শেষের এক দৃশ্যে মেয়েটি যখন তুমুল বৃষ্টিতে ভিজে ছেলেটিকে মনে করছে, ছেলেটিও তখন বারান্দায় তাকে মনে করেই আকাশের দিকে তাকিয়ে... ... ...
‘ चलो अब घर चलें ‘ – और चल दिये सब, मरेंगे तो वहीं जा कर जहां पर जिदगी है ! – गुलजार ... ...
“মনিরুলেরা জীবনে আসে, চলে যাওয়ার জন্য”... ... ...
আসলে আমাদের প্রত্যেকেরই হয়তো লিখিত বা অলিখিত এমন কেউ থাকেন যাকে প্রকাশ্যে আনার দরকার নেই, ভেতর কুঠুরি দখল করে থাকুক মস্ত সে রাজকুমার... ... ...
এরপর ক্লিক ক্লিক, অনেকগুলো ছবি আর ফেসবুক জুড়ে পোস্ট...তাতে এখন অসংখ্য লাইক ছড়িয়ে পড়ছে... এদিকে শেষ হয়ে যাচ্ছে প্রহরও...আবারও একটা বছর পর... স্টল প্রায় খালি করে চলে যাচ্ছে সবাই...এক এক করে, এক এক গন্তব্যে... আর ভেতরে একটা আশ্চর্য হু হু... শূন্য হয়ে যাওয়ার মতন অনুভব। যদিও এই তিন জুটির সমস্ত অপেক্ষার অবসান ঘটিয়ে এবারের বইমেলা মনে রাখার মতন... রুদ্র কথা দিল, যোগাযোগ রাখবে...কথা দিল শ্রীপর্নাও... দেবারতীর সাথে নম্বর আদান প্রদান হলো সৌরভের...আর অল্প কথা কিছু… এবার থেকে প্রোফাইলে ছবি দেবে তো? দেবারতী হাসল শুধু...তারপর বেরোনোর পথে বলে গেল... তোমার নতুন কবিতার অপেক্ষা থাকবে, সৌরভ। দিও ... ... ...