এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  বাকিসব  শোনা কথা

  • নতুন দ্বৈতশাসন?

    পাপাঙ্গুল লেখকের গ্রাহক হোন
    বাকিসব | শোনা কথা | ০৮ মার্চ ২০২৫ | ১১৩ বার পঠিত
  • ঔপনিবেশিক যুগ শুরুর সময় , যখন রাষ্ট্রযন্ত্র নামক ব্যবস্থার চিন্তা বহুদূর , ইউরোপে নানা রাজতন্ত্র চরমে , হবু মহাদেশ আবিষ্কারকেরা, তাদের অভিযানের বিপুল অর্থসাহায্য জোগাড় করতেন রাজাদের থেকে। ১৪৯৭ সালে কলম্বাস স্পেনের কাস্তিল আর আরাগঁ রাজবংশদের বদান্যতা পেলেন। আর ভেনিসের জন ক্যাবট জোগাড় করলেন ইংল্যান্ডের রাজা সপ্তম হেনরির অর্থসাহায্য। অভিযানের পর কলম্বাস খুঁজে পেলেন ক্যারিবিয়ান দ্বীপপুঞ্জ , ক্যাবট কানাডার নিউফাউন্ডল্যান্ড দ্বীপ। 
     
    যাবতীয় আবিষ্কার পর্ব শেষ হবার পর উপনিবেশ এবং অন্যন্য স্থানের সঙ্গে বাণিজ্য করার জন্য আবির্ভাব হল জয়েন্ট স্টক কোম্পানিদের , যাকে যৌথ মালিকানা বলা চলে। সেখানে যারা যারা মালিকানা কিনবেন , কোনোরকম ব্যবসার অভিজ্ঞতা না থাকলেও, সারাজীবনে কখনো জাহাজে না চড়লেও তারা ওই কোম্পানির অংশীদার হয়ে যাবেন। আজকের কর্পোরেশনদের পূর্বসূরী এই কোম্পানিগুলির যৌথ মালিকানা যারা কিনতে শুরু করেন , তারাই ইংল্যান্ডের/ইউরোপের রাজতন্ত্র ও সামন্তপ্রভুদের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে হয়ে ওঠেন ন্যুভো রিচ / নতুন ধনকুবের শ্রেণী।
     
    পৃথিবীর এক এক অংশে একচেটিয়া ব্যবসা করার জন্য কোম্পানিগুলি রাজাদের থেকে চার্টার [সনদ] নিতেন বেরেন্টস সাগর পেরিয়ে রাশিয়ার সঙ্গে বাণিজ্য করার জন্য মস্কোভি কোম্পানি[১] ছিল প্রথম জয়েন্ট স্টক কোম্পানি। অটোমান সাম্রাজ্যের সঙ্গে বাণিজ্য বজায় রাখতে তৈরী হয় লেভান্ত কোম্পানি[২]। এর পর ভারতের জন্য ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি। ওলন্দাজরাও একই সময়ে আরেকখানা ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি খুলে ফেলে। বলা বাহুল্য সবই জয়েন্ট স্টক। রাজতন্ত্র তখন আর এসবে মাথা গলায় না। মোটা টাকার বিনিময়ে সনদ দেয় শুধু।   
     
    ব্যতিক্রম ছিল। যুদ্ধে হারবার পরে আয়ারল্যান্ডের আলস্টার অঞ্চল দিয়ে ইংল্যান্ডের রাজতন্ত্র সরাসরি কলোনি তৈরিতে হাত পাকিয়েছিল। আয়ারল্যান্ডে তারা খামার তৈরী শুরু করে লোক বসানো শুরু করে। দীর্ঘ গৃহযুদ্ধের পরেও একসময় স্বাধীন হতে চাওয়া আয়ারল্যান্ডে ইংল্যান্ড প্রয়োগ করে দ্বিজাতি তত্ত্ব। যে সূত্রে প্রোটেস্ট্যান্ট আলস্টার ইংল্যান্ডের সঙ্গে থাকতে চাইবে , আর ক্যাথলিক আয়ারল্যান্ড আলাদা দেশ হবে। এই সূত্র মেনে উত্তর আয়ারল্যান্ড এখনো ব্রিটিশদের অধীন। এই একই দ্বিজাতি তত্ত্ব পরে ভারত ভেঙে পাকিস্তান-বাংলাদেশ হবার ক্ষেত্রেও প্রয়োগ করা হবে।
     

