এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • জীবন তরঙ্গ - ১৭ 

    Sukdeb Chatterjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ০৯ মে ২০২৪ | ২১২ বার পঠিত
  • জীবন তরঙ্গ পর্ব - ১৭

    এমএসসিতেও রণজয় ফার্স্ট ক্লাস পেল। পাশ করার অল্প সময়ের মধ্যেই একটা আধা সরকারি সংস্থায় ভদ্রস্থ একটা চাকরি লেগে গেল। রাশি তখন থার্ড ইয়ারে পড়ে। নির্মাল্য খুব খুশি এবং অনেকটা নিশ্চিন্ত হলেন। ছেলে ভাল জায়গায় চাকরি পাওয়াতে দিগ্বিজয়ও খুশি হয়েছিলেন। তবে যথারীতি তার বহিঃপ্রকাশ ছিল খুব সীমিত। রণজয় চাকরি পাওয়ার খবরটা প্রথমে মাকে জানিয়েছিল। কণিকা খুশি হয়ে অনেক আদর আর আশীর্বাদের পর ছেলেকে বলেছিলেন- তোর বাবা ঘরেই আছেন, খবরটা গিয়ে জানিয়ে আয়।

    -- ও তুমি জানিয়ে দিও।

    -- না বাবা, তুই যা। এত ভাল একটা খবর তোর মুখ থেকে না শুনলে দুঃখ পাবেন।

    অগত্যা রণজয় বাবার কাছে গিয়ে চাকরি পাওয়ার কথা জানাল। কোন সংস্থা, কি পদ, ইত্যাদি জানার পর গম্ভীর হয়ে বললেন—চাকরিটা মন্দ নয়। তা অফিস কোথায়?

    -- ৪০, স্ট্র্যান্ড রোডে।

    -- সে তো অনেকটা দূর। আমার মারুতি জেনটা তো পড়েই থাকে, তুমি অফিস যাতায়াতের জন্য ওটা ব্যবহার কোরো। আমি একজন ড্রাইভার ব্যবস্থা করে দিচ্ছি।

    -- আমার গাড়ি লাগবেনা বাবা, আমি ট্রেনেই বেশী স্বচ্ছন্দ।

    বাদানুবাদের সুযোগ না দিয়ে রণজয় ওখান থেকে চলে এসেছিল।

    দিগ্বিজয় পরে একসময় গিন্নিকে বলেছিলেন- ছেলেটা বেয়াড়া হলেও করিতকর্মা। পাশ করেই রোজগারের ব্যবস্থা করে ফেলল। তবে গোঁয়ারতুমি গেল না। গাড়ি করে অফিস যাওয়ার কথা বলতে বলল, “আমি ট্রেনেই বেশী স্বচ্ছন্দ।” অদ্ভুত রকমের ঢ্যাঁটা, নিজে যেটা ভাল মনে করবে সেটাই করবে।

    -- তোমারই তো ছেলে। তবে ও স্বাবলম্বী অনেকদিন আগে থেকেই । আজ নয়, অনেকদিন থেকেই টিউশনি করে নিজের সব খরচ চালায়।

    -- রাখো তো, টিউশনিটা একটা কাজ হল। যার কোন চাকরি বাকরি জোটে না সে টিউশনি করে। আমার ছেলে হয়ে টিউশনি করে রোজগার করে, ভাবতেই খারাপ লাগত। বাপের কাছে টাকা নিতে বাবুর আত্মসম্মানে লাগে।

    কণিকা স্বামীর মুখের ওপর খুব একটা কথা বলতেন না। এবার চুপ করে না থেকে বেশ জোরের সঙ্গেই বললেন—তোমার ধারণা ভুল। টিউশনি যথেষ্ট সম্মানের কাজ। আর ছেলে তো দেখিয়ে দিল যে যার চাকরি বাকরি জোটে সেও টিউশনি করে।

    প্রথম মাইনে পেয়ে রণজয় সকলের জন্য কিছু না কিছু এনেছিল। বাবার জন্যও একটা দামী টাই কিনে এনেছিল। সেই প্রথম খুশি গোপন করতে না পেরে বলেছিলেন—থ্যাঙ্ক ইউ মাই সন।

