপ এইটা নিয়ে তর্ক চলছে। বেসিক স্বাভাবিক ভাবেই বলছে, আরে এইভাবে বলে না। সবাই ভাল, খারাপ ভাল মিলিয়েই সব  জায়গায় মানুষ থাকে। দুইজনই তখন বেসিককে এক সাথে চিৎকার করে বলতে থাকে কে বলছে? আমাদের বরিশালের লোকজন সবচেয়ে চালাক, সবচেয়ে ধূর্ত! আরেকজন প্রবল ভাবে প্রতিবাদ করে বলতে থাকে, আমরা সবচেয়ে খারাপ, আমরা সবচেয়ে বেশি ধূর্ত, এইটা সবাই জানে! বেসিক ভাবছিল এঁকে অন্যকে খারাপ বলছে, তাই থামাতে গেছিল, গিয়ে দেখে উল্টো কাহিনী, নিজেরাই নিজেদের পরিচয় ফাঁস করে চলছে!
    আমার মনে হল আমি আর অটো চালক একই কাজ করছি। কাদের কাছে সব চেয়ে বেশি চোর আছে এইটা নিয়ে বাহাস। তবে একে অন্যের বিরুদ্ধে না, দুইজনেই বলার চেষ্টা করছি সবচেয়ে বেশি দুই নাম্বার লোকজন আমাদের দেশেই বেশি!

    শেষ করব। ছোট্ট আরেকটা ঘটনা বলি। সকালে যখন এক সাথে ট্রেনের টিকেট কাটব বলে কাওসারের হোটেলের দিকে আমি যাই তখন নিউ মার্কেটের কাছে দেখি কলকাতার প্রাচীন কালের সেই টানা রিকশা। একজন বয়স্ক মানুষ নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। উনাকে দেখে আর আর এই রিকশা টানার কৌশল দেখে তাতে উঠতে ইচ্ছা করছিল না। আবার চিন্তা করলাম আমি না উঠে কি তার কোন উপকার করছি? উল্টো তাঁকে বিপদেই ফেলে দিচ্ছি না? আমি এক অদ্ভুত বিপদে পড়ে গেলাম না? আমি কী করলাম? তুমি জান আমি কি করছি, তাই সেই গল্প আর করলাম না। কালকে সকাল থেকে শুরু করব আবার কলিকাতা দর্শন।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ভ্রমণ | ২১ জুন ২০২২ | ১১৭১ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • aranya | 2601:84:4600:5410:311e:534e:f5e7:***:*** | ২১ জুন ২০২২ ০৮:৩০509215
  • পড়ছি। ভাল লাগছে 
  • r2h | 134.238.***.*** | ২১ জুন ২০২২ ১০:২৩509217
  • "...চক্কর খেলাম, ফের চক্কর খেলাম, গুঁতা ধাক্কা খেয়ে যেখানে আমাকে গুগল এনে হাজির করল, আমি সেখানে কিছুই খুঁজে পেলাম না।..."
    হাহা, হ্যাঁ, গুরুর অফিস খুঁজে দেওয়ার সাধ্য গুগল ম্যাপের নেই। সহজ উপায় হলো +91 93303 08043 নাম্বারে ফোন করে আমি যে পথ চিনি না এমন আর্জি করা!

    সাদেক, আপনি কি এই শুক্রবার ফিরছেন, না পরের? উইকেন্ডটা হাতে থাকলে দুচারজন জুটিয়ে আড্ডা দেওয়া যায়।
  • | ২১ জুন ২০২২ ১২:৪৮509219
  • উনি মনে হয় আগের শুক্রবারে ফেরত গেছেন। ফেরত গিয়ে লিখছেন। 
  • r2h | 134.238.***.*** | ২১ জুন ২০২২ ১২:৫৬509220
  • না, ২০-৬ তারিখ আছে তো।
  • কিংবদন্তি | ২২ জুন ২০২২ ০২:১৩509249
  • আমি আছি। আগামী শুক্রবার ফিরব দেশে। 
  • Kishore Ghosal | ২২ জুন ২০২২ ১৫:৫৫509267
  • সাদেকভাই, "নদীর এপাড় কহে ছাড়িয়া নিঃশ্বাস..." কথাটা নিশ্চয়ই শুনেছেন। আমাদের এবং বাংলাদেশের অবস্থাও মনে হয় একই রকম। দ্যাশ বা দেশ যাই হোক - মানুষগুলা তো একোই!
    দারুণ লাগছে।  
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। মন শক্ত করে মতামত দিন