এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ধারাবাহিক  উপন্যাস

  • নিউনর্মাল করোনাকালীন পর্ব তেত্রিশ

    Anuradha Kunda লেখকের গ্রাহক হোন
    ধারাবাহিক | উপন্যাস | ২৩ জুন ২০২৩ | ৬২৩ বার পঠিত
  • স্টিমড স্পিনাচের একটা সুন্দর গন্ধ। ফ্রেশ। মিষ্টি। সঙ্গে থাকবে গাতা। মিষ্টি রুটি একধরনের। রেজিন। ফিগস। অ্যাপ্রিকট। প্লাম। মাছ হয়েছে লেবু আর নানারকম সব্জি দিয়ে। পিলাফ আছে। চালের প্রিপারেশন।
    সিক্রেট অব সারভাইভাল। হোয়াট উই ডু ইজ টু কিপ আওয়ার আইডেন্টিটি অ্যালাইভ।
    আমেলিয়া দেবরূপের প্লেটে, পরমপ্রতাপের প্লেটে মাশরুম মান্তি, রাভিওলি তুলে দিতে চাইছেন। কিন্ত হাত কাঁপে ।পড়ে যাচ্ছে। সুনন্দিতা দৌড়ে এসে হাত ধরলেন। রাভিওলি মাশরুম দিয়ে স্টাফ্ড। কোবিদেহ আছে। ট্র্যাডিশনাল আর্মেনিয়ান কাবাব। ল্যাম্ব কাবাব।
    ছোট্ট করে ঠোঁট উল্টে আমেলিয়া বললেন, বেটকি।
    ভেটকি। বুঝল দেবরূপ। আমেলিয়ার মন ভালো করার জন্য আজ সব আর্মেনিয়ান ডেলিকেসি। সুনন্দিতার যত্নে কোনো ত্রুটি নেই। কৃত্রিমতা নেই। খুব মন দিয়ে কুককে নিয়ে এতসব আয়োজন করেছেন।
    পোমেগ্রেনেট হোয়াইট ওয়াইন। দেবরূপের কাছে সব নতুন।
    কয়েকদিন হল মেহতা পরিবার খুব খুব ডিপ্রেসড। জমিজমার কারবার এঁদের রক্তে।
    সে ছিল এক ব্রিটিশ কলোনিয়াল পিরিয়ড। মিলিটারি শাসন। সামন্ত তান্ত্রিক। সাম্রাজ্যবাদী। কলোনিয়াল এক্সট্র্যাশন তাদের বিশাল লাভের সাম্রাজ্য। সামন্ত তান্ত্রিক কৃষি সিস্টেমের বিরুদ্ধে যখন কৃষকদের বিদ্রোহ শুরু হল, তখন কিষান সভা অব কম্যুনিস্ট পার্টি  তৈরি হল। সে বেশ কথা। স্বাধীনতার পরে এলো ল্যান্ড সিলিং অ্যাক্ট। সেটা স্বাধীনতার পরে। বহু বিত্তবান কৃষকের উদ্বৃত্ত জমি চলে গেছে তখন, মেহতাদের মত। সবুজ বিপ্লবের সময় কৃষি সামগ্রীর মনিটাইজেশন হল। কৃষিকাজের ট্র্যান্সফর্মেশন। তখনো গ্রাম এবং শহুরে সেক্টরে ব্যাবসা বাণিজ্যে তুমুল ফারাক। এইসব কারনে ফার্মার্স অর্গানাইজেশন নন ইলেক্টোরাল রাজনীতি থেকে ইলেকটোরাল রাজনীতিতে ঢুকেছিল। মেহতারা বংশ পরম্পরা এইসব দিন দেখেছেন বৈকি। ভূদান মুভমেন্ট দেখেছেন। ছিয়াত্তরের পর কম জমি তো যায়নি তাঁদের।
    - ইকুয়েটিবল ডিস্ট্রিবিউশন অব ল্যান্ড ইন আর্বান অ্যাগ্লোমারাইজেশন টু সাবসার্ভ দ্য কমন গুড।
    ফিসফিস করে বললেন আমেলিয়া। দেবরূপ ঠিক ওঁর পাশেই। একদম উল্টোদিকে পরমপ্রতাপ। নয়না। সুমন। নিকি একটা বইয়ে মুখ ডুবিয়ে আছে এখানেও। 
    - দে কলড ইট মোনোপলি! আমেলিয়া আবার বললেন। অতীতের সবকিছু ছবির মতন তাঁর মাথাতে।
    - হোয়াই ডু ইউ লুক সো ডিপ্রেসড?
