এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • বুলবুলভাজা  ইস্পেশাল  পুজো ২০১০

  • জিভের ডগায় জীবজগৎ

    সোমনাথ রায়
    ইস্পেশাল | পুজো ২০১০ | ০১ অক্টোবর ২০১০ | ৫৯২ বার পঠিত

  • বাবার ঠাকুর্দা ছিলেন বৃটিশ আমলের পুলিশ অফিসার। বাড়িতে ভেট আসতো নানান ধরণের রং-বেরঙের পাখি। খাঁচায় কিচিরমিচির করতো তারা রোস্ট হওয়ার আগে অবধি- সে আমলে ক্যামেরার গৃহস্থালী প্রচলন থাকলে এসবের ইন্টারেস্টিং ছবি পেতাম। তো পার্টিশন পেরিয়ে জন্মগত অর্জন থেকে আর সব বাদ পড়ে শুধু পাঁঠা-মুর্গী আর জলচর প্রাণী, শুনতুম বাড়ির বাগানটাতেই এককালে লোকজন ঝুড়ি চাপা দিয়ে খরগোশ ধরতো খেতো। কিন্তু যে আমলের কথা বলছি তখন অনভ্যাসে বিদ্যানাশের কাল; ফলে শুরু করলাম হাতের কাছের জিনিসগুলো দিয়ে -
    মশা: ক্রান্তীয় জলবায়ুর বাঙালী মানেই মশা মারায় মহীতোষ, গুডনাইট- কছুয়া, ডিডিটি স্প্রে হাল আমলের ইলেক্ট্রিক নেট টানিয়ে কামান দাগার কতশত যে আয়োজন । তবে বীরেরা মশা মারেন খালি হাতে; মারবার পর তর্জনী বৃদ্ধাঙ্গুষ্ঠ ও মধ্যমায় চটকে নিয়ে মশাটিকে নাকের কাছে আনুন। কি আশ্চর্য নারকেল কোড়া দিয়ে মুড়ি মাখার অনুরূপ গন্ধ। (তবে রক্ত খাওয়া মশায় মরচে মরচে গন্ধ হয়ে যায়, মুড়ি নারকেলের সুদিং ব্যাপারটা থাকেনা।)
    সুড়সুড়ি পিঁপড়ে: এই মুড়ি নারকেল কিন্তু আবার বিশুদ্ধ ভেজি ডিশ, যেরকম ভেজি ডিশ আমস্বত্ত্বÄ দুধে ফেলে কলা দিয়ে সন্দেশ দিয়ে চটকে মাখা রবীন্দ্রভোগ (শ্রীকৃষ্ণ নিরামিষাশী কিনা এ নিয়ে বিস্তর মতপার্থক্য থাকলেও ডকুমেন্টেড হিস্ট্রী বলে জীবনের সিংহভাগ রবি ঠাকুর নিরামিষ খেয়ে কাটান)। তো এই রবীন্দ্রভোগের চারপাশে কালো সুড়সুড়ি পিঁপড়ে হেঁটে যায় এ কথা কবিতাতেও বলা আবার স্বচক্ষেও দেখা। এইবার এরম দু একটি পিঁপড়ে ধঞ্চরে অনুরূপে চটকে নাকের কাছে আনলে দেখবেন দক্ষিণেশ্বরের কেবল চিনি দিয়ে তৈরী প্যাঁড়ার সুবাস। পিঁপড়ের গন্ধ চিনির থেকে না প্যাঁড়ার গন্ধ পিঁপড়ে থেকে এটা সম্ভবত ডিম আর মুরগীর মতন কঠিন কেস।
    লাল পিঁপড়ে: ঘ্রাণেন অর্ধভোজন ছেড়ে এবার সরাসরি স্বাদকোরকে আসা যাক, একটা মোটাসোটা দেখে লাল পিঁপড়ের পেছনটা জিভের ডগায় ঠেকালেই অদ্ভুত টক-স্বাদ সারা জিভে ছড়িয়ে পড়ে। অনেক বড়ো হয়ে যখন হাই-স্কুল বিজ্ঞান পড়ছি, জানলাম যে পিঁপড়ের হুলের নিচে থাকে ফর্মিক অ্যাসিডের ভান্ডার।
    (তবে কাঠ পিঁপড়ে নিয়ে এই স্বাদ টেস্ট করার সাহস হয়নি, পাঠক করে থাকলে রিপোর্ট করতে পারেন)
    আরশোলা খেতে গেলে কেমন লাদি লাদি গন্ধ লেগেছে, সম্ভবত: চিনেদের মতন করে রান্না করতে পারলে ভিনিগার-সয়া সসে জারিয়ে স্বাদু হয়ে উঠবে।
    ছারপোকা: গন্ধ ধনেপাতার ন্যায়, স্বাদ নাই। রান্নায় ধনেপাতার সাবস্টিটিউট হিসেবে ব্যবহার করা হয়ে ওঠেনি যদিও, তথাপি ঘুমের আগে দু চারটে খেয়ে নিতে পারলে ছারপোকা ইনফেস্টেড বিছানায় বিনিদ্র রাত্রিযাপনের সম্ভাবনা কমবে।

