aranya | ০২ সেপ্টেম্বর ২০১১ ০০:৩৬ | 144.160.226.53
যা তা, যা তা !! এই ফর্ম কতক্ষণ থাকবে কে জানে, ন্যাড়ার উচিত আজকে না ঘুমিয়ে শুধু লিখে যাওয়া। ইবের সাপোর্টার হয়েও ন্যাড়াকে কুডোস দিচ্ছি, অবিশ্যি ৭৭-এ মোবার এগেনস্টে মিহিরের গোলটার কথাও মনে পড়ছে ঃ-) প্পন, হিগুয়িতার স্কর্পিয়ন সেভটা দেখলাম, থ্যাংকস, দারুণ জিনিস।
ppn | ০২ সেপ্টেম্বর ২০১১ ০০:৩৫ | 122.252.231.10
ফিজিক্সের ল ভায়োলেট করে কিনা জানি না তবে এই বর্ষণমুখর ভাদ্রদিনের সান্ধ্যআসরটি দিব্যি জমে।
Nina | ০২ সেপ্টেম্বর ২০১১ ০০:৩৫ | 12.149.39.84
ন্যাড়া জ্জিও ও ও ও ঃ-)))))))
pi | ০২ সেপ্টেম্বর ২০১১ ০০:৩৫ | 128.231.22.133
ন্যাড়াদা, ব্যাপ্পক ! ঃ)
Tim | ০২ সেপ্টেম্বর ২০১১ ০০:৩১ | 198.82.25.16
ঃ-))
aka | ০২ সেপ্টেম্বর ২০১১ ০০:২৯ | 168.26.215.13
ন্যাড়াদা যাতা ফর্মে। ঃ))
kd | ০২ সেপ্টেম্বর ২০১১ ০০:২৮ | 59.93.222.227
আই বাস্ (জার্মান ভাষায় কি এটা 'আইন বাস্ন' হবে?)!!! পিপি নোৎর-দেম কাϾট্রতে!! গুরু মন্টানার কলেজ! এখন পুরো সীজন পিপিকে তো সারাদিন 'ছ্যাড়ছেড়ে' গান শুনতে হবে (cheer cheer o notre dame)। ঃ)
অভ্যু কী জর্জিয়া টেকএ? ওখানেও তো হেবি হুল্লাট হয়।
nyara | ০২ সেপ্টেম্বর ২০১১ ০০:২৭ | 122.167.174.22
তবে স্কিল দিয়ে সব হয় না। যেমন ধর মিহির বোস। স্কিল-ফিল নেই। কিন্তু কুত্তার মতন টেনাসিটি আর গোলের খিদে। কোন্নগরের ছেলে। ওর কোচটাকে চিনতাম। মিহির যখন ওর কাছে ঢোকে তখনই গাঁট, মাথায় কিছু নেই। তার ওপর কোচটা ওকে একটা ইঁটের দেয়ালের সামনে দাঁড় করিয়ে বলত, ওদিকে গোল আছে। আর বলে বলটা দেয়ালের অন্যদিকে ছুঁড়ে দিত। আর মিহির ষাঁড়ের মতন গিয়ে দেয়ালে ঢুঁশো মারত। এই করে করে মাথা যখন একদম নিরেট হয়ে গেল, ইস্টবেঙ্গল ওকে নিয়ে নিল। ওদের খেলায় মাথা লাগে না।
pipi | ০২ সেপ্টেম্বর ২০১১ ০০:২৭ | 129.74.191.152
কবে নাকি একটা মেল এসেছিল ইউনির স্টাফ আর এমপ্লয়ীদের উদ্দেশ্যে যে ফুটবল সিজন শুরু হতে চলেছে, মানে মানে এইবেলা টিকিট কেটে ফেল। আমি নিশ্চিত সে মেল আমি পাই নি (অবশ্য ১০০% জোর দিয়ে সেটা বলতে পারছি না)। সে যাই হোক, ফল যা হবার তাই। গোটা সিজনেরই টিকিট বিক্রিবাটা শেষ! আগামী কয়েকটা গেমের টিকিট ক্লমপ্লিটলি সোল্ড আউট! আর কি পেছন ফাটানো দাম রে বাবা টিকিটের! এই এত্ত দাম দিয়ে লোকজন টিকিট কেনে? ইদিকে নাকি আম্রিগায় রিশেসন চলছে শুনতে পাই! এইসব সাত পাঁচ ভাবতে ভাবতে মুখ কাঁচুমাঁচু করে বন্ধ টিকিট ঘরের চারপাশে চক্কর মেরে ঘরে ফেরার তাল করছি এমনি সময় এক বন্দুকের সাথে দেখা। দুঃখের কথা শুনে সে নিয়ে গেল তার এক বন্দুকের কাছে, সে বলল তার এক বন্দুক টিকিট বিক্কিরি করছে। জনতা বুঝতেই পারছ কি কেস! এদেশেও ব্ল্যাকে টিকিট বিকোয়! ভেবেই আমি উত্তেজিত!! সদ্য সদ্য আন্না হাজারে নামক ক্যাপসুল খেয়েছি - তার এফেক্ট এখনো সেষ হয় নি তাই দুম করে বলে দিলাম না না, কালো তিকিট আমি নেবো না। তাতে সব্বাই মিলে আমায় বোঝাল ইউনি কোনো আপত্তি করে না যদি সে টিকিট ফেস ভ্যালুতে রিসেল করা হয়। তা আমি না হয় তার উপর দুটো মাল খাবার দাম ধরে দিলামই। সে বেচারীরও একটু উবগার হল। আহা বেচারা গরীব স্টুডেন্ট - ধনী বাপ মা'য়ে সব করার পহা দেয়, মাল খাবার জন্য দেয় না। শুনে কি বলব, এমন নিঠুর বাপ মা'র কথা শুনে চোক্ষে জল চলে এল! কার্যকালে তিকিট নিতে গিয়ে দেখ গেল - ও হরি এতো স্টুডেন্ট টিকিট, অর্থাৎ স্টেডিয়ামে ঢুকতে গেলে স্টুডেন্ট আইডি দেখাতে হবে। এদিকে আমার আইডি তে তো বড় বড় হরফে ফলাও করে লেখা আছে "এমপ্লয়ী"! বন্দুকের বন্দুক, তার বন্দুক সব্বাই চোখ বড় বড় করে বলল সেকি! তুমি স্টুডেন্ট নও?? আমরা তো স্টুডেন্টই ভেবেছিলাম তোমাকে! হরি হে! একবার ভাবলাম, অর্পিতার আইডি নিয়ে চলে যাই। স্টার্ট অফ দ্য সেমেস্টার পার্টিতেও ওর আইডি নিয়ে দিব্যি ঢুকে গিয়েছিলাম, তিন দফা আইডি চেকের পরেও লোকে ধরতে পারে নি। অবশ্য গড়পড়তা আম্রিকানদের চোখে সব দেশী আর সব চাইনীজ চেহারা একইরকম - ও নিয়ে দুঃখ না করাই ভাল। অতএব টিকিট নেবার জন্য আবার হাত বাড়িয়েছি, বন্দুকের বন্দুকের বন্দুক হেঁড়ে গলায় চিল্লাল - ও ম্যান! দিস সাকস! আবার কি হল? দেখা গেল এই রিসেল ঠেকাতে ইউনি এবার থেকে টিকিটের উপরে যে টিকিট কিনছে তার সেক্স উল্লেখ করে দিছে, অর্থাৎ [] অথবা []। বিক্রেতা পুং, ক্রেতা মহিলা অতএব পুনর্মুষিক ভবঃ-(
aranya | ০২ সেপ্টেম্বর ২০১১ ০০:২৪ | 144.160.226.53
প্পন-কে, আমি আসলে সত্যিই জানতে চাই, গোলকিপারদের এই ডানদিকে ঝাঁপিয়ে পরমুহূর্তে শরীর তুলে বাঁদিকে ঝাঁপানো-টা ফিজিক্সের ল ভায়োলেট করে কিনা।
aka | ০২ সেপ্টেম্বর ২০১১ ০০:২২ | 168.26.215.13
এইটা লোকে বলে বেস্ট সেভ এভার। কেন ঠিক বুঝি না।
aranya | ০২ সেপ্টেম্বর ২০১১ ০০:২১ | 144.160.226.53
বলরাম, সালে, বদ্রু থেকে শুরু করে; মেওয়ালাল, জার্নেল সিং দিয়ে শুরু করে; আমাগো সমরেশ,গৌতম, সুরজিৎ দিয়ে শুরু করে ........ এখনো পোচ্চুর ক্যান্ডিডেট।
