মেট্রোর কাজ হচ্ছে আমার বাড়ির সামনেও। এত স্ট্রাকচার্ড, এত সিস্টেমেটিক, কোথাও কোনও রাস্তা এবড়োখেবড়ো নেই, অল্পবিস্তর ডাইভার্সন আছে দু জায়গায়, কিন্তু গাড়ি চলার রাস্তা, হেমামালিনীর গালের মত মসৃণ (সৌজন্যঃ লালুপ্রসাদ যাদব)।
Samik | ২৮ জুলাই ২০১০ ১৫:১২ | 121.242.177.19
রাস্তা নিয়ে কোনও কত্থা হব্যে না। নয়ডা গাজিয়াবাদের প্রায় সমস্ত রাস্তা এখন ঝ্যাক্কাস ঝকঝকে। সৌজন্যঃ আসন্ন কমনওয়েলথ গেম্স।
আর, গাজিয়াবাদের যে অংশে আমি থাকি (ওটাকে গাজিয়াবাদ কম, দিল্লি বেশি বলাই ভালো) ইদানিং গত দু মাস হল, লোডশেডিং প্রায় হচ্ছেই না। হলেও দু ঘন্টা দৈনিক ম্যাক্স। খুব গরম পড়েছিল যখন, তখন তিন সাড়ে তিন ঘন্টা হত। অথচ এই ফেব্রুয়ারি মার্চ পর্যন্তও দিনে ছ ঘন্টা লোডশেডিং হত।
আমাদের মিটার এই মার্চে আবার খারাপ হয়ে গেছিল। এইবারে আর কেউ ঘুষ চায় নি, প্রথমে একটা চ্যাংড়া মত ছেলে এসে চেয়েছিল অবশ্য, তাকে পাত্তা না দিয়ে সরাসরি এসডিও-র কাছে অ্যাপ্লিকেশন জমা দিয়েছিলাম। এক সপ্তাহের মধ্যে বদলি মিটার লাগিয়ে দিয়ে গেল।
গাজিয়াবাদে বাড়িঘর সম্ভবত নিউটাউন রাজারহাটের থেকে বেশি সংখ্যায় তৈরি হয়। এখানে মিটারের আকাল হয় না।
shrabani | ২৮ জুলাই ২০১০ ১৫:১২ | 124.30.233.102
না, মেন রোড গুলো খুবই ভালো, ওয়েল মেন্টেইনড। তবে ঐ পর্যন্ত, ছোটখাটো রাস্তা, পুরনো ঘন বস্তি এরিয়ায়, প্রথম দিককার ঘিঞ্জি সেক্টর গুলিতে ঢুকে পড়লে গাড়ি বাঁচানো মুশকিল হয়। আর নয়ডার মধ্যে অফিস পাড়া বলে কিছু নেই, অফিস আছে ছড়িয়ে ছিটিয়ে।
করুনাময়ী থেকে কয়েক পা হাঁটলেই আমাদের বাড়ী। ওখানের রাস্তা কিছুদিন আগেও ঠিকই ছিল। মেট্রোর খোঁড়াখুঁড়ির চোটে উচ্ছন্নে গেছে। ফুটপাথও আগে দিব্যি ছিল, যদি না বাড়ির মালিক তাতে সাজানো বাগান করে থাকে। এখন অবশ্য বেশীর ভাগ ফুটপাথেই বাজার দোকান বসে চলার মত নেই।
Ishan | ২৮ জুলাই ২০১০ ১৫:০৮ | 125.18.17.16
আমি একদিন একটা ক্যামেরা নিয়ে বেরোবো সেক্টর ফাইপে। মাক্কালী। ঃ)
Ishan | ২৮ জুলাই ২০১০ ১৫:০৭ | 125.18.17.16
এদিক থেকে অনেক তাড়াতাড়ি সিঙ্গুর যাওয়া যায়। ডায়মন যাবার কি আর বয়স আছে? ঃ)
অচ্ছা, মায়াবতীর রাজত্বের এনসিআর এর আপিস পাড়ায় কি গোরুর গাড়ি চলার উপযুক্ত মাটির রাস্তা? মুম্বাই, বেঙ্গালুরুতেও কি তাই?
