এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • বাংলাদেশ বইমেলা 

    কিংবদন্তি লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ১২ ডিসেম্বর ২০২৩ | ৭৪৪ বার পঠিত
  • কলকাতার কলেজ ষ্ট্রীটে বাংলাদেশ বই মেলা চলছে। আগামীকাল শেষ হবে দশদিন ব্যাপী এই বই মেলা। বাংলাদেশের বই কলকাতায় মেলা করে বিক্রি হচ্ছে এইটা দারুণ একটা ব্যাপার। উদ্বোধনের দিন প্রধান অতিথি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের ট্রাস্টি মফিদুল হক বলেন, "বইয়ের চাহিদা চিরন্তন। সেই চাহিদা চিরদিন জেগে থাকবে আমাদের হৃদয়ে। আর এই বইতো আমাদের দুদেশের মধ্যে এক নতুন সেতু গড়ে তুলেছে।" কোন সন্দেহ নাই, সেতু তৈরি করে দিচ্ছে। মুশকিল হচ্ছে সব হচ্ছে এক তরফা! বাংলাদেশের বই কলকাতায় মেলা করে, আয়োজন করে বিক্রি করছেন অথচ ভারতীয় বই এখানে আসতে দিচ্ছেন না। একুশে বই মেলায় ভারতীয় বই প্রবেশ নিষেধ। বেশ, ভাল, একুশে বই মেলাকে যদি শুধু মাত্র বাংলাদেশি প্রকাশকদের জন্য নির্ধারিত বই মেলা করে রাখতে চাই আমরা তাতে কোন সমস্যা নাই। তাহলে অন্য সময় ভারতীয় বইয়ের জন্য আলাদা করে বই মেলার আয়োজন করা হোক। এখন যেমন কলকাতায় বাংলাদেশ বই মেলা হচ্ছে তেমন করে, এতে সমস্যাটা কই? 

    এমন না যে জন্মের পর থেকেই ভারতীয় বই একুশে বই মেলায় নিষিদ্ধ। সম্ভবত ৯৮ সাল থেকে পশ্চিমবঙ্গের বই প্রবেশ নিষিদ্ধ হয় একুশে বই মেলায়। আহমদ ছফার ঐতিহাসিক প্রতিবাদ! শওকত ওসমানকে ধরে নীলক্ষেত নিয়ে গিয়ে ভারতীয় লেখকদের নাম বলে সমানে বই বের করতে থাকলেন, এরপরে বললেন শওকত ওসমানের বই বের করার জন্য। দোকানদার শওকত ওসমানকে চিনেনই না! ছফা বললেন 'যদি আজকে আমরা ভারতীয় বইয়ের প্রবেশ বন্ধ না করতে পারি তাহলে ওই দেশের তৃতীয় শ্রেণীর লেখকদের বই দিয়ে আমাদের দেশের দোকানপাট ভর্তি থাকবে আর তোমার মত লেখকদের কেউ চিনবেও না।' মোটামুটি এইটাই ছিল গল্পটা। ফলাফল এরপরে সবাই মিলে ভারতীয় বই প্রবেশের উপরে নিষেধাজ্ঞা দিল! 

    আমার খুব জানতে ইচ্ছা করে এখন কতজন শওকত ওসমানকে চিনে! বহু শিক্ষিত মানুষকে দেখছি জীবনে নামও শুনে নাই উনার। চাকরির পরীক্ষার জন্য নাম মুখস্থ করছে শওকত ওসমান, ক্রীতদাসের হাসি লিখছেন! জীবনে ধরেও দেখে নাই ক্রীতদাসের হাসি বইটা। আজও অপরিচিতই তিনি। আহমদ ছফাও হয়ত তেমনই থাকতেন। কিন্তু তিনি এত বেশি বর্ণিল, এত কিছুর সাথে জড়িত, নানা কাজে বিতর্কিত এক চরিত্র যে উনাকে অস্বীকার করার উপায় নাই। কিন্তু লেখক ছফা কয়টা বই মানুষ আগ্রহ নিয়ে পড়ে? না কি ওই চাকরির পড়ার মত করে নাম মুখস্থ করা শুধু! 