ppn | ০২ সেপ্টেম্বর ২০১১ ০০:১৭ | 112.133.206.18
টেনিদা, ঘনাদা না।
এক এবং অদ্বিতীয় ডমরুধর।
aka | ০২ সেপ্টেম্বর ২০১১ ০০:১৭ | 168.26.215.13
ন্যাড়াদা ঃ))
ppn | ০২ সেপ্টেম্বর ২০১১ ০০:১৬ | 112.133.206.18
ক্ষীসব থঙ্গরাজ আর ইয়াসিন। অরণ্যদা এক্ষুণি ইউটিউবে হিগুইতা স্কর্পিয়ন কিক দিয়ে সার্চ করে চক্ষু ধন্য কর। ঃ-)
aranya | ০২ সেপ্টেম্বর ২০১১ ০০:১৫ | 144.160.226.53
ইউটিউবে একটা ভিডিও আছে, হিল করে পেনাল্টিতে গোল করার।
ন্যাড়াদাকে, এবার বলরাম নিয়ে একটা গল্প হোক।
aranya | ০২ সেপ্টেম্বর ২০১১ ০০:০৯ | 144.160.226.53
গোলকিপার একদিকে ডাইভ দিয়ে, ভুল বুঝতে পেরে, স্প্রিংয়ের মত শূন্যে লাফিয়ে শরীরকে বিপরীত দিকে ছুঁড়ে দিয়ে বল বার করে দিচ্ছে, এটা আমি বেশ কয়েকজন গোলকিপারের ক্ষেত্রে শুনেছি - লেভ ইয়াসিন, থঙ্গরাজ থেকে শুরু করে মোহনবাগানের একজন কিপার (নামটা ভুলে গেছি)। মিথই হবে।
nyara | ০২ সেপ্টেম্বর ২০১১ ০০:০৪ | 122.167.174.22
মান্নার কথা আর কীই বা বলব। ও তো লেজেন্ড। এমনি খেলা ছেড়েই দে, ফ্রিকিক ধর। পেনাল্টি বক্সের কুড়ি গজের মধ্যে ফ্রিকিক তো হয়ে গেল। মান্না দশটায় সাতটা ঢোকাবেই। তো একবার ওরকম পেনাল্টি বক্সের লেফট কর্ণারে মান্না ফ্রিকিক পেয়েছে। আর বুঝলি, তখন তো ভালভে হাওয়া-দেওয়া বল আসেনি, খেলা হত দড়ি বাঁধা বলে। মানে হাওয়া ভরে দড়ি বেঁধে দেওয়া হয়। আর ওটাই ছিল মান্নার ওয়াটার অফ ইন্ডিয়া। তো ফ্রিকিক। তখন অমন ছ-সাতজনের ওয়াল হত না। দুজন ওয়াল করেছে। বাকি দু চারটে এদিকে ওদিক ম্যান-মার্কিং করছে। আর বাকি ছ-সাতটা একবারে বারের তলায় লাইনে গিয়ে গোলির পাশে গিয়ে দাঁড়িয়েছে। বল ডোকার জায়গা নেই। সবাই দেখে মান্না গোলের দিকে নয়, বল মারতে যাচ্ছে একদম লেফট উইং-এর বাইরে। দড়ির মুখটা কিন্তু গোলের দিকে। তো মান্না ছুটে এসে আউটস্টেপ দিয়ে মারলে গাঁতিয়ে। কোথায় বলত। একেবারে লেফট উইং-এর লাইন্সম্যানকে লক্ষ্য করে। আর লাইন্সম্যান ব্যাটা ঐ বল আসতে দেখে তো মাথায় হাত দিয়ে বসে পড়েছে। বললে বিশ্বাস করবি না বলটা সোজা লাইন্সম্যানের দিকে গেল গজ দশেক। তারপরে কী হল বল তো? বেবাক গোঁত্তা খেয়ে প্রায় একটা সত্তর ডিগ্রি কার্ভ করে গোলের দিকে। ওদিকে ডিফেন্ডারগুলো বল বাইরে যাচ্ছে দেখে কেউ হোজ ঠিক করছে, কেউ বি* চুলকোচ্ছে, কেউ কোমরে হাত দিয়ে দাঁত ক্যালাচ্ছে। হঠাৎ দেখে বলটা সোয়ার্ভ করে গোলের দিকে আসছে। সব পড়িমরি করে হেড দিতে গিয়ে মাথা ঠোকাঠুকি করে মরল আর বলটা তাদের হ্যালো, হাউ ডু ইউ ডু বলতে বলতে গোলে গিয়ে ঢুকল।