    অবশিষ্ট গৃহপালিত প্রাণীর মধ্যে মাকড়সা আস্বাদন করা হয়ে ওঠেনি, ডালে টিকটিকি পড়ায় পাড়াতেই একবাড়ির সব্বাইকে হস্পিটালাইসড হতে দেখে ও রসেও বঞ্চিত থাকলুম। এবার বরং একটু ওয়াইল্ড ক্রীচারদের কথা বলে নেওয়া যেতে পারে- মাছভাতের মতন চাইলে দুবেলা এদের সাপ্টে খাওয়া যায় না বরং রেল ইস্টিশনের নাম না জানা পোকাটার মতন হাতে ঘষা খেয়ে মাখিয়ে রেখে যায় ট্রেন-ট্রেন ইস্পাত ইস্পাত গন্ধ, স্টেশন ছেড়ে গন্তব্যে পৌঁছে গেলেও জং ধরে না যাতে। শিকার করে খাওয়ার মধ্যে একটা পৌরানিক ফ্লেভার আসে প্রাণীটা হরিণ হলে এবং সৌভাগ্যবশত: আম্রুদেশে হরিণ শিকার অ্যালউড, আজ কা অর্জুন এবং দ্রৌপদীসুলভ বৌদিদির বদান্যতায় জুটে গ্যালো মেটে-মেটে নরম নরম হরিণের স্যান্ডুইচ, আর গন্ধে মাতিয়ে দিলো- ইলিশ মাছের শরীরে, লেজের দিকে, মাছ-মাছ ব্যাপারটার আগে যে হালকা মাংসল আবরণটা থাকে কতকটা সেরকম, কিন্তু আরও ভালো। অবিশ্যি নামী দোকানের দামী অস্ট্রেলিয়ান ভেনিসনে সেই ঝাঁজটা পাইনি, গুলি খাওয়া হরিণ আর ভাইটামিনেটেড বিচালি খাওয়া হরিণের চরিত্রে ফারাক তো থাকেই। কুকুরের ক্ষেত্রে আবার কেসটা শুনেছি অন্যরকম, এক দক্ষিণ কোরীয় বন্ধু গল-ব্লাডার অপারেশনের আগে বল্লো বেঁচে থাকলে অন্তত: আর একবার কুকুরের সুপ খেতে চাইবে, তার মতে রাস্তার লাঠিপেটা কুকুরের স্বাদ অতি কষায়- স্লটার হাউস থেকে বেরোনো ডগ মিট বেশি স্বাদু। কুমীর-মাংস অবশ্য যা জুটেছে সব-ই আমেরিকার দক্ষিণ প্রদেশের জলাভূমিতে চাষ হওয়া। সসেজ কিম্বা ভাজায় কুমীর খেতে বেশ খানিকটা চিকেন চিকেন, কিন্তু ঐ কোথাও যেন ঐ একটা এক্সট্রা ঝাঁজ, খেলে বেশ গরম গরম লাগে শরীরটা, বড়ো খাওয়াদাওয়ার আগে ওয়ার্ম-আপ হিসেবে কুমীরের জুড়ি মেলা ভার। উভচর প্রাণীদের মধ্যে ব্যাঙ খেতে চিকেনের থেকে অনেকগুণ তুলতুলে, কিন্তু হাড় বেজায় শক্ত। ঠ্যাং-এর নরম মাংস খেতে খেতে আনমনে হাড়ে দাঁত পড়লে যেমন হয় তেমনি-ই হয়েছিল ভিয়েতনামি দোকান থেকে হাঁসের ডিম কিনতে গিয়ে- দেখি কুসুমের বদলে আধপচা হংসভ্রূণ আর ঐটাই নাকি ডেলিকেসি! যাক গে, তুলতুলে মাংস বলতে খরগোশের কথা অরণ্যের প্রাচীন প্রবাদে বলা হয়, কিন্তু প:ব: সরকার নন্দনের ক্যান্টিন থেকে যে খরগোশ মাংস বিক্রী করছিলেন, তা সেদ্ধ হতে বেজায় টাইম নিয়েছিল, শেষে হাঁড়ি থেকে প্রেশার কুকারে বসাতে হয় (জনশ্রুতি, নন্দনের স্বাভাবিকতায় খরগোশেরও নাকি সিপিয়েমায়ন ঘটে গিস্লো)।

