এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  বইপত্তর

  • বাংলা: ব্যবহারিক কাজের ভাষা?

    চিত্র গুপ্ত লেখকের গ্রাহক হোন
    বইপত্তর | ১৮ নভেম্বর ২০১৭ | ২৩৫৬ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • চিত্র গুপ্ত | ১৮ নভেম্বর ২০১৭ ১০:০২370372
  • খুলে রাখলাম। লিখব মনে হয়
  • চিত্র গুপ্ত | ১৮ নভেম্বর ২০১৭ ১০:৩১370379
  • আজকের কাগজ দেখেছেন? টই মানে টি ও আই য়ের বাংলা কাগজ? এই সময়। দু নম্বর কাগজ নাকি বাংলায়? মাইনে কড়িও নিশ্চয়ই ভালই হবে। তো সেই বাংলা কাগজের ৭ পাতায়, বেহাল বজবজ রোডের খবর ছাপা হয়েছে। দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ দেখুন। "রাস্তার দুরাবস্থা..." বাস্তবিক, বাংলার রাস্তার বড়ই দুরবস্থা।

    আমাদের দেওয়াল লিখনের সময়ে দুর্নীতি বানান প্রায়শই দূ দিয়ে লেখা হত। বহু বুঝিয়ে সন্ধি টন্ধি সমভিব্যাহারে বুঝিয়ে হ্রস্বউ তে কনভিন্স করা গিয়েছিল। বাংলা বানান তখন তো বটেই, এখনো বহু ক্ষেত্রে কনভিন্স করে ঠিক করতে হয়, এ কথা মানুন বা না-মানুন, সত্য।

    দুরাবস্থাকে কি টাইপো বলতে চান? এই সময়ে ভরসা রেখে? আসুন আরেকটু আগে যাওয়া যাক। তিনের পাতায়, সোমকের রহস্যমৃত্যুর খবর। পঞ্চম অনুচ্ছেদ দেখুন। প্রতিবেশীরা, সোমকের প্রতিবেশীরা দাবি করেছেন, যে তিনি মেধাবী ছাত্র ছিলেন। কেন? হঠাৎ দাবি করবেন কেন? মানে দাবি শব্দটা কিসের পরিপ্রেক্ষিতে এল? কোন অভিযোগ, পালটা অভিযোগ নেই, কিন্তু দাবি কেন? উত্তর নেই। সম্ভবত, দ্য নেইবারস ক্লেইমড, এইরকম একটি বাক্য ছিল, হয় মূল প্রতিবেদনে, নয়ত যিনি প্রতিবেদন লিখছেন, তাঁর মাথায়। সেই ক্লেইম, দাবি হয়ে খবরেরকাগজে নেমেছে। ইংরেজি শিক্ষায় শিক্ষিত, উচ্চশিক্ষিত মানুষেরা, ইংরেজিতে ভাবেন, এবং তা থেকে বাংলায় অনুবাদ করেন, সেটা এখন গৃহীত। এই পদ্ধতির অক্ষমতাগুলিও এখন আর অক্ষমতা নয়, বৈশিষ্ট্য হিসেবেই দেখা হয় সম্ভবত। ফলে ত্রুটি আর ত্রুটি নয়, যাপনের অঙ্গ হয়ে যায়।
    ওই অনুচ্ছেদেই একটি বাক্য শুরু হচ্ছে, হাসপাতাল সূত্রের খবর, এই বন্ধ দিয়ে। একটি বাক্যের পর অনুচ্ছেদ শেষ হচ্ছে। তারপরের অনুচ্ছেদ ফের শুরু হচ্ছে, ওই হাসপাতাল সূত্রের খবর দিয়েই। একজন সংবাদপত্রের পাঠককে বাংলা ভাষার যে দৈন্যের মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে দেওয়া হচ্ছে এই পুনরুচ্চারণের মধ্যে দিয়ে, তাতে ভাষা সম্পর্কে আগ্রহ তৈরির কোন সম্ভাবনা তো দূর, বরং অনাগ্রহ তৈরি করে দিচ্ছে।
    সংবাদপত্রের কাজ খবর পেশ করা বটে, এবং প্রথমত তাকে সে কাজ করতেই হয়, তবে কিনা তারপর আরো কিছু থেকে যায়। সম্ভবত।

