এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ভ্রমণ  জাদু দুনিয়া

  • আধুনিক ভারতে আঁকাআঁকি/ ৩

    দীপাঞ্জন মুখোপাধ্যায় লেখকের গ্রাহক হোন
    ভ্রমণ | জাদু দুনিয়া | ১৫ জানুয়ারি ২০২৪ | ৬৬৬ বার পঠিত
  • কলকাতা এবং দিল্লির পাশাপাশি চেন্নাই এবং মুম্বাইতেও শিল্পী সংঘ গড়ে উঠেছিল। মাদ্রাজ প্রোগ্রেসিভ গ্রূপের প্রধান শিল্পী ছিলেন কে সি এস পানিকের এবং জে সুলতান আলি। এই গ্রূপেরও বেশি ছবি দিল্লীর গ্যালারিতে নেই। 
     

    জে সুলতান আলির আঁকা ছবি / ১৯৫৬ 
     
    এই চার শহরের সংঘের মধ্যে সবথেকে শক্তিশালী ছিল ১৯৪৭ এ গড়ে ওঠা বোম্বে প্রোগ্রেসিভ আর্টিস্টস গ্রূপ। এই সংঘ শুরু করেছিলেন ফ্রান্সিস নিউটন সুজা, সৈয়দ হায়দার রাজা, মকবুল ফিদা হুসেন, কৃষ্ণাজি হাওলাজি আরা, বাসুদেও গাইতোন্ডের মত শিল্পীরা। মোটামুটি সবাই জেজে স্কুল অফ আর্টের ছাত্র। এই শিল্পীরা প্রথম ভারতে আঁকায় সেরিগ্রাফি প্রিন্টিং শুরু করেন। 
     
    ফ্রান্সিস নিউটন সুজা ছিলেন গোয়ার মানুষ। ভারত ছাড়ো আন্দোলনে যোগ দিয়ে ১৯৪৫এ ইউনিয়ন জ্যাক পতাকা নামিয়ে দেবার জন্য তাকে জামশেদজি জেজাভয় স্কুল থেকে বের করে দেওয়া হয়। তারপর ভারতের অবিভক্ত কমিউনিস্ট পার্টিতে যোগ দিয়েছিলেন। আঁকা ছবিতে অশ্লীলতার দায়ে পুলিশ কেস হওয়াতে স্বাধীনতার কিছুদিন বাদেই তাকে লন্ডন চলে যেতে হয়েছিল। 
     

    আত্মপ্রতিকৃতি / ফ্রান্সিস নিউটন সুজা /১৯৮৫ 
     

    eros killing thantos/ ফ্রান্সিস নিউটন সুজা / ১৯৮৪ 
     

    স্থিরচিত্র/ কৃষ্ণাজি হাওলাজি আরা/ এনার বেশিরভাগ ছবি আছে মুম্বাইয়ের TIFR এর সংগ্রহে
     

    উদয়পুরের ল্যান্ডস্কেপ / হরি আম্বাদাস গারে
     
    সৈয়দ হায়দার রাজা বিখ্যাত তার 'বিন্দু' , 'কুণ্ডলিনী' ইত্যাদি সিরিজের জন্য। একসময় বোম্বে সঙ্ঘ ভেঙে গেলে তিনিও ফ্রান্সে চলে গেছিলেন। বেশিরভাগ বিন্দু এবং অন্যন্য ছবি ওখানেই আঁকা। 'বিন্দু' সিরিজের ছবিগুলোতে বৃত্তকে নানারঙ্গে অন্য জ্যামিতিক আকারের সঙ্গে আঁকা হয়েছে। অনেকটা ভাসিলি কান্দিনস্কির ছবির কথা মনে করিয়ে দেয়।
     
     
    l'été [গরমকাল] / সৈয়দ হায়দার রাজা / ১৯৭৩
     

    'বিন্দু' সিরিজ থেকে একটা অনামা ছবি / সৈয়দ হায়দার রাজা / ১৯৮৩ / ছবিতে সূর্য নমস্কার লেখা , এটা হায়দার রাজার একটা নিজস্ব স্বাক্ষরের প্রয়োগ 
     