Ishan | ২৮ জুলাই ২০১০ ১৪:৫৩ | 125.18.17.16
এইভাবে হেঁটে বা গড়িতে চড়ে যদি প্রাণ না খোয়ান, তাহলে কিছুক্ষণ পরে পৌঁছবেন সিটি সেন্টার। শপিং মল। যা কিনা প্রগতির মূল মন্ত্র। কৃষি থেকে শিল্প, ইত্যাদি। সেখানে আধুনিক পরিষেবা পাবেন। কফি পাবেন। টফি পাবেন। রেস্তোরাঁ পাবেন। খান এবং আনন্দ করুন। খারাপ কথা মনে আনতে নেই।
shrabani | ২৮ জুলাই ২০১০ ১৪:৫৩ | 124.124.86.102
এন সি অরএ বাস করি তো তাই অবাক হই না। নয়ডা, ইউ পি র শোকেস নগরী তো আজ নয় নয় করে বোধহয় বছর কুড়ি হতে চলল, দিনে ছ ঘন্টা তো অ্যাভারেজ। সোস্যাইটীতে ডিজি চলে, ফুল পাওয়ার ব্যাক আপ তাই আমাদের মতো লোক টের পায়না। সোস্যাইটী ইত্যাদির বাইরে বেরিয়ে দেখলে জলের অবস্থাও আলোর মতই শোচনীয়। আর প্রতিটি স্তরে কুছ দিজিয়ে অথবা কুছ দেনা পড়েগা শুনে শুনে অভ্যস্ত কান বকশিশ ছাড়া মিটার লাগানোয় অবাক হয়েছিলাম বৈকি!
Ishan | ২৮ জুলাই ২০১০ ১৪:৫০ | 125.18.17.16
এরপর যদি সল্টলেকে ঢোকেন। করুনাময়ীর দিক থেকে। সেখানেও বেসিকালি মাটির রাস্তা। গ্রাম ছড়া ঐ রাঙা মাটির পথ। বুদ্ধি করে আর ইট ফেলেনি। ঃ) গরমকালে ধুলো উড়ছে বর্ষাকালে কাদা প্যাচপ্যাচে। দিনের আলোয় যাওয়া ভালো। কারণ মঝে মাঝে আবার খোঁড়া আছে। হেঁটে গেলে পা ভাঙবে (ফুটপাথ নেই, ফলে ঐ রাস্তা দিয়েই যেতে হবে), আর গাড়িতে গেলে অ্যাক্সেল। নেহাৎই বেরোতে হলে গাইড নিয়ে বেরোবেন। উপনগরীর বিপদসঙ্কুল রাস্তায় একা বেরোবেন না। প্রাণ সংশয় হতে পারে।
Ishan | ২৮ জুলাই ২০১০ ১৪:৪৭ | 125.18.17.16
এতো গেল রাজারহাট। শিল্পায়নের শোকেসের দিকে তাকান। সেক্টর ফাইভ। কোনো ফুটপাথ নেই। ইদানিং কিছু বিল্ডিং হচ্ছে যারা ফুটপাথের প্রভিশন অবধি রাখেনি। আপিস টাইমে সব রাস্তাই বন্ধ থাকে প্রায়। মেন রাস্তাটা অবশ্য এখন খুলেছে। সেটা দেখে মনে হয় যুদ্ধক্ষেত্র। বেসিকালি মাটির রাস্তা। তার উপরে কিছু ইট দাঁত বার করে তাকিয়ে আছে। ওখানে ক্রিকেট খেললে শমীকও ওয়ার্নের মতো বল ঘোরাবে। ঃ)
এই হল সেক্টর ফাইভ। হ্যাঁ, প্রচুর কেতের বিল্ডিং, গাড়ি ক্যাফে আর রেস্টুর্যান্ট আছে সেখানে। এটা মনে রাখতে হবে।
Ishan | ২৮ জুলাই ২০১০ ১৪:৪২ | 125.18.17.16
শুধু এইটুকুই নয়। ট্রাফিক সিগনাল নেই। জল নেই। বিদ্যুৎ গত হপ্তা পর্যন্ত দিনে আট ঘন্টা করে যাচ্ছিল।
আমার পাশের ডেস্কের ভদ্রলোক ছ মাস ধরে তাগাদা দিয়ে যাচ্ছেন। কোনো স্টক নেই।
Samik | ২৮ জুলাই ২০১০ ১৪:৩৭ | 121.242.177.19
ক্ষী অবস্থা!! এই নাকি মহানগরীর কোলে উপনগরী!!