    চাকরির প্রবেশনারি পিরিয়ড সমাপ্ত হওয়ার পর রণজয় বিয়ের ব্যাপারে চিন্তা ভাবনা শুরু করল। এর মাঝে রাশি গ্র্যাজুয়েশন কমপ্লিট করেছে। শুধু তাই নয়, একটা চাকরিও করছে। রাশির বাড়িতে গিয়ে বিয়ের ব্যাপারে প্রাথমিক কথাবার্তা বলল। ওদিকে কোন সমস্যা নেই, ওরা তৈরি। রণজয় ওনাদের নভেম্বার মাসে বিয়ের কয়েকটা দিন দেখে রাখতে বলল। রণজয় জানে বিয়ে নিয়ে জটিলতা তৈরি হবে ওর নিজের বাড়িতে। মাকে নিয়ে কোন সমস্যা নেই। বাবাকে নিয়েই যত টেনশন। মায়ের কাছে শুনেছে, একসময়ের বন্ধু হলেও এখন বাবা নির্মাল্য কাকুকে পছন্দ করে না। তার মেয়েকে নিজের ছেলের বৌ হিসাবে কতটা ওয়েলকাম করবে তা নিয়ে সন্দেহ আছে। মাকে সব কথা বলে, কিন্তু রাশির কথা মাকেও জানায়নি। পাছে মার থেকে কোনভাবে বাবার কানে চলে যায়, এই ভয়ে। এবার জানাবার সময় এসে গেছে। একদিন বাবার অনুপস্থিতিতে মাকে নিজের ভালবাসার কথা জানাল।

    মা জিজ্ঞেস করলেন- রাশি মেয়েটার বাড়ি কোথায়?

    মেয়ের বাবার নাম শুনে কণিকার মাথায় হাত দিয়ে বসে পড়লেন।

    -- কি হল মা?

    -- নির্মাল্যদার মেয়ে শুনলে মেনে নেওয়া তো দূরের কথা, তোর বাবা লঙ্কাকাণ্ড বাধাবে।

    -- তুমি বলেই দেখনা, তারপর পরিস্থিতি বুঝে ব্যবস্থা নেব।

    কণিকা প্রমাদ গুনলেন। বাড়িতে চরম অশান্তি অপেক্ষা করছে। বেশ কয়েকদিন প্রস্তুতি নিয়ে একদিন পরিস্থিতি বুঝে স্বামীর কাছে কথাটা পাড়লেন। কথা পুরোটা শেষ হওয়ার আগেই দিগ্বিজয় চিৎকার করে বললেন- ডাকো রাসকেলটাকে, ওর মুখেই ওর কুকীর্তি শুনি।

    রণজয় বাড়িতে ছিল না। ফেরার পর মায়ের কাছে সব শুনে অপেক্ষা না করে সোজা বাবার ঘরে চলে গেল।

    -- বাবা আমায় ডেকেছ?

    -- তোমার মার কাছে যা শুনলাম তা কি সত্যি?

    -- হ্যাঁ।

    -- একটা কথা পরিষ্কার করে বলে দিচ্ছি, ওই ছোটোলোকের ঘরের মেয়ে এই বাড়ির বৌ হয়ে আসতে পারবে না। আর ওকে যদি তুমি বিয়ে কর, আমার সম্পত্তির কানাকড়িও তুমি পাবে না।

    -- কি আজেবাজে কথা বলছ? যার তার সম্বন্ধে যা তা কথা বোল না। নির্মাল্য কাকু অবসর প্রাপ্ত শিক্ষক। আমাদের এলাকার একজন মানী লোক। আজ যে মানুষটাকে ছোটলোক বলছ, শুনেছি একসময় তিনি তোমার ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন। আমার এই বিয়েতে মায়ের কোন আপত্তি নেই। তোমারও সম্মতি থাকলে ভাল লাগত। তোমার মত তুমি জানিয়ে দিয়েছ, কিন্তু আমি নিরুপায়। সম্পত্তি তোমার, তা নিয়ে তুমি কি করবে তাতে আমার বিন্দুমাত্র মাথাব্যথা নেই। কিন্তু বিয়েটা আমার, তাই সিদ্ধান্ত আমি নেব। ভাল যখন বেসেছি, ওই মেয়েকেই আমি বিয়ে করব।

    -- এতবড় কথা! থাকোগে যাও নির্মাল্যর ঘর জামাই হয়ে। এমন ছেলের আমার দরকার নেই।

    -- তুমি কি আমাকে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যেতে বলছ?

    দিগ্বিজয় কোন উত্তর না দিয়ে ঘর থেকে বেরিয়ে গেলেন।

    রণজয়ের কাছে এমনটাই প্রত্যাশিত ছিল, তাই ও বিন্দুমাত্র আশ্চর্য হয়নি। অপছন্দের মানুষকে ছোট করতে বাবার এতটুকু বাধে না। বিকল্প ভাবনাগুলোও আগে থেকে ভেবে রেখেছিল।

    সব শুনে কণিকা খুব চিন্তিত হয়ে বললেন—এখন কি করবি খোকা?

    -- মা, এ বাড়িতে বোধহয় আর বেশিদিন থাকা হবে না। বাবা ঘুরিয়ে সেই কথাই আজ শুনিয়ে দিল। ঘাড় ধাক্কা দিয়ে বার করে দেওয়ার আগে একটা যা হোক ব্যবস্থা করতে হবে।

    -- সেকিরে, তুই বাড়ি ছেড়ে চলে যাবি?

