‘বৈজ্ঞানিক’ অন্তর্দৃষ্টির ভিত্তিস্থাপনকারীদের অনুভবের আলোতে সেই অন্তর্

পুলিশের সাম্প্রতিক ভূমিকা নিয়ে আমার মনে প্রশ্ন জাগছিল।

গত কয়েকদিন ধরে পুলিশের ভূমিকা ও নানা প্রতিক্রিয়া নিয়ে ভাবতে বসে মনে এলো চেখভের বহু পঠিত " বহুরূপী " গল্পটার কথা।

জ্বলন্ত দিল্লিঃ এক মৌলবাদী হিন্দুত্ব ও ফ্যাসিস্ট রাষ্ট্রের নরমেধ যজ্ঞ।"

হিংসার গেরস্থালি ডালপালা মেলছেঃ তবু আমাদের নির্লজ্জ নীরবতা পক্ষাঘাতে অসা

এই টইটা কিন্তু করোনা বিষয়ক বৈজ্ঞানিক আলোচনার জন্য নয়। এটা খুললাম মেনলি এই

১রাস্তায় ঢুকে পড়েছে আগুনপাখিদের জ্ঞান ফেরেনি এখনওআর কেউ জীবিত আছে কি

একুশ শতকের কুড়ি কোটির সাইনিং,ডিজিটাল ইন্ডিয়া আর তার পেছনে পিলসুজের অন্ধকা

একুশ শতকের কুড়ি কোটির সাইনিং,ডিজিটাল ইন্ডিয়া আর তার পেছনে পিলসুজের অন্ধকা

#কোয়ারেন্টিনথেকে১না মন্বন্তর দেখা হয় নি। সাহিত্যে সংবাদ ফিচারে যে টুকু

#কোয়ারেন্টিনথেকে ২প্রথম বিশ্বযুদ্ধ যখন শেষ হয় সেই বিংশ শতাব্দীর প্রথম

#কোয়ারেন্টিনথেকে৩উনবিংশ শতাব্দীর একেবারে শেষ লগ্নে তৎকালীন বোম্বাই থেক

#কোয়ারেন্টিনথেকে ৪কোভিদ ১৯ যবে থেকে ভারতবাসীকে গৃহবন্দী করেছে তখন থেকেই

#কোয়ারেন্টিনথেকে৫একবার ভাবুন তো বাস নেই, ট্রেন নেই, রাস্তায় অন্য কোনো বা

#কোয়ারেন্টিনথেকে৬করোনা আতঙ্কে যখন আমরা উঠতে বসতে চীনকে গালাগাল করছি, ত

হারিয়ে ফেলেছি আত্মসম্মান বোধঃ গলিত মোমের মতো গলে গেছে বাঙালির স্মৃতি- সত্ত

আমাদের সংখ্যাবৃত্ত এত বড়ো এতো বিশাল যেন সাড়ে আটশো'র দিনগত পাপক্ষয় খুববেশি

চাইলেই ঘরে ফেরা যায় না।ফিরতে গেলে সিঁড়ি ভাঙতে হয়, পার হয়ে আসতে হয় অনেক পথ। ঘর

https://postimg.cc/9zpqg9Xv" মুজবতা আলীকে আমি ঘৃণা করি।ওঁর সাহিত্যকে উচ্চমানের সাহিত্য বল

পর্ণ কিন্তু মোচী নয়; চিরহরিৎ ঋতুএকইসঙ্গে দুজনকে ভালবাসা যায় না?প্রত্য

" ওদের চোখ উপড়ে দেও" - সন্তানসম্ভবা হাতির মৃত্যুর পর কাউকে কাউকে বলতে শুনলাম।

মাস্ক গুলো বহুল ব্যবহারে জীর্ণ। জীর্ণ ঠিক বলা যায় না। বাইরে থেকে দেখতে বে

কারো ঘরের চাল উড়েছে, কারো দেওয়াল পড়ে গেছে। ভেঙেপড়া গাছে পিষে যাওয়ার থেকে কেউ অল্পের জন্য রক্ষা পেয়েছে। ভাঙা ঘর, ভাঙা গাছ আর বুকভাঙা কান্না - এই ছিল আমফান পরবর্তী উত্তর ২৪ পরগণার ছবি।ধীরে ধরে জনজীবন স্বাভাবিক হয়েছে।এখনও কোথাও কোথাও ধ্বংসের ছাপ রয়ে গেছে।সেই ক্ষত কালের নিয়মে একদিন সেরে যাবে।কিন্তু মানুষের বিপদের দিনে, মানুষের লোভের, অনাচারের যে কদর্য ছোপ আঁকা হল তা হয়ত এত সহজে মেটার নয়। এই সময় অনাচারের চিহ্ন মোছার নতুন উদ্যোগ অবাঞ্ছিতের টাকা ফেরত।

