এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • জীবন তরঙ্গ পর্ব ২৭ 

    Sukdeb Chatterjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ১৩ মে ২০২৪ | ২৩৪ বার পঠিত
  • জীবন তরঙ্গ পর্ব ২৭

    পাগলদের সাথে নয়নের একটা নাড়ির সম্পর্ক ছিল। এলাকার দিকপাল পাগলদের নয়ন ছিল খুব কাছের মানুষ। অন্তত তারা সেরকমই মনে করত। এদের কারণে এক আধবার যে  বিড়ম্বনায় পড়েনি তা নয় তবে, উপভোগ করার মত ঘটনা অনেক বেশি ছিল। তবে পাগল বলতে কেবল পুরুষ পাগল, পাগলী নয়। পাগলদের চালচলন  নয়ন অনেকটা আন্দাজ করতে পারে, কিন্তু পাগলীরা দুর্বোধ্য। পাগলীদের থেকে ও একটু দূরেই থাকে। তার কারণ, প্রথমত তাদের সাথে বেশি ঘনিষ্ঠ হলে বদনামের একটা সম্ভাবনা থেকে যায়। তার থেকেও বড় কারণ হল  ট্রেনের এক ভয়ানক অভিজ্ঞতা। 

    কোন এক শনিবার বিকেলবেলা কলেজ ফেরতা শেয়ালদায় এসে বাড়ি ফেরার জন্য ট্রেন ধরেছে। শনিবার বলে ট্রেনে তেমন ভিড় ছিল না। বসার জায়গা পেয়ে গেছে। ট্রেনে বা বাসে বসার জায়গা পেলে নয়নের ঝিমুনি এসে যায়। বিধান নগর পার হয়ে গেছে, টের পায়নি। দমদমে ঢোকার আগে এক হকারের বিচিত্র গলায় ঘুমের চটকা ভেঙে গেল। দমদমে অল্প কয়েকজনই ওঠানামা করল। তারমধ্যে একজনের দিকে সকলেরই চোখ গেল। এক সুবেশা সুন্দরী তন্বী। ভেতরে এসে যদি তার পাশে বসে, এই আশায় কয়েকজন নড়েচড়ে বসে নিজের পাশে একটু জায়গা করে রাখল। কিন্তু শান্ত প্রকৃতির ওই যুবতী সকলকে হতাশ করে ভেতরে বসার জায়গায় না ঢুকে উল্টো দিকের গেটের কাছে ফাঁকা জায়গা দেখে হেলান দিয়ে দাঁড়াল। মুখটা নয়নদের দিকে ছিল। ঐ দিকের উৎসুক চোখগুলোর ওটুকুই যা প্রাপ্তি। ট্রেনের ঝাঁকুনিতে নয়নের আবার চোখ লেগে গেল।  খানিক পরেই পাশে কেউ এসে বসাতে ঘুম ভেঙে গেল। তাকিয়ে দেখে সেই মেয়েটি হাসি হাসি মুখে ওর পাশে এসে বসেছে। চারিদিকের বেশ কিছু ঈর্ষান্বিত ও হতাশ চোখ তখন নয়নের দিকে। পরিস্থিতিটা নয়নও যে উপভোগ করছিল না এমন নয়। হঠাৎ মেয়েটি আলতো করে একটা হাত নয়নের কাঁধে রাখল। তারপর কিছু বুঝে ওঠার আগেই ‘ববি’ সিনেমার ‘হম তুম এক কমরে মে বন্দ হো” গাইতে গাইতে নয়নের আরো ঘনিষ্ঠ হতে শুরু করল। বাস্তব চিত্রটা ততক্ষণে পরিষ্কার হয়ে গেছে। যারা মেয়েটিকে পাশে পাওয়ার আশায় পাশে একটু জায়গা ফাঁকা করে রেখেছিল, তারা বিপদ এড়াতে নড়েচড়ে আবার সেই শূন্য স্থান পূর্ণ করে ফেলল। না পাওয়ার দুঃখ আর নেই, তাই অন্যের বিড়ম্বনার এই লাইভ টেলিকাস্ট সকলে তারিয়ে তারিয়ে উপভোগ করছিল। নয়ন নিজের আব্রু বাঁচাতে পরের স্টেশনেই নেমে পড়েছিল।

    মন্টুদার সাথে তো আগেই পরিচয় হয়ে গেছে। মন্টুদা টেলিফোনে চাকরি করত। ভদ্র ঘরের সন্তান। মাথার গন্ডগোলটা বেশ কিছুদিন ধরে অল্পস্বল্প হচ্ছিল, পুরোপুরি বিগড়ল রিটায়ার করার কয়েক বছর আগে। দুর্জনে বলে অফিসের মহিলা টেলিফোন অপারেটারই এর জন্য দায়ী। অফিসে কোনকালেই কাজকর্ম তেমন একটা না করলেও সমাজে মন্টুদার কর্মক্ষেত্রের পরিধি ও কর্মকাণ্ডের ব্যাপ্তি ছিল বিশাল। কাজের তাগিদে কোলকাতা ছাড়াও মাঝে মাঝে সে হাওড়া, হুগলী, এমনকি দক্ষিণ ২৪ পরগনার অনেক শহর পরিদর্শন করত।  মূল কাজ ছিল ট্র্যাফিক কন্ট্রোল। একটা লাঠি হাতে সকালবেলা বেরিয়ে পড়ত। তারপর সারাদিন এসপ্ল্যানেড, ডালহৌসির মত বড় বড় ক্রসিংগুলোয় পুলি্সের পাশে দাঁড়িয়ে লাঠি ঘোরাতে  ঘোরাতে  নানারকম অঙ্গভঙ্গি করে গাড়িগুলোকে  নির্দেশ দিত। ওর লাঠি ঘোরানর ঠেলায় অনেক সময় ট্র্যাফিক পুলিসকেও লাফিয়ে সরে যেতে দেখা গেছে।

    মন্টুদা নয়নকে ভালবেসে মামা বলে ডাকত। প্রথম দিকে নয়নের সাথে তেমন একটা খাতির ছিল না। পাগলামির মাত্রা যত বেড়েছে, নয়নের সাথে ঘনিষ্ঠতাও তত বেড়েছে। চেহারা আর পোশাকের দিকটা বাদ দিলে, মেজাজ ভাল থাকলে, কথাবার্তা শুনে মন্টুদাকে কেউ পাগল বলবে না। কিন্তু মেজাজ বিগড়লে রক্ষে নেই। গালাগালের ঠ্যালায় পুরো এলাকা কাঁপত। 

    মন্টুদার ঘটনা বলে শেষ করা যাবে না। একবার নয়নদের বাড়ির সামনের ড্রেনে ময়লা জমে জল আটকাচ্ছিল। নয়ন একটা লাঠি দিয়ে ঠেলে পরিষ্কার করার চেষ্টা করছিল।  হঠাৎ মন্টুদার উদয়। খালি গা, পরনে খাঁকি প্যান্ট আর কাঁধে নতুন একটা হাফ হাতা গেঞ্জি। কি হচ্ছে তা খানিক দেখে নিয়ে বলল—এইটা তোর কাম নয়। যে ভাবে করতাসস, ঐ ভাবে হইব না।  এগুলারে ঠেইল্যা মোহানায় পাঠাইতে হইব।

    ড্রেনেরও যে মোহানা হয় তা নয়নের জানা ছিল না। খানিক পরে বুঝতে পারল। নয়নকে সরিয়ে মহা উৎসাহে মন্টুদা কাজে নেমে পড়ল। কাজ শুরুর সাথে সাথেই গেঞ্জিটা কাঁধ থেকে হড়কে একেবারে ড্রেনে গিয়ে পড়ল। পাঁকে মাখা গেঞ্জিটা তুলে একপাশে রেখে নয়নকে বলল—কি হইল দ্যাখ।  একখান কিইনা দিবি।

    দোষটা যেন নয়নের। নয়ন কোন উত্তর দেয়নি।  এরপর সব ময়লা ঠেলতে ঠেলতে নিয়ে গিয়ে বাড়ির থেকে কিছুটা দূরে  বড় ড্রেনেতে ফেলে তবে ছেড়েছিল। নয়ন বুঝতে পারল, বাড়ির সামনের নালি আর বড় ড্রেনের সঙ্গমস্থলটাই হচ্ছে সেই মোহানা।

    মন্টুদা অফিস থেকে পেনশন পেত। একদিন সকালে রাস্তা দিয়ে যেতে যেতে কি মনে হতে নয়নদের আড্ডার সামনে এসে দাঁড়াল। অম্লান একপাশে বসে বিঁড়ি খাচ্ছিল। ওর দিকে এগিয়ে গিয়ে বলল—অম্লান, পোস্ট অফিস থেইক্যা আমার পেনশনটা তুইল্যা দিবি?

    অম্লান দুপুরবেলা পেনশন তুলে এনে টাকাগুলো মন্টুদাকে গুণে নিতে বলল।

    মন্টুদা হেসে বলল—কি যে কস। তুই আনছস আর আমি গুনুম! দশ টাকা লয়ে  যা, চা খাইস।

    অম্লান না না করলেও মন্টুদার পিড়াপীড়িতে নিতে হল। সন্ধেবেলা মন্টুদা আবার আড্ডায় এসে হাজির। ভর্তি লোকের সামনে অম্লানকে ডেকে বলল—তরে বিশ্বাস কইর‍্যা টাকা তুলতে দিসিলাম, তুই চুপচাপ দশ টাকা সরায়ে দিলি!

    অম্লান বাকরুদ্ধ হয়ে গেল। 

    ওই সময় আর এক জনেরও এলাকায় খুব নামডাক ছিল। সে হল বিশ্বনাথ। বয়স মন্টুদারই কাছাকাছি হবে। বিশ্বনাথ শান্ত প্রকৃতির মানুষ। নয়নদের বাড়িতে প্রায় রোজই আসত। দরজার বাইরে বসে আপন মনে গান গাইত। কখনো দু এক টাকা, কখনো খাবারদাবার পেত। খুশি হয়ে চলে যেত। যে কোন নেমন্তন্ন বাড়িতেই বিশ্বনাথের দেখা পাওয়া যেত। বুড়োদার দোকান থেকে বিপুল মাঝে মাঝে ওকে মস্করা করে অনুষ্ঠান বাড়ির খবরা খবর দিত।  একদিন বিপুল  ওকে ডেকে বলল—বিশ্বনাথ, রামকৃষ্ণ পল্লিতে চইল্যা যা, রাতে ভাল খাওয়া আসে।

    বিশ্বনাথ বিপুলকে মুখ ভেঙিয়ে বলল—তুই আর বলিস না। আগেরবার শ্রাদ্ধ বাড়ির খবর দিলি। গিয়ে দেখি ছেলেটার মাথায় বড় বড় চুল।

    বিশ্বনাথ পাগল হলেও, খুব উত্যক্ত না করলে, হিংস্র আচরণ বা গালমন্দ বিশেষ একটা করত  না।  ঐ পাগলই একদিন কোথা থেকে একটা পাকা পেঁপে যোগাড় করে এনে, ভালবাসার মানুষ নয়নকে দিয়ে বলেছিল—বাড়িতে গিয়ে খাস।    

    একই সময় একই জায়গায় দুই দিকপাল থাকলে ব্যক্তিত্বের সংঘাতের সম্ভাবনা থেকে যায়।  একজন যে অপরজনের থেকে ধারে ও ভারে এগিয়ে তা প্রমাণ করার একটা তাগিদ আসে। বিশ্বনাথের সেটা না থাকলেও মন্টুদার ছিল। এক শীতের সকালে নয়ন মন্দির পাড়ার দিক থেকে আসছিল। রাস্তার ধারে প্রোমোটারের বালি ফেলা ছিল। সেই বালিতে চারটি প্রাণী শুয়ে রোদ পোয়াচ্ছে। মাঝে দুটি কুকুর আর দুই ধারে বিশ্বনাথ আর মন্টুদা। এক বিরল দৃশ্য। বিশ্বনাথ নয়নকে দেখতে পেয়ে উঠে এল। কাছে এসে বলতে শুরু করল অনেক কথা, যার অধিকাংশই অর্থহীন। তবু তা বলতে পেরে ও খুশি। মন্টুদা তখন ওদের দিকে আড়ে আড়ে দেখছে। বক্তব্য শেষ হলে বিশ্বনাথ আবার বালিতে গিয়ে শুয়ে পড়ল। নয়ন একটু এগোতেই বালি থেকে গা ঝাড়া দিয়ে উঠে এল মন্টুদা। গম্ভীরভাবে বলল—একটু দাঁড়ায়ে যা।

    না  দাঁড়ালে বিপদ তাই নয়ন দাঁড়াল।

    --তুই ভদ্রলোকের পোলা। তর তো একটা মান সম্মান আসে, না কি?  

    --যদি মনে কর আছে, তাহলে আছে।

    --তুই বিশ্বনাথের মত একটা পাগলের লগে রাস্তায় দাঁড়ায়ে কথা কস ক্যান? লোকে দেইখলে তরেও তো পাগল ভাবব। অর সাথে এত মাখামাখি তর শোভা পায় না।

    নয়নকে সতর্ক করে দিয়ে বিশ্বনাথের মত মন্টুদাও আবার বালির গাদায় গিয়ে শুয়ে পড়ল।

    সুস্থ মানুষের থেকে এদের প্রকৃতি বোঝা অনেক সহজ। সাইকো ছাড়া কোন পাগল দাঙ্গা, সন্ত্রাস, খুন, বলাৎকারের মত সমাজবিরোধী, কুরুচিকর, ঘৃণ্য কাজের সাথে জড়িত, এমনটা  চট করে শোনা যায় না। এরা অনেক সুস্থ, শিক্ষিত মানুষের থেকে সমাজের কাছে কম বিপজ্জনক।

    চলবে
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। আলোচনা করতে মতামত দিন