এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • বুদ্ধদেব বনাম শঙ্কারাচার্য্য

    ব্রতীন
    অন্যান্য | ০৩ ডিসেম্বর ২০১৯ | ৪৯১৮ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • অরিন | ***:*** | ০৭ ডিসেম্বর ২০১৯ ১১:৫৮729281
  • @রন্জনঃ "আমিও বিপাসনা ধ্যানের দশ দিনের শিবিরে যাবার জন্যে তৈরি হলাম"
    গেলেন? কেমন লাগল?
  • অরিন | ০৭ ডিসেম্বর ২০১৯ ১২:২৪729282
  • রঞ্জনবাবু:" তাই অ্যানেকডোট হিসেবে মিলের 'লজিক' পড়ালে ভাল হয় ।"

    মিল না হলেও ডেভিড হিউমের সঙ্গে ইপোলিতো ডেসিডেরির সূত্রে আধুনিক লজিকে বৌদ্ধ দর্শণের প্রভাব পড়েছে। আপনি অ্যালিসন গোপনিকের লেখাপত্র পড়েছেন নিশ্চয়ই। বছর চারেক আগে একটা দারুণ লেখা লিখেছিলেন:
    https://www.theatlantic.com/magazine/archive/2015/10/how-david-hume-helped-me-solve-my-midlife-crisis/403195/

    তো সেখানে লিখছেন,
    "I discovered that at least one person in Europe in the 1730s not only knew about Buddhism but had studied Buddhist philosophy for years. His name was Ippolito Desideri, and he had been a Jesuit missionary in Tibet. In 1728, just before Hume began the Treatise, Desideri finished his book, the most complete and accurate European account of Buddhist philosophy to be written until the 20th century. The catch was that it wasn’t published. "

    তারপর ডেসিডেরির ওপর গবেষণা করতে গিয়ে জানছেন,

    "an Italian named Luciano Petech, mentioned that he had edited a 1952 collection of missionary documents, I Missionari Italiani nel Tibet e nel Nepal, and that it included some Desideri manuscripts. And, in passing, he provided me with an interesting new detail. “In January 1727,” Petech wrote, “he left India, once more on a French ship, and arrived in Paris.”

    Desideri had come back to Rome through France—one more intriguing coincidence.

    The abridged Desideri translation could be read only in the Rare Book Room, so I headed there the next day. It was a beautiful book with red capital letters and romantic tipped-in photographs of majestic Buddhas and tranquil Himalayan valleys. I began to read eagerly "
    তারপর
    "In his 20s, Desideri conceived his own grand project—to convert the Indies to Catholicism—and in 1716 he became one of the first Europeans to go to Lhasa, and the first to stay. He was passionate, emotional, and easily exasperated. He was also curious, brave, and unbelievably tenacious. In an early letter written on his way to Tibet, he says he feels as if he is being torn apart on the rack. “It pleases his divine majesty to draw my whole heart away with sweet and amorous violence to where the perdition of souls is great,” he wrote, “and at the same time with fastest bonds are my feet bound and drawn elsewhere.” He kept up that intense pitch in everything he did.

    Desideri sailed from Rome to India in 1712. In 1714 he began walking from Delhi across the Himalayas to Lhasa—a trek that lasted 18 months. He slept on the ground, in the snow, and struggled with snow blindness and frostbite. At one point he made his way over a rushing river by clinging precariously to a bridge made of two vine ropes. To get through the Ladakh desert, he joined the caravan of a Tartar princess and argued about theology with her each night in her tent.

    When he finally arrived in Lhasa, the king and the lamas welcomed him enthusiastically, and their enthusiasm didn’t wane when he announced that he was a lama himself and intended to convert them all to Catholicism. In that case, the king suggested, it would be a good idea for him to study Buddhism. If he really understood Buddhism and he could still convince the Tibetans that Catholicism was better, then of course they would convert.

    Desideri accepted the challenge. He spent the next five years in the Buddhist monasteries tucked away in the mountains around Lhasa. The monasteries were among the largest academic institutions in the world at the time. Desideri embarked on their 12-year-long curriculum in theology and philosophy. He composed a series of Christian tracts in Tibetan verse, which he presented to the king. They were beautifully written on the scrolls used by the great Tibetan libraries, with elegant lettering and carved wooden cases.

