এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • সর্বজনীন দুর্গোৎসব! 

    কিংবদন্তি লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ১২ অক্টোবর ২০২৪ | ৪৬৫ বার পঠিত | রেটিং ৫ (১ জন)
  • কী অদ্ভুত এক সময়ে দুর্গা পূজা হচ্ছে এবার। ৩৭ বছর ছুঁই ছুঁই আমার বয়স। ছোটবেলায় খুব বেশি যে ঘুরতে পারতাম তা না, তবে ঘুরতাম তো। কাছাকাছি কয়েকটা মণ্ডপে গিয়ে অবাক বিস্ময়ে দেখতাম দুর্গা প্রতিমাকে। মনে আছে প্রাইমারিতে যখন পড়ি তখন জীবনে প্রথম মণ্ডপ দেখার অভিজ্ঞতা হয় আমার। এ রাশ প্রশ্ন নিয়ে বাড়ি আসলাম। আম্মাকে প্রশ্নে প্রশ্নে অস্থির করে তুললাম। আম্মা আম্মার মতো করে সব উত্তর দিল।  সেই তখন থেকে এত বছর পর্যন্ত শেরপুরেই থাকা হয়েছে দুর্গা পূজায়। মাঝে হয়ত কয়েক বছর ঢাকায় থাকা হয়েছে। এত বছরে এমন নিষ্প্রভ দুর্গা পূজা আমি দেখি নাই। 

    আমাদের ছোট শহরে পূজার সময় ভালো প্যাচ লাগে। রিকশা, অটো মানুষ মিলে বিরাট কেওয়াস। মণ্ডপ গুলোর বহু আগেই জ্যাম হয়ে যায়। মানুষে গিজগিজ করে। সেই সাথে বিকট শব্দে গান, ঢাক বাজানো। আজকে রাতে আমি ঘুরতে বের হয়েছিলাম। শহরের ভিতরে প্রতিটা মণ্ডপে যাচ্ছি, দেখছি, কোন ভিড় নাই, মানুষ নাই, নিষ্প্রভ। কয়েকটা ঘুরার পরে আমার অস্বস্তি লাগা শুরু হয়ে গেল রীতিমত! আমি প্রথমে ধরতে পারি নাই। কেমন যেন, এমন কেন এগুলা বলতেছিলাম। পরে হুট করেই বুঝলাম সমস্যাটা কই। মানুষ নাই, ভিড় কম এইটা মণ্ডপ ঘুরে দেখার জন্য তো ভালো। সমস্যা হচ্ছে কোন গান বাজনা হচ্ছে না! আমি অবাক। নীরব! এমন সাইলেন্ট মুডে পূজা কেউ কবে কোথায় দেখছে? আমাদের বাড়ি শহরতলীতে। আশেপাশে মণ্ডপ নাই। এখানেই আওয়াজ পেতাম আমরা। আর শহরের মধ্যে দাঁড়িয়ে কিছুই শুনছি না। 

    দুপুরে গিয়েছিলাম শহর থেকে একটু দূরে ঘুরতে। ওই জায়গায় এবার পূজায় প্রথম গান বাজনা শুনতে পেলাম। জুম্মার নামাজ শেষ হয়েছে। ওরা জোরে গান বাজাচ্ছে। রাতে ঘুরতে বের হয়েও তাই হল। শহর থেকে একটু দূরের গুলোতে দেখলাম গান বাজনা হচ্ছে। এক জায়গায় ঢাক শুনলাম। এমন নিয়ম রক্ষার পূজার জন্য সরকার তো ধন্যবাদ পেতেই পারে, তাই না? 
    গতকাল চট্টগ্রামে যা হয়ে গেল তার পরে আসলে এগুলা নিয়ে কথা বলাই বৃথা। পূজার মধ্যে ইসলামিক গান গেয়ে দিল সোনার টুকরো কিছু ছেলে। এরপরে কত ব্যাখ্যা দেওয়া হল, বলা হল পূজা উদযাপন কমিটিই তাদেরকে গান গাওয়ার জন্য বলে। তারা উঠে যা পায় তাই গাইছে! এগুলা যে হাস্যকর কথাবার্তা এইটাও বুঝতেছে না। এখন ইসলামিক গান গাওয়ার জন্য পুলিশ দুইজন না একজনকে ধরছে! দারুণ না? 

