এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ভ্রমণ  ঘুমক্কড়

  • বাঙালের কলিকাতা দর্শন! (প্রথম ভাগ)  

    কিংবদন্তি লেখকের গ্রাহক হোন
    ভ্রমণ | ঘুমক্কড় | ২০ জুন ২০২২ | ১৭৬০ বার পঠিত
  • ১৯/০৬/২০২২, প্রথম দিন। 

    রনি,  তোমাকে ছাড়াই কলকাতায় এসে গেলাম। যত কড়াকড়ি ইমিগ্রেশনে দেখলাম তত হাস্যকর লাগল বিষয়টা। আমার পূর্বপুরুষ, তোমার পূর্বপুরুষ যাকে সহজ, স্বাভাবিক মনে করত আজকে আমাদের জন্য বন্দুক ধরে আতঙ্কিত করে স্বাভাবিক দেখানোর চেষ্টা! এইটা হাস্যকর না? মনে হচ্ছিল প্রতুল মুখোপাধ্যায়ের গানটা একটু পরিবর্তন করে ওদের বলি - 
    “দুই জনাই বাঙালি ছিলাম
    দেখ দেখি কান্ডখান
    আমি এখন বাংলাদেশী
    তোমারে কই ইন্ডিয়ান…" 
    বাংলাদেশ অংশে আমি জীবনে প্রথম যাচ্ছি শুনে বেশ কিছু প্রশ্ন করল। ভারতীয় অংশ যথেষ্ট সহজ ছিল সেই তুলনায়। শেষ ধাপে যখন আমি দরজা দিয়ে বের হয়ে যাব এই সময় মোটা গোঁফ আর তারও অধিক পেট মোটা একজন আমাকে ডেকে, একেবারে সিনেমা স্টাইলে, এই যে আপনি, একটু এদিকে আছুন তো! বলে আলাদা কামরায় নিয়ে গেলেন। আমি ভাবছি ব্যাগ খুলে দেখবে, পারমানবিক অস্ত্র নিয়ে ঢুকলাম কি না! যেটা চার দফা স্ক্যানেও ধরা পড়েনি আর এই ঝানু অফিসার চোখ দিয়ে দেখেই বুঝে ফেলছে! কিন্তু না, তিনি জিজ্ঞাস করলেন, কত রুপি আর কত ডলার নিয়ে আসছি আমি এই ধরণের নিম্ন মানের প্রশ্ন! আমি সহজ স্বীকারোক্তি দিলাম, মানিব্যাগ বের করে বললাম, এই আছে, আর কিচ্ছু নাই কোথাও! উনি আমার মানিব্যাগ দেখে হতাশ হলেন। বললেন, ও এইটা ম্যানিব্যাগ? আমি বললাম, জি, এইটা মানিব্যাগ! উনি বললেন, আমি ভাবছি টাকার বান্ডিল! আমি টাকার বান্ডিল প্যান্টের সামনের পকেটে নিয়ে ইমিগ্রেশনে ঢুকেছি! উনার অতি উচ্চ কমন্সেন্স দেখে আমি মুগ্ধ, জারপর নাই মুগ্ধ! তুমি আর আমি যে প্যান্টের সামনের পকেটে মানিব্যাগ রাখা শুরু করেছিলাম, ওইটা আমি এখনও বন্ধ করি নাই। ওই লোক সামনের পকেট ফোলা দেখে এইটা টাকার বান্ডিল ছাড়া অন্য কিছু হতেই পারে না ভেবে আমাকে ডাক দিয়ে ছিলেন! বেচারা… 
    এরপরেই আমি মুক্ত বিহঙ্গ! এই পারে আসতেই নানা মানুষ আমাকে সাহায্য করতে এগিয়ে এলেন। আমি ভাবলাম, দেখ দেখি কাণ্ড! এরা কত আগ্রহী আমাদের সাহায্যের জন্য। আর আমরা কি না সুযোগ পেলেই বয়কট ইন্ডিয়ার ডাক দেই! ছিঃ! পরে বুঝলাম তারা সাহায্য করতে চায়, আমার মুখ ধোয়ার পানি, সকালের চা, আমার জন্য গাড়ি, বিশ্রামের জায়গা এই সবই দিতে চাচ্ছে আমি যেন তার কাছ থেকে বাংলাদেশের নোট বদল করে রুপি কিনে নেই! কী আশ্চর্য! কোথাও সহমর্মিতা বলে কিছু থাকবে না না কি! 