    আমেলিয়ার মনে নেই ছাব্বিশে জানুয়ারি কী হয়েছে। ভুলে গেছেন ছাব্বিশের প্রতিবাদ একটা দাঙ্গাতে পরিণত হয়েছিল প্রায়। তাঁকে অবশ্যই সবটা বলা হয়নি।কিছুই বলা হয়নি প্রায়। তবু তাঁর অদম্য কৌতুহল সামলাতে নিকি কিছু বলেছে। নয়না কিছু বলেছে। কেন তার কপালে চোট। ছাব্বিশের পর থেকে নয়না মেহতা হাউসেই আছে। বেশ কিছু আঘাত লেগেছে তার শরীরে।
    সাত তারিখের রিহার্সাল ঠিকঠাক ছিল। সংযুক্ত কিষাণ মোর্চার লিড। ইস্টার্ণ আর ওয়েস্টার্ণ পেরিফেরাল এক্সপ্রেসওয়ে দিয়ে দিল্লিকে আবর্তন করবে ট্রাকটর, ট্রলি, অশ্বারোহী, পদাতিক। পাঁচহাজার ট্র্যাক্টর। ট্র্যাক্টর ট্রলি প্যারেড। চারটি কলামে থাকবে সাজানো। চারটি বর্ডার। সিংঘু। টিকরি। গাজিপুর। ধানসা। একজন লিড করবেন। স্বেচ্ছাসেবক থাকবে। নিয়মশৃঙ্খলা থাকবে।এইসব তো ঠিক ছিল রিহার্সালের দিন। ছোটছোট দুয়েকটা ঝামেলা ঘটেছিল শুধু। কেউ ভাবেনি ছাব্বিশের প্রতিবাদ মিছিল একটা বিশ্রী ঝামেলা তৈরি করবে। মূল আন্দোলনের সঙ্গে যার কোনো যোগাযোগ নেই। এইভাবেই যে ঘটনাগুলো অন্য মোড় নেবে কেউ ভাবতে পারেনি।
    নয়নার গালেও বেশ ব্যথা। চিবাতে কষ্ট হচ্ছে। একটা গরমজলের বাওল আর ন্যাপকিন তার বাঁ হাতের পাশে রাখা। মাঝেমাঝেই গালে সেঁক নিচ্ছে। সবথেকে খারাপ লাগছে পরমকে দেখে। আন্দোলনের এই চেহারা তিনি ভাবতেই পারেননি।
    এই আন্দোলন ছিল তাঁদের কাছে সুপ্রিমেসি অব পিপল। জনতার জয়ের দ্বিতীয় মাসের পূর্তি। দশহাজার দশহাজার মানুষ বেরিয়েছিল। কৃষক প্রতিবাদ মিছিল। গন্তব্য সেন্ট্রাল দিল্লি। যেটা  ঘটে গেল বাস্তবে সেটা ভেন্ডালিজম।
    স্টিমড স্পিনাচের মিষ্টি গন্ধের সঙ্গে মিশে যাচ্ছে রক্তের গন্ধ। প্রতিবাদমিছিল নিয়ম ভাঙল।দিল্লি পুলিশ যে রুটগুলো স্যাংশন করেনি, চলে গেল সেই সব রাস্তায়। ব্যারিকেড ভাঙল। প্রহিবিটেড রাস্তা নিল বেশ কিছু মানুষ।
    দীপ সিধু লিড করছিলেন।
    লাল কেল্লাতে জাতীয় পতাকা নামিয়ে তোলা হয়েছে নিশান সাহিব। একজন প্রকৃত পাঞ্জাবী, প্রকৃত ভারতীয় হিসেবে পরম লজ্জিত। আহত। অনেকটা ভেঙে পড়েছেন। ন্যাশনালিস্ট কংগ্রেস পার্টির শরদ পাওয়ার তাঁর সমর্থন তুলে নিয়েছেন আন্দোলন থেকে। পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী ক্যাপ্টেন আমরিন্দার সিং নিন্দাবাদ জানিয়েছেন। বেশ কিছু জায়গাতে মারামারি।বুলন্দশহর, গৌতমবুদ্ধনগর, গাজিয়াবাদ থেকে সমানে এসেছে সংঘর্ষের খবর। এর থেকে লজ্জার আর কিছু নেই। তাঁরা তো গৃহযুদ্ধ চান নি! সমস্ত পরিকল্পনা ছিল শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদের।
    - উই নেভার থট ইট ইন দিস ওয়ে।
    সুমন খুব কুল। ও যায়নি সেদিন র্যালিতে।
    - মুভমেন্টস ক্যান টার্ণ আদারওয়াইজ। এনি টাইম। ইউ ক্যান নেভার প্রেডিক্ট মব অ্যাক্টিভিটি। অ্যায়সা হো হি সকতা হ্যায়।
    পরম তেমন কিছু খাচ্ছেন না। এই বাড়িতে আর্মেনিয়ান ফুড হল আনন্দের দিনের, উৎসবের দিনের আয়োজন। সবার মন খারাপ বলে আজ এইসব বানিয়েছেন সুনন্দিতা। তাঁর নিজেরও মন ভালো করা দরকার। শুকদেবের মৃত্যু। কলকাতার খবর। সুধীর চক্রবর্তীর মৃত্যু। কতবার গেছেন তিনি আর মালবিকা ঐ মানুষটির কাছে। সবমিলিয়ে একটা সংকট। লোহরি পর্যন্ত বেশ কেটেছিল। তারপর ছাব্বিশের জন্য একটা তোড়জোর। অনেক আশা। প্রতিবাদ এবার প্রতিষ্ঠা পাবে। একটা নতুন মোড়।
    রিং রোড থেকে মিছিলের ধরন পাল্টে ভয়ংকর হয়ে গেল। মেটক্যাফের সামনে দাঁড়ালে হাজার হাজার ট্র্যাক্টর। এস ইউ ভি, বাইক। এখনো হন্ট করছে পরমপ্রতাপকে।
    - হোয়াট ওয়জ দ্য পারপাস টু গো টু রেডফোর্ট? অব কোই দরবার নহি হ্যায় উঁহা। ইট ইজ সো নাইভ।
    সুনন্দিতার গলাতে ঝাঁঝ। এত মর্বিডিটি, গ্লুমি অ্যাটমসফিয়ার নিতে অসুবিধে হচ্ছে।
    দ্যাট টু ফর সাচ আ লং টাইম। প্রত্যেকটি বিষাদ থেকে দ্রুত উঠে আসা চাই। তিনি শান্তিনিকেতনের ছাত্রী। সেই আমলে যখন দুরাচার মাথা তোলেনি। আনন্দ আর উৎসব ছড়িয়ে দেওয়া তাঁর স্বভাবসিদ্ধ।
    আমেলিয়া শিশুর বিস্ময় নিয়ে তাকালেন?