তোরা আবার ব্যানানা কিকের গপ্প শোনাস।
Tim | ০২ সেপ্টেম্বর ২০১১ ০০:০২ | 198.82.25.16
এইটা বেশ ভালো। মাতাল হয়ে ড্রাইভ করে ধরা পড়লেও পুলিশ কিচ্চু বলতে পারবে না। বলবে ফল খেয়েছিলাম।
aka | ০১ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২৩:৫৭ | 168.26.215.13
জর্জিয়ানরা অমন দিনে মাল খাবার অভিনব উপায় বের করেছে। কমলালেবু, পীচ, তরমুজ কেটে মালে চুবিয়ে রাখে। ফল মাল শুষে নিলে সেই ফল খায়। ইউজিএ বা জর্জিয়া টেকের খেলার দিনে লোকাল মার্কেটে ফল পাওয়া যায় না।
Tim | ০১ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২৩:৫৩ | 198.82.25.16
এখেনেও পোচোন্ডো মোচ্ছব শুরু হতে চলেছে। অ্যাপালেশিয়ান স্টেট নামে একটা ইউনি আছে জান্তামই না। ধন্য আম্রিকান ফুটবল।
pipi | ০১ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২৩:৪১ | 129.74.191.152
আগামী শনিবার আমাদের ইউনির প্রথম ফুটবল ম্যাচ (আম্রিগি ফুটবল) সাঢ়ম্বরে সঙ্ঘটিত হতে চলেছে। হোম গেম না কি বলে সেই। এখন থেকে তার উন্মাদনা দেখলে ঘাবড়ে যেতে হয়। এইটুকু পুঁচকে শহরে তিলধারণের জায়গা নেই। রাস্তা ঘাটে পিলপিল করছে লোকজন। হোটেল মোটেল হোমস্টে সব নাকি ওভারবুকড। ফি খেলাতেই নাকি ওমনি হয়। কাল নাকি আরো লোক আসবে। মনে হচ্ছে রথের মেলা টাইপ কিছু একটা হবে। কাল বিকেলের মধ্যে সব পার্কিং লট খালি করতে বলা হয়েছে। লোকে সেখানেও তাঁবু গাড়বে কিনা কে জানে। টেলগেটিং নিয়ে ছানাপোনারা বেজায় উত্তেজিত। সেটা যে কি, খায় না মাথায় দেয় জানতাম না। একে তাকে ধরে জিগিয়ে বোঝ গেল বেসিক্যালি গাড়ি পার্ক করে, লুঙ্গী তোলার মত গাড়ির ডিকি তুলে (আসলে এসউভি বা ভ্যান থাকলে হয়), ঝাঁইঝাঁই জগঝম্প মিউজিক বাজিয়ে, সকাল থেকে যথেচ্ছ মদ গিলে গ্রীল করার আরেক নাম টেলগেটিং। পুঁচকে ছানা পোনারা, আঠারো উনিশ বয়স সব, জীবণে পেত্থম বাপ-মা'র খপ্পর থেকে বেরিয়ে স্বাধীনতার স্বাদ পাচ্ছে, মাল খাবার নামে তাদের চোখমুখ চকচক। যদিও একুশে আইন অনুযায়ী একুশ বছরের আগে ওসব ছোঁয়া মানা, ইউনি ধরতে পাল্লে পেন্টুল খুলে নেবে কিন্তু শনিবারের ঐ প্রবল ভীড় আর উন্মাদনার মধ্যে কে বা কার - একটু ঢুকুঢুকু তো করাই যায়। ইউনির বুকস্টোরে হুলিয়ে বিক্কিরি হচ্ছে টিমের/ইউনির জার্সি/টিশার্ট - ফাইটিং আইরিশ! কাল বিকেলে সেখানে নেত্য করতে আসবে