এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • প্রযুক্তির নয়া দিগন্ত ও ব্রোমিজিম

    Somnath mukhopadhyay লেখকের গ্রাহক হোন
    ১৪ আগস্ট ২০২৫ | ৬২ বার পঠিত | রেটিং ৫ (১ জন)
  • প্রযুক্তির নয়া দিগন্ত ও ব্রোমিজিম।

    বঙ্গ দেশে একটি বহুল প্রচলিত প্রবচন রহিয়াছে – খাচ্ছিল তাঁতী তাঁত বুনে, কাল হলো এঁড়ে গরু কিনে। এই প্রবচনের মর্মার্থ মর্মান্তিক। যে জীবনে তুমি অভ্যস্ত, সেই জীবনের চেনা ছকের বাহিরে কিছু করিয়া বসিলে বিলক্ষণ পস্তাইতে হ‌ইবে। আমার ন্যায় প্রবীণ মানুষকেও অবরেসবরে ঈদৃশ জ্বালা সহিতে হয় বৈকি! আমরা যেই সময়ে সেয়ানা হ‌ইয়া উঠিবার তালিম ল‌ইতেছিলাম, সেই কালটি বর্তমান সময়ের মতো ঘোরতর প্রাযুক্তিক হ‌ইয়া ওঠে নাই। অধমের স্মরণে আছে, কলেজ স্তরের পঠনপাঠনের নিমিত্ত কিছু গাণিতিক হিসাবনিকাশ করিতে হ‌ইতো। তাহার জন্য মামুলি যন্ত্রগণকের সাহায্য গ্রহণেরও অনুমতি ছিলোনা। কলেজ স্ট্রিটে সদলবলে বিস্তর টহলদারি করিয়া একখানি চটি পুস্তিকা সংগ্রহ করিয়াছিলাম যাহার পোষাকি নাম - লগ্ টেবিল। আমি অবশ্য পুরাতন পুস্তিকার উপর মলাট চড়াইয়া গোটা গোটা অক্ষরে লিখিয়াছিলাম সাংখ্য তত্ত্ব পুরাণ। নাম খানি আমার সতীর্থদের তো বটেই মায় অধ্যাপক জ্যোতির্ময় মুখোপাধ্যায় মহোদয়ের‌ও বিলকুল পছন্দ হ‌ইয়াছিল।

    এহেন আকাট প্রজন্মের মানুষের হাতে হঠাৎ করিয়া নব্য প্রযুক্তির উপকরণ আসিয়া উপস্থিত হইলে তাহার পরিণতি বিষময় হ‌ইয়া উঠিতে যে বিলম্ব হ‌ইবে না তাহা হলফ করিয়া কহিতে পারি। প্রযুক্তি আসিয়া আমাদিগকে আবেগহীন রোবটে পরিণত করিয়াছে। কতকাল পূর্বে চারুচন্দ্র ভট্টাচার্য্য মহাশয় লিখিয়াছিলেন – যন্ত্র আমাদের দিয়েছে বেগ, কেড়ে নিয়েছে আবেগ। যখন প্রথম কথাকয়টি প্রথম পাঠ করি, তখন তাহার মর্মার্থ যতখানি হৃদয়ঙ্গম করিয়াছিলাম বর্তমানে তাহা কায়মনোবাক্যে বিশ্বাস করি। চারিদিকের চলমান জীবনে মানানসই হ‌ইতে প্রবীণ মানুষেরা দ্রুত হ‌ইতে দ্রুততর গতিতে প্রযুক্তি বুভুক্ষু হ‌ইতে গিয়া নতুন নতুন বিপদ বাঁধাইয়া বসিতেছি। এমন‌ই এক কহানী পরিবেশনের নিমিত্তেই অদ্য উপস্থিত হ‌ইলাম। পরবর্তী পর্যায়ের কথোপকথনে চলিত ভাষার আশ্রয় ল‌ইবো।

    চলতি অত্যাধুনিক প্রযুক্তির ওপর ভরসা রাখতে গিয়ে এক ষাট বছর অতিক্রান্ত সিনিয়র সিটিজেন নিজের চরম বিপদ ডেকে এনেছেন। সদ্য প্রকাশিত এক সংবাদ সূত্রে জানা গেছে যে ChatGPT নামক প্রযুক্তির পরামর্শে খাবার পাতে সোডিয়াম ক্লোরাইডের পরিবর্তে সোডিয়াম ব্রোমাইড ব্যবহার করতে শুরু করার ফলে তিনি ব্রোমিজিম (Bromism) নামের এক জটিল রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। তাঁর মধ্যে hallucinations এবং paranoia ‘র উপসর্গ দেখা দিতেই চিকিৎসকরা তড়িঘড়ি এমন ব্যবস্থা গ্রহণ করতে বাধ্য হন। ঘটনাটি এক বিপর্যয়ের দিকে আমাদের সকলের, বিশেষ করে সদ্য মোবাইল ফোন বিশারদ হয়ে ওঠার নিরন্তর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাওয়া,প্রবৃদ্ধ নবীশদের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে বাধ্য করলো ।