    প্রতিমা ভাঙা চলতে চলতেই পূজা এসে গেল। পূজা যে এবার নিষ্প্রভ হবে, জাঁকজমকপূর্ণ হবে না এইটা অনুমেয় ছিল। কিন্তু যখন বাস্তবে হতে দেখছি রঙ ছাড়া পূজা দেখাটা আমি মুসলমানের ছেলের জন্যই কষ্টকর, যাদের পূজা তাদের কেমন লাগছে? এর মধ্যে মঞ্চে ইসলামিক গান গাওয়া হচ্ছে। এবং সেখানেই শেষ হলেও চলত। একটু আগেই দেখলাম ঢাকার তাঁতিবাজারের মণ্ডপে পেট্রল বোমা মেরেছে এক ছেলে। বোমা বিস্ফোরিত হয় নাই। তবে তাকে যখন ধরার চেষ্টা করা হয় তখন চাকু দিয়ে চারজনকে আহত করে পালিয়ে যায় সেই সোনার ছেলে!  

    দেশটাকে ঠেলে খাদ থেকে ফেলে দেওয়া হচ্ছে অথচ বলার উপায় নাই। এইটা হচ্ছে সবচেয়ে বড় কষ্টের। আপনার কথা কেউ শুনবে না। আপনাকে বলতেই দিবে না। সবার এক কথা, এখন কিছুদিন এমন হবেই! সংখ্যালঘুরা নির্যাতিত হবেই, মণ্ডপে ভাংচুর হবেই, শেয়ার বাজার থেকে ৩১ হাজার কোটি টাকা লাপাত্তা হয়ে যেতেই পারে কারণ এখন সংস্কার চলছে দেশের। এখন একটু আধটু এগুলা হতেই পারে। মেনে নেন। 

    মেনে নিয়েই তো আছি। আমাদের আর যাওয়ার জায়গা কই? হয় দাঁড়ায় থাকব না হয় নাই হয়ে যাব। আর যাওয়ার জায়গা নাই আমাদের। 

    ঢাকা থেকে পূজায় আমার এক মেয়ে বন্ধু আসছে। যে আমাকে আন্দোলন চলাকালীন সময়ে আমাকে বলছিল আপনে প্রেম করেন নাই তাই বিপ্লব বুঝতেছেন না! যথারীতি মহামান্যের মোহ ভঙ্গ হয়েছে বলে মনে হল। আজকে ওকে নিয়েই মণ্ডপে ঘুরলাম। ওর অভিজ্ঞতা শুনে বুঝলাম ঢাকায় আসলে নরক নেমে আসছে। সরাসরি নরকেই বাস করছে ওরা। ও স্বাধীনচেতা মেয়ে। টিএসসিতে আড্ডা দেয়, উদ্যানে বসে সিগারেট খায় টাইপ আর কী। ও বলছে ভাই এখন টিএসসি যেতে সাহস পাই না। যদি শুনে কয়েকজন যাচ্ছে তাহলে সবাই মিলে যাই না হলে যাই না। আগে টিপ পরতাম এখন পরি না। ও ব্যাগে ওড়না রাখে, কারণ কখন কে ওকে চ্যালেঞ্জ করে বসবে তা ও জানে না। তাই সাবধানের মাইর নেই হিসেবে ব্যাগে ওড়না! ও একটা অনলাইন বুটিক চালায়। বেশ চলে ওর ব্যবসা। শাড়ি বিক্রি করে, আরও কী কী জানি। ও এখন বলছে আমার ব্যবসা শেষ। মানুষ শাড়ি কিনছে না। মানুষ কেন কেনা বাদ দিচ্ছে? টাকা হাতে নাই তাই? না। মানুষ ভয় পাচ্ছে শাড়ি কিনতে! ওর বক্তব্য হচ্ছে হিজাব বোরকা বিক্রি শুরু করমু কি না ভাবছি! 

    এগুলা আমার লেখা পড়ে কতখানি বুঝতে পারছেন আপনারা আমি জানি না। আমি বাংলাদেশে থেকে এইটা ভাবতেই শিউরে উঠছি। ঘুম থেকে উঠে যদি দেখি সূর্য পশ্চিম দিক দিয়ে উঠছে তাহলেও এত আশ্চর্য হতাম না যতখানি এই নতুন বাংলাদেশ দেখে অবাক হচ্ছি। বেশি বলে ফেললাম? না। দেশটা তো ভেসে যায় নাই। যারা উপদেষ্টা হয়েছেন তাদের মধ্যে সবাই বেশ সুনামের সাথেই এতদিন নানান কাজ করে  আসছেন। আমি পছন্দ করি আর না করি তারা বেশির ভাগই তো একটা পর্যায় পর্যন্ত সফল। তাহলে কেন লেজেগোবরে হয়ে যাবে? দুই মাস হয়ে গেল এই সরকারের। কেন এখন পর্যন্ত বলার মতো একটা কাজও আমরা খুঁজে পাই না? 

