এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ধারাবাহিক  উপন্যাস

  • নিউনর্মাল করোনাকালীন - পর্ব তেরো

    Anuradha Kunda লেখকের গ্রাহক হোন
    ধারাবাহিক | উপন্যাস | ১৭ মে ২০২৩ | ৫০৫ বার পঠিত
  • হিউম্যান চ্যালেঞ্জ। ইট ইজ নাথিং নিউ। দ্য ট্রায়ালস ইন হুইচ পার্টিসিপ্যান্টস আর ইনটেনশনালি চ্যালেঞ্জড। হোয়েদার অর নট দে আর ভ্যাকসিনেটেড উইদ অ্যান ইনফেকশাস ডিসিজ অরগ্যানিজম।
    রুবিনা হাঁপাতে হাঁপাতে বলছিলেন। একটু ভারি চেহারার মানুষ। কিন্ত আজ তাঁকে একেবারে অন্য রূপে যেন দেখছে দেবরূপ।
    দ্য ফার্স্ট হিউম্যান চ্যালেঞ্জ ওয়জ ইন সেভেন্টিন থাউজ্যান্ড। ইনোকিউলেশন টু প্রিভেন্ট স্মল পক্স।রুবিনা ফুটপাথে বসেছেন। মুখে মাস্ক আছে। এবার খুললেন। আশেপাশে অচেনা লোক। সবাই ধর্ণাতে।
    দেবরূপ আস্তে করে বললো,
    - ইয়েস ম্যাম। কলেরা। দেন টাইফয়েড। স্মল পক্স। ইনফ্লুয়েন্জা। দেন ডেঙ্গি।
    - রাইট। কিন্ত আর ভয় পেলে চলবে না। বুঝলে? ইউ হ্যাভ টু ফাইট ব্যাক। দেওয়ালে পিঠ ঠেকে গেছে।
    হাজার হাজার মানুষের মাথা দেখতে পাচ্ছে দেবরূপ। দেখতে দেখতে মনে হল, সত্যি। দেওয়ালে পিঠ ঠেকে গেলেই বোধোদয় হয়। শীত খুব। মোটা মোজা ও কেডসের আবরণের মধ্যেও ওর পা ঠান্ডা হয়ে আসছে। দুর্বলতা। যে কোনো মানসিক দৌর্বল্য শারীরিক ভাবেও দুর্বল করে দেয়। ও প্রাণপণে চেষ্টা করছে সমস্ত দুর্বলতা ঝেড়ে ফেলে উঠে দাঁড়াতে। কোভিড ওকে নিংড়ে নিয়েছে। শরীরে। মনে। দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে তো।
    রুবিনার পাশে বসে আছেন তিনজন সর্দার। বোঝা গেল পূর্ব আলাপ আছে।
    রুবিনা হিসেব বুঝিয়ে দিলেন কী কী এনেছেন। শীত দ্রুত ঢুকে পড়ছে ওর শরীরে। কলারের ফাঁকে। জামার হাতার তলায়।
    কমলপ্রীত সিং পান্নু দীর্ঘকায়। একটু টেনে কথা বলেন। সবুজ পাগড়িতে চমৎকার দেখাচ্ছে এই অবরোধেও।
    - মাই সন ইজ আ ভ্যাকসিন ক্যানডিটেট।
    খুব গর্বের সঙ্গেই বললেন। দেবরূপ চোখ তুলে তাকালো। এর চেয়ে আনন্দের কী বা আছে। কমলপ্রীতের ছেলে ইউকে তে সেটলড। ওরা আঠেরো থেকে তিরিশ বছর বয়সের মধ্যে নব্বই জন ভলান্টিয়ার নেবে। দে উইল বি এক্সপোজড টু এস এ আর এস কোভ টু। খুব নিরাপদ জায়গাতেই রাখবে তাদের ব্রিটিশ সরকার, পরীক্ষা হবে কী করে এই ভাইরাস স্তরে স্তরে মানুষকে আক্রান্ত করে।
    - সেফটি ইজ প্যারামাউন্ট।
    রুবিনা কমলপ্রীতের সঙ্গে হাত মেলালেন।
    চব্বিশ ঘন্টা মনিটরিং করবেন ব্রিটেনের সেরা চিকিৎসকরা। ওদের একটা ভ্যাকসিন টাস্ক ফোর্স আছে।
    প্রথমে ভাইরাসটিকে নাকের কাছে ছেড়ে দেওয়া হবে। তারপর ভ্যাকসিন ক্যানডিটেট চোদ্দদিন কোয়ারানটাইনে থাকবেন। ফলো আপ টেস্ট হবে একবছর ধরে। কমলপ্রীত বললেন এই কাজের জন্য সাড়ে চারহাজার ডলার পাবেন ভলান্টিয়ারস।
    ইট উইল অফার ইউনিক ইনসাইটস ইনটু হাউ ভাইরাস ওয়ার্কস।রিয়াল ওয়ার্ল্ড স্টাডিজ রুবিনাজি। ইট ইজ দ্য ব্যাকবোন অব মেডিক্যাল রিসার্চ।
    প্রগ্রেশন অব অ্যান ইনফেকশন ফ্রম দ্য ভেরি মোমেন্ট দ্যাট দ্য ভাইরাস এন্টারস দ্য বডি।
    ও যেন মহাশূন্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে। এই মুহূর্তেই, পৃথিবীর কোনো এক প্রান্তে শীততাপ নিয়ন্ত্রিত রেস্তঁরার নরম আলোতে হয়তো ত্রিদিব সেনগুপ্ত রীণা যোশির মুখোমুখি বসে আছেন। কাতরভাবে বলছেন, কেন তুই বিয়ে করবি রীণা? এই যে দিব্যি স্বাধীন আছিস, এই তো ভালো! রীণা হয়তো আঙুলে মুক্তোর আংটি দেখতে দেখতে বলছে, আর কত লড়াই করবো বলো? আই নিড সিকিউরিটি। সাড়ে নিরানব্বই শতাংশ লোকের মতে বিবাহ সিকিউরিটি। নিরাপত্তা বলয়। তবু তার মা আর বাবা এখন আলাদা থাকে। তারা ডিভোর্স করবে না। মালবিকা সপ্তাহান্তে বাড়ি আসবেন। কিন্ত দুজনে মিলবেন কখনো? নিরাপত্তা বলয় ছিন্নভিন্ন হয়ে গেছে। মা হয়তো এখন অনলাইনে কোনো ক্লাস নিচ্ছে। বা কোর্স করছে। খুব সিরিয়াস হয়ে গেছেন এখন মালবিকা। ফেলে আসা নষ্ট সময়কে কমপেনসেট করতে চাইছেন। টুপুর কী করছে কে জানে! আমেলিয়া বিশ্রাম নিচ্ছেন। নিকি মুখ ডুবিয়ে আছে ল্যাপটপে। আর ঠিক এই মুহূর্তেই কোনো গবেষণাগার সংলগ্ন চিকিৎসাকেন্দ্রে একটি পাঞ্জাবী যুবক ভাইরাস ক্যানডিটেট হয়ে নিজেকে গিনিপিগ করে তুলছে। নাকে নিচ্ছে মারণ ভাইরাস। আস্তে আস্তে শরীরে ছড়াবেই। কোয়ারেনটাইনে শুয়ে শুয়ে সে হয়তো তার পাপাজিকে ফোন করবে।
    - ক্যায়সে হো পুত্তর?
    - আয়াম ফাইন পাপাজি । ডোন্ট ওয়রি। বলতে বলতে হাল্কা জ্বরে আচ্ছন্ন হয়ে ঘুমিয়েও পড়বে হয়তো।
    এক আকাশের নিচে একই সময়ের মধ্যে কত যে কান্ড ঘটে যায়। যাচ্ছে। যাবে। শুধু অদিতি এই এতকিছুর মধ্যেই বাবল্স হয়ে মিশে গেছে। সে কোথাও থাকবে না।

    হিউম্যান চ্যালেঞ্জ।
    একটি তরুণী এসে ওদের ক্যাম্পে নিয়ে গেল। গরম আটার রুটি। সদ্য মেশিন থেকে প্রসব হয়ে এসেছে। ভেন্ডির সবজি। দুধ।
    মালবিকা ফোন করেছেন।
    - তুই সিংঘু বর্ডার গেছিস বাবু? কেন? ওখানে ভীষণ শীত না? আর করোনা? অত লোকের ভীড়?

    মালবিকাকে বোঝানো যাবে না। হামলোগ আর বুনিয়াদের বাইরে এই গোষ্ঠীর জীবন নিয়ে তাঁর কোনো আগ্রহ নেই। একে কূপমন্ডুকতা বললে বলো। তিনি পাল্টাতে পারবেন না। তাঁর কষ্ট হয়। তাঁর ছেলেটা অতদূরে দিল্লির হাড়কাঁপানো শীতে সিংঘুর রাস্তাতে বসে আছে, এ তাঁর একেবারে ভালো লাগে না। সুনন্দিতার ওপর রাগ হয়। জানিস তো ছেলেটার শরীর, মন ঠিক নেই।যেতে চাইল আর যেতে দিলি? যদি অসুখে পড়ে আবার! তুই না লোক্যাল গার্ডিয়ান!
    যতই বন্ধু হোক, এইসব কথা বলা যাবে না। আফটার অল, সুনন্দিতা যথেষ্ট যত্নে রেখেছেন বাবুকে।
    মালবিকা হাঁসফাঁশ করতে থাকেন। ক্লাস শেষ। তিনটি মেয়ে সমানে হোয়াটস অ্যাপ করছে। তাদের নাকী অ্যাটেন্ডেস দেওয়া হয় নি।
    বিরক্ত লাগছে তাঁর। একটা ঘিনঘিনে শীত। কামার্ত। কুটিল। বিবমিষা উদ্রেকারী। একটার পর একটা কথা উঠে আসে। কেউ নেই যাকে বলবেন। বাবু ফোন কেটে দিল। কী ইনডিফারেন্ট হয়েছে ছেলেটা!
    কাকে ফোন করবেন মালবিকা? হাতড়ে কাউকে খুঁজে পাচ্ছেন না। বন্ধুদের কাউকে না।এখন কোনো দায়সারা, লোকদেখানো কথা বলতে ইচ্ছে করছে না। ত্রিদিব যদি পাশে থাকতেন! কিন্ত শরীরী উপস্থিতি ছাড়া ত্রিদিবের কাছ থেকে কিছু কী পাওয়ার আছে? মালবিকা মরে যাচ্ছেন মনে মনে।

    কোপাইতে জল নেই। খুব চিঁ চিঁ করে ফোন এলো কারণ ও ভল্যুম কমিয়ে রেখেছে।
    - টুপুর? কোথায় আছিস বাবু?
    মালবিকার গলা এত অসহায় শোনাচ্ছে কেন? মায়ের কী কিছু হয়েছে?
    - তোমার কিছু হয়েছে মা? শরীর খারাপ?
    - না বাবা। আমার কিছু হয়নি। খুব মন খারাপ লাগছে।
    ঈশান অনেকটা এগিয়ে গেছে। ও পিছনে হাঁটছে ইচ্ছে করেই।
    - কনসাল্ট আ ডক্টর মা। নিজে থেকে কিছু ভেবে বসে থেকো না।
    - বাবু সিংঘু বর্ডার গেছে টুপাই।
    - জানি তো। গুড।
    - তুই জানিস? এটা ঠিক করলো? সুনন্দিতার উচিত হল ওকে ছাড়া?
    -
    একটা বড় নিঃশ্বাস ফেলল টুপুর। মা কবে বড় হবে?
    - তোমার গুরুজীর বাড়িতে সকালে গেছিলাম মা। হি ইজ সো নাইস। ইনভাইটেড আস ফর লাঞ্চ টুমরো। বাড়ির বারান্দায় বসলাম অনেকক্ষণ। হি ওয়জ টকিং অ্যাবাউট ওল্ড ডেজ। পুরোনো।তোমাদের সময়ের শান্তিনিকেতনের কথা বলছিলেন। ভেতরে একটা গান বাজছিল। আপন হতে বাহির হয়ে বাইরে দাঁড়া। দোজ শ্রীনিকেতনী কার্টেইনস।
    - টুপুর! গিয়েছিলি!
    - ইয়েস মম। আর উনি আমাদের ভেতরে বসতে বললেন। উই ওয়ের নট কোয়ারেনটাইন্ড!!! ঐ গোল বারান্দটা। যেখানে তোমরা নাকী রিহার্সালের পরে মুড়ি মেখে খেতে? কী ওয়ার্ম অ্যাটমসফিয়ার।
    মালবিকা ফোনের ওপারে চুপ করে আছেন।
    - দাদাকে বড় হতে দাও মা। লেট হিম বি অন হিজ ওন। তুমিও বড় হও। বি হ্যাপি দ্যাট ইওর সন হ্যাজ গান টু সিংঘু। খেয়েছো কিছু?

    ফোন রেখে এদিক ওদিক তাকাল টুপুর। ঈশান অনেক অনেকটা দুরে। আপনমনে হেঁটে যাচ্ছে। এখান থেকে ওকে একটা বিন্দুর মতো দেখাচ্ছে। যেন এখনি মিলিয়ে যাবে।

    (চলছে)
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ধারাবাহিক | ১৭ মে ২০২৩ | ৫০৫ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভেবেচিন্তে মতামত দিন