চিয়ারলীডারের দল। তারপর তো পার্টি আর মস্তি আর মোচ্ছব সারা রাত মায় পরের দিন অবধি। তায় লং উইকেণ্ডের ছুটি। লোকের প্রাণে আর পুলক ধরে না। হঠাৎ করে পারদ খেপে গিয়ে চড়চড় করে চড়ে বসেছে ৩৫ এর মাথায়, বাইরে বেরোলে হালার রোদ্দুর জ্যান্ত বার্বিকিউ করে দিচ্ছে। মেয়েদের প্রাণে পুড়কি তুবড়ির মত ফুটছে। যাক, হট প্যান্টস আর ট্যাংক টি'র দিন তাহলে এখনো শেষ হয়ে যায় নি। এর মধ্যে থেকে থেকে ইউনির ট্রাম্পেটিয়ার আর ড্রামারের দল ভ্যাঁপ্পো ভোঁপ্পো ডাম ডাম করে বাজিয়ে একবার করে ঘুরে যাচ্ছে - আসিতেছে! আসিতেছে! ফাইটিং আইরিশ!
pi | ০১ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২৩:৩৬ | 128.231.22.133
এগুলোকে একটু টইতে তুলে রাখো না।
aka | ০১ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২৩:৩৩ | 168.26.215.13
তারপর ধরুন মুরারী দার কথা। সবাই জানে মুরারী দা ভালো কোচ। যখন ক্রিকেট খেলার স্বপ্ন দেখতাম তখন মুরারী দা আমাদের একবার ট্রেনিং করিয়েছিল। দাদারে দশ মিনিটে লাং খুলে হাতে চলে এসেছিল। তারপর মুরারী দাকে দেখলেই আমাদের পড়া থাকত। কলকাতার লোকেও মুরারী শূরকে চেনে ভালো কোচ হিসেবে কিন্তু জানে না মুরারী দা ভালো গোলকিপারও ছিল। ওদিকে সুব্রত ভট্টাচার্য্যকে সবাই চেনে ভালো ডিফেন্ডার হিসেবে কিন্তু জানে না ভালো যে বাবলুদা ডেড বল সিচুয়েশনে মাস্টার। একবার মুরারী দা আর বাবলুদার মধ্যে চ্যালেঞ্জ হল যে বাবলুদা মুরারী দাকে পেনাল্টিতে গোল দেবে। প্রথম শট - গোল, দ্বিতীয় শট - গোল, তৃতীয় শট - মুরারীদা ডান দিকে ঝাঁপিয়ে দেখল বল বাঁদিকে, অদ্ভূত কায়দায় শূন্যে শরীর বাঁকিয়ে বাঁদিকে গিয়ে বল সেভ করল মুরারী দা। পরের শট, বাবলুদা জানত এবারে মুরারীদাকে বিট করা অসম্ভব তাই ট্রিক করেছিল বল মারবে বারে, রিটার্ণ বলে আবার মেরে গোল করবে, কিন্তু বল বারে লেগে ফিরে আসার পরে দেখল মুরারীদা সেই বল কিপ করার জন্য দাঁড়িয়ে আছে। পঞ্চম শটে কি হয়েছিল সে কথা এরপরে শুধুই ডিটেল।
এইভাবেই মেসির আড়ালে চূণী, চূণীর আড়ালে তারকদা, কলকাতার আড়ালে মাফস্বল আর শাইনিং ইণ্ডিয়ার নীচে কালো অন্ধকার ঢাকা পড়ে যায় - যা কিনা একমাত্র অনিবার্য্যতা।
Nina | ০১ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২৩:১৯ | 12.149.39.84
আরিব্বাস! সব ঘ্যামা গল্পগুচ্ছ! আরও হোক পা চালিয়ে---
অরণ্য , ইটা বোধহয় হেরম্ব মিত্র (অশোক মিত্রের বাবা ) বলেছিলন , একটা বল নিয়ে এত লাথালাথি করছে কেন, ওদের সবাইকে একটা করে বল কিনে দাও।
