এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • জীবন তরঙ্গ - ২

    Sukdeb Chatterjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ০৬ মে ২০২৪ | ২০৪ বার পঠিত
  • জীবন তরঙ্গ - পর্ব ২

    আড্ডার অকুস্থলেই ঘটেছিল আর একটা মজার ঘটনা। তখন ফুটবলে এখনকার মত টাকার জোয়ার তেমনভাবে আসেনি। কালিদাস বিভিন্ন সময়ে অনেক খেপুড়ে খেলোয়াড়কে এনে বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় খেলাত।

    সেদিন ছিল রবিবার। চায়ের দোকানে তখন ভরা আসর। হঠাৎ দেখা গেল এক যুবক দোকানের দিকে এগিয়ে আসছে। পরনে বিচিত্র এক প্যান্ট, যা হাঁটুর বিঘৎ খানেক নিচে গিয়ে থেমে গেছে। অনেকটা এখনকার থ্রি কোয়ার্টার প্যান্টের মত। বয়স তিরিশের নিচেই হবে। কাছে আসতে কেউ কেউ নতুন কাটিং এর প্যান্ট পরিহিত মানুষটির দিকে তাকাল। দু একজন তাকে পাগল ঠাউরে নিরাপদ দূরত্বে সরে গেল। আগন্তুক এসে কালিদাসের সামনে দাঁড়িয়ে শুধল, “কালীদা ভাল আছ?”

    কালিদাস এতক্ষণ লক্ষ্য করেনি।

    একটিপ নস্যি নাকে চালান করে সামনে তাকিয়ে দেখে তার পরিচিত এক খেপুড়ে খেলোয়াড়, যাকে কিছুদিন আগে ক্লাবের একটি খেলায় খেলিয়েছিল। কুশল বিনিময়ের পরে তার প্যান্টের দিকে চোখ যেতে কালিদাস জিজ্ঞেস করে, “এটা কি পরে বেরিয়েছিস? এই রকম প্যান্ট পরে কেউ রাস্তায় বেরোয়! তোর ভাল কোন প্যান্ট নেই? ঠিকঠাক কোন প্যান্ট না থাকলে আমার দেওয়া কাপড়টায় তো বানিয়ে নিতে পারতিস।”

    ছেলেটি স্মিত হেসে বলে, “এটা সেদিন খেলার পরে তোমার দেওয়া সেই কাপড়েরই প্যান্ট। বলোনিতো যে এটা লজ্জাবতি ব্র্যান্ডের কাপড়। ঠিকঠাক মাপের ফুলপ্যান্টই বানিয়েছিলাম, একবার জল ছুঁতেই এই দশা। মুখে বলে ঠিক বোঝান যেত না তাই পরে এলাম।”

    ফুটের সস্তার মাল যে এত দ্রুততার সাথে এমন ভয়ংকর রূপ নেবে তা কালিদাস আঁচ করতে পারেনি। আগামী দিনের প্রয়োজনের কথা চিন্তা করে কিছু টাকা খেসারত দিয়ে বিদেয় করল ছেলেটিকে।

    নয়নের ভাল ছেলে হিসাবে এলাকায় বেশ সুনাম ছিল। ওর লেখাপড়া, ব্যবহার, স্বভাব-চরিত্র সব কিছুরই পরিচিতজনেরা প্রশংসা করত। বন্ধুদের মধ্যেও ও খুব প্রিয় ছিল। তবে নির্ভেজাল ভাল মানুষ বলতে যা বোঝায় ও কিন্তু মোটেও তা ছিল না। রঙ্গ রসিকতায় সকলকে মাতিয়ে রাখত। আর দুষ্টুমি সব সময় ওর মাথায় ঘুরত। একদিন সিগারেট ধরাবে বলে শোভন নয়নের কাছে দেশলাই চাইল। নয়ন দেশলাই বার করতে গিয়ে দেখে শোভনের বাবা রাস্তা দিয়ে আসছে। শোভন রাস্তার দিকে মুখ করে বসে থাকলেও বাবা যে আসছে সেটা খেয়াল করেনি। নয়ন এমন সময় শোভনকে দেশলাইটা দিল যখন ওর বাবা একেবারে সামনে এসে গেছে। শোভন গুছিয়ে সিগারেট ধরিয়ে বড় করে একটা ধোঁয়া ছাড়ল। সন্ধে হয়ে এলেও ছেলেকে না চিনতে পারার মত অন্ধকার তখনো হয়নি। বাবা একটু এগিয়ে যেতে নয়ন শোভনকে বলল, “কিরে বাবার মুখের ওপর ধোঁয়া ছাড়লি?” শোভন তাড়াতাড়ি সিগারেটটা লুকিয়ে ফেলে দেখে রাস্তা দিয়ে ওর বাবা হেঁটে যাচ্ছে।

    -- বাবা আসছে আমায় বললি না কেন?