    - নো এমপেরর? হোয়ার হ্যাভ দে ওল গান?
    পরম বিকেল তিনটে নাগাদ লাল কেল্লার কাছে গেছিলেন। ততক্ষণে কিছু ছেলেরা কেল্লাতে উঠে গেছে। এতক্ষণ পর্যন্ত ট্র্যাফিক স্ট্রিমলাইন্ড ছিল। লাহোরি গেটের কাছে একটা উত্তেজিত জনতা ছিল।পরম ভাবেননি ব্যাপারটা আরো খারাপ হবে।
    - হোয়াট ডিড ইউ ওয়ান্ট টু প্রুভ?
    সুনন্দিতার চোখে চোখ পরমের।
    - উই ওয়ান্টেড টু শো দ্য কান্ট্রি দ্যাট উই ওয়ের নট যাস্ট হ্যান্ডফুল। লোগ আয়ে থে। অমৃতসর। জলন্ধর। কুরুক্খেত্র। দিল্লি। জালাউন। সো মেনি ফার্মার্স। আওয়ার স্ট্রেংগ্থ।
    - টু ব্রিং দ্য দিল্লি দরবার টু ইটস নিজ?
    বলেই জিভ কাটলেন সুনন্দিতা। এটা ব্যঙ্গ করার সময় নয়। পরম মাস্ট বি হার্ট।
    নয়না খুব আস্তে খাচ্ছে। ও স্ট্যামপেড হয়ে গেছিল। আরো খারাপ কিছু হতেই পারত।
    - নো আন্টি। নাথিং টু শো অফফ। এক লডকা চিল্লা রহা থা, হাম খুন চড়ানে আয়ে হ্যায়।
    উই স্টপ্ড হিম। ইট ওয়জ টু শো ফার্মার্স ইউনিটি। লাদাখ সে, টিবেট সে লোগ হামারে সাথ থে। মনাস্ট্রি মার্কেটসে দে জয়েন্ড আস। ইট ওয়জ নট আ ম্যাটার অব জোক। নো।

    দেবরূপ কিছু শুনছিল। কিছু শুনছিল না। আমেলিয়ার পাশে বসলে একটা মিষ্টি ঝাঁঝালো গন্ধ পাওয়া যায়। এখন ও মাঝেমাঝেই ভাবে এই পৃথিবী নামে গ্রহটাকে অনেক দুর থেকে দেখলে কেমন লাগবে?
    আজব, অদ্ভূত? কুঁদুলে? নোংরা? হিংস্র?
    তাহলে এই শীতসকালে উষ্ণ ব্রেকফাস্ট টেবল? এই গন্ধ? অনেক ওপর থেকে এসব কিছুই দেখা যাবে না। লাল কেল্লার কোলাহল দেখা যাবে না। কৃষকদের অবরোধ দেখা যাবে না। এই অগণিত মানুষ, তাদের কোলাহল কিছুই দেখা যাবে না। প্রাইভেট সেক্টর, পাব্লিক সেক্টর, কিছু না। কিছু না। ইকনোমিক ব্যালান্স। বর্ডার। ক্রাইম। নেক্সাস। ইনফিলট্রেশন। কিছুই দেখা যায় না। মা? মা কেও দেখা যায় না। ওর পাশে বসে যেন পা দোলাচ্ছে কেউ? কে? হু' জ দেয়ার ইন দিস হাইট?
    যেখান থেকে পৃথিবীকে পোকার মত দেখাচ্ছে?
    ও আর একটু হোয়াইট ওয়াইন নিল।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ধারাবাহিক | ২৩ জুন ২০২৩ | ৬২৩ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। সুচিন্তিত প্রতিক্রিয়া দিন