এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • জীবন তরঙ্গ - ২৩

    Sukdeb Chatterjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ১১ মে ২০২৪ | ১৭১ বার পঠিত
  • জীবন তরঙ্গ -পর্ব ২৩

    পরের দিন নন্দ নটার সময় স্কুলে বেরিয়ে গেল। জলখাবার খেয়ে চায়ের কাপ নিয়ে নয়ন বারান্দায় চেয়ারে বসেছিল। এটা নয়নের খুব পছন্দের জায়গা। ছোটবেলায় এখানে বসে একমনে বাইরের জগতটাকে দেখত। তখনো দেখছিল। পরিবেশ, পরিস্থিতি, ঘর-বাড়ি, সব ধীরে ধীরে কেমন পাল্টে যাচ্ছে। যদিও দক্ষিণ কোলকাতার তুলনায় উত্তরে এই পাল্টে যাওয়ার গতি অনেক কম। দু চারটে ফেরিওয়ালা তাদের বিচিত্র বুলিতে হাঁক দিতে দিতে সামনের রাস্তা দিয়ে চলে গেল। ছোটবেলায় শোনা পরিচিত ডাকগুলোর সাথে ঠিক মেলাতে পারল না। কত লোক রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাচ্ছে। যাওয়ার ভঙ্গিমায় আর গতির তারতম্যে বোঝা যায়, কে অফিস যাত্রী আর কে নয়। একজনও নয়নের চেনা মুখ নয়। অবশ্য এ পাড়ায় ও কজনকেই বা চেনে! ওই তো একজন চেনা পড়েছে, মামাদের এক তুতো ভাই ব্যাগ হাতে হন হন করে বড় রাস্তার দিকে যাচ্ছে। এই বাড়িরই শরিক, বাড়িতে জায়গার অভাবে কাছেই ঘর ভাড়া নিয়ে থাকে। একটা ঠেলায় স্তুপ করে বিচালি নিয়ে যাচ্ছে। ঐ বিচুলির পাহাড়ের ওপর একজন নিশ্চিন্তে শুয়ে আছে। এই বিচালি যাবে পটুয়াটোলায়। নয়ন জানে এগুলো বাগবাজার ঘাটে বড় বড় নৌকোয় করে দূর দূরান্ত থেকে আসে। দাদুর সাথে অনেকবার গেছে বাড়ির কাছের গঙ্গার ঘাটগুলোয়। মুগ্ধ হয়ে দেখেছে বোঝাই হয়ে আসা নৌকোগুলো থেকে খড়-বিচালি নামিয়ে ঠেলা গাড়িতে তোলার পুরো প্রক্রিয়াটা। ছোট মামার কাছে শুনেছে, ঐ ঘাটের নাম ছিল পাগলা বাবার ঘাট। বিচালি আসত বলে লোকে বিচালি ঘাট বলত। মা সারদা ঐ ঘাটের খুব কাছেই থাকতেন। শ্রীরামকৃষ্ণের মৃত্যুর পর তিনি আর দক্ষিণেশ্বরে থাকেননি। ঊনি নিত্য ঐ ঘাটে স্নান করতে যেতেন। হঠাৎ নজর গেল নিজেদের বাড়ির গেটের দিকে। সদ্য চেনা একজন কাঁধে ব্যাগ নিয়ে বাড়িতে ঢুকছে। বেলা বাড়তে নয়ন ঘরে এসে একটা অর্ধসমাপ্ত নভেল খুলে বসল। বইটা যখন প্রায় শেষের পথে, দরজায় কেউ কড়া নাড়ল। নয়ন উঠে গিয়ে দরজা খুলে দেখে সেই সদ্যপরিচিতা তরুণী।

    মামা কি যেন নাম বলেছিল মেয়েটার...অরুণিমা।

    -- এস অরুণিমা, ভেতরে এস।

    -- অরুণিমা নয়, আমার নাম অনুরিমা।

    -- আমি সহজ উচ্চারণটা করেছিলাম, তোমারটা একটু খটমট।

    -- নাম দুটোর মানে জানেন?

