এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ধারাবাহিক  উপন্যাস

  • নিউনর্মাল করোনাকালীন পর্ব চৌত্রিশ

    Anuradha Kunda লেখকের গ্রাহক হোন
    ধারাবাহিক | উপন্যাস | ২৭ জুন ২০২৩ | ৫৪০ বার পঠিত
  • অনলাইন ক্লাস একটানা করার পরে চোখ লাল। ঘাড়, মাথা টনটন করে। বাবুর করে। বাবুর মায়েরও করে। বাবুর জন্যে ভীষণ উতলা হয়ে যান মালবিকা। সরস্বতীপূজো এবার নমো নমো করে সেরেছেন। কিন্ত টুপুর ছিল। ঈশান ছিল। এমনকী ত্রিদিব ছিলেন। কেবল বাবু এলো না।
    - তোর ভয় করে না বাবু? দিল্লিতে নাকী আবার ইনফেকশন হচ্ছে?
    - কলকাতাতেও হবে মা। আবার ইনফেকশন হবে। যে হারে লোকে আমোদ, আহ্লাদ শুরু করেছে, ভেবো না। আবার ইনফেকশন ছড়াবে। এরপরে আগুনের মত ছড়াবে। সেকেন্ড ওয়েভ আসবেই।
    মালবিকার বুক হিম হয়ে যায়। এখনো একচালার শোলার সাজে সরস্বতী মূর্তি রাখা আছে হলের এককোণে। এদিক সেদিক বসন্ত উৎসব হচ্ছে। ভার্চুয়াল নয়। একেবারে মঞ্চে। ট্রেন চলছে কিছুকিছু।
    - তুই বাড়ি চলে আয়।
    - ডোন্ট টেল মি। ঠিক আছি আমি। কাজকর্ম নিয়ে। পরে যাবো।
    - তোর ইচ্ছে করে না, মা' কে দেখতে?
    - ইমোশনাল অত্যাচার কোরো না মা। দেখতে অত ইচ্ছে করে না। ভালো আছো জানলেই হল।
    মালবিকার চোখে জল এসে যায়। কী নির্বিকার হয়ে গেছে বাবু! এই ছেলে ছোটবেলায় মা মা করে অস্থির হয়ে যেতো। মামাবাড়ি রেখে এলে রাতে কান্না জুড়ে, মা'র কাছে যাবো।
    - তুই ছোটবেলাতে আমাকে না দেখলে কী কাঁদতি মনে আছে?
    ফোনের ওপারে বাবুর হাসি।
    - সবদিন ছোট থাকব বলছো?
    শীত চলে যাবে যাবে করছে। এইসময় হাওয়া খুব রুক্ষ। এবার তাড়াতাড়ি চলে যাচ্ছে শীত।
    - গরম পড়ে গেলে আর করোনা থাকবে না, বল বাবু?
    - ঐরকম ডেফিনিট কিছু বলা যাবে না মা।
    - কেন, শুনেছিলাম যে ভাইরাসটা বেশি টেম্পেরেচারে বাঁচে না?
    - ওটা খুব ঠিক খবর না। এই ভাইরাসের অনেক ভ্যারিয়ান্টস আছে মা। গ্রীষ্ম হয়তো খুব সেফ হবে না এবার। তোমরা খুব সাবধানে থাকবে। ভ্যাকসিন দেওয়া শুরু হলেই নিয়ে নেবে। একদম নেগলেক্ট করবে না।
    - তুই নাকী রক্ত দিয়েছিল কোন করোনা পেশেন্টকে? তোর বাবা বলছিল?
    বাবু একটু চুপ করে থাকল। যাক! বাবা মায়ের মধ্যে তাহলে কথা হয়! তাকে নিয়ে হলেও। হোক। ভালো লক্ষণ।
    - এমন কিছু ব্যাপার না মা। আমার কোভিড হয়ে গেছে একবার। আমার প্লাজমা কাজে লাগবে কোভিড পেশেন্টদের। এটুকু কোনো ব্যাপার না।
    - তোর খাওয়ার কোনো অসুবিধে হচ্ছে না তো!
    বাবু খুব বিরক্ত হচ্ছে। মালবিকা কী সুনন্দিতার আতিথেয়তার ওপর অবিশ্বাস করছেন নাকী! দ্যাটস আনফেয়ার। ভেরি আনফেয়ার। ইনফ্যাক্ট, প্রথম দিকের আড়ষ্টতা এখন আর নেই। সে প্রায় বাড়ির ছেলের মতোই থাকে। সুনন্দিতা ভীষণ ক্যাজুয়াল। মাঝেমাঝেই বলেন, বাবু কফি করো তো। ইউ মেক গুড কফি। ওর ভালো লাগে। খুব সহজ। আদিখ্যেতা নেই। ও একটা খাম ধরে দেয় প্রতিমাসে। প্রায় জোর করেই। প্রথমে সুনন্দিতা নিতে চাননি।
    - প্লিজ। এটা দিও না।
    - তাহলে তো আমি থাকতে পারবো না।
    ও স্ট্রেইট সুনন্দিতার দিকে তাকিয়েছিল। তিনি আর কিছু বলেননি। এখন চুপচাপ খামটা হাউসকোটের পকেটে বা পার্সে রেখে দেন। উইদাউট এনি হেজিটেশন।
    কয়েকদিন আগে বাবুর ঘরে বিছানার ওপর একটি মহার্ঘ্য কাশ্মিরী শাল রাখা ছিল। পুরুষের শাল। নতুন। কালোর ওপর সোনালি সুতোর কাজ। অসাধারণ দেখতে।
    - এটা কী?
    - এটা তোমার। তুমি পরবে। তোমাকে মানাবে।
    - আমি তো শাল পরি না। ট্রাউজারের সঙ্গে শাল?
    - যেদিন প্রোগ্রামে যাবে, সেদিন পরবে। আকাদেমির একটা অনুষ্ঠান আছে সামনে। পাঞ্জাবির ওপর পরবে।
    ও অবাক। একটা অনুষ্ঠানের জন্য একটা শাল?
    সুনন্দিতার মুখে এসেছিল, যখন বিয়ে করতে যাবে, পরবে। আর শীতে বিয়ে করবে। কেমন? নাহলে সাজতে পারবো না।
    থেমে গেলেন। একদম বাচাল হওয়া যাবে না। তাহলে হয়তো শাল নেবেই না ছেলেটা।
    কিছু বলেনি ও। খামগুলোর সদ্গতি এইভাবেই করলেন মহিলা। হয়তো আরো কিছু দিয়েই। কারণ ব্যাপারটা দামি। দেখেই বোঝা যায়। এইসব শাল গায়ে দিয়ে লোকে আমজাদ আলির সরোদ শুনতে যায়।
    মালবিকাকে বলেনি। অত বলতে ইচ্ছে করেনি ওর। আবার হয়তো সুনন্দিতাকে কিছু বলবেন। মা বড্ড হাইপার হয়ে গেছে। একটু শান্ত থাকুক।
    - তুমি আর রক্ত দিতে যেও না বাবু। হসপিটালে কত ইনফেকশন।
    বাবু জুতোর ফিতে বাঁধছিলো। ব্লু টুথে কথা বলছে। এবার হাঁটতে যাবে ও। পাঞ্জাবীবাগ ছাড়িয়ে অনেকটা দূরে। বড়ো ছেলেমানুষ মা। ছেলে রক্ত দিচ্ছে বলে টেনশন করছে। বাবাও খেয়ে কাজ নেই, বলেছে। এটা কোনো ব্যাপার হল!
    ও মেহতা হাউসের গেট ঠেলে বেরিয়েছিল। পাশেই ঝুনঝুনওয়ালা। অরোরা। বাঁদিক দিয়ে বেরিয়ে গেল পার্কের দিকে। পার্কে ঢুকবে না। পাশ দিয়ে বেরোবে।
    মা জানে না বিদেশে এখন হিউম্যান চ্যালেঞ্জ ট্রায়াল চলছে। খুব সাবধানে। অতি যত্নে। বৈজ্ঞানিকরা কোভিড সারভাইভারদের ওপর রি ইনফেকশন টেস্ট করছেন ওরিজিনাল এস এ আর এস কোভ টু, খোদ উহানের ভাইরাস দিয়ে। মা জানলে কী বলবে? ভয় পাবে? শোভনা বালাসিংগম। ওয়েলকাম ট্রাস্টের ভ্যাকসিন সিনিয়র রিসার্চ অ্যাডভাইসর। ওরা কাল ভার্চুয়ালি মিট করেছে তাঁকে।
    মা এবং আরো অনেক ভাবছেন ভাইরাস চলে গেল বোধহয়।
    শোভনা বলছিলেন, চ্যালেঞ্জ স্টাডিগুলো অনেক টাইটলি কনট্রোলড হয়। সাধারণ ইনফেকশনের চেয়ে অনেক বেশি।
    মানুষ কতকিছু জানতে চাইছে। জানতে চাইছে প্রথম কোভিড ইনফেকশনে শরীরের ইমিউন সিস্টেম কেমনভাবে রিঅ্যাক্ট করেছিল। যখন দ্বিতীয়বার ইনফেকশন হবে ভাইরাস ইনজেক্ট করার পরে, তখন কতসংখ্যক ভাইরাস থাকবে।
    এগুলো ডিজাইন টেস্ট মা। এগুলো করে দেখতে হবে কিভাবে মানুষকে প্রোটেকশন দেওয়া যায়।
    মেডিক্যাল নিউজ টুডে থেকে জনাথন স্টোই এসেছিলেন মিটে। ফ্রান্সিস কার্ক ইন্সটিটিউট। ইউ কে।
    - ওয়েল ডকুমেন্টেড কেসেস অব রিইনফেকশন ক্যান হ্যাভ ডিফরেন্ট কনসিকোয়েন্সেস।
    ওরা প্রকৃত সাহসী মা। ঐ চৌষট্টি জন ভলান্টিয়ারস। যাদের প্রথম চব্বিশজনকে ওরিজিন্যাল ভ্যারিয়ান্টটা দেওয়া হবে। প্রথমে দেখা হয়েছে প্রথম কোভিড অ্যাটাকের পর ওরা সম্পূর্ণ সুস্থ, ফিট কিনা। ওরা যদি ভাইরাসটা নিতে পারে তবে বাকিদের অপটিম্যাল ডোজ দেওয়া হবে মা। আর ওরা যদি রিইনফেকটেড হয়, মনোক্লোনাল অ্যান্টিবডি দিয়ে ট্রিট করা হবে ওদের। কী রিস্ক বুঝতে পারছো মা?
    এনিথিংগ ক্যান হ্যাপেন টু দেম। প্রথম স্টাডির রিপোর্ট নিয়ে ভাইরাসের ডোজ বাড়ানো হবে। ধীরে ধীরে।
    উই ক্যান দেন মেজার রেসপন্স অ্যাট সেভেরাল পয়েন্টস আফটার ইনফেকশন। ইমিউন সিস্টেম কীভাবে রেসপন্স করে এইভাবে বুঝতে হবে।
    অক্সফোর্ড শুরু করেছে হিউম্যান ট্রায়াল। মানুষ গিনিপিগ।
    বাবুর শেষের কথাগুলো মালবিকা শুনতে পাননি। মেহতা হাউস থেকে বেরিয়ে ফোন কেটে দিয়েছিল বাবু। ও এখন মনে মনে কথা বলবে।
    মায়ের সঙ্গে মনে মনে কথা বলা ভালো। অযথা বিরক্তি আসে না। ভালো লাগে।
    তুমি এইভাবেই থাকো মা। দূরে দূরে। অদিতির মতো। বেশি ঘেঁষাঘেষি ভালো না। পরে কষ্ট হয়।
    ওর সামনে দিয়ে একটি মেয়ে হেঁটে যাচ্ছে। কোমর পর্যন্ত খোলা চুল। স্ট্রেইট। বোঝা যায় পার্লারে সেট করা। আজকাল সবার এইরকম স্ট্রেইট চুল। মেড ইন পার্লার।
    অদিতির ছিল কোঁকড়া কালো চুল।
    মেঘের মত। আকাশে মেঘ করেছে আজ। বৃষ্টির সম্ভাবনা আছে।
    আকাশের দিকে তাকিয়ে গা ছমছম করলো ওর। কী জানি কেন মনে হচ্ছে, অতিমারী শেষ নয়। আরো প্রবল কোনো অন্ধকার আসছে। আসবেই। মানুষ বুঝতে পারছে না।
    সামনের মেয়েটি একবার পেছন ফিরে চাইল। মুখ মাস্কে ঢাকা। চোখে একটু নীলচে ভাব।
    গতি কমিয়ে দিল ও। মেয়েটি কী ভাবছে কে জানে! একেবারে পেছনে হাঁটছিল। খেয়াল করেনি।
    কেমন একটা কপার কালার ওর চুলে।
    ও মেয়েটির চুল দেখছিল। কিন্ত ভাবছিল অদিতির কথা।
    স্ট্রেন্জ।
    সিন্ডরেলার কথাই ঠিক।
    লাভ ইজ লাইক ভাইরাস।
    ইট এন্টারস ইওর বডি। মাইন্ড। সোল। অ্যান্ড স্টার্টস গ্রোইং।
    এক দু ফোঁটা বৃষ্টি পড়লো।
    রুবিনাজীর মেসেজ।
    সেকেন্ড স্ট্রেইন হ্যাজ ডিফরেন্ট সিস্পটমস। ইট ইজ ফেটাল। টোয়েন্টি কেসেস ইন ডেলহি।
    মেঘ থমথমে। একটা ছোট পাখি উড়ছিলো। দেখল দেবরূপ চোখ তুলে। উড়তে উড়তে কোথায় হারিয়ে গেল মেঘের মধ্যে।
    কেন মনে হল আরো বড় বিপর্যয় নেমে আসছে? মেঘের চেয়েও অন্ধকার? নির্মম? বৃষ্টিহীন?

    (চলছে)
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ধারাবাহিক | ২৭ জুন ২০২৩ | ৫৪০ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। কল্পনাতীত মতামত দিন