     
    ধীরে ধীরে কোম্পানিগুলির প্রতিপত্তি এত বাড়তে থাকে যে রাজতন্ত্রের মাথাব্যথা হয়ে দাঁড়ায়। রাশিয়ার জারের রাজনৈতিক বিরোধিতার কারণে মস্কোভি কোম্পানি পরে ব্যবসা গুটোয়। সিপাহী বিদ্রোহের পর ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ভেঙে দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু মধ্যযুগের ইউরোপে যে জ্ঞানচর্চা শুধুমাত্র খৃস্টান মঠগুলি ও প্রাচীন বিশ্ববিদ্যালয়ে সীমিত ছিল, কোম্পানিগুলির ও নতুন ধনকুবেরদের বদান্যতায় তা সাধারণ মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে। ফ্লোরেন্সে রেনেসাঁ শুরু হয়। পশ্চিম ইউরোপ জুড়ে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির বিপুল উদ্ভাবন ও প্রসার ঘটতে থাকে। উপনিবেশ থেকে লুঠ করা সম্পদ দিয়ে শিল্পবিপ্লব হয়। 
     
    ভারতে মুঘল আমল থেকেই জায়গীরদাররা প্রজাদের থেকে খাজনা তুলে শাসকদের জমা দিত। মীরজাফর মারা যাবার পর ক্লাইভ চালু করেন দ্বৈত শাসন। যেখানে কোম্পানির ছিল দায়িত্ত্বহীন ক্ষমতা আর নবাবের ছিল ক্ষমতাহীন দায়িত্ত্ব। নবাবের দেওয়া দেওয়ানি সনদের শর্ত মোতাবেক নাজিম-উদ-দৌলা তাঁর বাবা মীর জাফরের মত ইংরেজদের বিনা শুল্কে অবাধ বাণিজ্য করার সুযোগ দেবেন এবং দেশীয় বণিকদের অবাধ বাণিজ্যের সুবিধা বাতিল করবেন। কোম্পানি সমস্ত টাকাপয়সা , খাজনা নিয়ন্ত্ৰণ করবে অথচ খাজনা যারা দেয় তাদের নিরাপত্তা দেবার জন্য বাধ্য থাকবে না। দ্বৈত শাসনের পরিণতি হিসেবে দেখা দিয়েছিল ভয়াবহ ছিয়াত্তরের মন্বন্তর। যার ফলে অচিরেই ১৭৭২ সালে ওয়ারেন হেস্টিংস দ্বৈত শাসন ব্যবস্থা চিরতরে বাতিল বলে ঘোষণা করেন।
     
    মধ্যযুগের সামন্ততান্ত্রিক কাঠামো থেকে রাজতন্ত্র হয়ে আজকের গণতন্ত্রে ন্যুভো রিচ থেকে শিল্পবিপ্লব, বদ্ধ ও মুক্ত বাজার অর্থনীতি পেরিয়ে ধনকুবেররা বদলেছেন। ঔপনিবেশিক যুগের শেষ দিকে রাষ্ট্রব্যবস্থার হাত ধরে আবির্ভাব হয়েছে রাজনীতিবিদদের মত নতুন এক জনপ্রতিনিধি শ্রেণীর। বিবিধ মতাদর্শ পেরিয়ে দিনের শেষে যারা জনমানসে ঘটে চলা চিন্তাভাবনার প্রতিফলন। তারপর থেকেই ক্ষমতার অলিন্দ আর অর্থের অলিন্দ মেশে না। বণিক, শিল্পপতি , ধনকুবের গোষ্ঠী স্বতন্ত্র। রাজনীতিবিদদের পছন্দ না হলে সরিয়ে ফেলা যায় , ভোটে হারিয়ে দেওয়া যায়। ধনকুবেরদের ওভাবে সরানো যায় না। জনপ্রতিনিধিদের প্রশ্ন করা যায় , ধনকুবেরদের যায় না। তারা বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে , কখনো নিজেরাই মালিকানা কিনে মূলধারার মিডিয়া চালান। সেই মিডিয়া জনমানসে তৈরী করে রাজনীতিবিদদের প্রশ্ন করার অধিকার আর প্রত্যুত্তরে রাজনীতিবিদরা মতাদর্শের মাধ্যমে জনমতে তৈরী করেন ধনকুবেরদের ওপর বেশি বেশি কর চাপানোর চাপ ইত্যাদি। সেসবের প্রভাবেই বহু সাধারণ মানুষ ধনকুবেরদের সম্পর্কে খুব একটা উচ্চ ধারণা পোষণ করেন না। বিল গেটস মার্ক জুকেরবার্গ জেফ বেহস ইত্যাদিদের প্রতি জনমানসে তীব্র অবিশ্বাস ও ঘৃণা আছে। অথচ ইলন মাস্ক কোনো অজ্ঞাত কারণে সেসবের প্রায় উর্দ্ধে। তার নিজস্ব কাল্ট অনুসরণকারীর সংখ্যা প্রচুর। অনেক আগে থেকেই তিনি ক্রিপ্টোমুদ্রায় বেচাকেনার পরামশর্দাতা , টুইটার কেনার পর পশ্চিমা দুনিয়াতে বাকস্বাধীনতার মসিহা ইত্যাদি প্রভৃতি।
     
    সম্প্রতি এক ভুঁইফোড় দফতর ডোজ খবরদারি করছে ফেডারেল বাজেট ইত্যাদি নিয়ে। সমস্ত সরকারি কর্মীদের পত্রাঘাতও করা হয়েছে যে কে কি কাজ করছেন তার সমস্ত জমাখরচ জানাতে হবে ডোজকে। আর্জেন্টিনার অতিডানপন্থী রাষ্ট্রপতি জনসমক্ষে মঞ্চের ওপর মাস্ককে উপহার দিয়েছেন একটি কাঠ চেরাইয়ের স্বয়ংক্রিয় করাত। মাস্ক জার্মানিতে ডানপন্থী এএফডিকে সরাসরি সমর্থন জানিয়েছেন। পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমে ট্রাম্পের সমর্থকরা তাকে খোলাখুলি অভিহিত করছেন ‘কিং ট্রাম্প’ বলে। মাস্কের সঙ্গে ট্রাম্পের এই ভাই বেরাদরির গভীরতা খুঁজে পাওয়া যাচ্ছেনা। এরা একদিন অদ্ভুতুড়ে কিছু একটা সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন , তারপরের দিন সেটাতে আপত্তি জানিয়ে আদালতে রাশি রাশি মামলা হচ্ছে।  রাষ্ট্রপতির ক্যাবিনেট বৈঠকে মাস্ক ডোজের কাজকারবার নিয়ে দিতে সশরীরে হাজির থেকে ফিরিস্তি দিয়েছেন, অথচ সাদা বাড়ি সরকারীভাবে জানিয়েছে এর প্রধান এমি গ্লিসন বলে এক ভদ্রমহিলা, মাস্ক কোনও পদেই নেই। [৩]
     
    এতদিন ধনকুবেররা রাজনৈতিক দলের কোষাগারে মুক্তহস্তে চাঁদা , থিঙ্কট্যাঙ্ক এবং এনজিও কার্যকলাপের মাধ্যমে পাবলিক পলিসি , নানারকম রিপোর্ট তৈরী করে সরকারকে চাপে রাখলেও প্রকাশ্যে কোনোদিন আসতেন না। তারা নিরালায় থেকে সুতোয় টান দিতেই বিশ্বাসী ছিলেন। এই নতুন পৃথিবীতে রাজনীতিবিদ ও ধনকুবের শ্রেণীর মধ্যে বিভাজন ক্রমে মুছে আসছে। কনফ্লিক্ট অফ ইন্টারেস্ট বলে কোনোকিছুর অস্তিত্ব ক্রমশ বিপন্ন। সকালে যিনি রাজনীতিবিদ সন্ধে নামলে তিনি ধনকুবের হয়ে যাচ্ছেন। আবার পরদিন সকালে তিনিই রাজনীতিবিদের ভূমিকায় অবতীর্ণ। মাঝখান থেকে সাধারণ মানুষ বুঝতে পারছেন না সমস্যায় পড়লে কার কাছে গেলে সমাধান হবে। দায়বদ্ধতার বা শাসনস্তম্ভের ক্ষমতার স্পষ্ট ফারাক ঘেঁটে যাচ্ছে। কিছু সমস্যা হলে ট্রাম্প আঙ্গুল দেখিয়ে দেবেন মাস্কের দিকে আর মাস্ক ট্রাম্পের দিকে।
     
    ভারতেও ইউপিএ আমলে আধার কমিটি তৈরী করার সময় নন্দন নিলেকানিকে তার মাথায় রাখা হয়েছিল। অবশ্য তিনি পরে কংগ্রেসের টিকিটে ভোটে লড়েওছিলেন। অধুনা বিজেপির আইটিসেল দায়িত্ত্ব নিয়ে সমাজমাধ্যমে ভাইরাল করেছে অম্বানির ছেলের বিয়ের রিল , মহাকুম্ভে সপরিবারে ডুব ইত্যাদি। ভ্যানতারায় গিয়ে বাচ্চা সিংহদের বোতলে করে দুধ খাওয়ানোর ভিডিও পোস্ট করা হয়েছে প্রধানমন্ত্রীর নিজস্ব ইউটিউব চ্যানেলে। আদানী এখনো অন্তরালে থাকলেও অম্বানী অথবা অন্য কোনো নতুন ধনকুবের কি অদূর ভবিষ্যতে মাস্কের ভূমিকা নিতে চাইছেন যিনি অদূর ভবিষ্যতে কোন কোন সংস্থা বেসরকারীকরণ করলে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার তার খরচ কমাতে পারবে , সেই নীলনকশা তৈরী করবেন? হলে , কাকতালীয় না বলেই মনে হবে।
     
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • বাকিসব | ০৮ মার্চ ২০২৫ | ১১৩ বার পঠিত
  • আরও পড়ুন
    উংলি - Malay Roychoudhury
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • | ০৮ মার্চ ২০২৫ ১৬:২১541528
  • হুঁ।
    এদিকে গুজরাটে বন্যপ্রাণী মৃত্যুর হার বেশ বেশী।
  • পাপাঙ্গুল | 103.24.***.*** | ০৮ মার্চ ২০২৫ ১৮:১৪541530
  • দ দি , এবার হয়ত বন্যপ্রাণী খাতে বাজেট বরাদ্দ কমাবে, কিছু হলে বলবে ভ্যান্তারায় নিয়ে যাও। বেসরকারী চিড়িয়াখানার মত বেসরকারী জঙ্গলের ইজারা।
  • | ০৮ মার্চ ২০২৫ ১৮:২০541532
  • হুঁ সেটা একটা সম্ভাবনা। এছাড়া ইল্লিগাল ব্রিডিং, প্রাণীদের বিভিন্ন দেহাংশ বিক্রি ইত্যাদি সম্ভাবনা অসীম প্রাইভেট সেটাপের ক্ষেত্রে।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যুদ্ধ চেয়ে প্রতিক্রিয়া দিন