    এরপরের অংশ রনি আমার জন্য স্মরণীয়। আমি যাচ্ছি কিংবদন্তীর যশোর রোড ধরে! ১৯৭১ সালে এই রাস্তায় লাখ লাখ শরণার্থী পায়ে হেঁটে চলে ছিল কলকাতার দিকে। উফ! গায়ে কাটা দেয় চিন্তা করলেই। অ্যালান গিন্সবার্গের সেই কবিতা, একাত্তরের পহেলা আগস্টে বব ডিলান এই কবিতাকে গানে সুর দিয়ে গাইলেন আর বিশ্ববাসির কাছে পৌঁছে দেন বর্বরতার কথা, নিষ্ঠুরতার কথা! শতবর্ষই গাছ গুলা যখন দেখছিলাম তখন শুধু মনে হচ্ছিল এই গাছ গুলা কত কত ঘটনার সাক্ষী! বাঙালী জাতি হিসেবে এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বড় অর্জন মুক্তিযুদ্ধ। সেই যুদ্ধের নীরব সাক্ষী এরা। কী দারুণ। 
     তোমাকে বলি, এখনও কাওকে বলি নাই। আমার কলকাতা ঘুরার জন্য আমি একটা ছোটখাটো তালিকা বানিয়েছি। এক নম্বর হচ্ছে ৮ থিয়েটার রোড। মুশকিল হচ্ছে থিয়েটার রোড বলে কোন রোড এখন আর নাই, এখন হচ্ছে শেক্সপিয়ার সরণি। আরও মুশকিল হচ্ছে আমি কেন থিয়েটার রোড যেতে চাই এইটা কেউ জানেও না। ভারতীয় সরকারও না, বাংলাদেশ সরকারও না! কী একটা আশ্চর্য কাণ্ড না? অথচ আমার কাছে কলকাতা এই কারণেই, আট নাম্বার থিয়েটার রোডের জন্যই বিশেষ। আমার কাছে কলকাতা প্রাচীন দালানের জন্য আকর্ষণীয় না, ভিক্টরিরা মেমোরিয়াল না দেখে দেশে ফিরলে বিন্দুমাত্র আফসোস হবে না, যাদুঘরের জন্য না, কম দামে জিনিস পাওয়া যায় এই কারণে না, আমার কাছে কলকাতা বিশেষ কারণ এই পথে এক সময় সুনীল শক্তিরা রাত জেগে শহর পাহারা দিয়েছে। বিশেষ কারণ এইখানে এমন কিছু মনিষীর আগমন ঘটেছিল যারা বাঙালি জাতির দিক পথ পরিবর্তন করে দিয়েছিল।  শহর হিসেবে ঢাকার থেকে ঢের নবীন শহর কলকাতা, অথচ বাঙালি জাতির উপরে এর প্রভাব পড়েছে অনেক অনেক বেশি। আর প্রধান কারনই হচ্ছে এই মনিষীরা।  আমি একটা টান অনুভব করি কারণ এখানে, এই ১৩৪, মুক্তারাম বাবু স্ট্রিটে এক সাধক বাস করতেন, যার জীবন আমাকে অদ্ভুত ভাবে টানে। মনে হয় সব ছেড়ে শিবরাম হয়ে যাই। এই কয়দিনে কতদূর দেখতে পারব জানি না। চেষ্টা করব যতদূর যাওয়া যায় যাওয়ার।  
    আজকে এই পর্যন্তই। বনগাঁ লোকালে চড়ে গরমে সিদ্ধ হতে হতে কলকাতায় ঢুকেছে, এই গল্প বলার মত না। শুধু এক জায়গায় দেখলাম একটা স্টেশনের নাম বিভূতিভূষণ হল্ট! হল্ট কেন আমি জানি না। নাম শুনেই মনে হচ্ছিল দুর্ধর্ষ গোয়েন্দা পিস্তল বাগিয়ে চিৎকার করে বলছে, হল্ট! একবার কল্পনা কর, বিভূতিভূষণ বন্দুক হাতে বলছে হল্ট! নিশ্চয়ই  নামকরণের যৌক্তিক ব্যাখ্যা আছে। আমার কাছে শুধুই হল্ট মনে হল! 
    আরেকটা জায়গায় দেখলাম, এটা স্টেশনে নাকানি চুবানি খাওয়ার পরে যখন বুদ্ধি একটু একটু করে জাগ্রত হওয়া শুরু করল, যখন আমি উবারে বাইক ডাকার বুদ্ধি বের করে অতি সহজে আমার গন্তব্যে রউনা হয়েছি তখন এক জায়গায় দেখলাম সৌম্য ভঙ্গিতে রবীন্দ্রনাথ বসে আছে! পাসেই দেখলাম লেখা কবি সুকান্ত সরণী! কী দারুণ না!   

