এই তপতীদের চিনি। বিজলীবালাদের ঠিক না, তবে কাছাকাছি অবস্থানের লোকেদেরও চিনি সামান্য। বিহারের ভোটে অন্তত এদের নিয়ে কথা টথা হচ্ছে, পশ্চিমবঙ্গের ভোট তো সামনের বছরই, সেখানে বোধয় আর এসব কেউ বলবে টলবে না।
অনেকের কথা মনে এলো পরপর। থ্যাঙ্কিউ স্বাতী।
"জং পরা কমপ্লেক্স কাটোয়ার নেতানো নাইন ও ক্লক গাছ।"
এরকম একটা লাইন---!
এইরকমই হয়, হচ্ছে। মনে করিয়ে দেবার জন্য ধন্যবাদ স্বাতী।
লেখার স্টাইলটা দুর্দান্ত লেগেছে।
ক্রোনোলজিটা। কিছুটা লিখছে আর থেমে যাচ্ছে লেখিকা। বেশ ভাল লাগা।
গত দুদিন ধরে চেষ্টা করেও লেখাটা কিছুতেই এডিট করতে পারি নি। ফলে বাধ্য হয়েই কমেন্টে রেফারেন্স জুড়ে দিচ্ছি।
বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক সুভাষ চন্দ্র রায়ের গবেষণাপত্র, “পুরুলিয়ার ঝুমুরঃ উৎস বিকাশ ও পরিণতি” (http://hdl.handle.net/10603/73214) গবেষণাপত্র থেকে কবি ভবপ্রীতার লেখা "শরতকে চাঁদ হেরি মগন চকোর সখি .... মদন কঠোর" এবং "ছূটুমুটু নাচনিটি, পিঠ ভত্তি চুইল রে" পদগুলি নেওয়া।
“আড় নয়নে ভালিস না ধন / মন মানে না কাঁচা যৌবন” – গানটি সংগ্রহ করা সংগ্রাম মাহাত’র “পুরুলিয়া জেলার লোক উৎসবে নারী সংস্কৃতির পুনর্বীক্ষণ” (http://hdl.handle.net/10603/275747 ) গবেষণাপত্র থেকে নেওয়া।
“আসা যাওয়া ভবের খেলা আড়াই দিনের তরে মেলা হে” পদটি শলাবত মাহাতর লেখা।
আরও একটি ভারি সুন্দর গবেষণাপত্রের অংশ ইন্টারনেটের থেকে পেয়েছিলাম যাতে বিভিন্ন ঝুমুর গায়ক গায়িকার জীবনের স্কেচ দেওয়া ছিল। কিন্তু সেটা কার লেখা আর পাচ্ছি না। লজ্জিত। কেশবতীর ঘটনা সেখান থেকেই পড়া।
লেখাটার বাঁধুনি খুব ভাল, কিন্তু শেষে মনে হল ইস্যুটা আনবি বলে গল্পটা তৈরি করেছিস।
সবাইকে অনেক ধন্যবাদ।
@সম্বিৎ শেষটা আরও ভাবব।
বিষয়, ভাষা, আঙ্গিক, আখ্যান সব কিছুর মধ্য দিয়ে একটা ছন্দ টের পাওয়া যায়। শেষ প্যারাটার কথাগুলো গোটা ন্যারেটিভের মধ্যে ছড়িয়ে রয়েছে। আলাদা করে দেওয়া বোধ হয় প্রয়োজন ছিলোনা।
ভালো লাগলো,
গল্পের ভিতর গল্প।
এ গল্পের তো শেষ নেই। এভাবেই নানা বিজলী নানা তপতীর মাঝে ফিরে ফিরে আসে। গঠনটা খুবই ভালো লাগল