    নখদন্তহীনদের খাবার পরে একটু আলোচনা কঞ্চরে নেওয়া যাক আসল বন্যপ্রাণীদের কথা- এদের মুখস্থ করার সৌভাগ্য কজনের-ই বা হয়! তাই হোকনা উইকিপনা, তবু পরের নেটে মাংস খাওয়ার মতন করে গহীন অরণ্যের ভেতরকার স্বাদগুলোও একবার খুঁজে দেখেনি-
    বাঘ: চিনের লোক নাকি বাঘের বিচি দিয়ে কবরেজি ওষুধ বানায় যা মার্কেটে ছাড়লে ডিকে লোধ ব্যবসা গুটোবেন, তবে খোদ চিন দেশের উনান প্রদেশেই গত ডিসেম্বরে বাঘ শিকার কঞ্চরে খাওয়ার জন্যে এক ভদ্রলোকের জেল হয়েছে দেখা যাচ্ছে, তাও নাকি বারো বছরের! এই পরিস্থিতিতে বাঘের মাংসের স্বাদ কেমন তা জেনে উঠতে পারা বেশ চাপেরই মনে হচ্ছিল। আর, টাইগার মিট বঞ্চলে মিডওয়েস্ট আমেরিকায় যে জিনিসটি পাওয়া যায় তা দেখলাম নেহাত-ই গরুর মাংস, শুধু প্রিপারেশনটা সাশিমির মতো, আগুনের সাহায্য ছাড়া, কাঁচার ওপরে সস-টস মিশিয়ে খেয়ে নেওয়া হয়। অবশ্য চিনের নিষিদ্ধ টাইগার-ফার্ম গুলিতে রমরমিয়ে বাঘের মাংসের ব্যবসা চলে- একটা বাঘ থেকে প্রায় ১৪০ কিলো মাংস আসে, আদা আর চাইনিজ হার্বের সঙ্গে মিশিয়ে স্টার-ফ্রাই করে খাওয়া হয়- ফার্মে রেইড করতে যে সরকারি প্রতিনিধি আসে তাকে কিছুটা টাটকা মাংস দিয়ে দিলেই ম্যানেজ হয়ে যান- তবে, মাংসের থেকেও বেশি জনপ্রিয় বাঘের হাড় থেকে তৈরী ওয়াইন, সাইবেরিয়ান বাঘের হাড় ৯ বছর পচিয়ে নাকি বিশেষ উৎকৃষ্ট মদ্য তৈরী হয়।
    ভাল্লুক: ভাল্লুকের মাংস নিয়ে সেরকম কড়া বিধিনিষেধ নেই, লোকজন শিকার করে দিব্য ভাল্লুক খান দেখছি। মাংসের স্বাদ মিষ্টির দিকে, অনেকটা হরিণের মতই রান্না, রান্নার আগে অম্লস্বাদযুক্ত সস দিয়ে কিছুক্ষণ ম্যারিনেট করে নিতে বলা হচ্ছে। অন্তর্জালের অলপার্সেপক্টিভ ভূমিকা মাথায় রেখেই, এক বৃদ্ধ দেখলাম পোস্ট করে দিয়েছেন যে ভাল্লুক-মাংস খেলে বাতকর্ম দুর্গন্ধতর হয়। অর্থাৎ খাওয়ার পর একটু সাবধানে পাব্লিক প্লেসে যাবেন।
    সিংহ: অ্যারজোনার একটি রেস্টুরেন্ট আফ্রিকায় বিশ্বকাপের বাজারে সিংহের বার্গার বিক্রি করে সমালোচনার শিরোনামে এসেছিল, তবে সিংহের সঙ্গে তারা মিশিয়েছিল গরুর কিমা। বার্গারের দাম ছিলো বেশ শস্তাই। এবং ভালো ব্যাপারটা হচ্ছে যে ফার্মড সিংহমাংস আইনত: নিষিদ্ধও নয়। তবে পরিবেশ ও পশুপ্রেমীরা সচেষ্ট এব্যাপারে কিছু একটা করতে, হাতে সময় খুব বেশি নেই আর কি!
    হাতি: আদিম মানুষ ম্যামথ শিকার করতো। ফলে খাদ্যাভ্যাসে আদিম হিংস্র মানবিকতার ফ্যান্টাসি আনতে হাতি খান, তবে ভারতে হস্তিমাংস ভক্ষণে জেলের বিধান ওদিকে থাইল্যান্ডের মানুষের বিশ্বাস হাতি খেলে রতিকর্মে হাতির বল পাওয়া যায়। জিম্বাবোয়েতে নাকি সৈনিকদের সরকারি রেশনে মাংসটা যায় হাতির। মধ্য ও উত্তর আফ্রিকায় জনগণ মূলত: মাংসের জন্যই হাতি শিকার করে (দাঁতটা পোচার রা নিয়ে ইউরোপ আমেরিকা পাঠায় অবশ্য)। একটা পূর্ণ বয়স্ক হাতি থেকে প্রায় একগ্রাম লোকের খাবার মতন মাংস আসে- ১০০০ পাউণ্ড ন্যূনাধিক। একটা গোটা হাতির মাংসের জন্য আনুমানিক ১০০ কেজি টমেটো, ১০০ কেজি নুন (!), আধ টন আলু, ২ ব্যাগ পেঁয়াজ, দশ লিটার ভিনিগার ও পরিমাণ মতো অন্যান্য পার্সোনালাইজড মশলা (কেউ কেউ ছোলার ডালও মেশায় দেখছি) দিয়ে স্টু বানানো হয়- হাতির রান্নার মধ্যে স্টু কিম্বা সুপ টাইপের রান্নাই বেশি প্রচলিত। হাতির মাংস প্রত্যাশা মতৈ একটূ বেশি শক্ত, হ্যামের সঙ্গে (ভিন্ন ভিন্ন মতে বাফেলোর,জলহস্তীর!!!) মিল আছে স্বাদের। একটু ব্ল্যান্ড টেস্ট, কিন্তু মোটের উপর নাকি মন্দ নয়।

    যাকগে, এই অ্যানোফিলিস টু এলিফ্যান্ট পরিক্রমায় বাদ পড়ে গ্যালো অনেক কিছুই: জলহস্তী, সীল, তিমি, শিয়াল, দাঁড়কাক আর, আরও কতো কিছু। উৎসাহী পাঠক খেয়ে স্বাদ ও রেসিপি দুটৈ জানিয়ে দিলে বড়ো ভালো হয়, সঙ্গে প্রাপ্তিস্থান গুলিও। কে না জানে জিভে প্রেম করে যেই জন, সেই জন সেবিছে ঈশ্বর।

    ছবি- সুমেরু মুখোপাধ্যায়
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক।
  • ইস্পেশাল | ০১ অক্টোবর ২০১০ | ৫৯২ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লুকিয়ে না থেকে মতামত দিন