    বাসুদেও গাইতোন্ডে/ এই ছবি নৈঃশব্দের প্রতীক / পুরোপুরি abstract ছবি আঁকলেও গাইতোন্ডে আমেরিকানদের মধ্যে বেশ বিখ্যাত। / একমাত্র এই ছবিটাই আমি বুঝিনি কি বিষয়ে , কেউ বুঝতে পারলে জানাবেন 
     

    'ঘোড়া' সিরিজ থেকে একটা / মকবুল ফিদা হুসেন / ১৯৬৭ 
     

    'মাদার' সিরিজ থেকে একটা / ছবির নিচে হুসেনের সই বাংলায় /  ছবিতে দুজন মাদারকে দেখানো হয়েছে - তেরেজা এবং মেরি 
     
    জেএফকে / মকবুল ফিদা হুসেন / কেনেডির গুপ্তহত্যার পর আঁকা 
     
    cyclonic silence 1977 / মকবুল ফিদা হুসেন / এই ছবির সিরিজ ১৯৭৭ সালে অন্ধ্রপ্রদেশে সাইক্লোনে ১০ হাজার মানুষের মৃত্যু পরবর্তী সময়ে আঁকা 
     
    পরের দিকে এই সংঘে যোগ দিয়েছিলেন বাল ছাবরা , আকবর পদমসি , রাম কুমার  এবং তায়েব মেহতা। আকবর ছিলেন গুজরাতি এক মুসলিম খোজা পরিবারের সন্তান। রাম কুমার শিমলায় জন্মালেও দিল্লিতে শৈলজ মুখার্জির কাছে আঁকা শিখেছিলেন, সেজন্য অনেকে তাকে দিল্লি শিল্প চক্রের সদস্যও বলেন। সৈয়দ হায়দার রাজার সঙ্গে আলাপ হবার পর তিনিও ফ্রান্সে চলে যান, সেখানে ফ্রেঞ্চ কমুনিস্ট পার্টিতে যোগ দিয়েছিলেন।  আর তায়েব মেহতা জেজে স্কুলে আঁকা শিখলেও বেশ কিছুদিন শান্তিনিকেতনে ছিলেন। শান্তিনিকেতন নিয়ে তার একটি বিখ্যাত triptych [তিনটে অংশে ভাগ করা ছবি] ছবিও আছে। 
     

    permit room bar /  বাল ছাবরা 
     

    আকবর পদমসির 'মেটাস্কেপ ৩' সিরিজ থেকে / ১৯৭৫ / এই সিরিজের ছবিগুলো পৃথিবী , চাঁদ এবং সূর্য এই তিনজনের সম্পর্ককে এক ফ্রেমে এনে আঁকা 
     

    রাম কুমারের বেনারস , আধুনিক ল্যান্ডস্কেপ ছবির উদাহরণ
     

    তায়েব মেহতার diagonal, ১৯৭৩ / তায়েব মেহতার এই ছবিগুলো আয়তক্ষেত্রের কর্ণ বরাবর কেটে দুভাগে দুরকম ছবি আঁকা। ১৯৪৭ সালে মুম্বাই দাঙ্গার সময় তায়েব মেহতা নিজের চোখের সামনে এক উন্মত্ত জনতাকে এক মানুষকে পাথর ছুঁড়ে মেরে ফেলতে দেখেছিলেন , সেটা তার ছবিগুলোতে বারবার প্রতিফলিত হয়। 
     

    তায়েব মেহতার human landscape , ১৯৭৬ / এখানেও মাঝবরাবর বিভাজনের দাগ আছে 
     
    প্রোগ্রেসিভ আর্টিস্টদের সংঘের মাঝেও অনেকে কোনো সংঘে যোগ না দিয়ে নিজেদের মত করে এঁকেছেন। 
     

