এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • জীবন তরঙ্গ - ১২

    Sukdeb Chatterjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ০৮ মে ২০২৪ | ২১৮ বার পঠিত
  • জীবন তরঙ্গ - পর্ব ১২

    দাদুর সাথে বেড়াতে যাওয়া আর মামার কাছে গল্প শোনা ছাড়াও বাগবাজারের বাড়িতে নয়নের আর একটা ভাল লাগার ব্যাপার ছিল, সেটি হল ফেরিওয়ালা। ফেরিওয়ালার হাঁক যে রহড়াতে শুনতে পেত না এমনটা নয়, কিন্তু সেখানে এত বৈচিত্র নেই। বেলা একটু বাড়ার সাথে সাথেই এদের রকমারি ডাক শুনতে পাওয়া যেত। শিলনোড়া এখন খুব কম বাড়িতেই ব্যবহার করা হয়। মিক্সার গ্রাইন্ডারকে কুর্নিশ করে এরা আমাদের ঘর থেকে বিদায় নিয়েছে। শিলই যখন ঘর ছেড়ে চলে গেছে তখন শিল কাটানর মানুষটারও প্রয়োজন ফুরিয়েছে। কয়েক দশক আগেও মামার বাড়ির সামনের রাস্তা দিয়ে ‘শিল কাটাওওওওওওওও’ বলে লম্বা করে টান দিয়ে চেঁচাতে চেঁচাতে বেঁটে মত মানুষটা হেঁটে যেত। গলাটা কর্কশ হলেও নয়নের বেশ লাগত ডাকটা শুনতে। ছোড়দিদার ঘরে নয়ন একবার শিল কাটা দেখেছে। ছেনি দিয়ে টুক টুক করে মেরে শিলের ওপর কি সুন্দর নকশা কেটে দিত।

    ‘ধার দেবে এ এ.. ছুরি কাঁচি বোঁটি শান দেবে এ এ’ বলে সুর করে বলতে বলতে কাঁধে ধার দেওয়ার যন্ত্র নিয়ে লুঙ্গি পরা লোকটা কিছুদিন বাদে বাদে পাড়ায় চক্কর দিত। ছুরি, কাঁচি, বোঁটিরা কেউ শিলের মত বাড়ি ছেড়ে চলে যায়নি। ওগুলোর ব্যবহার এখনো সব বাড়িতেই আছে, তবু লুঙ্গি পরা ধার দেওয়ার ওই লোকটাকে নয়ন একটু বড় হওয়ার পর আর দেখতে পেত না।

    একটা বিহারী বৌ মাঝে মাঝে ছোড়দিদার কাছে আসত। তার অবশ্য বিচিত্র কোন হাঁকডাক ছিল না। দরজার সামনে এসে মিষ্টি করে বলত, ‘মাসি, বাসোনওয়ালি তুলসি এসেছে। পুরানা কপড়া লিয়ে এসো।’ দিদা মাঝে মাঝেই পুরনো কাপড় দিয়ে ওর কাছ থেকে বাসন, বালতি, মগ, এসব কিনত। নয়ন একটা ব্যাপারে খুব মজা পেত। বাসনওয়ালি ঘুরে যাওয়ার দু এক দিনের মধ্যেই দাদু টের পেতেন তাঁর জামা কাপড়ের দু একটি খোয়া গেছে। দিদার সাথে কোনোরকম বাক্যালাপে না গিয়ে তিনি নয়নকে জিজ্ঞেস করতেন, “হ্যাঁরে ভন্টে, বাড়িতে বাসনওয়ালি এসেছিল?” নাতির কাছ থেকে সম্মতিসূচক উত্তর পেলে দিদার কান অব্দি পৌঁছোয় এমন ভলিউমে গজরাতেন, “এবার দেখছি একটা আলাদা আলমারি কিনে আমার জামাকাপড়গুলো আন্ডার লক অ্যান্ড কি রাখতে হবে। নতুন জামাকাপড় একটার পর একটা হাপিস হয়ে যাচ্ছে। উলটো সিধা বুঝিয়ে ওগুলো গাপ করে গছিয়ে যাচ্ছে ঐ ছাদ্ধের বাসন। নজর রাখে, আমি যখন বাড়িতে থাকি না তখনই হানা দেয়।”

    দিদা একটু চুপ করে থাকার পর ঝাঁঝিয়ে ওঠে, “নতুন না ছাই। নিয়েছি তো মাত্র দুটো জামা আর একটা প্যান্ট। তিনটেই কম করে চারবছর আগে বানান। মেয়েটা ভাল বলে তাই অমন আদ্দিকালের জিনিস নিয়েছে। বাইরে ফেলে দিলেও ওগুলোতে কেউ হাত দেবে না। জামাগুলো তো পরে পরে রং পালটে গেছে, তারমধ্যে একটার আবার বগলে ফুটো। প্যান্টেরও চেন খারাপ, কি করে ওই প্যান্ট পরে রাস্তায় বেরোতে কে জানে? ভাবলেই লজ্জা করছে। কেমন সলিড বাসন দিয়েছে, দুটো সাড়িতে কি হয়! তাই নিতে হল, নাহলে তোমার জিনিসে হাতই দিতাম না।”

    দাদুর হিসেবে একটা জামা আর একটা প্যান্ট মিসিং ছিল, দুটো জামা শুনে শোক আরো বেড়ে গেল। সশব্দে আলমারির দরজা বন্ধ করার মাধ্যমে কিছুটা তেজ ডিসচার্জ করে বললেন, “একবার বাগে পাই, এ দিকে আসা ওর আমি জম্মের মত বন্ধ করে দেব।”

    এই মিষ্টি ঝগড়া অবশ্য দীর্ঘস্থায়ী হত না। একটু পরেই পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে যেত।

    দুই কাঁধে দুটো বিশাল বস্তা আর একটা শাখাপ্রশাখা যুক্ত লাঠিতে রকমারি জিনিস ঝুলিয়ে ‘হরেক মাল সওয়া পাঁচ আনা’ বলতে বলতে লোকটা রাস্তা দিয়ে যেত। সাধারণত দুপুরের দিকেই আসত। দিদা যখন ওকে বাড়িতে ডেকে কিছু কেনাকাটা করত, নয়ন তখন পাশে দাঁড়িয়ে দেখত। কি নেই ওই বস্তা দুটোয়। লোকটা ছিল একটা মোবাইল ডিপার্টমেন্টাল স্টোর। বিকেলে আসত ‘মালাই বরফ।’ এই আইটেমে দাদুর খুব আসক্তি ছিল। নয়নও ছোটবেলায় অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করে থাকত এই পরম উপাদেয় খাদ্যটির জন্য। বাড়িতে থাকলে দাদু নিজের আর নাতির জন্য কিনতেন। দিদাকেও অফার করতেন, কিন্তু দিদা কমই খেতেন। নাতিকেও ঘন ঘন বরফ খাওয়াতে নিষেধ করে বলতেন—নিজে খাচ্ছ খাও, বাচ্চাটাকে রোজরোজ ওই অখাদ্য খাইও না। সর্দিগর্মি হয়ে যাবে। আর কি জল দিয়ে ওগুলো করে তার কোন ঠিক আছে!

    দিদার আপত্তি ফুঁৎকারে উড়িয়ে দিয়ে দাদু বলতেন—এসব না খেলে লিভার পোক্ত হবে না।

    আসত আরো রকমারি ফেরিওয়ালা, তাদের রকমারি হাঁক আর রকমারি পণ্য নিয়ে। এই ফেরিওয়ালাদের আসা যাওয়াটা ছেলেবেলায় নয়নের খুব ভাললাগার জিনিস ছিল।

    বাগবাজারে এসে কয়েকদিন থাকলে, আহেলি সময় করে একবার কল্পনার বাড়িতে যাওয়ার চেষ্টা করত। কল্পনা ব্যানার্জী ছিল আহেলির কলেজের সহপাঠী। দুজনে ছিল খুব ঘনিষ্ঠ বন্ধু। নয়নও মায়ের সাথে কয়েকবার কল্পনা মাসিদের বাড়িতে গেছে। কল্পনা মাসি নয়নকে খুব আদরযত্ন করত, ভাল ভাল অনেক কিছু খেতে দিত, মাঝে মাঝে সুন্দর খেলনাপাতি দিত। স্বাভাবিক ভাবেই নয়নেরও মাসিকে খুব ভাল লাগত। আহেলিদের রামকৃষ্ণ লেনের বাড়ি থেকে একটু এগিয়ে বাগবাজার স্ট্রিট পার হয়ে দু পা গেলেই কালিপ্রসাদ চক্রবর্তী স্ট্রিট। ওই রাস্তাতেই ছিল কল্পনাদের বাড়ি। আহেলিদের মত কল্পনাদেরও শরিকি বাড়ি তবে তখনো তার ব্যবচ্ছেদ হয়নি। বাড়িতে মেম্বার মাত্র দুজন, কল্পনা আর ওর মা। কল্পনার বিয়ের কয়েক বছর পরেই ওর বাবা মারা যান। কল্পনার মায়ের শরীরও মোটেই ভাল নয়, কিছু না কিছু লেগেই থাকে। নয়নের সাথে এই দিদার তেমন একটা ভাবসাব হয়নি কারণ, নয়ন যখনই এসেছে দিদাকে শোওয়া অবস্থায় দেখেছে। গল্প করার মত পরিস্থিতি কখনো হয়নি। একটা ব্যাপার নয়ন লক্ষ্য করেছে যে মা এবাড়িতে মাঝে মাঝে এলেও কল্পনা মাসি কখনো ওর মামার বাড়িতে যায়নি। কৌতূহলবশত একবার কল্পনা মাসিকে জিজ্ঞেসও করেছিল,”মাসি, তুমি আমার মামার বাড়িতে যাও না কেন গো?”

    -- দিদাকে একা রেখে খুব দরকার ছাড়া কোথাও যাই না সোনা। আমি তোমাদের ওখানে গেলে তোমরা এখানে আসতে না। তোমরা এলে দিদাও একটু কথা বলার লোক পায়।

    কথাটা পুরোপুরি সত্য নয় কারণ, মাকে ঘরে একলা রেখে কল্পনাকে রোজই বেরোতে হয়। না বেরিয়ে উপায় নেই। সকালবেলা একটা নামী প্রাইভেট স্কুলে পড়াতে যায়, এ ছাড়া দোকান, বাজারের মতো আরো শতেক কাজ আছে। তখন ছোট হলেও নয়ন ওই উত্তরে খুব একটা সন্তুষ্ট হতে পারেনি। ‘কল্পনা মাসির বিয়ে হয়নি কেন?’, এই প্রশ্নটাও নয়নের মনে মাঝে মাঝে আসত। মাকে জিজ্ঞেস করলে বলত, “এখন তোমার এসব বোঝার মত বয়স হয়নি। বড় হলে সব জানতে পারবে।”

    অগত্যা বড় হওয়ার জন্য অপেক্ষা করতে হবে। কিন্তু কতটা বড় হলে এর সঠিক উত্তর পাওয়া যাবে তা নয়ন বুঝে উঠতে পারত না।

    ওর মামার বাড়িতে কল্পনার না আসার আসল কারণটা নয়ন জেনেছিল আরো বেশ কয়েক বছর বাদে। নয়ন তখন কলেজে পড়ে। একদিন কথায় কথায় নয়ন মায়ের কাছে কল্পনার মাসির ব্যাপারে অনেক কিছু জেনেছিল। জেনেছিল কল্পনা মাসি একজন ডিভোর্সি। এও জেনেছিল যে কল্পনা মাসির একসময় নয়নের মামি হওয়ার সম্ভাবনাও দেখা দিয়েছিল।

    নন্দ তখন বছর খানেক হল কলেজের গন্ডি পার করেছে। সাধ্যমত চেষ্টা সত্ত্বেও তখনো কোন চাকরি জোটেনি। টুকটাক দু চারটে টিউশনি করে হাত খরচা চালায়। বড়মামা ঝন্টু তখন চার্টার্ড ইন্টার কমপ্লিট করে ফাইনালের জন্য লড়ছে। সংসারে ঠেকা দেওয়ার জন্য প্রাইভেট ফার্মে একটা চাকরি করে। আহেলি তখন সবে কলেজে ঢুকেছে। সেখানেই কল্পনার সাথে পরিচয়। কল্পনাও একই কলেজে একই সেকশনে পড়ত। কিছুদিনের মধ্যেই দুজনের খুব ভাব হয়ে যায়। একই এলাকায় বাড়ি হলেও কলেজে আসার আগে ওরা কেউ কাউকে চিনত না। বন্ধুত্বের গভীরতা বাড়ার সাথে সাথে বাড়িতে যাওয়া আসা শুরু হল। নন্দদুলালের মনে ধরল বোনের এই নতুন বান্ধবীটিকে। তখন আহেলির মা বেঁচে। তিনিও কল্পনাকে ভালবাসতেন। তাঁর মনে মেয়েটিকে বড় ছেলের বউ হিসেবে দেখার একটা চোরা বাসনা জেগেছিল। কিন্তু সেই বাসনাকে বাস্তবায়িত করার প্রচেষ্টা শুরু করার আগেই তিনি ওপরে চলে গেলেন।

    চলবে
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। না ঘাবড়ে মতামত দিন