    -- অরুণিমা মানে ভোরের আলো। অনুরিমার অর্থ জানি না।

    -- অনুরিমার অর্থ হল স্নেহময়। আর একটা মানে হল সংযুক্ত, অর্থাৎ যে সাথে থাকে। অরুণিমা সাথে থাকে না। ভোরের আলো অল্প সময়ের সঙ্গী, বেলা বাড়ার সাথে সাথে হারিয়ে যায়।

    -- বাবা, তোমার বাংলায় তো বেশ দখল আছে দেখছি। তার মানে বলতে চাইছ, অরুণিমা তাৎক্ষণিক আর অনুরিমা আজীবন।

    -- অর্থে তো খানিকটা তাই দাঁড়াচ্ছে।

    -- আর বাস্তবে।

    -- সেভাবে কখনো পরীক্ষিত হইনি। অনেক তত্ত্বকথা হল, এবার এটা রাখুন, অনেকক্ষণ হাতে নিয়ে দাঁড়িয়ে আছি।

    -- কি আছে ওতে?

    -- খাবার, মা পাঠিয়েছে। কি খাবার জিজ্ঞেস করলে বলতে পারব না। আর হ্যাঁ, দু একদিন তো আছেন, সম্ভব হলে মায়ের সাথে একবার দেখা করে যাবেন। মা অনেকবার করে আপনাকে নিয়ে যেতে বলেছে।

    -- নিশ্চই যাব। তুমি দরজার মুখে দাঁড়িয়ে রয়েছ কেন, ভেতরে এসে বস।

    -- অন্য সময় আসব। একটু আগে কলেজ থেকে ফিরলাম, এবার স্নানটান করতে হবে।

    -- তোমায় ফিরতে দেখেছি।

    -- সব দিকেই তো লক্ষ্য আছে দেখছি। যাক, এখন চলি। বিকেলে আসব, অসুবিধে হবে না তো?

    -- অতিথিকে কখনো না বলতে নেই। মাসিমাকে বোল, আমি যাওয়ার আগে নিচে গিয়ে আলাপ করে আসব।

    -- কবে আসবেন?

    -- তোমাদের অসুবিধে না থাকলে কালকেই।

    —অতিথিকে কখনো না করতে নেই।

    কথাটা বলে এক গাল হাসতে হাসতে অনুরিমা নিচে চলে গেল।

    দুপুরে খেতে বসে অনুরিমার আনা খাবারের ডিবেটার কথা মনে পড়ল। ওটা ঘরের টেবিলেই রাখা ছিল। ডিবেটা নিয়ে এসে খোলার পর নয়নের খিদে বেড়ে গেল। ওর খুব পছন্দের আইটেম, চিংড়ি মাছ দিয়ে পুঁই শাকের চচ্চড়ি। রান্নাও চমৎকার হয়েছে। খাওয়াটা বেশিহয়ে গেল। ভাত খাওয়ার পর বাড়িতে থাকলে নয়ন বেশিক্ষণ চোখ খোলা রাখতে পারে না। অ্যানাস্থেসিয়ার মত এফেক্ট হয়। বিছানায় উঠে বালিশে মাথা ঠেকাবার পর মনে পড়ল অনুরিমা বিকেলে আসবে বলেছে। ঘুমনো চলবে না, যা হোক করে জেগে থাকতে হবে। একটু এপাশ ওপাশ ঘোরাঘুরি করে কিছু সময় কাটাবার পর গল্পের বই খুলে বসল।

    একটু জোরে “শুনছেন” ডাক কানে যেতে নয়ন ধড়মড়িয়ে উঠে দেখে, বিছানার পাশে অনুরিমা দাঁড়িয়ে।

    -- কতবার ডাকার পর উঠলেন। দরজা না লাগিয়ে ভোঁস ভোঁস করে ঘুমোচ্ছেন। চোর এসে সর্বস্ব নিয়ে চলে গেলেও তো কিচ্ছু টের পাবেন না।

    -- জেগে থাকার অনেক চেষ্টা করেছিলাম, পারলাম না। দুপুরে খাওয়ার পর বিছানা আয় আয় করে ডাক দেয়। আর আজ মাসিমার জন্য খাওয়াটাও খুব বেশিহয়ে গেছে।

    -- মা আবার কি করল? মাতো আপনাকে কোনদিন দেখেই নি।

    -- ওই যে পুঁই শাকের চচ্চড়ি। মুখরোচক পদ পেয়ে খাওয়া অনেকটাই বেশিহয়ে গেল।

    -- বাড়ির বাইরে থাকলে কি করেন?