    ... Desideri overcame Himalayan blizzards, mountain torrents, and war. But bureaucratic infighting got him in the end. Rival missionaries, the Capuchins, were struggling bitterly with the Jesuits over evangelical turf, and they claimed Tibet for themselves. Michelangelo Tamburini, the head of the Jesuits, ordered Desideri to return to Europe immediately, until the territory dispute was settled. The letter took two years to reach Tibet, but once it arrived, in 1721, Desideri had no choice. He had to leave ...
    at the end of Desideri’s book, I came across a sentence that brought me up short. “I passed through La Flèche,” he wrote, “and on September the fourth arrived in the city of Le Mans.”

    La Flèche? Where Hume had lived?"

    ডেসিডেরির সঙ্গে হিউমের সাক্ষাৎ হয়নি, কিন্তু হিউম - ইপোলিতো ডেসেডেরি - তিব্বতি বৌদ্ধধর্ম - আধুনিক লজিকের একটা যোগসূত্র থেকেই যায়। বাকীটা গোপনিকের লেখায় সে রহস্য উন্মোচিত হয়েছে।
  • boka proshno | ***:*** | ০৭ ডিসেম্বর ২০১৯ ২২:৪০729283
  • এই পূর্ণব্রহ্ম র ডেফিনিশানটা ঠিক কি? অবাংমানসগোচর? সে তো রাশি রাশি সেরকম ব্যপার রয়েছে! পূর্ণব্রহ্ম কি সে সব মিলিয়ে?
    ব্যক্তিগত মত তেমন ব্যপার থাকতেও পারে না ও পারে! মেটিরিয়াল সায়েন্সের বিশেষ করে কগনিটিভ সায়েন্সের অনেক অগ্রগতি লাগবে এটার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে! ব্যক্তিগত ধারনা হাইএন্ড ফিজিক্সের ও বেশ কিছু সিগনিফিকেন্ট অ্যাডভান্সমেন্ট এ জন্য জরুরি!
    বুদ্ধের থিওরি বিশেষ জানি না, তাই কিছু খটকা রয়েছে! বুদ্ধের পুনর্জন্মে বিশ্বাস টা কি মেটাফরিকাল না অ্যাকচুয়াল? যদি অ্যাকচুয়াল হয় তবে তো আত্মাও সত্য যা কিনা পিওর মাইন্ড যা কিনা ম্যাটার (দেহ) ছাড়াও থাকতে পারে! কিন্তু বুদ্ধ সে কথা বলেননি বোধায়! এখানেই খটকা! উনাকে যখন জিগ্গেস করা হয় মহাবিশ্ব অসীম না সসীম? বলেছিলেন, ও সব আমি পড়াই না, মন নিয়ে প্রশ্ন থাকলে আমার কাছে এসো! এই ইনডিপেন্ডেন্ট আত্মার বিষয়েও কি এমন কোনো ষ্ট্যান্ড ছিল উনার?
  • রঞ্জন | ***:*** | ০৭ ডিসেম্বর ২০১৯ ২৩:৪২729284
  • অরিন,

    আমার দুর্ভাগ্য, সেই যে রোহিঙিয়া নিয়ে উগ্র কথাবার্তা, তাতে ভদন্তের প্রতি শ্রদ্ধা উপে গেছল। ফলে যাওয়া হয়নি।
    আমার পড়াশুনো অতি সামান্য। বিদেশী লেখক বলতে রীস ডেভিস, ওল্ডেনবার্গ, লিলি এবং মহাযান নিয়ে কিছু বই। অবশ্যই জাতক কথা । সক্রিয় জীবনের বেশিরভাগ কেটেছে ছত্তিশগড়ের গাঁয়ে গঞ্জে, ফল বুঝতেই পারছেন।
    আপনার আলোচনায় ঋদ্ধ হচ্ছি।
    আপনি বলেছেনঃঅতএব আপনার খাওয়া-দাওয়া, কথাবার্তা, মেসেজিং, সোস্যাল মিডিয়া, চলা-ফেরা, সমস্ত কিছুর মধ্যে এই অপার শ্রদ্ধা/ভালবাসা ফুটিয়ে তোলার সারাদিনে ব্যাপার। যা করবেন, সব যেন সেই গভীর অপার প্রীতি, ভালবাসা, করুণা (করুণা কিন্তু দয়া নয়, এম্পথ্য, অন্যের সঙ্গে এক হয়ে যাওয়া) থেকে উঠে আসে।
    আমার কাছে এই-ই ধর্ম, যদি বলেন। আমার কি জানি মনে হয় সব ধর্মেই এই ব্যাপারটা আছে। আপনি আপনার মত করে খুঁজে নিন।"