siki | ০১ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২৩:১৮ | 122.162.75.251
এটা বোধ হয় ঘনাদায় ছিল, আর পিকে ব্যানার্জির ছেলেবেলার স্মৃতিচারণে ছিল। আনন্দমেলায় বেরোত।
aranya | ০১ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২৩:১১ | 144.160.226.53
আকারটাও ঘ্যামা, আরও হোক, হাত চালিয়ে। কিকি, ভাল লাগছে, আপনার লেখা। সেই গপ্পোটা মনে পরিয়ে দিল - কোন মন্ত্রী যেন বাচ্চাদের ফুটবল ম্যাচ দেখতে গিয়ে বলেছিলেন - আহা এতগুলো ছেলে একটা মাত্র বল দখলের জন্য লড়ে যাচ্ছে, এদের প্রত্যেককে একটা করে বল দেওয়া হোক।
Tim | ০১ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২৩:০৯ | 198.82.25.16
ন্যাড়াদা এখনও শৈলেন মান্নার কথা বলেনি। আসছে একে একে।
ppn | ০১ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২৩:০৩ | 122.252.231.10
ব্যোব-র শেষে প্রভাতরূপী রুদ্র যখন পিতৃপরিচয় জেনে আকুল কাঁদছিল তখনো আমার নেতাইয়ের মতন অবস্থা হয়েছিল। নেহাত অদ-এর ফ্যানবেস তেমন স্ট্রং নয়।
kiki | ০১ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২৩:০৩ | 59.93.210.111
ইস্স্স্স্স রে! তাল কেটে দিলুম মনে হয়। তো আমি আমার ছেলের সেই পুরোনো গপ্পটা বলে যাই।তো আমার ছেলেটা চিরকেলে কুঁড়ে,আর গোলগাল, আমার বেজায় চেষ্টা থাকে তাকে নড়ানোর আর সেও তাতে প্রবল আপত্তি জানায়।তো একবার পাড়ার এক দাদা পুঁচকেদের খেলাচ্ছে, ফুটবল। তো আমি ছেলেকে ভিড়িয়ে দিয়েচি। আর দেখি সবাই বল নিয়ে হুড়োহুড়ি করছে, ছুটছে , আর তিনি কেবল ই ভীড় ভাট্টা এড়িয়ে এদিকে সেদিকে দাঁড়িয়ে থাকছেন। তো বিরক্ত হয়ে টেনে নিয়ে এলুম(নইলে বাকিরাই বার করে দিতো) , জিজ্ঞেস করলাম একজায়গায় দাঁড়িয়ে কি করছিলিস রে হাঁদা কোথাকার! বলে কিনা, গোলিকে দেখিয়ে, ও তো দাঁড়িয়ে আছে, সব সময় সব দোষ খালি আমার ই দ্যাখো!
kiki | ০১ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২২:৫৬ | 59.93.210.111
নেতাই, হুল্লাট।
আর ব্রতীশ কে ও একটা থেঙ্কু, ভাগ্গিস চ্যাপলিন নিয়ে বলে দিলো, আর আমিও ছেলেকে তা পড়ে শুনিয়ে বুঝিয়ে দিলুম, ওখানে চ্যাপলিনের ছোটবেলা, বড়বেলা কিস্যুটি নেই। আমার ও ফাঁড়া কেটে গেলো। আমার রুদ্রনীল কে দেখলেই কেন জানিনা মাথা গরম হয়ে যায়।যে ক্যারেক্টার ই করুক না কেন সেই রুদ্র ই থেকে যায় মনে হয়।বুঝতে পারিনা বলেই কিনা কেজানে!