    -- বাড়িতে না থাকলে কাজের মধ্যে থাকি, কোন সমস্যা হয় না। আর বাইরে থাকলে দুপুরে এমন গুছিয়ে ভাত খাওয়াও হয় না। আরে তুমি দাঁড়িয়ে আছ কেন, বস।

    অনুরিমার হাতে মধ্যযুগীয় ইতিহাসের একটা বই ছিল। ওটা টেবিলের ওপর রেখে পাশের চেয়ারটায় গিয়ে বসল।

    -- তোমার অনুরিমা ছাড়া ছোটখাট কোন ডাকনাম আছে? সমস্যা হল, একটু সতর্ক হয়ে উচ্চারণ না করলেই অনুরিমার জায়গায় অরুণিমা বেরিয়ে আসছে।

    -- আছে। আমার ডাকনাম ঈজা। ডাকনামের সাধারণত কোন মানে থাকে না, কিন্তু আমার ডাকনামের আছে। ঈজা মানে হল, যাকে ভরসা করা যায়।

    -- দুটো নাম একসাথে করলে তো খুব সুন্দর একটা মানুষকে বোঝায়। এমন মানুষ, যে স্নেহময়, যে সর্বদা সাথে থাকে আর যাকে ভরসা করা যায়। আমার সামনের এই নামধারী মেয়েটি রূপে যে সুন্দর তা তো দেখতেই পাচ্ছি, গুণগুলো যাচাই করার জন্য একটু মিশতেই হচ্ছে। অবশ্য মেয়েটির যদি সম্মতি থাকে। আর শোন, তোমাকে আমি ঈজা বলেই ডাকব।

    ঈজা একটু লজ্জা পেয়ে গেল।

    -- অনেক ইয়ার্কি, ফাজলামি হল, এবার বল কি জন্য এসেছ?

    -- আপনার মামার কাছে তো সব সময় পড়াশোনা করতে আসি না, মাঝে মাঝে গল্প করতেও তো আসি। এখনও কোন কারণ ছাড়াই এসেছি, অবশ্য আপনার পছন্দ না হলে আসব না।

    -- বাবা, একটা ছোট্ট প্রশ্নের কত বড় উত্তর। সাথে বই দেখলাম কিনা তাই জিজ্ঞেস করলাম।

    -- ওটা কাকুর বই, পড়ার জন্য নিয়ে গিয়েছিলাম। একটা চ্যাপ্টার কাকুর কাছে একটু বুঝতে হবে।

    -- মামা এলে অবশ্যই মামার কাছে বুঝো, আপত্তি না থাকলে ভাগ্নে একবার চেষ্টা করে দেখতে পারে। কোথায় অসুবিধে হচ্ছে?

    নয়ন চিরকাল মন দিয়ে পড়াশুনা করেছে , কিন্তু পড়ানর কাজটা ও কখনই করেনি। টিউশনি তো করেইনি, শখ করেও কখনো কাউকে পড়ায়নি। ঈজার কাছ থেকে বইটা চেয়ে নিয়ে একটু চোখ বুলিয়ে নিল। পড়া বই, বেশী সময় লাগেনি। তারপর বইটা টেবিলে রেখে নিজের মত করে বিষয়টা বিস্তারিতভাবে ব্যাখ্যা করল।

    -- আমি তোমাকে যা বললাম তার সব কিছু এই বইয়েতে নেই। ভাল নম্বর পেতে হলে কিছু রেফারেন্স বই পড়তে হবে। আমি পরে বিষয় ধরে তোমায় রেফারেন্স বইগুলোর নাম লিখে দেব। কিছু বই আমার কাছে আছে, পড়লে এনে দেব।

    ঈজা এতক্ষণ বাকরুদ্ধ হয়ে নয়নের পড়ান শুনছিল।

    -- কি ভাল পড়ান আপনি! কঠিন জিনিসগুলো কি সহজ করে বুঝিয়ে দিলেন। কাকু বলেছিলেন আপনি ভাল ছাত্র কিন্তু শিক্ষকও যে আপনি এত ভাল তা ভাবতে পারিনি। আপনি টিউশনি করেন, তাই না?

    -- কস্মিনকালেও করিনি। পড়ানটা আমার ঠিক আসে না, ভালও লাগে না।

    -- আমি একটা অনুরোধ করতাম, কিন্তু পড়াতে ভাল লাগে না যখন বললেন, তখন তা আর করা যাবে না।

    -- কি বলতে চাও বলেই ফেল না।

    -- আপনি মাঝে মাঝে যখন আসবেন, আমাকে একটু হেল্প করবেন?

    -- তথাস্তু।

    -- কাল সকালে আপনাকে নিয়ে গিয়ে আমার মায়ের সাথে আলাপ করিয়ে দেব।

    -- তথাস্তু।

    চলবে
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ক্যাবাত বা দুচ্ছাই মতামত দিন