এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • বুলবুলভাজা  টুকরো খাবার

  • বাউনের খাদ্যপ্রেম - প্রথম কিস্তি

    রামকৃষ্ণ ভট্টাচার্য লেখকের গ্রাহক হোন
    টুকরো খাবার | ০৪ জুলাই ২০১১ | ২৯৭৬ বার পঠিত
  • "আমসত্ত্ব দুধে ফেলি, তাহাতে কদলী দলি, সন্দেশ মাখিয়া দিয়া তাতে।
    হাপুস হুপুস শব্দ, চারিদিক নিস্তব্ধ, পিঁপড়া কাঁদিয়া যায় পাতে।।'

    এইটা যখন প্রথম পড়ি, তখন মনে হয়েছিল, মনের কথা- পেটের কথা। পেটের কথা মানে- পেটের প্রেম।

    অমৃত কাকে বলি জানি না! তবে মালদার গোপালভোগের আমসত্ত্ব দুধে ফেলে ১ ঘন্টা পর দেখেছি, সেই দুধ পুরো আমের ঘন সরবত হয়ে গেছে। তারপর সেটা ফ্রীজে রেখে ঠাণ্ডা করে, আস্তে আস্তে চুমুক মেরে মনে হয়েছে:- ওরে দুধ গোলা রে! তুঁহু মম শ্যাম সমান!

    শ্যামের কথাই যখন এলো, তখন পুরোনো একটা গানের কথা বলি।

    লুচির কোলে পড়ল চিনি
    যেন শ্যামের কোলে সৌদামিনী!

    প্রেম, ভালোবাসা- সব লুচি আর চিনির লালাসিক্ত রসায়ন।

    তারপর-

    লুচির কোলে পড়ল ডাল
    বামুন নাচে তালে তাল

    "ভজ গৌরাঙ্গ' বলে বামুনদের সে কি প্রেমের নাচ!!

    সবার পাতে দই পড়ছে দেখে- বামুন আর থাকতে পারল না!

    রেগে বলল-

    হাতে দই, পাতে দই, তবু বলে কই কই
    ওরে ব্যাটা হাঁড়ি হাতে, দে দই দে দই!

    দই পেয়ে বামুন, সে কি খুশী!!!!!!

    নাচতে নাচতে গাইলো-

    পান্তুয়া লম্বা, রসগোল্লা গোল
    হরিবোল, হরিবোল, হরিবোল!

    লেখাটা পড়ে Horrible মনে হতে পারে, কিন্তু খাওয়ার প্রতি বামুনদের যে ভালোবাসা, সেটা যে নিখাদ- তার প্রমাণ, তার উন্মত্ত নাচ! আর সেই নাচ, প্রেমে মাতোয়ারা হয়ে!

    সেকালের খাদ্যপ্রেমী বামুনরা পেট ভরেছে কিনা- সেটা জানার জন্য, পৈতেতে একটা চাবি বেঁধে রাখতেন।

    এক নৈয়ায়িক, বামুনদের এক প্রতিভূকে জিজ্ঞেস করেছিলেন:- আপনার ঈদৃশ কার্যের কারণ কি? উপবীতের সহিত কুঞ্চিকাঠির যোগ কোথা হইতে সংগ্রহ করিয়াছেন?

    বামুন:- মান্যবর! খাদ্যগ্রহণ কালে মদীয় উদর পূর্ত্তি হইয়াছে কিনা তাহা বোধ করিতে পারি না। এই কারণে, সংকেতের নিমিত্ত এই উপবীতের সহিত কুঞ্চিকাঠির যোগ করিয়াছি।

    নৈয়ায়িক: -সংকেতটি কী প্রকার?

    বামুন:-উদরের সহিত কুঞ্চিকাঠি সমকোণে উত্থিত হইলে, বোধগম্য হইবে যে- মদীয় উদর পূর্ত্তি হইয়াছে।

    (কুঞ্চিকাঠি= চাবি)

    বুঝুন! কী রকম খাদ্যপ্রেম!

    সেই বামুনের আবার এরকমই খাদ্যরসিক যে কহতব্য নয়!

    নিয়মমত গায়ত্রী জপ করতে বসেছে!

    প্রথমেই বলল:-

    "ওঁ প্রজাপতি ঋষি, পাতা পেড়ে বসি।
    চিপিটক সহিত রম্ভা চর্বণে বিনিয়োগ:।।'

    (চিপিটক= চিড়া, রম্ভা = কলা)

    খাদ্যরসিক সৈয়দ মুজতবা আলি আবার এককাঠি ওপর দিয়ে গিয়েছেন!