    আমাদের মধ্যে এমন কিছু মানুষ আছেন যাঁরা সবসময়ই কিছুনা কিছু এক্সপেরিমেন্ট করতে ভালোবাসেন। এমন স্বভাব মোটেই দোষনীয় নয় বরং তা মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়িয়ে দেয় বলে মত অভিজ্ঞ জনদের। যেসব মানুষ উচ্চরক্তচাপের সমস্যায় ভোগেন, চিকিৎসকরা তাঁদের খাবার পাতে পরিমিত পরিমাণে নুন ব্যবহার করতে বলেন। এমন পরামর্শ মেনে তিনি সোডিয়াম ক্লোরাইডের পরিবর্তে, আধুনিক প্রযুক্তির পরামর্শে, সোডিয়াম ব্রোমাইড ব্যবহার করা শুরু করেন এবং কিছুদিনের মধ্যেই ব্রোমিজিম নামক প্রায় বিরল হয়ে যাওয়া এক রোগে আক্রান্ত হয়ে পরেন। আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের পাঠ্যপুস্তকে এই বিরল হয়ে যাওয়া রোগের বিবরণী মিলবে না।

    সমুদ্রের জল লবণাক্ত। এই জলে মিশে আছে বিভিন্ন ধরনের রাসায়নিক পদার্থ যেমন — সোডিয়াম ক্লোরাইড, ম্যাগনেসিয়াম ক্লোরাইড, ম্যাগনেসিয়াম সালফেট, পটাশিয়াম সালফেট, ক্যালশিয়াম কার্বোনেট , ম্যাগনেসিয়াম প্রোভাইড ইত্যাদি। সুইমিং পুলের রক্ষণাবেক্ষণের কাজেই প্রধানতঃ সোডিয়াম ব্রোমাইড ব্যবহৃত হয়। খাবার পাতে নৈব নৈব চ।

    ভদ্রলোকের কি মতিভ্রম ঘটেছে? না হলে ভগবান (?) ÀI এর পরামর্শ মেনে, অনলাইনে সোডিয়াম ব্রোমাইড আনিয়ে টানা তিন মাস নিজের ওপর এমন ভয়ঙ্কর পরীক্ষা করবেন কেন? কোনো এক সূত্র থেকে তিনি জেনেছিলেন যে খাবার থেকে ক্লোরাইড জাতীয় যৌগকে সম্পূর্ণভাবে বর্জন করতে। এই তথ্যটিও প্রযুক্তির মাধ্যমেই জেনেছিলেন। এমন মানুষদের কথা ভেবেই হয়তো লেখা হয়েছিল,আমি জেনেশুনে বিষ (পড়ুন ব্রোমাইড) করিনু পান। ভদ্রলোকের মানসিক গঠনের কোনো সমস্যাই আগে থেকে ছিলোনা। দিব্যি সুস্থ সবল মানুষ। কিন্তু ওই যে গোড়াতেই বলেছি কাল হলো চ্যাটের ফাঁদে পড়ে।

    বিষয়টি গুরুতর হয়ে ওঠার ২৪ ঘন্টার মধ্যেই তাঁর শারীরিক অবস্থার অবনতি হয়। Paranoia‘র সমস্যা ঘনীভূত হয়, হ্যালুসিনেশনের প্রভাবে দৃষ্টিশক্তি ও শ্রবণ ক্ষমতা লোপ পেতে থাকে। তাঁর অনৈচ্ছিক সাইকিয়াট্রিক সহায়তার প্রয়োজন হয়ে পড়ে। জিজ্ঞাসাবাদের পরে চিকিৎসকরা জানতে পারেন যে ব্রোমাইড গ্রহণের ফলে ভদ্রলোক ক্লান্তি, অবসন্নতা, মুখে acne, subtle ataxia এবং খুব বেশি পরিমাণে তৃষ্ণা বোধ করছিলেন। এগুলোর সবই ব্রমোজিম রোগের সিম্পটম।

    রোগটি হালফিলের নয়। চিকিৎসা অভিধান ঘেঁটে দেখা যাচ্ছে যে ১৮০০-১৯০০ সালের মধ্যবর্তী সময়ে চিকিৎসকরা মাথাধরা কিংবা উৎকণ্ঠা জনিত সমস্যার সমাধান করতে ব্রোমাইড লবণ ব্যবহার করতে পরামর্শ দিতেন। এর ফলে, চিকিৎসিতদের মধ্যে কমবেশি ৮% রোগীর মানসিক চিকিৎসার প্রয়োজন হতো। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ফুড অ্যান্ড ড্রাগ এডমিনিস্ট্রেশন ধীরে ধীরে ১৯৭৫ সাল থেকে ১৯৮৯ সালের মধ্যবর্তী সময়ে খাবার পাতে ব্রোমাইডের ব্যবহার একেবারেই বন্ধ করে দেয়। এরপরেই এই ধরনের সংক্রমণের ঘটনা প্রায় দুর্লভ হয়ে ওঠে।