    ছফা যাদের লেখার প্রতি ইঙ্গিত করে বলেছিলেন যে তৃতীয় শ্রেণীর লেখক ধারণা করা হয় সুনীলের কথাই বলেছেন। প্রথম কথাই হচ্ছে সুনীল তৃতীয় শ্রেণীর লেখক না। মান এদিক সেদিক হতেই পারে। সব লেখাই কাল উত্তীর্ণ হবে এমন আশা করার কিছু নাই। আসল কথা হচ্ছে জনপ্রিয় লেখক হওয়া তো দোষের কিছু না। তিনি যখন শওকত ওসমানকে না চেনার জন্য ভারতীয় লেখকদের দায়ী করছিলেন তখন কী তিনি হুমায়ুন আহমদের কথা একবার জিজ্ঞাস করে ছিলেন? দুই বাংলা মিলেও তখন হুমায়ুন আহমেদের ধারে কাছেও কেউ নাই। শুধু তখন না, হুমায়ুন আহমেদ যতদিন জীবিত ছিলেন ততদিনই তাই ছিলেন, মৃত্যুর পরেও সম্ভবত তিনিই বিক্রীতে সেরা! আচ্ছা, এই প্রথাগতের বাহিরে কাজী আনোয়ার হোসেনকে ছফা সাহেব কই রাখবেন? বাংলার বুকে মাসুদ রানা কোন জায়গায় গিয়ে বসে আছে এইটা কল্পনা করাও অন্য কারো জন্য কঠিন। ইমদাদুল হক মিলনের বইও শওকত ওসমানের চেয়ে বেশি বিক্রি হয়, এই দায় সব সুনীলের ঘাড়ে ফেললে মুশকিল না? 

    মানুষ উৎকৃষ্ট সাহিত্য বেশি পড়বে না, একটু ঝকমকা জিনিসই বেশি পড়বে, সারা দুনিয়াই তাই পড়ে। এর জন্য দোষ দিয়া লাভ নাই কাওকে। শওকত ওসমানকে অসম্মান বা ছোট করছি না, শুধু আমার ধারণার কথা বলি, সম্ভবত বাংলা সাহিত্যের দিকপালদের( মানিক, তারাশঙ্কর, বিভূতিভূষণ) পরবর্তী যুগের লেখকদের মধ্যে সেরা হচ্ছে আখতারুজ্জামান ইলিয়াস। আমি অন্তত আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের সমকক্ষ কাওকে দেখি নাই বা পড়ি নাই। আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের বই কী হুমায়ুন আহমেদের চেয়ে বেশি বিক্রি হত না কম হত বা হয়? কেন হয়? 
    আমি শুধু বলতে চাচ্ছি এইটা একটা খোঁড়া যুক্তি। তখনকার সময়ের জন্য যদি তা সঠিক হয়েও থাকে এখন সময় দ্বার উম্মুক্ত করার। 

    দেশে এখন ঘটা করে হিন্দি সিনেমা আনা হয় অথচ বই আনলে জাত যাবে! যেটা হওয়া উচিত ছিল অবারিত, উম্মুক্ত সেটাকে নানা আইন কানুন দিয়ে বেঁধে রাখছি আর যেটাকে যথা সম্ভব দূরে রাখা উচিত ছিল ওইটাকে দাওয়াত দিয়ে এনে মানুষকে দেখাচ্ছি! পশ্চিমবঙ্গের বই মেলা এখন সময়ের দাবী। গত বছর একবার সম্ভবত শুনেছিলাম প্রকাশকদের মিটিং সভা হচ্ছে এই ব্যাপারে। এরপরে আর খবর নাই। মিটিং করে বের হয়ে সবাই মিলে সম্ভবত হিন্দি সিনেমা দেখতে বসে গেছে! সিনেমা শেষ হলেই একটা ফয়সালা হবে এনশাল্লাহ...   

    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ১২ ডিসেম্বর ২০২৩ | ৭৪৪ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • aranya | 2601:84:4600:5410:3190:33e8:b1b0:***:*** | ১২ ডিসেম্বর ২০২৩ ০২:২৩526863
  • পঃ বঙ্গের বই একুশের বই মেলায় নিষিদ্ধ, এটা জানতাম না। অবশ্যই রাখা উচিত। একই ভাবে, বাংলাদেশের বই যাতে পঃ বঙ্গে সহজে কিনতে পাওয়া যায়, শুধু মেলার সময় নয়, সারা বছর, তাও দেখা দরকার  
  • aranya | 2601:84:4600:5410:3190:33e8:b1b0:***:*** | ১২ ডিসেম্বর ২০২৩ ০২:৩৫526865
  • সুনীল ক্ষমতাবান লেখক। হুমায়ুন আহমেদ -ও । প্রচুর লিখেছেন এরা , সুতরাং বাজে লেখা থাকবে, পুনরাবৃত্তি থাকবে।  
    তাও যদি পাঠক এদের লেখা ও পড়ে, ইলিয়াস-কে ছেড়েই দিলাম, বিশেষতঃ কিশোর বা তরুণ বয়সে, একটা আশা জাগে, যে অন্ততঃ ধর্মীয় মৌলবাদের ভূত মাথায় চাপবে না 
    বই এর বিকল্প নেই  
  • &/ | 151.14.***.*** | ১২ ডিসেম্বর ২০২৩ ০২:৪৭526866
  • এ বাংলা ও বাংলায় বই যত মসৃণভাবে আসবে যাবে ততই ভালো হবে। মানুষ ভালো লেখাই পড়বেন, পছন্দ করবেন। যে যাই বলুন, লেখা যদি ভালো না হয় মানুষ পড়বেন না। লেখার মধ্যে যদি এমন কিছু থাকে যা মানুষকে কোনো না কোনোভাবে কিছু একটা শক্তি, বার্তা, আশা এইরকম কিছু দিতে পারছে, লোকে সেইসব লেখাই পড়বেন। যতই প্রচার ইত্যাদি করা হোক, একেবারে আজেবাজে জিনিস কালের বিচারে বেশিদিন থাকে না। আর বই পড়া মানুষের মনকে উন্নত করে, উদার করে, এর একটা সুপ্রভাব থাকবেই।
  • যোষিতা | ১২ ডিসেম্বর ২০২৩ ০৩:৪১526869
  • ভারতের সিনেমা আগে নিষিদ্ধ ছিল বাংলাদেশের হলগুলোয়, সেটা জানতাম। তখন লুকিয়ে চুরিয়ে ভিএইচএসে সিনেমাগুলো চলত। কিন্তু তাই বলে বই নিষিদ্ধ! এরকম বুদ্ধিমানের কাজ কারা করছেন? অন্যান্য দেশের বইয়ের ক্ষেত্রেও কি একই নিয়ম? ব্রিটিশ বই, অ্যামেরিকান বই?
    এতো দেখছি চোরের ওপর রাগ করে মাটিতে ভাত খাবার মত ব্যাপার!
  • মোজাফফর হোসেন | 2400:c600:3348:d75c:1:0:90d0:***:*** | ১২ ডিসেম্বর ২০২৩ ০৮:০১526876
  • ঢাকাতে পৃথকভাবে কলকাতা বইমেলা হবে৷ এবারই সেটা হত, শুধু বাংলাদেশের নির্বাচনকে ঘিরে হরতাল অবরোধ চলার কারণে দিনক্ষণ করেও সেটা সম্ভব হল না। আগামী বছর থেকে হচ্ছে নিশ্চিত। 
  • বিপ্লব রহমান | ১২ ডিসেম্বর ২০২৩ ০৮:১৬526877
  • কার বই কতজন পড়েন, এই মাপকাঠিতে লেখকের মান বিচার একটি শিশুতোষ আচরণ। 
    ছফা বেঁচে রয়েছেন তার লেখায়, অন্যসব কর্মের অবতারণায় শাবানের চেয়ে ফেনা বেশি। 
    দুদেশের বইয়ের অবাধ প্রবাহকে স্বাগত জানাই, বিশেষ করে বাংলা ভাষার বইয়ের। 
    তবে "অমর একুশে গ্রন্থমেলা" বা একুশের বইমেলা আন্তর্জাতিক বইমেলা নয়, তাই সেখানে বিদেশি বই প্রবেশের অনুমতি নেই, এটি এপারের প্রকাশকদের সর্বসম্মতিক্রমে নেয়া সিদ্ধান্ত। এর বাস্তব যৌক্তিকতা আছে বোধহয়। 
     