    অমৃতের সন্ধান, বলতে গিয়ে, সংস্কৃত সাহিত্যের উপমা সহ বলছেন:-

    "কেচিদ বদন্তি অমৃতস্তোসি সুরালয়ে
    কেচিদ বদন্তি অমৃতস্তোসি প্রিয়াস্য অধরে।
    ময়া পঠিতানি নানা শাস্ত্রাণি
    অমৃতস্তোসি জম্বুর নীর পুটিত
    ভর্জিত মৎস খণ্ডে।'

    অস্যার্থ:- কেউ কেউ বলেন- অমৃত আছে সুরালয়ে। ( এখানে, সুরালয়ে- শব্দটার দুটো মানে আছে।সন্ধির খেলা আর কি! প্রথমটা পড়তে হবে- সুর+ আলয়= দেবতার মন্দির। দ্বিতীয়টা- সুরা+ আলয়= ভাঁটিখানা) আবার কেউ কেউ বলেন- অমৃত আছে, প্রিয়ার অধরে মানে চুম্বনে। অনেক শাস্ত্র পড়েছি- কিন্তু অমৃত আছে লেবুর রস দেওয়া ভাজা মাছের মধ্যে।

    অহো! চুম্বনের সাথে- ভাজা মাছ! কী অপূর্ব মেলবন্ধন! এটা নিশ্চয়ই কোনো বাঙালী পণ্ডিতের লেখা! না হলে মাছের এই তুলনা আর কোন পণ্ডিত করতে পারতো না।

    এক বাউন গিয়েছে বিয়ে বাড়ীতে। খেতে খেতে শুয়ে পড়ে হাঁসফাঁস করছে।

    বোঝাই গেল- আর খেতে পারছে না! একজন বললেন- ঠাকুরমশাই! একটা হজমের বড়ি দি! কী বলেন?

    অতিকষ্টে উত্তর এলো- হজমের বড়ি যদি খাওয়ার জায়গা থাকতো হে, তা হলে তার বদলে আমি আরও ১০ টা পান্তুয়া খেতাম।

    আগেই বলেছি, মুজতবা সাহেব খাদ্যরসিক ছিলেন! একবার তিনি, চাঁদনী রাতে তাজমহল না দেখতে গিয়ে রামপাখীর মাংস খাচ্ছিলেন- রেস্তোঁরায় বসে।

    জিজ্ঞেস করাতে বলেছিলেন- বাপু হে! ওই তাজমহল, কড়কড়ায়তে-মড়মড়ায়তে করে খাওয়া যায় না। তাই যাই নি!

    বৈষ্ণব বাউনরা মাছ যাতে খেতে পারেন- তার জন্য নীচের বিধান এলো:-

    ইল্লিশ, খল্লিস, ভেটকী, মদগুর এব চ।
    রোহিত রাজেন্দ্র, পঞ্চমৎস্যা নিরামিষা:।।

    অস্যার্থ:- ইলিশ, খলসে, ভেটকী, মাগুর এবং রুই- এই পাঁচরকম মাছ নিরামিষ। খেলে দোষ নেই!

    বুঝুন! কি জাত বদমাশ বিধানদার ঠাকুরমশাই! সব ভালো ভালো মাছগুলোকেই নিরামিষ বলে চালিয়ে দিলেন!!

    তন্ত্রশাস্ত্র আরও সরেস! তাঁরা কী বলেছেন বিধান দিতে গিয়ে!!!!!!

    মৎস্য তিন প্রকার। উত্তম, মধ্যম ও অধম।

    উত্তম মৎস্য= প্রায় কন্টক বিহীন।

    মধ্যম মৎস্য= কিছু পরিমাণ কন্টক।

    অধম মৎস্য= প্রচুর কন্টক হইলেও উত্তম রূপে ভর্জিত হইলে অতীব উপাদেয়। মানেটা হলো, কাঁটা মাছ কড়কড়ে করে ভেজে খেতে পারো!

    কী মৎস্যপ্রেম! কাউকে ছাড়া নেই! বাউন বলে কথা!

    বাউনদের খাওয়ার প্রতি লোভ এবং তাদের বিধানদের ওপর একটু যদি নজর দেওয়া যায়, তবে দেখবেন- কী সুন্দর রাজনীতি এর মধ্যে মিশে আছে।

    এবার বিধানটা কী?

    যে কোনো পূজোতে অব্রাহ্মণরা পক্কান্ন দিতে পারবে না!

    বেশ! তা না হয় হোলো!

    এবার নৈয়ায়িকরা প্রশ্ন তুললেন- অন্নের অর্থ সংকোচন পূর্বক তাহাকে পক্ক চাউলে (ভাত) পরিণত করা হইয়াছে। কিন্তু, অন্নের অর্থ হইলো- যাহা কিছু, উদর পূর্ত্তি করে, তাহাই অন্ন। উদর পরিতোষ বিনা কিভাবে পূজা সম্ভব?