    #এ আলোচকের সঙ্গে কোনভাবে এইসময় কাগজের কোন খারাখারি নেই।
  • সোমনাথ | 167.5.***.*** | ১৮ নভেম্বর ২০১৭ ১৫:৪০370380
  • বাংলা নিয়ে মনে হয় আমাদের ভাবনার সময় নেই।

    এই সময় তো তবু পড়া যায়, আনন্দবাজার পড়বেন একটু। হিন্দী অনুসারী শব্দ আর "নিজস্ব বানানবিধি"র ছড়াছড়ি।
  • চিত্র গুপ্ত | ১৯ নভেম্বর ২০১৭ ১৩:১২370381
  • কাজের ভাষা মানে কী? নথির ভাষা, দস্তাবেজের ভাষা, অর্থনৈতিক-প্রশাসনিক লেনদেন সম্পর্কিত চিঠি চাপাটির ভাষা। শেষটা এখনো ইংরেজিতেই চলে, এই বাংলায়। তৃণমূলস্তরে যাঁরা কাজ করেন,  সরকারি বা অসরকারি বা বেসরকারি, তাঁরা ইংরেজিতে নথি রাখেন। ডেটা নেওয়ার সময়ে, তৃণমূলস্তরের কর্মীরা তাঁদের কাছে নথি রাখেন, হিসেব সংগ্রহ করেন বাংলাতেই। সেই হিসেব, সেই উপাত্তগুলিকে তাঁরা ফের বিভাষায় অনুবাদ করেন। সেই নথিই অফিশিয়াল বলে গণ্য হয়। 

    একজন অ্যাকাউন্ট্যান্টকে হিসেব রাখতে হয় ইংরেজিতে, ব্যালান্স শিটের বাংলা কেউ তেমন একটা জানার প্রয়োজন বোধ করেন না। সে হিসেব রাখতে গিয়ে শিটের ভিন্ন বানান দেখার সুযোগও আমার হয়েছিল। কিন্তু সত্যিই একজন, যিনি হিসেব রাখতে শিখেছেন, তাঁকে কেন ব্যালান্স শিট যথাযথ বানানে শিখতে হবে? হবে, কারণ তিনি অ্যাকাউন্টেন্সি পড়ে এসেছেন বলেই ধরে নেওয়া হবে। এবং অ্যাকাউন্টেন্সি বাংলাতে পড়া যায় না। পড়ানো হয় না। ক্লাস ইলেভেনের কমার্সেই সম্ভবত  একটা বিষয় পড়ানো হত, যার কোন বাংলা বই দীর্ঘদিন অবধি ছিলই না।
  • S | 184.45.***.*** | ১৯ নভেম্বর ২০১৭ ১৪:১৪370382
  • একটু ফোরন কাটি এখানে। হয়তো অপ্রিয় কথাই বলবো।

    ১) অ্যাকাউন্টেন্সি, ম্যানেজমেন্ট, কম্পিউটার, ইকনমিক্স, ইন্জিনিয়ারিঙ্গ, ডাক্তারি, সায়েন্স, সোশাল সায়েন্স - এসবেরই প্রায় সব বইই ইংরাজীতে লেখা। স্নাতক স্তরে বাংলা ভাষায় বই নেই বললেই চলে।

    ২) তার একটা বড় কারণ হলো এই বিষয়গুলোতে যা কাজ হয়েছে প্রায় সবই বিদেশে হয়েছে। বিদেশিরাই বই লিখেছেন যেগুলো আমরা পড়ি। বিষয়গুলোতে যেহেতু বিদেশেই চর্চা হয়েছে, তাই ভারতীয় লেখকরাও ইংরাজিতেই বই লেখেন ভারতীয় ছাত্রদের জন্য।

    ৩) জানি জানি। অনেকে জার্মানী, জাপান, চীনের উদাহরণ দেবেন। কিন্তু এই দেশগুলোতে তো আর ২০০ বছরের ইংরেজ শাসন ছিলোনা। আমাদের দেশের একাংশ ইংরাজী শিখেছে, এখনো শিখছে।

    ৪) এজিনিস বন্ধ হবেনা। কারণ আমাদের দেশেরও একাংশের এটাই জেতার চাবিকাঠি। তুমি ইংরাজী জানোনা, আমি জানি। তাই তুমি পিছিয়ে, আমি এগিয়ে। মেধা সেখানে গৌণ। সমাজের উপরতলার লোকেরা এমন সুন্দর ব্যবস্থা বন্ধ করবেন কেন, তার কোন ভালো কারণ খুঁজে পাইনা।

    এরপরেও আরো কিছু কথা ছিলো। কিন্তু আপাতত এইটুকুই।
  • pi | 24.139.***.*** | ১৯ নভেম্বর ২০১৭ ১৪:৪৩370384
  • এই যুক্তিটা ঠিক বুঝলাম না।

    'বিষয়গুলোতে যেহেতু বিদেশেই চর্চা হয়েছে, তাই ভারতীয় লেখকরাও ইংরাজিতেই বই লেখেন ভারতীয় ছাত্রদের জন্য।
    '
  • pi | 24.139.***.*** | ১৯ নভেম্বর ২০১৭ ১৪:৪৩370383
  • এই যুক্তিটা ঠিক বুঝলাম না।

    'বিষয়গুলোতে যেহেতু বিদেশেই চর্চা হয়েছে, তাই ভারতীয় লেখকরাও ইংরাজিতেই বই লেখেন ভারতীয় ছাত্রদের জন্য।
    '
  • sswarnendu | 41.164.***.*** | ১৯ নভেম্বর ২০১৭ ১৪:৫৭370385
  • S এর ৪ নম্বর পয়েন্টটা খুবই ঠিক কথা
    দুঃখের কথা, কিন্তু ঠিক কথা
  • S | 184.45.***.*** | ১৯ নভেম্বর ২০১৭ ১৫:০১370386
  • ভালো প্রশ্ন। আপনার দেওয়া ঐ বঙ্গানুবাদটা করতে গিয়েই কিছুটা বুঝলাম। এই লেখকরাও নিজেরা ইংরাজীতেই বিষয়টা শিখেছেন। অনেক টার্মের বাংলায় ফর্মালি অনুবাদই হয়নি।

    এছাড়াও ব্যবসায়িক কারণও বোধয় আছে। টার্গেট অডিয়েন্স মুলতঃ ইংরাজী জানা পড়ুয়ারা। অতেব খেটে খুটে বাংলায় বই লেখার দরকার নেই, কারণ বাংলায় সেই বই পড়বেন এমন লোক নেই/কম।
  • pi | 24.139.***.*** | ১৯ নভেম্বর ২০১৭ ১৫:০২370373
  • হ্যাঁ, ৪ টা দুঃখজনক হলেও সত্যি।
  • T | 129.74.***.*** | ১৯ নভেম্বর ২০১৭ ১৬:৫৩370374
  • বাংলাদেশে দিব্যি বাংলায় ইঞ্জিনিয়ারিং এর স্নাতক স্তরের বইপত্র পাওয়া যায়। এদিকেও উদ্যোগটা নিলে পারে।
  • pi | 24.139.***.*** | ১৯ নভেম্বর ২০১৭ ১৮:৫৪370375
  • কালই গ্রুপে বাংলাদেশের লোকজন লিখছিলেন বাকি বিষয়ের বইও আছে। অনেকেই পুরো পড়াশুনাই পুরো বাংলাতে করেন।
  • S | 184.45.***.*** | ১৯ নভেম্বর ২০১৭ ২১:৩৯370376
  • ইন্ডিয়ায় কোথাও কোনো প্রফেশনাল স্টাডিজ ইংরাজী ছাড়া অন্য কোনো ভাষায় করা হয়? চাকরীর জায়গায়ও তো সব কাজ ইংরাজীতেই হয়ে থাকে।
  • sm | 52.***.*** | ১৯ নভেম্বর ২০১৭ ২২:০৯370377
  • বাংলায় পড়ে কি হবে?ইন্ডিয়া তে দুটো ভাষা! ইংলিশ আর হিন্দি। হিন্দিটা সরকার জোর করে শেখাবে আর ইংলিশ টা
    যে করেই হোক শিখতে হবে।
    বাংলা দেশ একটি স্বাধীন রাষ্ট্র।ওখানে বাংলা
    রাষ্ট্রের ভাষা ।ওই বিলাসিতা সম্ভব। কিন্তু ভারত
    নামক বর্ষ উপাধি পাওয়া দেশে ,বাংলায় উচ্চ শিক্ষা নেবো বলে নাপালে চলবে না।
    বস্তুত ,উচ্চ মাধ্যমিক পর্যন্ত বাংলায় পড়াশোনা করে কোনো লাভ নেই।
    উচ্চ শিক্ষা সেই ইংলিশেই করতে হবে। তাই আগে ভাগে বিদেশী ভাষা টি রপ্ত করাই ভালো।নতুবা হিন্দির চক্করে পড়তে হবে।
    ইংলিশ ক্ষমতার ভাষা। ইংলিশ সারা পৃথিবীর যোগাযোগের ভাষা।
    একদল ক্রমাগত প্রচার করে যাবে মাতৃভাষা মাতৃ দুঘধ আর নিজেদের ছেলে মেয়েদের ইংলিশ মিডিয়ামে পড়াবে। যাতে করে বাংলা মিডিয়ামে পড়া একটা সুযোগ বঞ্চিত শ্রেণী তৈরী হয়।
    ইনভেস্ট করতে হলে আগেভাগে করুন। ইংলিশ মিডিয়ামেই ছেলে মেয়েদের পড়াশোনার বন্দোবস্ত করুন।
  • shibir | 59.206.***.*** | ৩০ নভেম্বর ২০১৭ ০০:০৫370378
  • "কালই গ্রুপে বাংলাদেশের লোকজন লিখছিলেন বাকি বিষয়ের বইও আছে। অনেকেই পুরো পড়াশুনাই পুরো বাংলাতে করেন।"

    এই লেখাটা দেখে আমার কতগুলো ইংরেজি শব্দের বাংলা প্রতিশব্দ কি হবে খুব জানতে ইচ্চে করছে ।
    বাজেট মানে আয়ে ব্যায়ের হিসেব আর সারপ্লাস মানে উদ্বৃত্ত যদি হয় তাহলে বাজেট সারপ্লাস এর বাংলা কি হবে ? বা বাজেট ডেফিসিট এর বাংলা কি হবে ? এভারেজের বাংলা গড় কিন্তু মিডিয়ান বা মোডের বাংলা কি ? রিগ্রেশন বা কোরিলেশন কে কি লেখে বাংলাদেশ এর বইগুলোতে? ভ্যারিয়েবল মানে চলরাশি কিন্তু স্ট্রিং ভ্যারিয়েবল বা আল্ফ়া-নিউমেরিক ভ্যারিয়েবল কে কি লেখে ?

    লিকুইডিটি অর্থনীতি বা ফিনান্স এ খুবই ব্যবহৃত শব্দ ।এর বাংলা মানে তারল্য কিন্তু অর্থের তারল্য (লিকুইডিটি অফ মানি ) এরকম করে লিখবে কি কেউ ?
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। মন শক্ত করে মতামত দিন