ভারত সভা হলে ইতিহাস রচিত হল সোমবার, এমন কোনও দাবি করা যাবে না। কিন্তু বাংলার বুকে গেরুয়াবাহিনীর পদক্ষেপ আটকানোর ইতিবাচক পদক্ষেপ যে গৃহীত হল, সে নিয়ে সন্দেহ নেই।
৪ জানুয়ারি ডাক দেওয়া হয়েছিল মত বিনিময় ও উদ্যোগ গ্রহণের সভা। আহ্বায়কদের মধ্যে ছিলেন বিশিষ্ট মানবাধিকার কর্মী সুজাত ভদ্র, শ্রমিক আন্দোলনের প্রবীণ কর্মী কুশল দেবনাথ, বোলান গঙ্গোপাধ্যায় প্রমুখ।
আহ্বায়কদের তরফে সভা শুরুর আগেই খসড়া প্রস্তাব বিলি করা হয় উপস্থিতদের মধ্যে। মঞ্চের পিছনে টাঙানো ব্যানার ও বিলি করা প্রস্তাবনার শীর্ষক ছিল একই।
ফ্যাসিস্ত RSS-BJP কে বাংলায় প্রতিরোধ করুন!
জনগণের শত্রু BJP কে একটিও ভোট নয়!
খসড়া প্রস্তাব ও দাবিসনদের ছবি
সভার পরিচালকমণ্ডলীর তরফ থেকে এই প্রস্তাব বিষয়ে মত বিনিময়ের জন্য উপস্থিত প্রতিনিধিদের কাছে আহ্বান জানানো হলে, মোট ১৭ জন বক্তব্য রাখেন, এ ছাড়া একজন লিখিত বক্তব্য পরিচালকমণ্ডলীর কাছে পাঠান।
খসড়া প্রস্তাবের বেশ কয়েকটি বিষয় নিয়ে আলোচনা হয় এদিনের সভায়। শুরুতেই বিশিষ্ট চলচ্চিত্র পরিচালক অনিকেত চট্টোপাধ্যায় একটি বিষয় সম্পর্কে তাঁর সংশয়ের কথা জানান। তিনি বলেন, বিজেপি-কে ভোট দিতে না বলার ডাক দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে, কাকে ভোট দিতে হবে, সে প্রসঙ্গের উল্লেখও জরুরি।
আলোচকদের মধ্যে বেশ কয়েকজন নিজেদের বক্তব্যে অনিকেতকে সমর্থন জানান। যে যেখানে বিজেপির বিরুদ্ধে বেশি শক্তিশালী, সেখানে সেই প্রার্থীকে ভোট দেবার বিষয়টিও বিবেচনার জন্য প্রস্তাব আকারে রাখা হয়।
কল্যাণ সেনগুপ্ত আরও সুনির্দিষ্ট করে প্রস্তাব দেন, রাজ্যের মোট ১৫০টি বিধানসভায় বিজেপির বিরুদ্ধে একমুখী প্রতিদ্বন্দ্বিতা হোক, বাকি আসনগুলিতে বিজেপির সঙ্গে বাম-কংগ্রেস ও তৃণমূলের ত্রিমুখী প্রতিদ্বন্দ্বিতা হোক।
লিখিত বক্তব্য যিনি পাঠিয়েছিলেন, সেই প্রদীপ বসুর প্রস্তাব, সমস্ত রাজনৈতিক দলগুলির কাছে গিয়ে বিজেপি বিরোধী মহাজোট গঠনের আহ্বান জানানো হোক মঞ্চের তরফ থেকে।
সমস্ত রাজনৈতিক দলগুলির কাছে যাবার প্রস্তাব অবশ্য অন্য কারণেও এসেছে। কমল শুর তাঁর বক্তব্যে প্রস্তাব রাখেন, বিজেপি ব্যাতিরেকে সমস্ত রাজনৈতিক দলগুলির কাছে গিয়ে বলা হোক, তারা যে ক্ষমতায় এলে এনআরসি প্রয়োগ করবে না, সে কথা তাদের নির্বাচনী ইস্তেহারে লিখতে হবে।
মানসিক স্বাস্থ্যকর্মী মোহিত রণদীপ পরিবেশ সংক্রান্ত বিষয় দাবিসনদে অন্তর্ভুক্ত করার কথা বলেন। একইসঙ্গে তিনি এই মঞ্চের জেলাভিত্তিক নেটওয়ার্ক তৈরির প্রস্তাব দেন।
মোহিত রণদীপের বক্তব্যের একটু পরেই নিজের বক্তব্য বলতে এসে সামিরুল ইসলাম মোহিতের প্রস্তাবকে আকার দিয়ে যান। বাংলা সাংস্কৃতিক মঞ্চের এই সংগঠক বলেন, বীরভূম জেলার প্রতিটি গ্রামে তাঁদের যোগাযোগ রয়েছে। সে যোগাযোগ কাজে লাগানোর ব্যাপারে মঞ্চের তরফ থেকে সমস্ত রকম সহযোগিতা করা হবে বলে প্রতিশ্রুতি দেন তিনি।
অনির্বাণ ব্যানার্জি বলেন, ভাষাগত দিক থেকে বাংলার ওপর যে প্রবঞ্চনা চলছে, সে ব্যাপারে মঞ্চের নজর দেওয়া দরকার। এ প্রসঙ্গে তিনি ত্রিভাষা নীতি ও ৩৫১ ধারা বাতিলের প্রস্তাব দেন।
কস্তুরী বসু উপস্থিত সকলকে নিজের ও অন্য দুজনের ফোন নম্বর দিয়ে নেটওয়ার্ক গড়ে তোলার প্রাথমিক কাজ শুরুর আহ্বান জানান। তিনি বলেন, ভুল করে যারা বিজেপিকে ভোট দিয়েছে, তাদের ভুল ভাঙাতে হবে।
একাধিক বক্তা বিভিন্ন পোর্টাল বিজেপি বিরোধী মঞ্চের সঙ্গে কীভাবে একত্রে কাজ করতে পারে, সে ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট পদক্ষেপ নেওয়া উচিত বলে জানান।
জবাবী ভাষণে সুজাত ভদ্র আহ্বায়কদের তরফে বলেন, চারবার এই খসড়া প্রস্তাব লিখিত হয়েছে। এদিন যেসব বক্তব্য উঠে এসেছে, সেগুলি গ্রহণ করার ব্যাপারে আহ্বায়কমণ্ডলীর পরবর্তী বৈঠকে আলোচনা হবে বলে তিনি জানান।
কুশল দেবনাথ বলেন, কাকে ভোট দিতে হবে, সে ব্যাপারে সুনির্দিষ্টকরণ করলে, মঞ্চের যে ব্যাপকতর রাজনৈতিক মেজাজ, তা বজায় থাকবে না।
বিবিধ সংশোধনী সহ এই প্রস্তাব ধ্বনিভোটে পাশ করিয়ে সভার কাজের আনুষ্ঠানিক সমাপ্তি ঘোষণা করেন কুশল দেবনাথ।
মমতা ব্যনার্জি অতি বাম শক্তি আর তৃণমূলের এক অভব্য জোট তৈরী করে ২০১১ সালে চিট ফান্ডের টাকায় , প্রতিক্রিয়াশীল শক্তি , মুসলিম আপাতঃ সেকুলার অথচ মাননীয়ার অঙ্গুলিহেলনে মত্ত শক্তিরা একত্রে বিদেশী অর্থ ও মিডিয়াকে ব্যবহার করে বামপন্থী দের উৎখাত করেছিল। এই সুজাত ভদ্র রা এই ষড়যন্ত্রে মত ছিল, বি জে পি কে রুখতে সেই একই কার্ড খেলা চলেছে। বামেরা যদি নিজেদের কবর খোঁড়ে এটা তাদের আবার অন্তৰ্জলি হবে তৃণমূলের এই ভেকধারী শক্তির সাথে হাত মেলানোর ফলে। এই দাবী সনদে চাকুরী শিক্ষায় জাতিগত বর্ণ ভিত্তিক reservation বাতিল করে, আর্থিক পশ্চাদপর জনগোষ্ঠীর জন্য সংরক্ষণের দাবি তো অন্তর্ভুক্ত হয় নি। এখানে অনিকেত, সুজাত যারা আহবায়ক, তারা স্পষ্টই তৃণমূল সেকুলার নয়, কারণ মমতা ব্যানার্জির নেতৃত্বাধীন তৃণমূল ও যে কোনো শক্তি বিভেদকামী গোর্খা থেকে মতুয়া রাজবংশী আদিবাসী সংখ্যালঘু মুসলিম সাম্প্রদায়িক শক্তির মদদদাতা চূড়ান্ত সাম্প্রদায়িক বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতির বিলয়কারী শক্তি পৌরসভা গুলির দিকে তাকালেই স্পষ্ট। ববি, দিলিপ যাদব, পাপ্পু সিং, তেওয়ারী, শেঠ, গোয়েঙ্কা, তোদি দের সাথে প্রগতিশীল রা নেই প্রাগৈতিহাসিক ষড়যন্ত্রকারী বামবিরোধী শিল্পবিরোধী সংকর অনৈতিক অভিসন্ধিমূলক রাজনৈতিক জোট সাম্প্রদায়িক বি জে পি র থেকেও অতি সাম্প্রদায়িক।
মমতাকে ম্যাজিক ফিগার পাইয়ে দেবার পয়সা নিয়ে মগজ বিক্রি করা সাজানো প্রগতিশীল বামবিরোধী মহাঘোট , রাজনৈতিক পরকীয়া।
এই মঞ্চের উদ্দেশ্য কে সমর্থন জানাই। ব্যক্তিগত ভাবে মনে করি বিজেপি কে আটকানো আমাদের প্রধান লক্ষ্য। বাংলা দিনের শেষে বাঙালির, সিপিআইএম হোক বা তৃণমূল এরা বাংলার দল। তাই বাঙালি হিসেব এই সংকীর্ণতা বাদী গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানো আমাদের খুব দরকার এই সময় এ।
শুরুতে কি কুশল দেবনাথের বদলে ভুল করে কুশল চক্রবর্তী লেখা হল? নাকি এঁঁরা দুজনেই শ্রমিক আন্দোলনের নেতা ?
মঞ্চকে শুভেচ্ছা।
বেশীর ভাগ জনগণ ভোট মুখী এবং ভোট দিতে চায়। এই মঞ্চের স্পস্ট অবস্থান জরুরী। আরো খোলাখুলি ভাবে বললে যা দাঁড়ায় -"বিজেপিকে একটিও ভোট নয়"
ধরে নিতে পারি তৃণমূল , সিপিআইএম অথবা কংগ্রেসকে ভোট দেওয়া উচিৎ?? বিজেপি বিরোধী যেকোনো শক্তিকে ভোট দেওয়া উচিৎ?
শক্তি তো শক্তিই !পেশী শক্তি। শক্তির আস্ফালন।
ভারতের সমস্ত দলই কোন না কোন সময় বিজেপির সাথে হাত মিলিয়ে সরকার করেছে। ফলে এই সমস্ত দলগুলোর বিজেপি বিরোধিতায় একটা প্রশ্নচিহ্ন থেকেই যাবে। তাই একমাত্র যে দলটি প্রথম থেকেই বিজেপি বিরোধিতা করে এসেছে মানে কংগ্রেসের কথাই বলছি, তাদেরই কিছুটা বিশ্বাসযোগ্যতা আছে। যদিও আমি বলছি না কংগ্রেসকে সাপোর্ট করতে বলছি না। তবে বিষয়টা বিবেচনাসাপেক্ষ ।
এই যে সবাই মিলে বিজেপির বিরুদ্ধে মহাজোট, এটা একটা ঢপের চপ। এতে বিজেপির ভোট পোলাইরাইজেশানে সুবিধে হয়।
বিজেপি-কে ভোট নয় বুঝলাম। বিজেপি ক্ষমতায় আসুক তা একেবারেই কাম্য নয়। তবে অতীতে যারা বিজেপির সাথে নির্বাচনী জোট করেছিল বা বিজেপির মন্ত্রীসভায় পদ অলংকৃত করেছিল বা বিজেপি আছে এমন মন্ত্রীসভাকে বাইরে থেকে সমর্তাথন জুগিয়েছিল তাদের ক্ষেত্রে দৃষ্টিভঙ্গি কী হবে সে বিষয়ে কোনও সুস্পষ্ট গাইডলাইন দেখলাম না। সত্যি কথা বলতে কী কংগ্রেস ছাড়া বাকিদলগুলোর বেশিরভাগই কোনও না কোন সময় বিজেপির হাতে তামাক খেয়েছে। বিজেপি-আরএসএসের বাড় বাড়ন্তের পিছনে এরা সবাইবকম বেশ দায়ী। তাছাড়া সিবিআই, ইডির ভূত সঙ্গে বিজেপির টাকার থলির কাছে নির্বাচিত বিধায়ক ও সাংসদরা যেভাবে আত্মসমর্পণ করে চলেছে ( বিশেষতঃ পশ্চিমবঙ্গে ২০১৯ থেকে তৃণমূলের নেতানেত্রীদের পদ্মায়নের পরিপ্রেক্ষিতে) তাতে বিজেপি বিরোধী কোনও দলের শক্তিশালী প্রার্থীও যে নির্বাচিত হওয়ার পর জামা পাল্টে বিজেপি হবেন না সেই ভরসা কোথায়?
নেতা কর্মীদের দল পাল্টে বিজেপিতে যাওয়ার ব্যাপারে তৃণমূলের চেয়ে বামপন্থী দলগুলোর অবস্থা তুলনামূলক ভাবে ভাল। আর নির্বাচনের পরে পশ্চিমবঙ্গের তৃণমূল দলটার অবস্থা ত্রিপুরার তৃণমূলের মতো হবে না সেটাও নিশ্চিত করে বলা যায় না।
সুতরাং যেসব নন পার্টিজান ভোটার বিগত লোকসভা নির্বাচনে তৃণমূল সরকারের বিরূদ্ধে ক্ষোভের কারণে বামদের ভোট না দিয়ে ভুল করে বিজেপিকে ভোট দিয়েছেন তাদের ভোট যাতে বামেদর প্রতীকেই যায় সেটাই প্রচারের অভিমুখ হওয়া উচিত। তাই " নো ভোট ফর বিজেপি" বলার সাথে সাথে " ভোট ফর বাম- কংগ্রেস জোট" এই শ্লোগানটাও রাখা দরকার। নাহলে কিন্তু সামনের দরজা দিয়ে না পারলে বিজেপি তৃণমূলী ঘোড়া কেনার মধ্য দিয়ে ক্ষমতায় আসবে।
সমতার্থন টা টাইপো। সমর্থন পড়ুন।
এ প্রসঙ্গে আর একটা কথা বলতে চাই। তৃণমূল যদি বিগত লোকসভা নির্বাচনে তাদের প্রাপ্ত ভোট ধরে রাখতে সক্ষম হয় এবং ভোটের পর তাদের বিধায়করা যদি বিজেপির টাকার থলির কাছে আত্মসমর্পন না করে তবে তো বিজেপির ক্ষমতায় আসার কথা নয়। তাহলে এত ভয় কিসের?
দারুণ উদ্যোগ! স্পষ্ট আহ্বান থাকা চাই যে কেন্দ্রে যেই মনে হবে বিজেপিকে হারাতে পারবে সে চোর ডাকাত সাধু মৌলবী যেই হোক ভোটটা তাঁকেই দেওয়া চাই! সে হোক তৃণমূল, কংগ্রেস, সিপিএম, মিম, গোর্খা মুক্তি মোর্চা অথবা নির্দল! বিরোধীদের মধ্যে ছোঁয়াছুত থাকলেই ফাঁক দিয়ে বিজেপি গলে বেরিয়ে যাবে! আর নির্বাচনের পরে তৃণমূলীরা বিজেপিতে বিকি খাবে যারা ভাবছেন তারা সহজ অঙ্ক ভুলে যাচ্ছেন! ঘোড়া কেনাবেচা নির্ভর করে তফাতের মাত্রানুসারে! বিজেপি তৃণমূলের ফাঁক যদি প্রচুর থাকে আর বিজেপি হয় দ্বিতীয় দল তবে তৃণমূল নয়, ভাঙবে বিজেপি!
সাধুকেই যদি আনতে হয় তাহলে যোগীবাবাকে ভোট দিলেই তো হয়! তিনি তো ছবি ও সই সহ আসল তালমিছরি!
দুর্ভাগ্যজনকভাবে এটা সত্যি এই দেশে ভোটটা এইরকম ভাবে হয় না। তাই বিজেপি ২০১৪ সালে ৩১% আর ১৯ সালে ৩৭% ভোট পেয়েও দেশশাসন করছে। এইভাবে ক্যাম্পেইন করে আরও বেশি ভিজিবিলিটি দিয়ে বিজেপির সাহায্য ছাড়া কিছুই করা হচ্ছে না। নিজের মন্তব্যটুকু নথিভুক্ত করে গেলাম শুধু।
আমার বাড়িতে ব্যাঙ ঢুকেছে .....(সেটা হলো গে তৃণমূল ) ,তা সেটা তাড়াতে কি আমি ঘরে সাপ ঢোকাবো ( মানে বিজেপি ) ????আমার কাছে তো সাপ আর ব্যাঙ দুটোই বিপদজনক !!!তাহলে ???লড়াই টা যদি ভোট বাক্সেই সীমাবদ্ধ থাকে ।..হোক না এই দুই শত্রুর সঙ্গে দৈরথ !!!হার জিৎ ভেবে .....বা কম ক্ষতিকর আর বেশি ক্ষতিকর ভেবে যুদ্ধকরবো ??না দুটোকেই ঠাঙাবো ???
আপনার বাড়িটি শুধু বঙ্গ ? ভারতবর্ষ নয়?
যদি বাড়িডা ভারতবর্ষ হয় ত দুইটা কথা আছে।
এক, বঙ্গের বাইরে অন্য রাজ্যে তিনোমূলরে কেউ পুছে? কিন্তু বিজেপিরে?
দুই, বিজেপি ছুটাইছে অগো অশ্বমেধের ঘোড়া। বঙ্গ জিতলে ভারত, অন্ততঃ পূব ভারত জয় সম্পূর্ণ অইব। তিনো জিতলে কাথাইয়া কুথাইয়া বঙ্গে আর পাঁচটা বছর টানব, তার বেশি না।
আর সাপেব্যাঙের তুলনা?
মশয় সাপের কামড়ে পরান যায়, ব্যাঙের কামড় নাই, খালি প্রস্রাব কইরা দ্যায়।
কি কইলেন? দুইটারেই ঠ্যাঙাইবেন?
কেমনে? এদ্দিন একটারেই পারেন নাই? অখন হঠাৎ দুইডারেই একলগে? আর না, আর না, প্যাট ফাইট্যা গেল।
বুদ্ধ বাবু একটা দামী কথা বলেছিলেন। "তপ্ত কড়াই ছেড়ে জ্বলন্ত অগ্নিকুন্ডে ঝাঁপ "। আমার ও একই অভিমত। যেমন সিপি আই লিবারেশনএর দীপংকর বাবু বলেছেন। সকল্ব ভাবুন। ভাবা প্র্যাকটিস করুন। তুই মুই না করে বাংলা ও বাঙ্গালীকে বাঁচান অন্তত এই ভোটে। তারপর না হয় আবার তি না মুঁই এর লড়াই টা বিজেপিকে খেদিয়ে করবেন।
তৃনমূল আর সিপিএমের লড়াই দেখে দেখে ক্লান্ত হয়ে পড়েছি।কংগ্রেস ঝোলেও নেই অম্বলেও নেই। অতএব ভাবুন। শুভেচ্ছা বিজেপি বিরোধী মগাজোটের জন্য।
দু:খিত দুই খান বানান ভুলের জন্য।