    বাংলাদেশ ১৯৭১ / কর্ণাটকের তুলু জাতির শিল্পী কৃষ্ণ কান্ত হেব্বার / এই ছবিতে দেখা যাচ্ছে নীল রঙের নদী লাল হয়ে যাচ্ছে মুক্তিযুদ্ধের সময় 
     

    floods/ কৃষ্ণ কান্ত হেব্বার /  বন্যার সময় গাছের পিঠে ভেসে যাচ্ছে মানুষ / হেব্বার কোনো সংঘে যোগ দেননি 
     

    one without a second /  মারাঠি শিল্পী শঙ্কর পালসিকার / ১৯৫৭ / এই ছবি পুরোপুরি ভারতীয় ধারার উত্তরাধিকারী 
     

     নারায়ণ শ্রীধর বেন্দ্রের আঁকা ছবি , এখানে খাজুরাহোর মূর্তির প্রভাব স্পষ্ট। পায়ে আটকানো কাঁটা বের করছে এক নারী। 
     

    গয়লানী ও তার ছেলে / ভগবান কাপুর / কার্ডবোর্ডের ওপর টেম্পেরা  
     
    ছোটবেলায় নবছর বয়সে গণেশ পাইনের পরিবার ছেচল্লিশের কলকাতা দাঙ্গায় নিজেদের ভিটেচ্যুত হয়েছিলেন , তাদের উত্তর কলকাতার পাড়া থেকে কলকাতা মেডিক্যাল কলেজের কাছে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। সেই স্মৃতি তাকে জীবনভর তার সমস্ত আঁকায় তাড়িয়ে বেরিয়েছে। গনেশ পাইনই পরবর্তীকালে হয়ে ওঠেন 'বেঙ্গল স্কুল'র সবথেকে আধুনিক এবং পরাবাস্তববাদী শিল্পী।
     

    মা ও ছেলে / গণেশ পাইন / চোখ যামিনী রায়ের মত টানাটানা আঁকলেও গণেশ পাইনের গা ছমছমে ছবিতে চোখের মণি আছে , পিছনে পুকুরে ফুটে আছে দুটো সাদা পদ্ম ফুল। 
     
     
    দাঁত /  গনেশ পাইন / দুঃস্বপ্নের মত 
     

    a sea shell of dreams /  জাহাঙ্গীর সেবাভেলা / পেনের একটানা আঁচড়ে ফুটে উঠেছে মানুষের অবয়ব 
     

    দেবযানী কৃষ্ণার আঁকা 'আল্লাহ' সিরিজের ৪ নম্বর  ছবি / ১৯৬৮ / স্বামী কানওয়াল কৃষ্ণ দিল্লি শিল্প চক্রের সদস্য হলেও দেবযানী নিজের মতোই আঁকতেন / এই সিরিজটা এচিং প্রিন্ট ঘরানার , যেখানে কাগজে ছাপ নেবার আগে অ্যাসিড ব্যবহার করে ধাতুর ওপর ছবিটা ফুটিয়ে তোলা হয়
     

    পরমজিৎ সিংহের করা ল্যান্ডস্কেপ / ক্যানভাসের ওপর তেল 

    trapped lakes /  জাহাঙ্গীর সেবাভেলা / ১৯৯০ 
     

    পুতুল / বিকাশ ভট্টাচার্য / ১৯৭২ 
     

    দাবানল / মণি সান্যাল 
     

    Man with a Bouquet of Plastic Flowers / ভূপেন খাকার / ১৯৭৬ / ছবির লোকটা যেন বাঁদিকে নিচের খাবার টেবিল থেকে উঠে এসেছে 

    পারসী শিল্পী জাহাঙ্গীর সেবাভালার ১৯৯০র হ্রদের ছবিটাই মনে হয় এই গ্যালারিতে সবথেকে নতুন ছবি ছিল। তার পর তিরিশ বছরে নতুন যোগ হলেও হয়ত সাজানো হয়নি। 
     