shrabani | ২৮ জুলাই ২০১০ ১৪:৩৬ | 124.30.233.102
আমি প্রিপেড মিটার গত সেপ্টেম্বরে পেয়েছি, একবছরও হয়নি, কোনো তাগাদা ছাড়াই। একেবারে হালের খবর জানা নেই।
Ishan | ২৮ জুলাই ২০১০ ১৪:২৩ | 125.18.17.16
নিউ টাউন বিষয়েঃ
আমার একদম রিসেন্ট হাতে গরম এক্সপিরিয়েন্স। প্রিপেড মিটার কেউ পাচ্ছে না। বছর খানেক কেন, আরও অনেক লম্বা কিউ। পাবেনও না।
এমনি মিটার পেতেও বহু সময় লাগে। হপ্তায় তিনবার হত্যে দিলে একমাসে পেয়ে যাবেন (আমি পেয়েছি)। নইলে ওদের যখন সময় হবে দিয়ে যাবে। সেটা কতদিন জানিনা। কারণ এই মিটারেরও ওয়েটিং লিস্ট আছে। সেটাও লম্বা। (সত্যি মিথ্যে জানিনা, ওয়েটিং লিস্ট লম্বা হলে তাগাদায় আগে লাগায় কিকরে, তাও জানিনা)
হ্যাঁ। মিটার লাগাতে হলে আপনাকে উপস্থিত থাকতে হবেনা। ফ্ল্যাট ট্যাটে সব প্রভিশন থাকে। জাস্ট মিটারটা লাগিয়ে চলে যায়। পয়সা দিতে হয়না।
Ishan | ২৮ জুলাই ২০১০ ১৪:১৮ | 125.18.17.16
আজিজুল "কারাগারে আঠারো বছর' এ ঠিক এই টোনে লিখেছিলেন, (পশ্চিমবঙ্গে শ্রমজীবী) মানুষের সবচেয়ে বড়ো শত্তুর হল (বাম) ইউনিয়নগুলো। ওগুলো লুঠেরা হয়ে গেছে। ওগুলো ভাঙাই এখন কাজ। নইলে এগোনো যাবেন।
এইটা জেলের এক্সপিরিয়েন্স থেকে লিখেছিলেন। এখন জিজ্ঞাসা করতে ইচ্ছে করে, আপনি কি কারাগারে আঠারো বছরের স্ট্যান্ড থেকে সরে এসেছেন? অবশ্য জিজ্ঞাসা করে লাভ কি। সরে এলে নিজেরই পষ্টো করে বলে দেওয়ার কথা। ঃ)
pi | ২৮ জুলাই ২০১০ ১৩:০১ | 72.83.82.169
Arpan | ২৮ জুলাই ২০১০ ১২:৫৫ | 204.138.240.254
দাঁড়াও। আমি এই একটু সময় পেয়ে আজিজুলের উঃসঃ পড়ে উঠলাম। মূল বক্তব্যের সঙ্গে একমত, তবে ওই আনুসঙ্গিক যা কিছু আছে, মানে ওই যেমন হয় আর কী, মানে, জানোই তো ...
Samik | ২৮ জুলাই ২০১০ ১২:৩১ | 121.242.177.19
গুয়ের গন্ধে আজ কেউ ভাটপাতার দিকে ঘেঁষছেই না।
til | ২৮ জুলাই ২০১০ ১১:০৮ | 210.193.178.129
কুঁকড়োর গু (cock-a-doodle poo) দিলে সবজি তর তর করে বাড়ে- অরণ্যের প্রবাদ নয়, পরিক্ষিত সত্য। Dynamic lifter এই ব্র্যান্ডনেম, জম্পেশ নাম কিন্তু, সারা বাগান ম ম করে! হ্যাঁ, ওরগ্যানিক সার তো বটে।
til | ২৮ জুলাই ২০১০ ১১:০৪ | 210.193.178.129
অর্পণ ও শ্রাবনী, অনেক অনেক ধন্যবাদ, কেউ তো শুনেছে আমার বারমাস্যা!
শ্রাবণী যা যা করেছেন আমিও সবই করেছি; ঐ একই সমস্যা, প্রিপেড মিটারের আকাল নাকি! আমার দরখাস্ত এক বছরের বেশী হয়ে গেল। মাঝে মাঝেই একজন গিয়ে তাগাদা দিয়ে আসে, তবুও নট নড়ন চড়ন- শুধুই আশ্বাস - পরের মাসের শেষ দিকে একবার খোঁজ নেবেন। আমার কুঠরী নিউটাউনের গরীব পাড়ায়, ভি আই পি রোডের কাছেই। গত নভেম্বরে আমি নিজেও কাকুতি মিনতি, স্যার স্যার করে এসেছি।
আমাদের সোসাইটি এখনও ফর্ম করে নাই, দু একজনকে জিগিয়েছি- তাদের অবশ্য সকলের কানেকশান আছে। সত্যি আর পারি না!
আবার থ্যাঙ্কু জানাই।
Arpan | ২৮ জুলাই ২০১০ ১১:০২ | 216.52.215.232
আর ধাপার ফুলকপি? সেও তো স্বাদে আর দর্শনে অনির্বচনীয়।
M | ২৮ জুলাই ২০১০ ১০:৫৭ | 59.93.170.162
ঃX
dukhe | ২৮ জুলাই ২০১০ ১০:৫৪ | 122.160.114.85
আজ আরশোলা খাওয়া বন্ধ ? সে আবার অত ঘটা করে জানানোর কী আছে ? গুয়ো মাগুর নয় কালই খাবেন ।
M | ২৮ জুলাই ২০১০ ১০:৪৬ | 59.93.170.162
ওয়াক!!!!!!! আজ খাওয়া বন্ধ হ্যায়!!!!!!!!!
আর এই যো ব্রতীনবাবু, আমি তো রোজ ই কাজের ফাঁকে এসে একবার রকে বসে যাই,নেহাত তখন কেউ থাকে না.......
shrabani | ২৮ জুলাই ২০১০ ১০:২১ | 124.30.233.102
তিল, আমি জানিনা আপনার ক্ষেত্রে ঠিক কি হয়েছে, তবে মনে হয় আপনি ওদের অফিসে গিয়ে খোঁজখবর করে দেখুন, হয়ত অ্যাপ্লিকেশন মিসপ্লেস হয়েছে বা কিছু। আপনার সমস্যাটা আমার কোনো মাস সমস্যা মনে হচ্ছেনা।
আমার ফ্ল্যাটও মনে হয় আপনার আশেপাশে। আমি থাকি নয়ডায়। গত বছর জানুয়ারীতে ফ্ল্যাট পাই। অগস্ট এ আমার একজন কলীগ যার পাশের সোস্যাইটীতে ফ্ল্যাট, এসে জানায় যে সে সাতদিনের জন্য কলকাতা গিয়ে, ফ্ল্যাট নিয়ে, ইলেকট্রীক কনেকশন করিয়ে এসেছে নিউ টাউনে। আমার তখন যাওয়া সম্ভব ছিলনা। আমার আত্মীয় ফর্ম নিয়ে আমাকে পাঠায়, ওদের সঙ্গে কথা বলে। আমি সমস্ত সইসাবুদ করে, সব ডকুমেন্টস যা যা দরকার পাঠিয়ে দিই। সব জমাটমা করার পর, ওরা বলে তক্ষুনি দিতে পারবেনা, পুজোর আগে অনেক লোক আছে আমার আগে, ওদের স্টক নেই এত (প্রিপেড মিটার)। এরপর আর কিছুই করিনি, আমার কোনো তাড়া ছিলনা, আমাদের কলকাতার বাড়ির ফোন নাম্বার দেওয়া ছিল। পুজোর কিছু আগে নতুন স্টক আসতে ইঃ অফিস থেকে ফোন করে, নির্ধারিত দিনে আমার বাড়ি থেকে লোক যায় ফ্ল্যাটে, ওরা এসে মিটার লাগিয়ে যায়। আমার ইঃ অফিসের কোনো অভিজ্ঞতা নেই, তবে এর পরে দুবার কুপনের জন্য ওদের অফিসে, যথেষ্ট হেল্পফুল। প্রথমবার, ব্যালান্স নিয়ে কনফিউজন হওয়াতে ফোন করলেও বেশ সময় নিয়ে ফোনে ডিটেলস বোঝায়।
আমি আমাদের ওখানে দু চারজনের সাথে কথা বলে দেখেছি, যারা অ্যাপ্লাই করেছে তারা সবাই কেউ দুদিন আগে কেউ পরে পেয়ে গেছে। কোনো সোর্স, টাকাপয়সা কিছুরই ব্যাপার শুনিনি। এমনকি মিটার লাগিয়ে বকশিশ পর্যন্ত নয়।
Arpan | ২৮ জুলাই ২০১০ ০৯:৪৬ | 204.138.240.254
আপাতদৃষ্টিতে তৈলমর্দন ছাড়া কোন রাস্তা আছে বলে তো জানি না। অথবা কানেকসন। ঃ-)
যাদের এসেছে তারা কী প্রকারে পেয়েছে? আর আপনাদের বিল্ডিঙের কোন সোসাইটি ফর্ম করে নাই? তাদের কোন ইয়াহুগ্রপ/কমন মেলাইডি/সোসাল নেটওয়ার্কিং সাইটে অ্যাকাউন্ট ইত্যাদি নাই?