    --আমার মতে এটাই বৌদ্ধ ধর্ম বা সদ্ধর্মের সার কথা ।
    দৈনন্দিন জীবনযাত্রায় যদি যা বিশ্বাস করি তার খানিকটা আনতে পারি, তাহলে শান্তি পাব।
    আপনার দেওয়া লিংক থেকে ডাউনলোড করে নিয়েছি, এবার পড়ছি।
  • রঞ্জন | ***:*** | ০৭ ডিসেম্বর ২০১৯ ২৩:৫৯729285
  • সমস্ত ধর্মের দুটো দিক--দর্শন ও লোকাচার।
    দর্শনে থাকে তার মেটাফিজিক্স( সৃষ্টি, বিশ্বের অস্তিত্ব এবং মানুষের স্থান) এবং এপিস্টেমোলজি বা জ্ঞান তত্ত্বের স্ট্রাকচার ( কার্যকারণ সম্পর্ক এবং কি কি প্রমাণ হিসেবে মান্য)।
    হিন্দুধর্মের ক্ষেত্রেও বেদান্ত হচ্ছে দর্শন এবং মনুস্মৃতি ও পুরাণকথা হল লোকাচার বা ধর্মের ব্যবহারিক দিক। নব্বই প্রতিশত হিন্দু বেদান্ত বুঝে বা পড়ে নয় স্মৃতিশাস্ত্রের বিধান মেনে ধার্মিক আচার পালন করেন। এখানেই দৈনন্দিন জীবনে সমাজে বেদান্তের চেয়ে মনুর গুরুত্ব বেশি।

    একই কথা জৈন, বৌদ্ধ, শিখ, ইসলাম, ক্রিশ্চান এবং ইহুদীদের জন্যে খাটে।
    ( ভয়ে ভয়ে বলি --কমিউনিস্টদের জন্যেও।)

    আবার বেদান্ত মানে শুধু শংকরের অদ্বৈত বেদান্ত (ব্রহ্ম সত্য , জগত মিথ্যা) নয় ।
    রামানুজের বিশিষ্টাদ্বৈতবাদে বা মধ্বাচার্য্যের দ্বৈতবাদে জগতের অস্তিত্ব বিশেষ অর্থে স্বীকৃত। শংকরের মায়াবাদের বিরুদ্ধে রামানুজের সাতটি প্রসিদ্ধ আপত্তি আছে । সেসব কচকচির জায়গা এটা নয়, নইলে ফের ঘেঁটে ঘ হবে।
    আমার দেওয়া রামকৃষ্ণদেবের উদাহরণে ("ঘটাকাশের মহাকাশে মিলে যাওয়া") ওই 'জীব ব্রহ্ম ইব, ন অপর' শ্লোকের ব্যাখ্যা ইমপ্লায়েড।
  • অরিন | ***:*** | ০৮ ডিসেম্বর ২০১৯ ০৩:৫৫729286
  • রঞ্জনবাবু: "ভদন্তের প্রতি শ্রদ্ধা উপে গেছল। ফলে যাওয়া হয়নি।"
    এহেহে, রঞ্জনবাবু, এ তো চোরের ওপর রাগ করে মাটিতে ভাত খাওয়ার কেস হয়ে গেল মশাই, :-), আপনাকে অন্তর থেকে অনুরোধ করি যে সামনে একটা বিপাসনার সুযোগ থাকলে গিয়ে দেখুন একবার। আমি এখানে টই খুলেছিলাম লিখব বলে তারপর আমার অভিজ্ঞতা লেখা হয়নি, দেখি লিখেই ফেলব। বড় ভাল অভিজ্ঞতা জানেন। অন্যরকম।