আর সেদিন বাই বাই ব্যাঙ্কক দেখতে শুরু করেছিলাম, বাপ্রে,পাঁচমিনিট ও হজম করা গেলো না, যেই না রুদ্র রেস্তোঁরাতে কান্না জুড়লো, পরি মরি করে বন্ধ করে দিতে হলো।
aka | ০১ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২২:৫৪ | 168.26.215.13
তবে এসবই কিনা কলকাত্তাইয়া খেলা। কলকাতার ফুটবলকে যারা ধরে রেখেছিল সেই মফস্বলের প্লেয়ারদের কথা আর কেই বা জানে। যেমন ধরুন তারকদা। তখন তারকদার কতই বা বয়স বোধহয় ১৬ হবে। তরুণ সংঘ আর সবুজ সংঘের খেলা। সবুজ সংঘের টিমটা শুনুন ডিফেন্সে বাবলুদা মানে আপনাদের সুব্রত ভটচায, মিডফিল্ডে তিনে কাকু মানে আপনাদের অশোকলাল, গোলে শান্ত কাকু মানে আপনাদের প্রশান্ত মিত্র আর কোচ হল মুরারী দা মানে মুরারী শূর। তারকদা তরুণ সংঘের হয়ে খেলছে। খেলা তখন মাঝপথে তারকদা বল নিয়ে উঠছে আর শরীরের দোলায় কেটে যাচ্ছে এক এক করে মহারথীরা। শেষে গোলপোস্টের কাছে এসে একা শান্ত কাকু আর তারকদা। বলটা একটু নাচিয়ে মাথায় নিয়ে তারকদা দাঁড়িয়ে রইল শান্ত কাকু একটা লাফ দিল তারকদা শুধু একটু সরে গেল, বল রইল সেই মাথায়। সামনে শুধু ফাঁকা গোল। গোল লাইনে বল মাথায় নিয়ে দাঁড়িয়ে তারকদা। দৌড়ে আসছে কলকাতার বড় বড় ক্লাবের মহারথীরা। আর শরীরের আলতো দোলায় কেটে যাচ্ছে কখনো বাবলুদা কখনো তিনে কাকু। এরকম করে যখন এগারো জনই মাটিতে লুটোপুটি খাচ্ছে তখন তারকদা বলটা একটু নাচিয়ে একটা ব্যাকভলি করে গোল দিল।
শুধু চোলাই আর খৈনি খেয়েই শেষ হয়ে গেল, কলকাতার লোক আর তারকদার খেলা দেখতে পেল না। তাই এখন চুণী, সামাদা, কৃশাণু, সুরজিৎ, এসব নিয়ে নাচে।
aranya | ০১ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২২:৪৯ | 144.160.226.53
ন্যাড়া, ফাটাফাটি হচ্ছে। কোন একটা টইতে তুলে রাখা উচিত।
kiki | ০১ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২২:৪৬ | 59.93.210.111
উঃ মাগো!!! খেলা টেলা না বুঝেও যে সেসব নিয়ে লেখা পড়ে এমন বেদম হাসা যায়!!
nyara | ০১ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২২:৩৭ | 122.167.174.22
আর চুণী? ও জিনিস কি আর হবে? স্বার্থপর টাইপের খেলত, বল ছাড়ত না। নিজের গোল করবে। অবশ্য মাঝে মাঝে মনে হত বলই ওকে ছাড়ছে না। সেবার খেলা হচ্ছে বেঙ্গল আর ইস্টার্ন রেল। ইস্টার্ন রেলের দুর্দান্ত টিম। পিকে আর অরুণ ঘোষ একেবারে জান কবুল করে খেলছে। খেলা শেষের দিকে, তখনও গোল হয়নি। চুণী নিজেদের হাফ লাইনে বল পেয়ে উঠতে শুরু করেছে। একজনকে কাটাল, দুজনকে কাটাল, তিনজনকে কাটাল। সবকটা রেলের ছেলে তখন চুণীর দিকে ছুটেছে। আর এদিকে প্যারালালি একেবারে ফাঁকা জমিতে তরতর করে অরুময় উঠে আসছে। কেউ নেই। অরুময় চেঁচিয়ে বল চেয়ে যাচ্ছে। কিন্তু কে কার কথা শোনে ! চুণী তখনও ভাঁজ মেরে যাচ্ছে। পেনাল্টি বক্সের কোণে যখন, চারটে রেলের প্লেয়ার ঘিরে ফেলেছে তখনও চুণী বল ছাড়েনি। অরুময় ওখানে ধুত্তেরি বলে খিস্তি করতে করতে নেবে গেল। চুণী ভাঁজ মারতে মারতে গোল লাইনে গিয়ে একটি মাইনাস করল। ওঃ, সে যদি দেখতি! ওখানে অরুময় কেন অরুময়ের ঠাকুমা থাকলেও গোল হয়। স্রেফ একটি টোকা। কিন্তু তখন কোথায় অরুময়! সে তখন সেন্টার লাইনে দাঁড়িয়ে গজগজ করছে।
