এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • জীবন তরঙ্গ - ১০

    Sukdeb Chatterjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ০৭ মে ২০২৪ | ২১৪ বার পঠিত
  • জীবন তরঙ্গ - পর্ব ১০

    নয়নের ছোটমামা আগ্রহী শ্রোতাদের কাছে ধীরে ধীরে মেলে ধরল কোলকাতার উন্নয়নে ব্যয় করা অর্থের উৎসের কাহিনী।

    -- তোমরা আশাকরি লর্ড ওয়েলেসলির নাম শুনেছ। আঠার শতকের একেবারে শেষ দিকে ওয়েলেসলি ভারতে বড়লাট হয়ে আসেন। বছর সাতেক ভারত অধীশ্বর হয়ে এই শহরে ছিলেন। এই শহরটা ছিল তখন ভারতের রাজধানী। তাঁর আমলেই কোলকাতাকে একটা রাজকীয় শহর করার স্বপ্ন দেখা শুরু হয়। ওয়েলেসলি ছিলেন দক্ষ প্রশাসক। তিনি বুঝেছিলেন যে শহরের রাস্তাঘাট, যানবাহন, আইন শৃঙ্খলা, এগুলোকে ঠিকঠাক করতে না পারলে মনের মত করে রাজ্যপাট সামলান যাবে না। তিনি শহরকে সুন্দরভাবে গড়ে তোলার জন্য অনেক রকম চিন্তা ভাবনা করলেন। চিন্তা ভবনা অনুযায়ী প্ল্যান ছকা হল। পরিকল্পনা মত কাজও শুরু হল। কাজ করতে গিয়ে দেখা গেল বিশাল টাকার দরকার। সরকারে ভাঁড়ারে অত টাকা নেই। ইংল্যান্ডে অনেকদিন থেকেই লটারি বেশ জনপ্রিয়। সে দেশের অনেক উন্নয়নমূলক কাজ লটারির উদ্বৃত্ত টাকায় হয়েছে। এখানকার কর্তাব্যক্তিরা প্রথম দিকে একটু চিন্তায় পড়লেও বড় কাজকর্মের জন্য টাকা যোগাড় করতে, নিজেদের দেশের চেনা পথটাই বেছে নিয়েছিল। আঠার শতকের শেষ দশক থেকে উনিশ শতকের তিনের দশকের মাঝামাঝি পর্যন্ত লাটারিই ছিল শহরের যাবতীয় উন্নয়নের প্রধান অবলম্বন। ধারাবাহিকভাবে লটারি করার জন্য তৈরি হয় লটারি কমিটি। বিভিন্ন কাজের জন্য হতে থাকল একের পর এক লটারি। সেগুলোর উদ্বৃত্ত টাকা থেকে লটারি কমিটি কোলকাতার উত্তর থেকে দক্ষিণে তৈরি করে কর্নওয়ালিস স্ট্রিট, কলেজ স্ট্রিট, উড স্ট্রিট। গঙ্গার গা ঘেঁসে তৈরি হল স্ট্র্যান্ড ব্যাঙ্ক রোড। ডিঙ্গাভাঙ্গা খাল বুজিয়ে তৈরি হল ক্রিক রো।

    ১৮১৭ থেকে ১৮৩৬ এর মধ্যে ফ্রি স্কুল স্ট্রিট, কিড স্ট্রিট, কলুটোলা স্ট্রিট, আমহারস্ট স্ট্রিট, মির্জাপুর স্ট্রিট, ক্যানাল স্ট্রিট, ময়রা স্ট্রিট, হ্যাঙ্গারফোর্ড স্ট্রিট, লাউডন স্ট্রিট, রডন স্ট্রিট, হেস্টিন্স স্ট্রিট, হেয়ার স্ট্রিট, বেন্টিঙ্ক স্ট্রিট, ম্যাঙ্গো লেনের এর মত বহু রাস্তা তৈরি হয়েছে, চওড়া হয়েছে বা পাকা হয়েছে। শহরে জলের জোগান বাড়াবার জন্য ওয়েলিংটন স্কয়ার ছাড়াও কর্নওয়ালিস স্কয়ার, কলেজ স্কয়ার, ওয়েলেসলি স্কয়ারের মত বেশ কয়েকটা পুকুর খোঁড়া হল। রাস্তাঘাটের উন্নয়নের পাশাপাশি শহরের জঞ্জাল সরান আর নর্দমা সংস্কারের ব্যাপারেও লটারি কমিটির যথেষ্ট অবদান ছিল।

    শুনলে তোমরা আশ্চর্য হবে যে ১৮০৫ থেকে ১৮৩৬ সালের মধ্যে লটারি থেকে আয় করা ২৫ লাখ টাকা শহরের উন্নয়নে খরচ করা হয়েছিল। এখন শুনতে খুব বেশিমনে না হলেও সেকালের হিসেবে ২৫ লাখ ছিল বিশাল টাকা।

    তবে লটারি কমিটির যা কিছু উন্নয়নমূলক কাজকর্ম সব চৌরঙ্গীতে এসে থেমে গেছে, তার দক্ষিণে তেমন কিছু হয়নি। ভন্টে, এর কারণটা বলতে পারবি?

    ভন্টে মামার কথায় দু পাশে মাথা নাড়ল।

    -- কারণটা হল, আজকের শহরের দক্ষিণ অঞ্চলটা ছিল আদি কোলকাতার সীমানার বাইরে।

    ভন্টে কোলকাতায় টাউন হল দেখেছিস?

    নয়ন জানাল যে দেখেছে।

    -- ওটাও লটারির পয়সায় হয়েছে। বেশ কয়েকবার লটারি করার পর তার টাকায় তৈরি হয়েছে ঐ সুন্দর বাড়ি। তৈরি হতে সেই সময়েই খরচ হয়েছে সাত লাখ।

    একটা প্রশ্ন রমেন তোমাদের মনে নিশ্চই উঁকি মারছে। পর পর যে এত লটারি হত, তার টিকিট কারা কিনত? সময়ের হিসেবে টিকিটের দাম যথেষ্ট ছিল।

    রমেন সম্মতি জানিয়ে বলল— তুমি আমার মুখের কথাটা কেড়ে নিলে। এখুনি সেই কথাটাই ভাবছিলাম। তখন স্থানীয় বাসিন্দারা অধিকাংশই তো খেটে খাওয়া গরিব মানুষ।

    -- ভাবছ, তাহলে শুধু সাহেবরাই কি এত লটারির টিকিট কিনত! এটা ঠিক যে সাহেবরা অনেক টিকিট কিনত, কিন্তু শুধুমাত্র তাদের ভরসাতেই এতগুলো লটারি উৎরে যায়নি। স্থানীয় মানুষদেরও এই লটারিতে অনেক অবদান আছে। সেকালের পয়সাওয়ালা বাবুরা সখ আহ্লাদ মেটাতে নানাভাবে লাখ লাখ টাকা খরচ করত। সাহেবরা ছিল আমাদের বাবুদের বাবু। নিজেদের স্বার্থে সাহেব বাবুদের খুশি রাখতে আমাদের বাবুরা যে কোন কাজে সব সময় তাদের পাশে থাকত। লটারির সময়েও ছিল। তারাও কাটত অনেক টিকিট। এখানেই শেষ নয়, অসংখ্য দিন আনা দিন খাওয়া মানুষ লোভে পড়ে ভাগ্য ফেরাতে লটারিতে গুঁজে দিয়েছে তাদের আয়ের সিংহভাগ টাকা।

    ছোটমামা কোলকাতা ছাড়াও আরো অনেক বিষয় নিয়ে গল্প করত, তবে নয়নের পুরনো কোলকাতার গল্প শুনতে বেশি ভাল লাগত। মামার কাছে ইতিহাসের গল্প শুনতে শুনতেই ও ইতিহাসের প্রেমে পড়ে গিয়েছিল, হয়ত সেই কারণেই কলেজে ইতিহাসকেই বেছে নিয়েছিল।

    নয়ন বাবা বা মা কোনো দিকেরই দাদু বা দিদাকে চোখে দেখেনি। দুর্ভাগ্যবশত চারজনই নয়ন আসার আগেই চলে গিয়েছেন। মায়ের বাবা আর মাকে তো রমেনও দেখেনি। আহেলির বিয়ের আগেই তাঁরা একে একে গত হয়েছেন। তবে নয়নের সেই অভাব অনেকটা পুষিয়ে দিয়েছেন অবনি দাদু আর শান্তি দিদা। অবনি দাদু আর শান্তি দিদা ছিলেন নয়নের মার ছোটকাকা আর কাকিমা। দুজনেই খুব ভাল মানুষ। আহেলির অল্প বয়সে বিয়ে হয়, স্বাভাবিক ভাবেই ওর দাদাদেরও তখন বয়স বেশী নয়। এই কাকা আর কাকিমা নিজের মা বাবার মত আহেলির বিয়ের সব দিক সামলেছিলেন।

    অনেক সময় ওপরওয়ালার বিচারে একটু ফাঁক থেকে যায়। তা না হলে অমন ভাল মানুষের জীবনে ভালর এত অভাব হবে কেন! শিবানী ছিল ওনাদের একমাত্র সন্তান। একটু বড় হতেই বোঝা গেল যে মেয়েটি মানসিক প্রতিবন্ধী। ভাগ্যের এই বিড়ম্বনাকে হজম করতে শিবানীর মা বাবার কিছুটা সময় লেগেছিল। নয়নের মায়ের থেকে শিবানী বছর খানেকের মত ছোট ছিল। ছোটবেলায় আহেলি একসাথেই খেলাধুলো করত। বোনের সমস্যাটা জানত বলে ছোট থেকেই আহেলি ওকে একটু আগলে রাখত। বেশি সঙ্গ পেত বলে নন্দাও টিনা দিদিকে খুব ভালবাসত। নন্দার কথা ছিল আধো আধো আর অস্পষ্ট। প্রথম শুনলে অনেক কথাই বোঝা যাবে না। মা বাবা আর টিনা দিদি ওর সব কথাই বুঝতে পারত। টিনা দিদি যা করবে, পারুক বা না পারুক, ওরও সেটা করা চাই। ছোটবেলায় টিনা দিদি স্কুলে যাচ্ছে দেখে নন্দাও স্কুলে যাওয়ার জন্য বায়না ধরল। আহেলির বাবার অনেক চেনা জানা ছিল। ঊনিই খোঁজ খবর নিয়ে ভাইঝিকে ওর উপযুক্ত একটা স্কুলে ভর্তি করে দিলেন। শিশু নন্দার তখন সে কি আনন্দ। স্কুল থেকে ফিরে প্রতিদিন নিজের মত করে মাকে শোনাত স্কুলের সব ঘটনা। কোনদিন মেয়ের মুখ গোমরা হয়ে থাকলে শান্তি বুঝতে পারতেন কারো সাথে ঝগড়া হয়েছে বা স্কুলে এমন কিছু হয়েছে যা ওর পছন্দ নয়। বাবা অফিস থেকে ফিরলে বাবার সাথেও সারাদিনের জমে থাকা অনেক কথা বলত, তার মধ্যে মাঝে মাঝে মার বিরুদ্ধে নালিশও থাকত। এই ধরনের ছেলেমেয়েরা সাধারণত ছটফটে হয়না, কিন্তু নন্দা বেশ দুরন্ত ছিল। বাড়িতে সারাক্ষণ এদিক ওদিক ছুটে বেড়াত। আছাড় খেলে খানিক কান্নাকাটি করে নিজেই চুপ করে যেত। কেটে গিয়ে রক্ত পড়লে কাঁদতে কাঁদতে মায়ের কাছে এসে বলত—মাম্মা, কেতে অক্ত পোচ্ছে, ওউধ দাও।

    শান্তি একটু বকে দিয়ে ওষুধ লাগিয়ে দিলেই থেমে যেত কান্না।

    নন্দাদের বসার ঘরে ছোট একটা আলমারির মাথায় মারফি কোম্পানির একটা মাঝারি রেডিও ছিল। বুঝুগ আর না বুঝুগ রেডিওটা যখন চলত নন্দা চুপ করে বসে শুনত। রেডিও থেকে এক এক সময়ে এক এক রকনের গলার আওয়াজ শুনে ও খুব বিস্মিত হত। ভেবে পেত না যে এটা কি করে সম্ভব। একদিন কাজকর্ম সেরে শান্তি একা বসে শান্তিতে অনুরোধের আসর শুনছিলেন। নন্দা আশপাশেই কোথাও ছিল, রেডিওর আওয়াজ কানে যেতেই গুটিগুটি পায়ে এসে মায়ের পাশে বসে পড়ল। শুধু বসলে তো সমস্যা ছিল না, শুরু হল একের পর এক প্রশ্ন।

    -- মাম্মা, ওতুকুনি বাতকের বেতর কত্তো লোক।

    শান্তি কোন উত্তর না দিয়ে আপন মনে অনুরোধের আসরের গান শুনতে থাকলেন।

    এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। উত্তর না পেয়ে মাকে ঝাঁকুনি দিয়ে আবার শুধল—মাম্মা ছোন না।

    শান্তি বিরক্ত হয়ে বললেন—শান্তিতে একটু গান শোনারও উপায় নেই। কি বলছিস?

    -- ওত্তুকুনি বাতকের বেতর অত্তো লোক কি করে তাকে?

    শান্তি খানিক বোঝাবার চেষ্টা করে বিফল হয়ে রেডিও বন্ধ করে উঠে গেল। পরে একসময় টিনা দিদি ওকে ব্যাপারটা বোঝাতে সক্ষম হয়েছিল। সেও আর এক জ্বালা। মা রেডিও খুলে বসতেই শুরু হল মাকে বোঝান।

    -- মাম্মা তুমি কিত্তু জান না। আমায় তিনা দিদি বলেতে, বাতকের বেতর কেউ নেই। বাতক তেকে খালি আওয়াজ আতে।

    শান্তি মেয়ের কাছে নিজের অজ্ঞতা স্বীকার করে সেদিনের মত নিষ্কৃতি পেল।

    চলবে
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভেবেচিন্তে মতামত দিন