এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ধারাবাহিক  উপন্যাস

  • নিউনর্মাল করোনাকালীন পর্ব ৮

    Anuradha Kunda লেখকের গ্রাহক হোন
    ধারাবাহিক | উপন্যাস | ০২ মে ২০২৩ | ৭৬৮ বার পঠিত
  • ডিসেম্বর। ক্লাবের সমস্ত আয়োজন শুরু হয়ে গেছে। সুনন্দিতা আগে একেবারেই ক্লাব কালচারে অভ্যস্ত ছিলেন না। দিনহাটাতে সবচেয়ে বড় উৎসব ছিল দুর্গাপুজা। কোচবিহারে রাসমেলা। মদনমোহনবাড়ি ঘিরে আনন্দঘন রাস উৎসব। বিশ্বভারতীর সঙ্গে যুক্ত হবার পর নানা উৎসবে এত মগ্ন হয়ে গেলেন যে অন্য কিছুতে আর মন নেই। নাচ তাঁর জীবনে প্রধানতম উৎসব। কলাভবন, সঙ্গীত ভবনের যে কোনো অনুষ্ঠানে তিনি অন্যতম প্রধান শিল্পী। পরমপ্রতাপ তো নাচ দেখেই মুগ্ধ হয়েছিলেন। এবং সুনন্দিতার পরিবারের ভয়ানক আপত্তি সত্ত্বেও বিয়েটা হয়েই গেল, কারণ সুনন্দিতার ক্যালকুলেশন। বাঙালি মধ্যবিত্ত বা উচ্চবিত্ত পরিবারে বিবাহ হলে নাচ কপ্পুর হয়ে উড়ে যাবে। সুনন্দিতা জানতেন। পরমপ্রতাপকে তাই প্রথমেই বলেছিলেন, আই ওয়ান্ট ইনাফ স্পেস ফর মাই প্যাশন। মাই ড্যান্স। ইট শুড নট বি হ্যাম্পার্ড আফটার ম্যারেজ। ইফ ইট ইজ ইয়েস, দেন ইয়েস। আদারওয়াইজ নো। উই ক্যান রিমেইন গুড ফ্রেইন্ডস।

    পরমপ্রতাপ ভদ্রলোক। আপাদমস্তক জেন্টলম্যান। নাচ দেখে মুগ্ধ হয়ে বিয়ে করবেন, তারপর সংসার ও শিশুর দোহাই দিয়ে নাচ শিকেয় উঠবে বরের চাপে, এমন বীরপুঙ্গব তিনি নন। আমেলিয়া লিস্ট ইন্টারফিয়ারিং। তবে বিশ্বভারতী ও টেগোর সম্পর্কে তাঁর গভীর শ্রদ্ধা। সুনন্দিতা সুন্দর ভাবে ফিট ইন করা যাকে বলে, তাই করে গেলেন। দিল্লি ক্লাব কালচার আস্তে আস্তে সামনে এল। প্রথমদিকে একটু অস্বস্তি হত। নিতে পারতেন না। তারপর ধীরে ধীরে সব অভ্যেস হয়ে গেল। ভিন্ন সংস্কৃতিতে প্রবল আগ্রহ সুনন্দিতার। রান্না থেকে শুরু করে নাচ, গান, পোশাক। টগবগ করেন প্রাণশক্তিতে। ইদানীং মেনোপজের একটু ক্লান্তি আসে মাঝেমাঝে। হরমোনের ভিন্ন গতি বুঝতে চেষ্টা করেন। পরমপ্রতাপ অনেকগুলো ক্লাবের মেম্বার। সুনন্দিতার সেইসব জায়গাতে যেতেই হয়। খুব ভালো লাগে না তাঁর। আবার খুব খারাপও লাগে না। তাঁর ঝলমলে ফ্লেক্সিবিলিটি দিয়ে তিনি আমেলিয়ার মুড ফ্লাকচুয়েশন, নিকির অসুস্থতা, দিনহাটাতে মায়ের পায়ের ব্যথা, ক্লাবে ওয়ে ওয়ে সানিজি, কিতনি সোড়িয়া লাগ রহি হো, সব সামলে নেন।

    পাঞ্জাবীবাগ ক্লাব ছাড়াও ডেলহি জিমখানা ক্লাব আছে। মার্চ মাস থেকে সব গেট টু গেদার, পার্টি বন্ধ। পাঞ্জাবীবাগের ক্লাবে অফুরন্ত সবুজ। কতদিন যাওয়া নেই সেখানে। ওখানে লাইব্রেরিটা ব্যবহার করেন সুনন্দিতা। তাও বন্ধ। এয়ারোবিকস ক্লাস করেন সুনন্দিতা ওখানে। তবে নাচে তাঁর ঢের বেশি এয়ারোবিকস হয়ে যায়।
    প্রতিবার এইসময় দাস্তকর উইন্টার মেলা হয়। উলের বোনা হরেক জিনিস। সারা উত্তর ভারতের আঞ্চলিক হস্তশিল্পীদের জমায়েত। ওখানে একটা ইনটেন্স শপিং করেন বন্ধুদের সঙ্গেই। এবার হল না। খৃষ্টমাস ক্যারলস ক্যাপিটলের ব্রান্চটাও কী হবে কে জানে। সব মিলিয়ে বিশ্রী লাগছে বড়।
    বাট দিস ডেডলি করোনা টাইম। হোয়েন উইল ইট কাম টু অ্যান এন্ড বাবু?
    বাবু চমকে সুনন্দিতার দিকে তাকালো। তার মায়ের বন্ধু এই নারী। মায়ের সামান্য জুনিয়র হবেন হয়তো। সারাদিন এতো রকম কাজকর্মে ব্যস্ত থাকেন মহিলা। কিন্ত মালবিকার চেয়ে অনেক বেশি প্রাণোচ্ছল। আজ গলায় কেমন একটা বিষন্নতার রেশ যেন। কী বলবে ও তাঁকে?
    একটা ম্যাথেমেটিকাল মডেল বেসড অ্যানালিসিস আছে বটে। সেটা কী সুনন্দিতা বুঝবেন? পুনেতে প্রফেসর যোশি বলতেন, নেভের আন্ডারএস্টিমেট আ হাউসওয়াইফ। শী ইজ অ্যান এক্সেলেন্ট মার্কেটিং অ্যান্ড বিজনেস ম্যানেজমেন্ট ব্রেইন। দুহাজার একুশের সেপ্টেম্বরে কোভিড নাইন্টিন হয়তো ভারতবর্ষ থেকে সম্পূর্ণ নির্মূল হবে। যখন সংক্রামিত ব্যক্তির সংখ্যা, সুস্থ হয়ে ওঠা রোগী এবং মৃত রোগীর সমতুল্য হবে, তখন কো এফিশিয়েন্ট শতকরা একশোভাগ থ্রেশহোল্ডে পৌঁছোবে।
    সুনন্দিতা কী কিছু বুঝলেন? খুব আগ্রহভরে তিনি বাবুর মুখের দিকে তাকিয়ে। কপালের কাছে কোঁকড়ানো দুচারটি কাঁচা পাকা চুল। উজ্জ্বল চোখ দুটি।
    বাবুর ভারি মায়া হল।
    ঠিক বুঝতে পারছেন না? না?
    এটা আসলে বেইলির ম্যাথেমেটিক্যাল মডেল ম্যাম।
    সুনন্দিতা হেসে ফেললেন।
    ডোন্ট কল মি ম্যাম বাবু। র্যাদার ইউ ক্যান কল মি মাসি।
    বাবু লজ্জা পেয়েছে।

    আসলে কনটিনুয়াস ইনফেকশন তখনই বন্ধ হবে যখন ইনফেকশনের সোর্স বন্ধ হবে। সেটা হবে যখন একহয় পেশেন্ট মারা যাবে নয়তো সুস্থ হবে। এটা রিগ্রেশন অ্যানালিসিস।
    ময়দা মাখতে মাখতে খুব মনোযোগ দিয়ে শুনছিলেন সুনন্দিতা। যেন বাধ্য ছাত্রী। দেবরূপ একটু উৎসাহিত বোধ করছিল।
    রিগ্রেশন অ্যানালিসিস নির্ভর করে টোট্যাল ইনফেকশন রেট এবং টোট্যাল রিকাভারি রেটের উপর।
    নিকির গলা শোনা গেল। কখন পেছনে এসেছে হুইল চেয়ারে বসেই কে জানে!
    ইয়েস। আই হ্যাভ রেড অ্যাবাউট ইট। রিমুভ্যাল রেট ইজ ওয়র্কড আউট আফটার ক্যালকুলেটিং দ্য পার্সেন্টেজ অব রিমুভড পার্সনস ইন দি ইনফেকটেড পপুলেশন। ইজনট ইট সো? অ্যাম আই রাইট?
    অ্যাবসল্যুটলি। তুমি পড়েছো?
    নিকি সারাদিন ইন্টেরনেটে কিছু না কিছু পড়ে। ওর বয়সী কোনো মেয়েকে এখনো এত নিবিষ্ট চিত্তে পড়তে দেখেনি দেবরূপ। অদিতি পড়তো। কখন পড়তো বোঝা যেত না। ওর আউটডোর অ্যাক্টিভিটি প্রচুর ছিল। টুপুরও খানিকটা তাই। তবে অশান্ত। ছটফটে।চন্চল। ওর ক্লাসমেটদের সবার আউটডোর জীবন প্রবল।
    এই মেয়ে বাইরে যায় না। যদি যায় হেল্পার বা আয়া প্রয়োজন হয়। কিন্ত একে কখনো ডিপ্রেসড দেখেনি দেবরূপ। কিছু না কিছু নিয়ে অ্যাবসর্বড থাকে।
    সুনন্দিতা ময়দাতে দই দিচ্ছেন। ধবধবে সাদা টক দই। 
    জিরে গুড়ো। ভাজা জিরে। এই গন্ধটা দেবরূপকে বাড়ির কথা মনে পড়িয়ে দেয়।

    ও স্পষ্ট সুনন্দিতার দিকে তাকিয়ে।
    - নো ইলিউশন। এপিডেমিক ডেটার কিন্ত কনটিনিউয়াস রিলিজ হয়। ইম্পরট্যান্ট ইন্ডিকেটরগুলোর  মারাত্মক পরিবর্তন হতে পারে যে কোনো সময়। যে কোনো ম্যাথেমেটিক্যাল ক্যালকুলেশন বা তার মডেলের অ্যাসাম্পশান কিছুটা সময়ের জন্য করা যেতে পারে। আসলে অনেক ফ্যাক্টর থাকে তো। পপুলেশন বার্থ রেট। স্বাভাবিক মৃত্যুর হার। কাজেই অত নির্দিষ্ট করে কিছু বলা যায় না। দিস ইজ দ্য ফ্যাক্ট। এখন যা চলছে তার নিরিখে এইটুকুই বলা যায়। ব্যস।

    সুনন্দিতার মুখ ব্যাজার হল। তাঁর হাসির মত মুখ মলিন করাও খুব ইনফেকশাস এবং স্পষ্ট।
    সব কাজকর্ম কোভিডের জন্য তো বন্ধ ছিলই এখন কৃষক আন্দোলনের সঙ্গে পরম এত জড়িয়েছেন যে আনলক পরবর্তী ক্লাবের আমোদ অনুষ্ঠান একেবারেই বাতিল। এমন নয় যে সুনন্দিতা গেলে পরম বিরক্ত হবেন। কিন্ত সুনন্দিতার নিজেরই খারাপ লাগছে।
    মুখ বেঁকিয়ে বললেন, তাও তুমি আমাকে মাসি বলে ডাকলেনা ছেলে।
    হেসে ফেলেছে দেবরূপ।  অনেকদিন বাদে এই ঝরঝরে হাসি।
    - আসলে আমি ঝট করে কাউকে অ্যাড্রেস করতে পারি না। মাই ফল্ট। প্লিজ গিভ মি সাম টাইম।
    সুনন্দিতার হাসিটি স্ফটিকস্বচ্ছ।
    - ওকে বাবু। টেক ইওর টাইম। তাই বলে তুমি আবার আমাকে ম্যাডামজি বলে ডেকে বোসোনা। কাল শুনলাম সিংঘু যাচ্ছো?

    নভেম্বরের চব্বিশ ঘন্টা বন্ধে আড়াইশ লক্ষ কৃষক যোগ দিয়েছিলেন।যাস্ট দুটো দাবী।ফার্ম ল রিফর্ম। আর শ্রমিক আইন পাল্টানো। 
    এম এস পি আইনগতভাবে এনশিওর করো।

    পাঞ্জাব বিধানসভা ইতিমধ্যেই একটা স্পেশ্যাল সেশন করে ফার্ম বিল বাতিল করেছে। সর্বসম্মতিক্রমে পাশ হয়েছে। তিনটি বিল পাশ হয়েছে কিন্ত পাঞ্জাবকে কেন্দ্রীয় আইনের আওতা থেকে বাদ রাখা হয়েছে। পরমের মত ইন্ডাস্ট্রিলিস্টরা সাপোর্ট করেছেন। হরিয়ানাতে এটা কৃষকদের দাবী সত্ত্বেও সফল হয়নি। পাঞ্জাব সঙ্গ দিচ্ছে। এইধরনের শ্রমিক একতার কথা দেবরূপ শোনেনি কখনো। কাল সে সিংঘু বর্ডার যাচ্ছে। রুবিনাজী দুদিন থাকবেন সেখানে। তার একধরনের উত্তেজনা হচ্ছে। সুমন নাকী হামেশাই যায়। জিনিসপত্র নিয়ে যায়। এ এক আশ্চর্য আন্দোলন। দেবরূপ সত্যি রোমাঞ্চিত। কেন যায়নি এতদিন কে জানে। পনেরোই সেপ্টেম্বর থেকে বিশে ডিসেম্বরের মধ্যে যে একচল্লিশজন কৃষক মারা গেছেন, তাঁদের মধ্যে আটত্রিশ জন পাঞ্জাবের।

    বড়দিনের জন্য ক্লাব কালচার প্রস্তুত হচ্ছে। কলকাতাতে পার্কস্ট্রিট সাজবে। মদের ফোয়ারা ছুটবে। ফ্লার্টেশন আর প্রোপোজালের বন্যা বইবে।

    ওদিকে হরিয়ানা সরকার বলেছেন যারাই কৃষক আন্দোলনের সঙ্গে জড়িত, তাদের ক্রিমিনাল অতীত আছে। তারা আইন শৃঙ্খলা ভাঙছে। জনতার শান্তি শৃঙ্খলা নষ্ট করছে।

    কী অদ্ভুত সময়ে বেঁচে আছে তারা। অথবা হয়তো সমস্ত সময়েই এই অদ্ভুত ঘটনাগুলো ঘটে চলে।

    হ্যানভার কে কোলে নিয়ে বসে আছেন আমেলিয়া।
    ও গুড মর্ণিং বলতে গেছিল।
    - আর ইউ গোইং টু সিংঘু? গুড বয়। আই নো দিজ ল'জ উইল গ্র্যাজুয়ালি এন্ড দ্য মান্ডি সিস্টেমস।
    বোলো, হ্যানভার?
    ও স্পষ্ট দেখলো, হ্যানভার চোখের পাতা ফেললো।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ধারাবাহিক | ০২ মে ২০২৩ | ৭৬৮ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। হাত মক্সো করতে মতামত দিন