    বামুনরা নৈয়ায়িকদের বেশী ঘাঁটাল না। তারা বলল:-

    কৃষরান্ন( খিচুড়ি) ও পক্ক চাউলে পূজা নিবেদন করিতে পারিবে না। অপিচ( ইংরেজী- However এর সমতুল্য) গোধূমপিষ্টক ( লুচি) সহ পরমান্ন (পায়েস) প্রদান করিতে পারিবে।

    নৈয়ায়িকদের মধ্যে বেশীর ভাগই বাউন। তাঁরাও আর যুক্তি-তর্কের জাল বাড়ালেন না। এরই মধ্যে কিছু নৈয়ায়িক মিউ মিউ করে বললেন- পরমান্ন, পক্কান্নের নামভেদ! সমস্যার সমাধান কী রূপে হইবে?

    উত্তরও এলো- চাউল যেহতু দুগ্ধে পক্ক, সে হেতু প্রত্যব্যয় ( দোষ) নাই। কারন, দুগ্ধ গোমাতা হইতে প্রাপ্ত।

    রাজনীতি এর মধ্যে কী? কিছুই না! নিজের পয়সায় খিচুড়ি খাও আর পরের পয়সায় লুচি, পায়েস সাঁটাও! ব্যস্‌। খরচ হলে তোর হবে, আমার কী?

    চালাকিটা ধরে ফেলে, কিছু নৈয়ায়িক সংস্কৃত শ্লোক রচনা করলেন:-

    পরান্নং প্রাপ্যে মূঢ়, মা প্রাণেষু দয়াং কুরু।
    পরান্নং দুর্ল্লভং লোকে, প্রাণা: জন্মণি জন্মণি।।

    অস্যার্থ:- পরের অন্ন ( কেউ কাউকে সহজে ডেকে খাওয়ায় না) এই পৃথিবীতে পাওয়া যায় না। অতএব, হে মূর্খ! যত পারো খাও! আর প্রাণ? সে তো জন্মজন্মান্তরেও পাওয়া যায়।

    রবীন্দ্রনাথের কবিতা দিয়ে শুরু করেছিলাম, তাই-রবীন্দ্রনাথের "জীবনস্মৃতি' থেকে উদ্ধৃতি দিচ্ছি:-

    "আমাদের জলখাবার সম্বন্ধেও তাহার অত্যন্ত সংকোচ ছিল। আমরা খাইতে বসিতাম। লুচি আমাদের সামনে একটা মোটা কাঠের বারকোশে রাশকরা থাকিত। প্রথমে দুই-একখানি মাত্র লুচি যথেষ্ট উঁচু হইতে শুচিতা বাঁচাইয়া সে আমদের পাতে বর্ষণ করিত। দেবলোকের অনিচ্ছাসত্ত্বেও নিতান্ত তপস্যার জোরে যে-বর মানুষ আদায় করিয়া লয় সেই বরের মতো, লুচি কয় খানা আমাদের পাতে আসিয়া পড়িত তাহাতে পরিবেশনকর্তার কুণ্ঠিত দক্ষিণহস্তের দাক্ষিণ্য প্রকাশ পাইত না। তাহার পর ঈশ্বর প্রশ্ন করিত,আরো দিতে হইবে কিনা। আমি জানিতাম, কোন্‌ উত্তরটি সর্বাপেক্ষা সদুত্তর বলিয়া তাহার কাছে গণ্য হইবে। তাহাকে বঞ্চিত করিয়া দ্বিতীয়বার লুচি চাহিতে আমার ইচ্ছা করিত না। বাজার হইতে আমাদের জন্য বরাদ্দমত জলখাবার কিনিবার পয়সা ঈশ্বর পাইত। আমরা কী খাইতে চাই প্রতিদিন সে তাহা জিজ্ঞাসা করিয়া লইত। জানিতাম, সস্তা জিনিস ফরমাশ করিলে সে খুশি হইবে। কখনো মুড়ি প্রভৃতি লঘুপথ্য, কখনো-বা ছোলাসিদ্ধ চিনাবাদাম-ভাজা প্রভৃতি অপথ্য আদেশ করিতাম। দেখিতাম, শাস্ত্রবিধি আচারতত্ত্ব প্রভৃতি সম্বন্ধে ঠিক সূক্ষ্মবিচারে তাহার উৎসাহ যেমন প্রবল ছিল, আমাদের পথ্যাপথ্য সম্বন্ধে ঠিক তেমনটি ছিল না।'

    তাহলেই বুঝুন! কী কেলোর কীর্ত্তি!!!!!!!!!

    আরে বাপু খাবি তো খা না! কে বারণ করেছে? পয়সাও মারবি, বিনে পয়সায় খাবি, আবার বড় বড় বাতেলাও মারবি, এটা কি ঠিক?
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক।
  • টুকরো খাবার | ০৪ জুলাই ২০১১ | ২৯৭৬ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। হাত মক্সো করতে প্রতিক্রিয়া দিন