    বলার মতো তো কিছু খুঁজে পাইই না উল্টো রিসেট বাটন টিপে সমস্ত অতীত মুছে দিতে চান প্রধান উপদেষ্টা। এদিকে প্রধান উপদেষ্টার সহকারী বলছেন মুক্তিযুদ্ধ হয়েছে পাকিস্তানের ইসলাম থেকে বাংলাদেশের ইসলামকে আলাদা করার জন্য। আজকে তিনি আবার তার ফেসবুক প্রোফাইলের কাভার ফোটো দিয়েছেন পাঁচজন নেতার ছবি। কে কে? সোহরাওয়ার্দী, শেরে বাংলা, আবুল হাশিম, যোগেন মন্ডল ও মাওলানা ভাসানি!  হুমায়ুন আজাদ লিখেছিলেন - ‘‘শেখ মুজিব দৈহিকভাবেই মহাকায় ছিলেন, সাধারণ বাঙালির থেকে অনেক উঁচুতে ছিলো তার মাথাটি, সহজেই চোখে পড়তো তার উচ্চতা। একাত্তরে বাংলাদেশকে তিনিই আলোড়িত-বিস্ফোরিত করে চলেছিলেন, আর তার পাশে ক্ষুদ্র থেকে ক্ষুদ্রতর হয়ে যাচ্ছিল তার সমকালীন এবং প্রাক্তন সকল বঙ্গীয় রাজনীতিবিদ।" দেখা যাচ্ছে এগুলা মাহফুজ আলমের হিসেবে নাই বা তিনি বঙ্গবন্ধুকে ছাড়াই নতুন এক ইতিহাস তৈরির ফিকির খুঁজছেন। আংকেল স্যাম সাথে থাকলে সবই সম্ভব। অসম্ভব বলে কিছু নাই। 

    এত অবিচার অনাচারের মধ্যে দুই একদিন আগে একটা খবর শুনলাম যা শুনে তৃপ্তি পেলাম একটু। অসমর্থিত সূত্র। কিন্তু মোটামুটি সবার মুখে মুখে এইটা। আমি এখানে এইটা লিখতাম না। আজকে লিখছি কারণ আজকে আরও একটু জোরাল, শক্তিশালী এক জায়গা থেকে শুনলাম। তারপরেও এইটা অসমর্থিত সূত্রই। কী হয়েছে? উপদেষ্টাদের সাথে সেনাপ্রধানের সভা চলছিল। সেখানে যথারীতি দুই ছাত্রনেতা, সমন্বয়ক উপদেষ্টাও ছিলেন। তারা সেনাপ্রধানের সাথে অশোভন আচারন করেন। সেনাপ্রধান তৎক্ষণাৎ দুইজনকে সভা থেকে বের করে দেন। যা শুনছি তা হচ্ছে এই দুই উপদেষ্টা না কি দাবি করেছে দেশে একমাত্র তাদেরই জনসমর্থন আছে! এইটা শুনেই না কি সেনাপ্রধান তাদেরকে রুম থেকে বের করে দেন। সেনাপ্রধান আমাদের শেরপুরের লোক। এখানে তার একজন বন্ধু আছেন। তিনিই বলেছেন। সত্য মিথ্যা জানি না। 

    যাই হোক, ইউনুস সাহেবের রমরমা অবস্থা। ৬০০ কোটি টাকা বকেয়া কর মাফ পেয়েছেন তিনি। এবার ২০২৯ সাল পর্যন্ত কর অব্যাহতি পেল গ্রামীণ ব্যাংক। আমিই সরকার আমার প্রতিষ্ঠানই কর দিয়ে যাবে? এমন হয় না কি? ধুর! 

    বন্যার জন্য ফান্ড ঘোষণা, টিএসসিতে ত্রাণ দেওয়ার জন্য বিশাল লাইন। সব এখন শেষ। উত্তরবঙ্গ পানির নিচে, সরকার মহোদয় রিসেট বাটন নিয়ে বসে আছেন!  