til | ২৮ জুলাই ২০১০ ০২:৪৯ | 220.253.181.44
অর্পন, বাকী কুঠরীগুলোতে অনেকের ই তো কানেকশন দিয়েছে, এমনকি আমার লাগোয়াটাতেও। তবে কিছু কিছু কুঠরীর হাল নাকি আমার মত। অবশ্য শোনা কথা। অধিকাংশই খালি, লোকজন আসে নাই। কোন রাস্তা বাতলাতে পারবেন?
a x | ২৮ জুলাই ২০১০ ০১:০১ | 143.111.22.23
ভেটকি নিয়ে কোনো কথা শুনবনা!
m | ২৮ জুলাই ২০১০ ০০:৪৭ | 122.163.79.82
কীট -পতঙ্গ ই ভালো ছিলো। ভেটকি -তোপসে ছাড়া অন্য মাছ নিয়ে ঠাট্টা ইয়ার্কি মোটে পছন্দ করি না:X
a x | ২৮ জুলাই ২০১০ ০০:৩৯ | 143.111.22.23
হাইব্রিড তো হাইব্রিড। গুয়ো বলে গুয়ো।
m | ২৮ জুলাই ২০১০ ০০:৩১ | 122.163.79.82
হাইব্রিডের ডাকনাম বুঝি গুয়ো?
I | ২৮ জুলাই ২০১০ ০০:৩০ | 59.93.206.70
হ্যাঁ, সচিত্র হওয়া চাই। ছবির জন্যে আলাদা নম্বর। এস্পেশালি গুয়ো মাগুরের খাদ্যগ্রহণ প্রক্রিয়া।
m | ২৮ জুলাই ২০১০ ০০:৩০ | 122.163.79.82
এক বালতি ফিনাইল ভর্তি জল আর একটা ঝাঁটা নিয়ে আসতে ভুলবেন না-কাল বমি পোস্কারের দিন।
লিখুন ঃ সেপটিক ট্যাঙ্কের ভিতর গুয়ো মাগুরের জীবনচক্র। এক হাজার শব্দের ভিতর। টাস্ক দিয়ে দিলাম। এখন ঘুমোতে যাই।
a x | ২৮ জুলাই ২০১০ ০০:২৬ | 143.111.22.23
আরে গুয়ো মাগুর কি মশাই! একেবারে হাল খবর, হাতে গরম। লেকমার্কেটে এই কিছুদিন আগে, পাথরের বড় পাইপ গুলো তুলে সুয়েরের পাইপ বসানো হচ্চে, সেটা কেটে দেখে তারমধ্যে ইয়াব্বড় মাগুর মাছ ঘুরে বেড়াচ্ছে!! মাক্কালী বলছি! ওপরে যখন কমলা মাল্লিগে মাথায় মহিলারা কলার দর করছেন, পায়ের নীচে মাগুর মাছ ঘুরে বেড়াচ্ছে! এতবড় যে লোকে তুলতে হিমশিম খেয়েছে। কোন মাছওয়ালর ঝুলি উল্টে গেছিল কে জানে, তারা ওখানে ড্রেন'এর ঝাঁঝরি দিয়ে ঢুকে পরে বংশ বিস্তার করেছে।
I | ২৮ জুলাই ২০১০ ০০:২২ | 59.93.206.70
আর গুয়ো মাগুর? গুবরে পোকা? ফিতে কৃমি?
pi | ২৮ জুলাই ২০১০ ০০:১৬ | 72.83.82.169
টিকটিকিরা তো আমাদের সুব্যাঙ এর অরুচি জানি, কিন্তু হুতোর দিল্লিওয়ালা/ওয়ালী আরশোলরা কি টিকটিকিদের মুখে রোচে না ? আমি কিছু টিকটিকি ধার দিতে পারি কিন্তু।
m | ২৮ জুলাই ২০১০ ০০:১৫ | 122.163.79.82
আরশোলাতেই থামলে চলবে? কেন্নো-কেঁচো এদের সম্পর্কেও জানতে চাই।
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন