দেখুন, প্রেক্ষিতটা আগে একটু বুঝে নিন।
এই গুরুচন্ডা৯ পত্রিকাটি আদতে খুব, মানে খুবই গেরামভারী ম্যাগাজিন। সোস্যাল কন্টেন্টে টইটুম্বুর, পোলিটিকেল করে্ক্টনেসের একেবারে হদ্দমুদ্দ। এতে , কেমনে জানি না , হঠাৎ করে একটা রেসিপির পাতা কী ভাবে জানি সেঁধিয়ে যায়। দেশ বিদেশের বিস্তর পাঠক তাতে তাদের পছন্দসই রেসিপি দেন।
কিন্তু পত্রিকার একটা ইসে আছে না? মানে ক্যারেকটার। সেই বুঝে খুব উদাসীন ডিরেকশন থাকে। যেমন ধরুন লেখা আছে "এবারে প্যাঁজ দিন"। আপনি যদি প্রশ্ন করেন, আরে,পেঁয়াজ যে দেবো, কতোটা তো বলবেন? তার কোনো সদুত্তর মিলবে না। বড়জোর উত্তর পাবেন, "দিন না, দিন না। এক খাবলা দিয়ে দিন"।তবে এও ঠিক মাপ জোক দেওয়াও মুষ্কিলের। সারা বিশ্বজুরে পাঠককুল - এক মাপে সবাইকে বোঝাবেনই বা কী করে? যদি বলেন তিনটে পেঁয়াজ দিন - তো সেটা কলকেতার তিনটে বিমর্ষ মুড়ির মোয়া সাইজের হতে পারে আবার টেক্সাসের পাঠিকার কাছে থান ইঁট সম ইডাহোর রাক্ষুসে আলুও হতে পারে।
গত এক দশক ধরে কয়েক হাজার রেসিপি “ছাপা” হয়েছে এই ই-জিনে, তার অল্প কয়েকটি এক কিংবদন্তীর স্থান নিয়েছে। লোকে কপালে হাত না ঠেকিয়ে সেই রেসিপি স্মরণ করে না।
তার একটি লিখের দিচ্ছি (প্যারাফ্রেজিত)। এই রেসিপির স্রষ্টা প্রচারে বিমুখ তাই ওনার নাম নেওয়া গেলো না। এই যা দুঃখ।
একি কাণ্ড, চাঁপে কাজুবাটা বা চারমগজ নেই? ওই ক্যাতক্যেতে গ্রেভি ছাড়া হবে?
লকডাউন উঠলে (যদি তদ্দিন চাকরি টেকে) এটা করে দেখতে হচ্ছে তো।
বাহ দারুন তো...ওই প্যাঁজ ব্যাপারটা দারুন বললেন। হ্যাঁ অমনটাই হয়!! ঠিক ঠিক...
ডিডি ডিডি ডিডি ... চোখ বন্ধ করে ভরসা করা যায়।
গুরুতে ডিডিকে স্বাগত। খ বোধহয় এবারে সামান্য স্বস্তি বোধ করবেন!
একি, এতো হৈ চৈ কেন ! DD কে দেখে সবাই দেখছি এতোদিন যে বসেছিলাম পথ চেয়ে আর কাল গুণে গাইছে দেখছি।
মাঝখান থেকে চাপটাই চাপ খেয়ে গেল, এই যা !
চিড়ে চ্যাপ্টা!
সেলেব এর সাথে নামের মিতে হয়ে গেলো নাকি
আমার নাম চিঁড়ে চ্যাপ্টা - আলাপ করে সুখি হলুম
এটি তো পুরনো রেসিপি অ ডিডিদা। নতুন এক টা রেসিপি দিন না. .