    ১/ https://www.ajkerpatrika.com/360795/%E0%A7%A9%E0%A7%AE-%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%87-%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%81%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%A5%E0%A7%87%E0%A6%95%E0%A7%87-%E0%A7%A9%E0%A7%A7-%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%95%E0%A7%8B%E0%A6%9F%E0%A6%BF-%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BE-%E0%A6%89%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%93

    ২/ https://bangla.bdnews24.com/economy/de8268064a99

    ৩/ https://www.facebook.com/share/r/kbGGAfjCJDW51Vp7/?mibextid=UalRPS
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ১২ অক্টোবর ২০২৪ | ৪৬৫ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • . | ১৩ অক্টোবর ২০২৪ ০১:০৫538476
  • সাবধানে থাকিস। আগেও বলেছি এখন আবারও বললাম।
    কুমিল্লার একজন পরিচিত ডাক্তার দাদাকে বিজয়ার প্রণাম জানাতে গিয়ে বুঝলাম তিনি ভালো নেই। 
  • দীপ | 2401:4900:3bdf:461f:fcf0:3e02:6869:***:*** | ১৩ অক্টোবর ২০২৪ ১২:১৪538484
  • অনেকে বলছে, তসলিমা নিজেকে নাস্তিক বলে, কিন্তু হিন্দুদের পুজোয় যায়। হ্যাঁ আমি নাস্তিক, নাস্তিক হয়েও আমি হিন্দুদের পুজোয় যাই। যাই, কারণ অত্যন্ত শ্রদ্ধাভরে আমাকে তারা আমন্ত্রণ জানায় । পুজোর অনুষ্ঠানে আমি বলি, 'আমি নাস্তিক, আমি হিন্দু নই, আমি হিন্দু, ক্রিস্টান, বৌদ্ধ, ইহুদি, ইসলাম কোনও ধর্মেই বিশ্বাস করি না।' হিন্দুরাও জানে, যে, আমি ধর্মবিশ্বাসী মানুষ নই, আমি নাস্তিক। আমি নাস্তিক বলে তাদের কোনও আপত্তি নেই, তাদের কোনও অসুবিধে হয় না আমাকে দিয়ে পুজোর উদ্বোধন করাতে, কোনও অসুবিধে হয় না আমাকে পুজো মণ্ডপের মঞ্চে তুলে সম্বর্ধনা দিতে। কোনও অসুবিধে হয় না আমাকে তাদের ভগবানের বেদিতে তুলতে। আমি প্রদীপ জ্বালিয়ে পুজোর উদ্বোধন করি। বিজ্ঞানবিশ্বাসী হিসেবে আমি যে কোনও ধর্মের মতো হিন্দু ধর্মের সমালোচনা করি, তাদের বিভিন্ন আচার অনুষ্ঠানের সমালোচনা করি, নারীবাদী হিসেবে তাদের করভা চৌত, সিঁদুর খেলা, শাঁখা সিঁদুরের সমালোচনা করি। এ কারণে তারা আমাকে বহিষ্কার করেনি, ঘৃণা করেনি, আমাকে মুণ্ডু কেটে নেওয়ার ফতোয়া দেয়নি। 
     
    যে মুসলমানরা আমাকে ধিক্কার দিচ্ছে হিন্দুদের পুজোয় যাই বলে, তারা কি হিন্দুদের মতো উদার হতে পারবে? পারবে আমাকে, এক নাস্তিককে, যে ধর্মবিশ্বাসী নয়, যে অন্য ধর্মের মতো ইসলামেরও সমালোচনা করে, তাকে দিয়ে মসজিদের উদ্বোধন করাতে? পারবে আমাকে মসজিদের ইমাম বানাতে যার পেছনে দাঁড়িয়ে পুরুষেরা নামাজ পড়বে? আমাকে কি পুরুষেরা যে মিলাদে উপস্থিত থাকে, সেই মিলাদ পড়াতে দেবে ? তাদের মসজিদ কমিটির নেত্রী করবে আমাকে? না তারা করবে না। তারা শুধু ঘৃণা করবে, তাদের আশেপাশে আমাকে পেলে তারা আমার ''কল্লা কাটবে''। এটিই তারা জানে ভাল।
  • দীপ | 2401:4900:3bdf:461f:fcf0:3e02:6869:***:*** | ১৩ অক্টোবর ২০২৪ ১২:১৫538485
  • তসলিমা লিখলেন।
  • ব্যাসসসস | 2405:8100:8000:5ca1::527:***:*** | ১৪ অক্টোবর ২০২৪ ১৫:৩৩538518
  • স্লা চাড্ডির পো শুকরশাবক এবেরে কিংবদন্তীর ব্লগটাকে ডাম্পিং গ্রাউন্ড বানাচ্চে। যা নিজের দেয়ালে ঘুঁটে দিগে যা।  না ত ধর্মতলায় গিয়ে বস গে যা।
  • বিপ্লব রহমান | ১৪ অক্টোবর ২০২৪ ১৭:১৯538520
  • বোরখা - হিজাবের ব্যবসার আইডিয়া খ্রাপ না।  স্যাম চাচার নিয়ত যখন বাংলাস্তান!? devil
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ক্যাবাত বা দুচ্ছাই মতামত দিন