এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • জীবন তরঙ্গ - ৯   

    Sukdeb Chatterjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ০৭ মে ২০২৪ | ১৮৮ বার পঠিত
  • জীবন তরঙ্গ - পর্ব ৯

    অল্প বিরতির পর চায়ের কাপে ছোট্ট চুমুক দিয়ে ছোট মামা আবার শোনাতে শুরু করল শহরের সেকালের কাহিনী।

    -- বর্গিরা ছিল দস্যুর দল। এই হানাদারেরা কাছেপিঠের কেউ নয়, আসত সেই মহারাষ্ট্রের নাগপুর থেকে। যেখানে আসত সেখানকার সব কিছু লুট করে নিয়ে যেত। লোকেদের ওপর চরম অত্যাচার করত, কখনো কখনো প্রাণেও মেরে ফেলত। তবে ওই দস্যুরা ঘোড়ায় চড়ে আসত বলে গঙ্গা পার হয়ে এদিকে আসেনি। যা কিছু বদমায়েশি সব গঙ্গার পশ্চিম পারেই করেছে। কিন্তু তাই বলে তো চুপ করে বসে থাকা চলে না। যদি চলে আসে তখন কি হবে! বিবাদি বাগের লাল দিঘির পাশে তখন একটা কেল্লা ছিল। তবে নামেই কেল্লা, মাটির গাঁথনির নড়বড়ে বাড়ি। শহরকে এই দস্যুদের হাত থেকে কিভাবে বাঁচান যায় তা ঠিক করতে সাহেবরা আলোচনায় বসল। ওদের লোকজন শহরময় বিস্তর ঘোরাঘুরি করে এসে জানাল যে ওই দস্যুদের আটকাবার মত ব্যবস্থা শহরে নেই। যা সৈন্য আছে তা দিয়ে বর্গিদের আটকান যাবে না। সকলের কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়ল। গঙ্গার ধারে কয়েকটা কামান বসান হল। কিন্তু দস্যুরা যদি উলটো দিক দিয়ে আসে তখন কি হবে? অনেক আলাপ আলোচনার পর ঠিক হল যে শহর ঘিরে কাটা হবে চওড়া একটা খাদ। বাগবাজার থেকে শুরু হয়ে পূব দিক ঘুরে সেই খাদ শেষ হবে গোবিন্দপুরে। এখনকার হেস্টিংস এলাকার তখন নাম ছিল গোবিন্দপুর। কাজ শুরু হল। শয়ে শয়ে লোক কোদাল, বেলচা নিয়ে কাজে লেগে গেল। টানা ছয় মাস কাজ চলার পর খবর এল যে সমস্যার কিছু একটা সুরাহা হয়েছে। খাদ কাটার কাজ বন্ধ হল। ততদিনে তিন মাইল খাদ কাটা হয়ে গেছে। এখনকার যে এন্টালি অঞ্চল, ওই পর্যন্ত খাদ কাটা হয়েছিল। ওই খাদকে বলা হত ‘মারাঠা ডিচ।’ মারাঠা দস্যুরা কখনো কোলকাতার বুকে পা দেয়নি। ভাগ্য ভাল যে দেয়নি কারণ, এর চোদ্দ পনের বছর পরে সিরাজউদৌলা ড্যাং ড্যাং করে সৈন্য সামন্ত নিয়ে ওই খাদ টপকে কোলকাতায় ঢুকে পড়েছিল। বর্গিরা না এলেও ওই ‘মারাঠা ডিচ’ এর জন্য কোলকাতার লোকেদের নাম হয়ে গেল ‘ডিচার’। সেই কাটা খাদ অনেকদিন ঐ অবস্থাতেই পড়ে রইল।

    এরপর বহুদিন বাদে সেই খাদ বুঝিয়ে তৈরি হল কোলকাতার প্রথম চওড়া পাকা রাস্তা। তবে পাকা মানে এখনকার মত পিচের পাকা রাস্তা নয়, সে ছিল খোয়া দিয়ে বাঁধান পাকা রাস্তা। বলত দেখি সেই রাস্তাটার নাম।

    নয়ন ফ্যালফ্যাল করে চেয়ে থাকে।

    -- পারলি না তো। খুব চেনা রাস্তা। তখন নাম ছিল সার্কুলার রোড। এখন রাস্তাটার উত্তর দিকের নাম আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্র রায় রোড আর দক্ষিণ দিকের নাম আচার্য জগদীশ চন্দ্র বোস রোড। এই রাস্তার ভেতরের অঞ্চল অর্থাৎ পশ্চিম দিকে গঙ্গা পর্যন্ত অঞ্চলটা হল আদি কোলকাতা। অবশ্য এটা যেন ভাবিস না যে এই আদি কোলকাতার সবখানেই জনবসতি ছিল। আজকের চৌরঙ্গীর সাহেবপাড়া, গড়ের মাঠ এ সব এলাকায় ছিল ঘন জঙ্গল। চিৎপুর থেকে ওই ঘন জঙ্গলের মধ্যে দিয়ে কালিঘাট পর্যন্ত একটা রাস্তা ছিল। এখান দিয়ে তীর্থ যাত্রীরা যেত বলে সাহেবরা রাস্তাটির নাম দিয়েছিল ‘রোড টু পিলগ্রিম।’ জন্তু জানোয়ার আর ডাকাতের ভয়ে তীর্থ যাত্রীরা লাঠিসোঁটা নিয়ে দল বেঁধে মায়ের মন্দিরে যাতায়াত করত। এককালে এই শহরের দোরগোড়া থেকে সুন্দরবন শুরু হত। তবে আজ থেকে তিন চারশ বছর আগেও আমাদের এই বাগবাজার, শোভাবাজার, এইসব এলাকাগুলোয় অনেক নামী দামী লোকেদের বাস ছিল। আগের অনেক কিছুপাল্টে গেলেও মারাঠা ডিচের সাক্ষী হয়ে বাগবাজারে আজও রয়ে গেছে একফালি রাস্তা, মারাঠা ডিচ লেন। ভন্টে একদিন আমার সাথে গিয়ে দেখে আসবি, যদিও কয়েকটা বাড়িঘর ছাড়া সেখানে আলাদা ভাবে আজ আর দেখার কিছু নেই।

    আর একদিন কোলকাতার রাস্তা নিয়ে কথা হচ্ছিল।

    -- বুঝলি ভন্টে, কিছু কিছু রাস্তার নামের সাথে না তখনকার কিছু ঘটনা জড়িয়ে আছে। সেকালে ইংরেজ রাজপুরুষদের মধ্যে তর্ক বাঁধলে মুখে যদি মিটে গেল ভাল, তা না হলে বন্দুক বা তরোয়াল নিয়ে লড়তে নেমে যেত। একে বলা হত ডুয়েল। আলিপুরে একটা রাস্তায় সাহেবদের দুই বড়কর্তা ওয়ারেন হেস্টিংস আর ফিলিপ ফ্রান্সিস ডুয়েল লড়েছিলেন। সেই থেকে রাস্তাটার নাম হয়ে গেল ‘ডুয়েল অ্যাভিনিউ”।

    রাজভবন দেখেছিস তো ?

    নয়ন একাধিকবার দেখেছে তাই মামার কথায় সম্মতি জানায়।

    -- রাজভবনের উলটো দিকে একটা রাস্তা ঢুকে গেছে। বড় বাহারি নাম ছিল তার, ‘ফ্যান্সি লেন।’ ছিল বললাম কারণ এখন সেই নাম আর নেই। এখন রাস্তাটার নাম হয়েছে, পান্নালাল ব্যানার্জী স্ট্রিট। ফ্যান্সি মানে সৌখিন বা সুন্দর কিছু ভাবছিস তো! ব্যাপারটা কিন্তু একেবারেই উল্টো। এখানে দিনের আলোয় সকলের সামনে ফাঁসি দেওয়া হত। ফাঁসি শব্দটা সাহেবদের মুখে উচ্চারণ দোষে হয়ে যায় ফ্যান্সি।

    দুশ আড়াইশ বছর আগে গঙ্গা থেকে একটা শাখা চাঁদপাল ঘাটের পাশ থেকে বেরিয়ে ওয়েলিংটন স্কোয়ারের গা ঘেঁসে বেলেঘাটা হয়ে লবন হ্রদে গিয়ে পড়ত। কারো কারো মতে ওটা সুন্দরবন পর্যন্ত গিয়েছিল। ১৯৩৭ সালে একবার চরম প্রাকৃতিক দুর্যোগ হয়। ঐ সময় ওই খালে অনেক নৌকো ডুবে গিয়ে প্রচুর মানুষ মারা যায়। সেই থেকে খালটার নাম হল ডিঙ্গা ভাঙা খাল। এই খালের ধারে একটা বড় গাছ ছিল। সামান্য দোষে, কখনো বা বিনা দোষে ঢ্যাঁড়া পিটিয়ে লোক জড় করে ওই গাছেতে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে দেওয়া হত স্থানীয় গরিব মানুষদের। একবার ব্রজকিশোর নামে একটা লোককে ২৫ টাকা দামের একটা ঘড়ি চুরির অপরাধে ওই গাছে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছিল। কত লোককে যে এখানে মারা হয়েছে তার কোন ইয়ত্তা নেই। ওই খাল বুজিয়ে পরে তৈরি হয় ফ্যন্সি লেন, কিরণ শঙ্কর রায় রোড আর ক্রিক রো।

    ছোটমামা ছুটিছাটা পড়লে মাঝে মাঝে রহড়ায় এসে থাকত। তখন নয়নের হায়ার সেকেন্ডারি পরীক্ষা সবে শেষ হয়েছে। সামনে অখন্ড অবসর। সামনের দুমাস পড়াশোনার সাথে কোন লেনাদেনা নেই। হাঁড়ি পুকুরের চাতালের আড্ডায় সবে অ্যাপ্রেন্টিস হয়ে জয়েন করেছে। হঠাৎ একদিন মামার আগমন। জানাল, কয়েকদিন থাকবে। নয়নের তো খুব আনন্দ। মামা এলে নয়ন মামার সাথেই বেশিরভাগ সময় কাটাত। এদিক ওদিক ঘোরাঘুরি, আড্ডা, তখন সব সাময়িকভাবে বন্ধ থাকত। একদিন মামাকে নিজের স্কুল দেখিয়ে নিয়ে এল। সেদিন খুব বৃষ্টি পড়ছে, বাইরে লোকজন খুব কম। নয়নের বাবাও শালার অনারে অফিস কামাই করেছে। বিকেলবেলা তেলেভাজা, মুড়ি আর চা এর সঙ্গতে গুছিয়ে আড্ডা বসেছে। টেবিলে দুটো লটারির টিকিট দেখে নন্দ বোনকে জিজ্ঞেস করল—টিনা, লটারির টিকিট কে কাটে?

    -- ওই তোমার ভাগনেকে কেউ গছিয়ে দিয়েছে।

    নয়ন একটু লজ্জা পেয়ে বলল—আমার এক পরিচিত ছেলে বিক্রি করছিল। এমনভাবে বলল যে না করতে পারলাম না।

    -- এতে সংকোচের কিছু নেই। শোন ভাল থাকতে কে না চায়। কেউ যদি একটু ভাল থেকেও থাকে তবু আর একটু ভাল থাকতে পারলে মন্দ লাগার কথা নয়। কি রমেন ঠিক বলছি তো?

    -- এ নিয়ে কোন সন্দেহ আছে নাকি!

    -- এই আর একটু ভাল থাকতে গেলে লাগে বিদ্যা, বুদ্ধি, একাগ্রতার মত কিছু গুণ আর সাথে খানিক ভাগ্য। আবার কেঊ কেউ শুধু ভাগ্যের জোরেই পেয়ে গেছে অনেক কিছু। তাই একটু সভ্য হওয়ার পর থেকেই মানুষ ভাগ্যের গোড়ায় সার দিতে লেগে পড়েছে। সেকালের পাশা খেলা থেকে আজকের লটারি সবেতেই মানুষ মেতেছে চট জলদি ভাগ্য ফেরাবার তাগিদে। এ তো গেল মানুষের কথা। কিন্তু একটা গোটা শহরের অবস্থাও কি লটারি ফেরাতে পারে? তোমরা কি বল?

    কথাটা ছুঁড়ে দিয়ে নন্দদুলাল এক এক করে সকলের মুখের দিকে তাকাল। সবাই ফ্যালফ্যাল করে ওর দিকে তাকিয়ে আছে দেখে নন্দ আবার বলতে শুরু করল—পারে, আলবৎ পারে। পারে কেন, পেরেছে। আমাদের এই প্রাণের শহর কোলকাতার বেশ কিছুটা গড়ে উঠেছে, পুষ্ট হয়েছে বা মসৃণ হয়েছে লটারির কল্যাণে। রমেন কি জান, তুমি বাসে, ট্রামে বা হেঁটে যে রাস্তা দিয়েই অফিস যাও না কেন তার কোনটা না কোনটাতে লটারির ছোঁয়া লেগে আছে। এমনকি মিটিং বা সমাবেশের জন্য মাঝে মাঝে লোকে যে সব জায়গায় জড় হয়,সেই পার্কগুলোর বেশ কয়েকটা লটারির দাক্ষিণ্যে তৈরি হয়ছে।

    রমেন একটু অবাক হয়ে বলল—ওগুলো তো কর্পোরেশন বানিয়েছে। ওর সাথে লটারির কি সম্পর্ক?

    -- আছে বলেই তো বলছি। প্রশাসন বানিয়েছে একথা সবাই জানে, কিন্তু অত টাকা এল কোথা থেকে? তবে শোন সেই টাকার উৎসের কাহিনী।

    চলবে
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। মন শক্ত করে মতামত দিন