    গবেষণায় দেখা গেছে যে মানব শরীরে ব্রোমাইডের উপস্থিতি স্নায়ুতন্ত্রের সমস্যা, মানসিক স্বাস্থ্যের সমস্যা এবং ত্বকের বিবিধ সমস্যার সৃষ্টি করে। বর্তমান রোগীর শরীরে ব্রোমাইডের উপস্থিতি ছিল নির্দিষ্ট সহনমাত্রার ২০০ গুণ বেশি পরিমাণে, ফলে তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা ছাড়া আর কোনো উপায় ছিলো না।

    মাননীয় পাঠকবৃন্দ, এই ঘটনা হ‌ইতে সদ্য সদ্য ইস্মার্ট বাকযন্ত্র হাতে পাইয়া রাতারাতি নোমোফোবিক হ‌ইয়া ওঠা আবালবৃদ্ধবনিতা কী শিখিলাম?

    ব‌ইপত্র ছাড়িয়া হাতে মোবাইল ফোন ল‌ইয়া নানান বিদ্যা বিশারদ হ‌ইয়া উঠিবার কদভ্যাস সর্বাগ্রে পরিত্যাজ্য। ইহা শরীর ও মনের পক্ষে অত্যন্ত ক্ষতিকারক।

    মোবাইল ফোনে যাহা নিরন্তর প্রদর্শিত হয় তাহাকে অবশ্য পালনীয় বা অনুসরণীয় বলিয়া মনে করিও না। স্মরণে রাখিও প্রদর্শিত সকল বিষয় অনুসরণীয় নয়। ইহাতে বিপর্যয়ের আশঙ্কা রহিয়াছে।

    সর্বাপেক্ষা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হ‌ইলো প্রযুক্তির প্রয়োজন আছে। বিবিধ সমস্যার সমাধানে প্রযুক্তির প্রয়োগ করিতেই হইবে। না হ‌ইলে জীবন স্থবির স্থাণুবৎ অচর হ‌ইয়া যায়। কিন্তু যে প্রযুক্তির ব্যবহার হ‌ইতে বিপন্নতার সম্ভাবনা আছে,সেটি সম্পর্কে আরও সচেতনতার প্রয়োজন।

    সম্প্রতি AI নামীয় এক নয়া প্রযুক্তির আবির্ভাব হ‌ইয়াছে। কোনো কোনো মহল হ‌ইতে ইহাকে ঈশ্বরের তুলনীয় শক্তিমান এবং সকল সমস্যাহর বিশল্যকরণীতুল্য মনে করা হ‌ইতেছে। প্রযুক্তি শক্তিশালী সন্দেহ নাই। তবে……

    এই বিষয়ে সমীক্ষকদের অভিজ্ঞতাও মর্মান্তিক। ChatGPT 3.5 এর কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল ভক্ষ্য লবণের বিকল্প কী? অম্লান চিত্তে যন্ত্র প্রকৌশলী জানিয়েছে সোডিয়াম ব্রোমাইড। প্রশ্নকারী গবেষকেরা এই উত্তরে বিস্মিত ও হতবাক। প্রশ্নকর্তার প্রয়োজন বা ব্রোমাইডের সম্ভাব্য প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে কোনো কিছু জানতে না চেয়ে বিশ্বস্ত প্রযুক্তির এমন উত্তর তার ঈশ্বরীয় মহিমাকে খানিকটা হলেও খর্ব করলোনা তো? ভাবুন, ভাবুন,ভাবা অভ্যাস করুন।

    সবিনয় নিবেদন।

    অকপটে স্বীকার করি যে,আমি অত্যাধুনিক প্রযুক্তির জারিজুরি সম্পর্কে একেবারেই অজ্ঞানী। প্রতিবেদনটি পড়ার পর মনে হলো বিষয়টা সকলের গোচরে আনা দরকার। এই বিষয়ে অবশ্য ইন্ধন জুগিয়েছেন আমার প্রবাসী এক সুজন। শিক্ষার্থীদের কাছে যথেচ্ছভাবে প্রযুক্তি পৌঁছে দেওয়া তাদের মস্তিষ্ক বিকাশের ক্ষেত্রে অন্তরায় বলে মনে করি। এই বিষয়ে গুরুর পাতায় একাধিক নিবন্ধ লিখেছি। এহো বাহ্য। শরীরের যেকোনো সমস্যার সমাধান খুঁজতে সাম্প্রতিক প্রযুক্তির ওপর এমন একতরফা নির্ভরতা বোধহয় মোটেই কাম্য নয়।
    পাঠকদের আলোচনা এই লেখাকে সমৃদ্ধ করবে বলে মনে করি।

    আগস্ট ১৪.২০২৫
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ক্যাবাত বা দুচ্ছাই মতামত দিন