    প্রতি বছর এপারে আলাদা করে আন্তর্জাতিক বই মেলা হয়, এ লেখায় তার উল্লেখ না থাকা বিস্ময়কর। 
     
    একদা গুরুচণ্ডালীর বই এপারে বিক্রি ও বিপননের দূতিয়ালির সূত্রে এ নিয়ে কিছু লিখেছিলাম। 
    বইয়ের সাথে সিনেমার তুলনা অপ্রসংগ। 
    সাংস্কৃতিক পরিমণ্ডল হলেও দুটি আলাদা শিল্প ও ব্যবসা মাধ্যম। বাস্তব প্রেক্ষাপট ভিন্ন। 
    ভাবনাটিকে উস্কে দেয়ায় সাদিককে সাধুবাদ। শুভেচ্ছা 
     
     
  • Kishore Ghosal | ১২ ডিসেম্বর ২০২৩ ১৩:২৪526883
  • পঃবঙ্গ/ কলকাতার বই বাংলাদেশে নিষিদ্ধ নাকি? জানতাম না। খুবই অবাক হলাম। কেন? শুনেছি আমার লেখা একটি গ্রন্থের কিছু কপি বাংলাদেশে - অবশ্যই গুরুচণ্ডা৯-র সৌজন্যে - গিয়েছে। নিষিদ্ধ হলে কী করে সম্ভব?  
     
    অনেকদিন পর আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের নাম শুনে শিউরে উঠলাম, ওঁনার কয়েকটি গল্প সংকলন কিনেছিলাম ও পড়েছিলাম। দুই বাংলা মিলিয়ে ওঁকে আধুনিক ছোটগল্পের রাজা বলতে আমার কোন দ্বিধা নেই। 
     
    দুই বাংলার মধ্যে বইয়ের অবাধ যাত্রা শুরু হোক - গড়ে উঠুক নিবিড় বই-বাহিক সম্পর্ক।      
  • xor | 103.87.***.*** | ১২ ডিসেম্বর ২০২৩ ১৪:১২526885
  • পঃবঙ্গ/ কলকাতার বই বাংলাদেশে নিষিদ্ধ বলা হয়নি। একুশের বইমেলা প্রাঙ্গনে কোনো স্টলে পশ্চিমবঙ্গের প্রকাশকদের বই রাখা বা বিক্রি করা বারণ বলা হয়েছে। 
  • মোহাম্মদ কাজী মামুন | ১৫ ডিসেম্বর ২০২৩ ১৭:২২526954
  • বাংলাদেশেও ভারতীয় বইমেলা হোক। এতে সবারই ভাল হবে। কারো কোন ক্ষতি হবে না বলেই বিশ্বাস করি। 
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ক্যাবাত বা দুচ্ছাই প্রতিক্রিয়া দিন