1. Hanyu Pinyin - Máo Zédōng
áo - আইপিএ-তে /ǎʊ/, যেখানে /ʊ/ - Near-close near-back rounded vowel. উল্লেখ্য, ও - Close-mid back rounded vowel, উ - Close back rounded vowel, সুতরাং চাইনিজ আও এর ও উচ্চারণের সময় ঠোঁট ও আর উ এর মাঝামাঝি খুলবে, বাকি সবই প্রায় একই কেবল জিভটা হালকা সামনে আসবে। আর এখানে আ এর টোন হবে ২য় টোন, অর্থাৎ মিড রেইজিং মানে স্বর মধ্য থেকে উপরের দিকে উঠবে।
z - আইপিএ-তে /ts/ - Voiceless alveolar affricate - বাংলায় "ৎস" এর মত শোনায়
é - আইপিএ-তে /ɤ/ - Close-mid back unrounded vowel. উল্লেখ্য বাংলা এ - Close-mid front unrounded vowel, বাংলা এ এর সাথে এই চাইনিজ এ এর পার্থক্য হলো এই এ উচ্চারণের সময় জিভ বাংলা ও উচ্চারণ করার মত পেছন দিকে চলে যাবে, তাতে এই এ-তে কিছুটা ও ভাব চলে আসে। এর টোন হলো ২য় টোন, মানে মিড রেইজ হবে।
d - আইপিএ-তে /t/ - Voiceless dental and alveolar plosives - বাংলা 'ত'
ōng - আইপিএ-তে /ʊŋ/, যেখানে /ŋ/ - Voiced velar nasal, বাংলা 'ঙ', এটি টোন নং ১, মানে হাই লেভেল টোন বা উচ্চ স্বরে উচ্চারণ করতে হবে।
আইপিএ-তে পূর্ণ উচ্চারণ হবে - [mǎʊ tsɤ̌.tʊ́ŋ], বাংলায় উচ্চারণটা অনেকটা "মাও ৎসে তোং" শোনাবে যেখানে ও এর উচ্চারণ হবে ও এবং উ এর মাঝামাঝি, আর এ এর উচ্চারণ হবে ও এর মত জিভ পেছনে দিয়ে। এখানে উচ্চারণটা শুনতে পারেন -
https://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/f/fe/Zh-Mao_Zedong.ogg2. Hanyu Pinyin - Běijīng
B - আইপিএ-তে /p/ - Voiceless bilabial plosive, বাংলা 'প'।
e নিয়ে বলা হয়ে গেছে, টোন নং ৩, সেটা নিয়েও বলা হয়ে গেছে।
j - আইপিএ-তে /tɕ/ - Voiceless alveolo-palatal affricate - এটা সংস্কৃত চ, তবে বাংলা চ থেকে একটু ভিন্ন, বাংলা চ /tʃ/ - Voiceless postalveolar affricate, মানে সংস্কৃত বা মান্দারিন চ এর ক্ষেত্রে জিভ একটি পেছনে যাবে।
i - আইপিএ-তে /i/ - Close front unrounded vowel, বাংলা ই, টোন নাম্বার ১
ng - আইপিএ-তে /ŋ/ - বলা হয়ে গেছে।
সব মিলে উচ্চারণ হবে পেইচিং এর মত।
একটি ব্রাহ্মণ্য নীতিভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ছিল যা মানুষের জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত বিভিন্ন রীতি-নীতি নির্ধারণ করে দিত, যেমন অন্নপ্রাসন, বিবাহ, শ্রাদ্ধ ইত্যাদিতে বৈদিক মন্ত্রপাঠ, বৈদিক যজ্ঞ। যেসব পূজায় বৈদিক মন্ত্রপাঠ, বৈদিক যজ্ঞাদি হতো না সেগুলোকে ব্রাহ্মণ্যের বাইরের সংস্কৃতি বলা যায়, যা অনেক ব্রাহ্মণ্যধর্মের অনুসারীরাও পালন করত, কিন্তু তারা অবশ্যই কোন না কোন ব্রাহ্মণ্য রীতির পূজা করত। এভাবেই একটি প্রতিষ্ঠান নির্ধারণ করা যায়, যাকে সেসময় কোন নাম দেয়া না হলেও (রাজিব খান বলেছেন নাম প্রয়োজনীয় না, এটাই সত্য মনে হয়) বর্তমানে সেই প্রতিষ্ঠানভিত্তিক ধর্মকে ব্রাহ্মণ্যধর্ম, সনাতন ধর্ম, হিন্দুধর্ম প্রভৃতি নামকরণ করা যায়। ভারতীয় সভ্যতা বলা ঠিক হয়না, কারণ আর্কিওলজিতে সভ্যতার নির্দিষ্ট সংজ্ঞা আছে যার সাথে ব্যাপারটা মেলে না, আবার সংস্কৃতিও যায়না, ঐতিহ্য বলা যায় হয়তো। এর মধ্য ব্রাহ্মণ্য ঐতিহ্য ছাড়াও বিভিন্ন রকম ঐতিহ্য পড়ে যায়, যেগুলোর আলাদা আলাদা প্রতিষ্ঠান ছিল যেমন বৌদ্ধ, জৈন, আবার কিছু কিছু ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠান ছিল না, যেমন আদিম উর্বরাশক্তিভিত্তিক জাদুবিদ্যা, যার নির্দিষ্ট প্রতিষ্ঠান না থাকায় ক্রমশ বৌদ্ধ ও হিন্দু ধর্মের সাথে মিশে যায়।