জুড়ে দাও, দুই প্রান্তের যত আছে বিভ্রমঅদৃশ্য সুতোর টানটান আশ্বাসে আবারফ

আমার বন্ধু প্রদ্যুৎকান্তিদার সাথে করোনা পর্বের শুরু থেকে কথা হচ্ছিল। বাজা

খুব বৃষ্টির মধ্যে কখনও গভীর জংগলে গিয়ে দাড়িয়েছেন?চারদিকে ঝাপসা হয়ে যাওয়া

ধরা যাক, বইয়ের দোকানের মাধ্যমে ও অন্য উপায়ে একটা বই বিক্রি করলে তার দাম সম্

মেফিস্টফেলিস ও নরসুন্দরপার্থজিৎ চন্দপেনপ্রিন্টস পাবলিকেশনমূল্য:

অষ্টনায়িকা ২ বিরহোৎকন্ঠিতা  ফুটপাথের ওপার

শাশুড়ি কখনোই মানবে না আপনি ঠিক। কাজের লোকের কথায় ভুল লেকচার ঝাড়বে সেও ভালো ত

                      কবিগুরু রবীন্দ্রনাথের পীঠস্থান, শান্তিনিকে

নতুন টই খুললাম :))।.....সব স্ট্যাট সংক্ৰান্ত আলোচনা অনুসন্ধান বা ভাট এ যে আলোচনা

ভারতীয় শিল্পকলার বহুসংখ্যক সৌন্দর্যমণ্ডিত নিদর্শন ব্রিটিশ যুক্তরাজ্য ও

কেন জানিনা তোমাকে দেখি আমার কবিতার খাতায়,স্বর্গের অপ্সরী হয়ে বসে থাক হ

যদি না ভালবাসতে পারো তবে চলে যাও,বাঁধা দেব না।তবে যাবার আগে-আমায় এ

রাতের আকাশ তারাভরা নয়,শুধু ভরা জমাট কালো রঙে,লক্ষ কোটি দৈত্যের মতো চোখ

অনেক কবিতা লিখেছি যখন ছিলাম মানুষ।তুমি থাকতে পাশে নদী বইত চার চোখে

মেঘের উপরে উঠে ঈশ্বরকে খুঁজলাম,কিন্তু না, তিনি সেখানে নেই।পৃথিবীর গ

আচ্ছা, আমাদের এই মুখোমুখি তাকানো কবে বন্ধ হবে?হবে না?আজীবন থাকবে?

যদি শরৎকালের নীল আকাশ হতে পারতাম তাহলে কত ভালো হতো।আমার গায়ে ছোটো বড়ো স

দীপিকা যা বলেছেন খোঁজ নিয়ে দেখুন দুনিয়ার অধিকাংশ নারী পুরুষের ক্ষেত্রেই সত

রবীন্দ্রনাথ জাতীয়তাবাদের বিপদ সম্পর্কে আমাদের সতর্ক করেছেন। গত শতকে মান

নীতি (বা মতাদর্শ) জিনিসটা বাঙালির বৌদ্ধিক চর্চার তালিকায় দ্বিতীয় স্থানাধ

এটা কি খুব অগুরু ব্যাপার হবে?

ছোটবেলায় পিতা পুত্রের অঙ্ক করতে গিয়ে অনেকে পুত্রের বয়স পিতার থেকে বেশি আসত

এইটেই বাদ থাকে কেন? কপালভাতি ও স্নায়ুবিজ্ঞানের চচ্চড়িটাও নামিয়ে ফে

সোশ্যাল মিডিয়ায় হয়ে চলা বিভিন্ন রকম ট্রোলিং-এর ডকুমেন্টেশনের জন্য-ই এই টই। আপনিও করুন।

ডাঃ সুবর্ণ গোস্বামী বাজে লোক, কিন্তু আপনার কি হবে?কুৎসা রটানোর কারণ:১)

বাংলায় এখন (২০২৫ এ) কী কী লিটল ম্যাগাজিন বেরোয়? সাহিত্য , লোকসংস্কৃতি , সিনেমা ,

নাটকঃ ভাটে-বাজারে। স্থানঃ কোনো এক অজ্ঞাত স্থানের এ

এখানেই হোক তবে।

যে মেয়ে রোজ চান করে না তাকে আজ চান করাব যে ছেলের নেই কোনও কাজ

আমি ওই লোক দেখাব বলেই একদিন একটা ডাইরিতে লেখার চেষ্টা শুরু করি। কী সেই লোক দ

একটা হাতে জীবন আরমৃত্যু আরেক হাতে আমার ঘরে চাল বাড়ন্তঅ

সম্পূর্ণ সৎ হয়েই বলছি, মাঝেমাঝে মনে হয় গুরুতে এসে ভুল করলাম না তো? কেননা, এখান

কোনও স্রোত আছে। ঠিক ধরতে পারছি না। বুঝতে হলে, তবু চুপ হতে হয়।  

একটা ব্যাপার মাথায় ঘুরছে— যে কোনও লেখাতেই কি বড় বেশি ব'লে ফেলছি? আরও কি স্বল্

এখানে লিখুন। সাতাত্তরটা নতুন থ্রেড খামোখা খুলবেন না।