    -- বাবার তো সেই রকমই ইচ্ছে। ছোটোলোকের ঘরের মেয়েকে তো এ বাড়িতে ঢুকতে দেবে না বলেই দিয়েছে। এখন যদি মুখ বুজে কটা দিন থেকেও যাই, বিয়ের পর তো আর এ বাড়িতে কোন ভাবেই ঠাঁই হবে না।

    -- লক্ষ্মী ছেলে, চলে যাসনি সোনা। আমি তোর বাবার সাথে কথা বলব।

    -- না মা, এই নিয়ে তুমি বাবার সাথে আর একটাও কথা বলবে না। চিন্তা কোরো না, আমি বারুইপুরেই থাকব। তোমার সাথে প্রতিদিন না হলেও মাঝে মাঝে এসে দেখা করে যাব। আর মা, একটা কথা বলব?

    -- কি, বলনা।

    -- একদিন চল না, রাশি কে দেখে আসবে।

    -- ইচ্ছে তো খুবই করে কিন্তু তোর বাবা জানতে পারলে খেয়ে ফেলবে।

    -- অনেকদিন তো মুখ বুজে সব হজম করেছ, এবার একটু নিজের ইচ্ছে অনিচ্ছেগুলোকে গুরুত্ব দিয়ে দেখই না। ভয় নেই মাথায় আকাশ ভেঙে পড়বে না। আমি আছি মা তোমার পাশে।

    খোকা ঠিকই বলেছে। এবার একটু বাঁধনছেঁড়া হতে হবে। কণিকা রাশিকে দেখতে যাওয়ার ব্যাপারে মনস্থির করে ফেললেন। শুক্রবার দিন দিগ্বিজয়ের বাড়ি ফিরতে রাত হয়, কোর্টে অনেক কাজ থাকে। ছেলেকে জানালেন যে সামনের শুক্রবার তার হবু বৌকে দেখতে যাবেন। রণজয় খুব খুশি হয়ে জানাল—আমি তাহলে ঐদিন আর অফিসে যাব না।

    সকালে বাড়ির অনেক কাজকর্ম থাকে, যাওয়া সম্ভব নয়। বিকেলে ছেলের সাথে হবু পুত্রবধুকে দেখতে গেলেন। সঙ্গে নিয়ে গেলেন একটা নেকলেস আর একজোড়া বালা, যা তিনি মেয়ের বিয়ের গয়না গড়াবার সময় রণজয়ের বৌকে দেওয়ার জন্য গড়িয়ে রেখেছিলেন।

    রাশিকে দেখে এবং তার আচার আচরণে কণিকার মন ভরে গেল। ভেবে খারাপ লাগল যে এমন একটা মেয়েকে তিনি বরণ করে ঘরে তুলতে পারবেন না। অনেকদিন বাদে নির্মাল্যদার সাথে কথা বলে খুব ভাল লাগল। একসময় মানুষটা বাড়িতে কত আসত।

    ফেরার পথে দোকান থেকে টুকটাক দু একটা জিনিস কিনে বাড়ি এলেন। বাড়ি ফিরে কণিকার চক্ষুস্থির হয়ে গেল। কত্তা অসময়ে ফিরে এসেছেন।

    ঘরে গিয়ে দেখে বেশ খুশি খুশি মুড। কণিকা বুঝতে পারল যে রোজগার ভাল হয়েছে। অনেকদিন ঘর করছে তো, বুঝতে অসুবিধে হয় না। জেরা একটু কম হবে।

    কাছে গিয়ে শুধল—কিগো, শরীর খারাপ?

    -- শরীর খারাপ হবে কেন?

    -- না শুক্রবারদিন তো এত তাড়াতাড়ি ফের না তো, তাই জিজ্ঞেস করছি।

    -- শরীর ঠিক আছে। কাজ হয়ে গেল, চলে এলাম। তা তুমি কোথায় বেরিয়েছিলে? ঘরে ফিরে এক কাপ চাও পেলাম না।

    বাড়িতে কাজের লোকের অভাব নেই, কিন্তু বৌ ছাড়া অন্য কারো বানানো চা কত্তামশাই ছোঁবেন না।

    -- খোকার সাথে দোকানে দু একটা জিনিস কিনতে গিয়েছিলাম। একটু বস আমি চা নিয়ে আসছি।

    -- তিনি অফিস যাননি।

    -- না আজ কামাই করেছে।

    -- এত ব্যস্ত মানুষ যে আজকাল দেখাই পাওয়া যায় না। তবু ভাল, মাকে অন্তত দর্শন দেয়।

    চলবে
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ঠিক অথবা ভুল মতামত দিন