    বীরেশ্বর সেনকে দিয়ে শেষ করি। বেঙ্গল স্কুলে শিখলেও বীরেশ্বর সেন নিজস্ব স্টাইলে পোস্টকার্ড সাইজের ছবি আঁকতেন। সেই ছবিগুলো আছে জয়পুর বাড়ির দোতলায়। আর ছবিগুলোর সামনে কাঠের ফ্রেমে লাগানো আতসকাঁচ রাখা আছে সামনে , শক্ত সুতো দিয়ে বাঁধা। আতসকাঁচ দিয়ে দেখলে ছবিগুলো বড় হয়ে ওঠে। বীরেশ্বর সেন একভাবে নিকোলাস রোয়েরিখের দূরসম্পর্কের ভাই বলা যায় কারণ তার ছবিতে সুবিশাল প্রকৃতির সামনে সামান্য মানুষ বারবার উঠে আসে। 
     

     

     
    গ্যালারির ভেতরে দোতলায় বসার সোফার সামনে কিছু স্থাপত্যও রাখা আছে। যেমন রামকিঙ্করের সিমেন্টে তৈরী রবীন্দ্রনাথ , মিরা মুখার্জির ব্রোঞ্জে  'the spirit of daily work' , প্রদোষ দাশগুপ্তের 'in bondage' , চিন্তামণি করের 'শক্তি'। অবশ্য এই গ্যালারীর ছবি এবং মূর্তি সবই বদলে বদলে যায়। পরে কোনোদিন গেলে হয়ত অন্যরকম নতুন কিছু ছবি দেখা যাবে। 
     
    তৃতীয় বাড়িতে শিল্পী যতীন দাসের সারা জীবনের কাজের রেট্রোস্পেক্টিভ হচ্ছিল। যতীন দাস বেশিরভাগ ছবি এঁকেছেন Conté বলে একরকম চারকোল পেন্সিল ব্যবহার করে। লকডাউনের সময়েও পরিযায়ী শ্রমিকদের হেঁটে বাড়ি ফেরা নিয়ে সিরিজ করেছেন। সিরিজ আছে ম্যানহোল পরিষ্কার যারা করেন তাদের ওপরেও। এই ছবিগুলো আঁকা হয়েছে সেই সময়ের খবরের কাগজের ওপর চারকোল পেন্সিল দিয়ে। ইজরায়েলের মেনাশ কাদিসম্যানের সঙ্গে ওয়ার্কশপ করে তৈরী ব্রোঞ্জের ভাস্কর্য , কাঁচের প্লেটের ওপর আঁকা ইত্যাদিও ছিল। 
     
    আরো ছবি দেখতে হলে - 
    http://ngmaindia.gov.in/national-gallery-of-modern-art-virtual-tour.asp
     
    https://sites.google.com/view/ngmaindia/parikraman
     
    https://artsandculture.google.com/partner/national-gallery-of-modern-art-ngma-new-delhi
     
    https://sites.google.com/view/ngmaindia/exhibition/jatin-das
     
    http://ngmaindia.gov.in/virtual-gallery-bireswar.asp
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ভ্রমণ | ১৫ জানুয়ারি ২০২৪ | ৬৬৬ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • kk | 2607:fb91:87a:52eb:483c:ece2:b7bd:***:*** | ১৬ জানুয়ারি ২০২৪ ০২:১০527652
  • অত্যন্ত ভালো হয়েছে এই সিরিজটা। বারবার করে এখানে ফিরে আসতে হবে, পড়তে আর ছবিগুলো দেখতে। পুরো ইম্প্যাক্ট প্রসেস করতে অনেক সময় দিতে হবে আমাকে।
  • দীমু | 182.69.***.*** | ১৬ জানুয়ারি ২০২৪ ১২:২৪527675
  • ধন্যবাদ কেকে। এই পর্বের লেখাটায় একটু আপডেট করেছি প্রথমবার দেবার পর।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। হাত মক্সো করতে মতামত দিন