    ( রনি আমার বন্ধু। রনি আর আমি বাংলাদেশ থেকে ভারত ঘুরার জন্য পাসপোর্ট বানাই। কিন্তু হুট করেই রনি আমাদের ছেড়ে চলে যায়। এরপরে আমি আর একা ঘুরতে আসতে পারিনি। এক রনি নাই আর দ্বিতীয় আমিও নানা ঝামেলায় জড়িয়ে যাই।এতদিন পরে কলকাতা আসছি, তখন বারবার করে রনির নাম মনে আসছে। তাই রনিকে সম্বোধন করেই আমার কলকাতা দর্শন বর্ণনা করলাম, বাকি যে কতদিন আছি তাই করব।) 
     
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ভ্রমণ | ২০ জুন ২০২২ | ১৭৬০ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • যোষিতা | ২০ জুন ২০২২ ০১:৫৮509185
  • লেখেন। পড়ছি।
  • | ২০ জুন ২০২২ ০৯:৩৫509189
  • হল্ট স্টেহান হল খুব ছোট কোনও স্টেশান যেখানে দুই তিনটে প্যাসেঞ্জার ট্রেন থামে, কোনও মেল বা এক্সপ্রেস ট্রেন থামে না, সব প্যাসেঞ্জার ট্রেনও থামে না। সাধারণত একটা আপ আর একটা ডাউন লাইন (কোনও কোনও ক্ষেত্রে একটাই লাইন) স্টেশনের আলাদা বাড়ি নেই, বড়জোর একটা শেড আর টিকিটঘর ছোটখাট। সাধারণত দুটো স্টেশানের মাঝে অনেকটা দূরত্ব থাকলে  যাত্রীদের দাবীতে কোথাও একটা জায়গায় কিছু ট্রেনকে স্টপেজ  দেবার ব্যবস্থা করতে ইন্ডিয়ান রেলওয়েজ হল্ট স্টেশান বানায়। ভারতের বাইরেও হল্ট স্টেশান এইরকমই ন্যুনতম ইন্ফ্রাস্ট্রাকচার নিয়ে করা। কালেদিনে কোনও ​​​​​​​কোনও হল্ট ​​​​​​​বেড়ে ​​​​​​​প্রায় ​​​​​​​জংশন ​​​​​​​স্টেশানের ​​​​​​​চেহারা ​​​​​​​নিয়ে ​​​​​​​ফ্যালে। ​​​​​​​যেমন ​​​​​​​বালীহল্ট ​​​​​​​এখন ​​​​​​​প্রায় ​​​​​​​জংশনের ​​​​​​​মত ​​​​​​​হয়ে ​​​​​​​গেছে, ​​​​​​​এককালে ​​​​​​​বেলুড় ​​​​​​​আর ​​​​​​​উত্তরপাড়ার ​​​​​​​মাঝে ​​​​​​​হল্ট ছিল। 
     
    লিখুন ​​​​​​​পড়ছি। 
  • aranya | 2601:84:4600:5410:25bf:7b18:7dc6:***:*** | ২০ জুন ২০২২ ১৯:৪১509200
  • সাদেক আমার খুব প্রিয় মানুষ-দের  একজন। 
    আপনার কলকাতা দর্শন আনন্দময় হোক। 
  • aranya | 2601:84:4600:5410:9108:7865:bd40:***:*** | ২০ জুন ২০২২ ২০:১৯509203
  • গুরু-র যারা কলকাতায় বা কাছাকাছি আছে, তাদের সাথে সাদেকের দেখা, আড্ডা হলে ভাল লাগত 
  • Kishore Ghosal | ২০ জুন ২০২২ ২০:৩৪509205
  • আমাদের চিরচেনা কলকেতা শহরটাকে আপনার চোখ দিয়ে দেখার কৌতূহল হচ্ছে। উদ্গ্রীব অপেক্ষায় রইলাম।  
  • কিংবদন্তি | ২১ জুন ২০২২ ০২:০৯509210
  • ধন্যবাদ সকলকে মন্তব্য করার জন্য। যা মনে আসছে লেখছি। ভাল মন্দ কোনদিন বিচার করি নাই। এইটা আমার স্বভাবেই নাই। তাই কতটুকু তৃপ্তি দিতে পারব তা আসলে জানি না আমি। 
    @অরণ্য, আমি আসলে কিন্তু খুব সামান্য মানুষ। বাংলাদেশের মফস্বল শহরে থাকা একজন একলা থাকা মানুষ। কাজেই গুরুর জন্য এমন কোন কিছু করা একটু বেশি বেশি হয়ে যাবে। আমি অত বড় কিছু না। পড়তে থাকুন, আমি লেখতে থাকি। এর চেয়ে আর কিছুই বলার নাই আমার। আমি আপনার পছন্দের জেনে খুশি হলাম। ভাল থাকবেন। 
  • :|: | 174.25.***.*** | ২১ জুন ২০২২ ০৩:৫২509211
  • "মফস্বল শহরে থাকা" মানে কী? মফস্বলে? না শহরে? কাজের সময় শহরে আর ছুটির সময় মফস্বলে? 
  • Santosh Banerjee | 223.19.***.*** | ০৭ জুলাই ২০২২ ১০:৫৬509684
  • জানতে চাই,,,,,১০৮ থিয়েটার রোড কি বাংলাদেশ সরকারের অস্থায়ী আঁতুড় ঘর ছিল, যেখানে শিল্পী সাহিত্যিক, গায়ক , রাজনৈতিক নেতা মায় অধুনা বাংলাদেশের জন্মদাতা গণের সমাবেশ হতো?? 
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা খুশি মতামত দিন