    @"boka proshno": "বুদ্ধের পুনর্জন্মে বিশ্বাস টা কি মেটাফরিকাল না অ্যাকচুয়াল? যদি অ্যাকচুয়াল হয় তবে তো আত্মাও সত্য যা কিনা পিওর মাইন্ড যা কিনা ম্যাটার (দেহ) ছাড়াও থাকতে পারে! কিন্তু বুদ্ধ সে কথা বলেননি বোধায়! এখানেই খটকা! উনাকে যখন জিগ্গেস করা হয় মহাবিশ্ব অসীম না সসীম? বলেছিলেন, ও সব আমি পড়াই না, মন নিয়ে প্রশ্ন থাকলে আমার কাছে এসো! এই ইনডিপেন্ডেন্ট আত্মার বিষয়েও কি এমন কোনো ষ্ট্যান্ড ছিল উনার?"

    বৌদ্ধধর্মে যেহেতু আলাদা করে "আমিত্বের" কোন জায়গা নেই, এবং যেহেতু প্রতীচ্চসমুপ্পাদায় অনুসারে আমরা সকলে সকলের পরিপূরক, এবং যে কারণে সব কিছু অনিত্য -- সব কিছু, সে মনোজগতে কি মনের বাইরের প্রকাশিত জগতে উদিত হয়, ক্ষণিকের জন্য অবস্থান করে, তারপর বিলীন হয়ে যায় -- ফলে ইনডিপেন্ডনট আত্মার কনসেপ্ট-টা থাকার কথা নয়।
    তো তাই যদি হয়, বুদ্ধদেব বার বার করে অমুক জন্ম, তমুক জন্ম, জাতক-কথা, এসব বলতেন কেন? এর সরলতম ব্যাখ্যা যেভাবে আমি বুঝেছি (আমার ভুল হতে পারে কিন্তু), তাতে যেহেতু সমস্ত কিছুই প্রতীচ্চসমুপ্পাদায় (dependent origination) এর নিয়ম অনুযায়ী চলে, অতএব আত্মা না থাক, একটা চেতনা সর্বত্র নানা ফর্মে প্রকাশিত হতে থাকে। একে বোঝানোর জন্য হয়ত ওভাবে বলতেন। সেই সেন্সে মনে হচ্ছে হয়ত আপনি যাকে মেটাফরিকাল বললেন, তাই।
  • রঞ্জন | ***:*** | ০৮ ডিসেম্বর ২০১৯ ২৩:২১729287
  • অরিন,
    সত্যিই লজ্জিত। চেষ্টা করব ।
    আত্মা নিয়ে আপনার বক্তব্যে যুক্তি আছে । বেদান্তের "আত্মবাদিন" এর বিপরীতে বৌদ্ধদের পরিচয় "অনাত্মবাদিন"।
  • রঞ্জন | ***:*** | ০৮ ডিসেম্বর ২০১৯ ২৩:২৬729288
  • আরেকটি সম্ভাব্য ব্যাখ্যাঃ জাতক কথা অনেক পরে নির্মিত বুদ্ধ-পুরাণ মাত্র ; এগুলো বুদ্ধ বলেন নাই। এগুলো খেয়াল করুন, সেই বারাণসী নগর, সেই ব্রহ্মদত্ত নামে রাজা।
    আবার দেখুন, "দশরথ জাতকে" রাম-সীতা এবং লক্ষণ হলেন ভাইবোন!
    ওদের নাম রাম পণ্ডিত, সীতা পণ্ডিত, লক্ষণ পন্ডিত!
    মন্তব্য নিষ্প্রয়োজন।
  • Apu | ***:*** | ১৯ ডিসেম্বর ২০১৯ ২৩:২৮729289
  • কিন্তু বৌদ্ধ ধর্ম কোন আলাদা ধর্ম নয়। হিন্দু ধর্মের আপত্তিকর কিছু জিনিস বাদ দিয়ে তাতে নতুন কিছু যোগ করা। অ্যানালজি দিয়ে বলা যায় হিন্দু ধর্ম যদি C হয় বৌদ্ধ ধর্ম তবে C++

    অরিণ দা, রন্জন দা এটা তে কী তোমরা একমত??
  • avi | ***:*** | ১৯ ডিসেম্বর ২০১৯ ২৩:৪৯729291
  • হিন্দুধর্ম বলতে কোনটা? উপনিষদ ষড়দর্শনের ধর্ম? নাকি বৈদিক? বৌদ্ধধর্ম অনেকটা জৈন ধাঁচেও ঢালা হয়েছে তো।
  • Apu | ***:*** | ১৯ ডিসেম্বর ২০১৯ ২৩:৫৫729292
  • মানে আমি বলতে চেয়েছিলাম বেদ + বেদান্ত ( এর মধ্য উপনিষদ ও আছেই। আরো কিছু?)

    জৈন ধর্ম নিয়ে একেবারে ফান্ডা নেই....
  • avi | ***:*** | ২০ ডিসেম্বর ২০১৯ ০০:৪৯729293
  • আম্মো কিছু জানি না। কিন্তু বেদান্তবাদ শঙ্করের সময়ের না? সেটা হলে তা তো বুদ্ধের সোয়া হাজার বছর পরের জিনিস। আর বুদ্ধ তো বেদের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েই এলেন। বেদ থেকে তুলে তুলে নিয়েছেন, এটা খুব আনলাইকলি হওয়ার কথা। বরং বৌদ্ধ মতামত থেকে সনাতন চিন্তন ও প্র্যাকটিসে অনেক কিছু এসেছে শোনা যায়।
  • বৌদ্ধ ধর্ম কোন আলাদা ধর্ম নয়!!! | ***:*** | ২০ ডিসেম্বর ২০১৯ ০৪:৫৭729294
  • বৌদ্ধ ধর্ম কোন ধর্মই নয়! মানে, বুদ্ধ তো কোন ট্র্যাডিশানাল ধর্ম সেভাবে প্রচার করেন নি!
    এটা অস্বীকারের কোন মানেই হয় না যে বুদ্ধের ধারনার ফাউন্ডেশান হিন্দু ধর্মের ট্যাকটিকাল ও অপারেশানাল পদ্ধতি ব্যবহার করে। কিন্তু স্ট্র্যাটেজিক লেভেলে সিদ্ধার্থ গৌতম আলাদা ব্যপার নিয়ে এসেছেন আর সেটা হিন্দু (মানে বৈদিক, হিন্দু জিনিসটা ঠিক পরিষ্কার নয়) ধর্মের থেকে ফান্ডামেন্টালি আলাদা! সবচেয়ে বড় কথা সেটা ইকনমিকালি আলাদা!
    যীশুবাবা নিজে তো ইহুদী। খৃষ্টধর্মের কিছু বেসিকস তো সেখান থেকে এসেছে - তা অস্বীকারের জায়্গাই নেই! মুশকিল হচ্ছে জুডাইজম C হলে ক্রিশ্চিয়ানিটি C++ - এমন কথা পশ্চিমে বলতে গেলে ব্যথা আছে, তা সে যীশুবাবা যতই করুণার বাণী প্রচার করুন!
  • অরিন | ২০ ডিসেম্বর ২০১৯ ০৯:২৪729295
  • @অপু, @avi ইত্যাদিরা,

    বুদ্ধদেব বলতেন (থিক নাট হানের ভাষ্যে):
    "My teachings are a finger pointing to the moon. Do not get caught in thinking that the finger is the moon. It is because of the finger that you can see the moon."
    যা বোঝবার এ থেকে বুঝে নিও।
  • Apu | ***:*** | ২০ ডিসেম্বর ২০১৯ ১৩:২৮729296
  • দেখো একটা ব্যাপার কিন্তু মোটামুটি ওয়েল অ্যাকসেপ্টেড যে Shankarachaya কে "প্রচ্ছন্ন বুদ্ধ " বলা হয় কারন বুদ্ধদেব আর উনি দুজনেই কিন্তু হিন্দু ধর্মের রিচ্যুয়াল র দিক টা ঘোরতর অপছন্দ করতেন
  • Apu | ***:*** | ২০ ডিসেম্বর ২০১৯ ১৩:৩০729297
  • @৪ঃ৫৭,

    ধন্যবাদ আমরা এক লাইনে ই চিন্তা ভাবনা করছি
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। পড়তে পড়তে প্রতিক্রিয়া দিন