    -- দেখ, তোর বাবার বয়স হয়েছে। বয়স্ক মানুষকে কখনো চিন্তায় ফেলতে নেই। তুই যদি আগেই সিগারেটটা ধরিয়ে ফেলতিস তাহলে কাকু এই আধো অন্ধকারে তোকে ভালো করে সনাক্ত করতে পারতেন না। আমার ছেলেটাই সিগারেট খাচ্ছে নাকি অন্য কেউ, এটা নিয়ে একটু দোটানায় থাকতেন। এই চিন্তাটা শরীরের পক্ষে ভাল নয়। দেশলাইয়ের আলোয় ছেলের শ্রীমুখটা পরিষ্কার দেখতে পেয়েছেন। কাকুর মনে আর কোন দ্বিধা দ্বন্দ্ব রইল না। পরবর্তী পদক্ষেপটাও নিশ্চিন্ত হয়ে নিতে পারবেন।

    -- হাবু, শালা তোর জন্য বাড়ি গিয়ে আমায় ঝাড় খেতে হবে।

    শোভনের বিরাট কিছু সমস্যা হয়নি। ও বাড়িতে ঢোকার পর শুনতে পেল বাবা ওর মাকে বলছে, “তোমার ছেলে খুব লায়েক হয়ে গেছে। আজকাল বাপের মুখের ওপরেই সিগারেটের ধোঁয়া ছাড়ে।”

    মুঘল সাম্রাজ্যের অধিপতিদের নাম মনে রাখার জন্য যেমন ‘বাবার হইল আবার জ্বর সারিল ঔষধে’ বাক্যটি তৈরি হয়েছে, শোভনদের বাপ কাকাদের জন্যও তেমন একটি বাক্য এলাকায় প্রচলিত ছিল। বাক্যটি হল, ‘হরি হে, ভন্টেকে শান্তিতে রাখো।’ শোভনের জ্যাঠার নাম ছিল হরি, বাবা রাখো, কাকা ভন্টে আর পিসির নাম ছিল শান্তি।

    এবার কচিদার সাথে একটু পরিচয় করে নেওয়া যাক। অল্প সময়ের জন্য হলেও হাঁড়িপুকুর চাতালের একজন গুরুত্বপূর্ণ আড্ডাধারী। কচিদাও রজতদের পাড়াতে ভাড়া থাকত। নাম কচি হলেও বয়সে কচি ছিল না। অন্যদের থেকে প্রায় সাত আট বছরের বড় ছিল। বয়সে বড় হলেও ও বড়দের সাথে নয়, ছোটদের সাথেই আড্ডা দিত। বয়সে অনেকটা বড় হওয়ার ফলে ও এমন অনেক কিছু জানত যা অন্যরা তখনো জেনে উঠতে পারেনি। কচিদা হাজির থাকলে আড্ডার মূল বক্তা ওই হত আর অন্যরা মুগ্ধ হয়ে শুনত। মানুষটার অসাধারণ মজাদার উদ্ভাবনী শক্তি ছিল। কেবল বয়সে বড় হওয়ার জন্য নয়, বিচিত্র সব চারিত্রিক গুণাবলীর জন্য কচিদাই ছিল ছেলেগুলোর অঘোষিত নেতা।

    লেখাপড়া কতদূর করেছে একথা কেউ জিজ্ঞেস করলেই চট্ জলদি উত্তর আসত- TTMP। মানে টেনে টুনে ম্যাট্রিক পাশ।

    ম্যাট্রিকে ইংরাজি পরীক্ষার দিন হয়েছিল এক মজার ঘটনা। ইংরাজিটা কচিদার চিরকালই নড়বড়ে ছিল। সাহেবদের ভাষা তো, সেরকম রপ্ত করতে পারেনি। দু একটা যা কমন পেয়েছে সেগুলো লেখার পর translation এ হাত দিল। নিজের মত করে লিখছিল, কিন্তু বিধবাতে গিয়ে আটকে গেল। ইংরাজিটা কিছুতেই মনে পড়ছে না। সামনের বেঞ্চে তপনও তখন translation করছে। তপনের ইংরাজিতে দখল আছে, ভরসা করা যায়। কিন্তু সমস্যা হল গার্ড খুব কড়া। জিজ্ঞেস করা যাবে না, ফিস ফিস করে কথা বললেও ধরে ফেলবে। কায়দা করে দেখতে হবে। দূর থেকে তপনের widow লেখাটা কচিদা পড়ল window। ইংরাজিতে কাঁচা হলেও window মানে যে জানলা সেটা কচিদা জানত। ভুল জিনিস টোকার কোন মানে হয় না। নিজেকেই ভাবতে হবে। অনেক মাথা খাটিয়ে ইংরাজি প্রতিশব্দ পাওয়া গেল। বিধবা মানে হল স্বামীহারা। সুতরাং সঠিক অনুবাদ হবে ‘HUSBAND LOOSER’. ঐ ভয়ানক অনুবাদের পরেও ইংরাজিতে কোন রকমে উৎরে গিয়েছিল। অবশ্য লেখাপড়ায় ওখানেই ইতি।

    পাড়ার নানান কাজে লোকে এই ছেলেগুলোর দ্বারস্থ হত। তার মধ্যে সব থেকে বেশি ছিল শ্মশানে যাওয়া। শ্মশানে যাওয়া লেগেই থাকত।

    একবার খবর এল এক বৃদ্ধ মারা গেছেন। সময়মত কচিদার টিম হাজির। কচিদার নিদের্শে খাট, ফুল, বাঁশ, দড়ি সব আনা হয়ে গেছে। দু-একজন নিকট আত্মীয় তখনও এসে পৌঁছয়নি তাই বেরোতে একটু দেরী আছে। দেহ চাদরে ঢাকা। বাতের প্রকোপে বৃদ্ধের বাঁ পাটা বেঁকে অনেকটা পিছনদিকে ঘুরে গিয়েছে। শেষ জীবনটা তাই বিছানাতেই কেটেছে। যারাই আসছে তারা অভ্যাসবসে একবার ডান পায়ে আর একবার পাছার কাছে( বাঁ পায়ের উদ্দেশ্যে ) হাত দিয়ে প্রণাম করছে। ব্যাপারটা খানিকক্ষণ লক্ষ করার পর কচিদা খুব বিনয়ের সঙ্গে সকলকে বলল- আপনারা দয়া করে একটু বাইরে যান। আমরা বডিটা খাটে রেখে একটু ফুল টুল দিয়ে নিই তারপর আসবেন। বেশিক্ষণ লাগবে না।

    সকলে বেরিয়ে গেলে কচিদা দরজায় ছিটকিনি তুলে দিল। বডিটা খাটে শোয়ানোর পর রজত আর স্বরাজকে বলল—একজন বুকের কাছটা চেপে ধর আর একজন দড়ি নিয়ে রেডি থাক, যেখানে বাঁধতে বলব সঙ্গে সঙ্গে বেঁধে দিবি।

    কি হতে চলেছে কিছু না বুঝেই রজত বৃদ্ধের কাঁধের কাছটা চেপে ধরল আর স্বরাজ দড়ি নিয়ে রেডি। এরপর কচিদা মোচড় খাওয়া পাটা ধরে টান দিয়ে চড়চড় করে খানিকটা সোজা করল। কিন্তু পুরো সোজা হওয়ার আগেই কচিদার হাত ফসকে পাটা সজোরে স্বস্থানে ফিরে এল। সারা শরীর এমনভাবে দুলে উঠল মনে হল যেন দেহে প্রাণ ফিরে এসেছে। স্বরাজ আর রজত আঁতকে উঠে লাফ দিয়ে সরে এল।

    কচিদা খেঁকিয়ে উঠল — এত অল্পেতে ঘাবড়ে যাস কেন ? আবার ভাল করে চেপে ধর।

    দ্বিতীয় প্রচেষ্টায় পা পুরো সোজা হল আর স্বরাজ সাথে সাথে হাঁটুর ওপরে আর খানিকটা নিচে দড়ি দিয়ে শক্ত করে বেঁধে দিল।

    -- দ্যাখ, পা এক্কেবারে নর্মাল। লোকে অস্থানে হাত দিয়ে নমস্কার করছে, দেখতেও তো খারাপ লাগে। গায়ে চাদরটা টেনে দে আর হাঁটুর কাছে একটা ফুলের রিং রেখে দে, তাহলে কিছু বোঝা যাবে না।

    পুরো অপারেশন হয়ে যাওয়ার পর দরজা খুলে দেওয়া হল। দু একজন সবে আসা আত্মীয় ঘরে ঢুকে প্রণামের জন্য অভ্যাস বশে বৃদ্ধের কোমরের দিকে হাত বাড়াতেই কচিদা জিজ্ঞেস করল — কি খুঁজছেন?

    -- না মানে আর একটা পা ।

    -- পা পায়ের জায়গাতেই তো আছে।

    লোকগুলো অবাক হয়ে তাকাতে কচিদা গম্ভীরভাবে জানাল যে শেষদিকে যোগব্যায়াম করেই নাকি এই অসম্ভবটা সম্ভব হয়েছিল।

    তাই শুনে এক মহিলা কাঁদতে কাঁদতে বলল — আহা, কাকা পা নিয়ে কি কষ্টটাই না পেয়েছে। আর একটু আগে থেকে যদি ব্যায়ামটা করত !

    ঐ কম্মের পর আর ওখানে বেশিক্ষণ থাকাটা নিরাপদ নয়। যাদের জন্য অপেক্ষা করা হচ্ছিল তারা সকলেই এসে গেছে। তাই আর দেরী না করে হরি ধ্বনি দিতে দিতে সকলে রওনা হয়ে গেল।

    কচিদা খুব বেশিদিন রহড়াতে ছিল না। চাকরি পেয়ে রহড়া ছেড়ে চলে যাওয়ার আগে পর্যন্ত ওই ছিল আড্ডার প্রাণ।

    ক্রমশ
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। দ্বিধা না করে প্রতিক্রিয়া দিন