তাই বলছি, ওসব মেসি-টেসি দেখাসনি।
nyara | ০১ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২২:২৮ | 122.167.174.22
তারপর ধর আমাদের আমেদ, আমেদ খাঁ। খুব অলস আর গা বাঁচান প্লেয়ার। কৃশাণু অনেকটা ঐ স্টাইলের ছিল। রাইট আউটের কাছে দাঁড়িয়ে আছে যেন খেলতে ভাল লাগছে না। দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে গ্যালারি দেখছে। পাশ দিয়ে ভেঙ্কটেশ বল নিয়ে উঠতে উঠতে আমেদকে জমা করে গেল। ব্যস। আমেদ একা সাতটাকে ভাঁজ মেরে, গোলিটাকে বডি সোয়ার্ভে শুয়ে গোল করে এল। পারবে, মেসি?
Tim | ০১ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২২:২৭ | 198.82.25.16
ঃ-))
nyara | ০১ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২২:২৫ | 122.167.174.22
ছেলেগুলো মেসি-মেসি করেই গেল। দেখিসনি তো খেলা আমাদের সময়ের। সে ছিল সামাদ। বল ছুঁতো না, সেন্টার লাইনে বল যেমন-কে-যেমন রাখা আছে আর সামাদ বলের ওপর ছুরির মতন পা চালচ্ছে। বল ছুঁচ্ছে না কিন্তু। একটা করে পা চালাচ্ছে আর একটা করে ডিফেন্ডার পড়ে যাচ্ছে। শেষ পা চালাল আর পেনাল্টি বক্সে দাঁড়িয়ে থাকা স্টপারটা পড়ে গেল। সমাদ তখন গদাইলস্কর চালে হাঁটতে হাঁটতে গিয়ে বলটা গোলে ঢুলিয়ে আবার হাত দিয়ে তুলে এসে সেন্টারে বসিয়ে দিলে।
Tim | ০১ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২১:৩৩ | 198.82.25.16
খেলাটা কেমন হচ্চে কেউ একটু আপডেট দিও। হাইলাইটসের কোনো লিংক [এলেও ভালো হতো।
ppn | ০১ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১৯:৪৫ | 122.252.231.10
হ্যাঁ, ইএস্পিয়েনে দেখাবে ছটা পঞ্চাশ থেকে। কনফার্মড।
ppn | ০১ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১৯:৪৩ | 122.252.231.10
দাঁড়াও দেখে জানাচ্ছি।
এইসব তুঘলকি লোকেদের বিশ্বাস নেই। নইলে আই লিগের রাইট কী করে মহুয়া টিভি পায়!
Zzzz | ০১ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১৯:৪২ | 216.94.113.242
এপারে খেলাটা দেখা যাবে কি করে?
Netai | ০১ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১৯:৪২ | 121.241.98.225
ESPর শিডিউল কি বলছে? ন দেখালে তো ট্র্যাজেডি। ঃ( চ্যানেল টেন টাটা স্কাইতে আসেনা মনে হয়।
ppn | ০১ সেপ্টেম্বর ২০১১ ১৯:৩৭ | 122.252.231.10
হ্যাঁ, বলছে তো দেখাবে।
ESPN STAR Sports (ESS) will showcase the first ever FIFA International friendly match live from 6:55 PM onwards on Friday.
"On September 2nd, ESPN and ESPN HD reserves ultra-special 90 minutes for Argentina, Venezuela and You!" the channel boasted.
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন