আমারো ভালোই লেগেছে। তবে একটু ভাবতে গিয়ে নিজে নিজে কনফুজ্ড হয়ে গেছিলাম। ইন জেনেরাল লিওর সিনিমাগুলো বেশ ভালোই হয় আজকাল।
kk | ১৩ আগস্ট ২০১০ ০৩:১৪ | 67.187.112.82
শাটার আইল্যান্ড তো আমার খুব ভালো লেগেছিলো। অবশ্য ওটা তো এত কঠিন নয়।
pipi | ১৩ আগস্ট ২০১০ ০৩:০১ | 78.52.233.109
তোর না হয় টাকা চারেক মোটে। আমার তো গেল ১০। তার ওপর আগে ডিনার, হলের পপ্কর্ণ, বিয়ার সব মিলিয়ে গোটা ত্রিশ খসে গেল উপরি পাওনা মগজের ঘিলু চটকে গেল!
Tim | ১৩ আগস্ট ২০১০ ০২:৫৮ | 198.82.18.170
আম্মো যাই এট্টু খেলাধুলো করে আসি। ক্ষি সোসন ক্ষি সোসন। গুন্নাইট (ব্যাংদিকে)।
byaang | ১৩ আগস্ট ২০১০ ০২:৫৭ | 122.172.56.156
আমার শেষতম ছবি সাঁটানো শেষ, রাত তিনটে বাজলো, ঘুমোতে যাই। কাল আবার ছেলের ফার্স্ট টার্মের রেজাল্ট দেবে। স্কুলে যেতে হবে। ঃ-( এখন ঘুমিয়ে পড়ি। গুন্নাইট সব্বাইকে।
Tim | ১৩ আগস্ট ২০১০ ০২:৫৬ | 198.82.18.170
আমি এম্নিতেই হলে সিনিমা দেখে বুঝতে পারিনা। শাটার আইল্যান্ডেই আটকে গেছিলাম, তো ইন্সেপশন।
Tim | ১৩ আগস্ট ২০১০ ০২:৫৩ | 198.82.18.170
মগজ? হাসাইলে তুমি মোরে। মগজ কবেই ঝামা হয়ে গ্যাছে। ইন্সেপ্শন তো সেখানে দাগই কাটতে পারবে না। ফিরে এসে নোটবই পড়বো।
নাহ্ দেখতেই হচ্চে সিনিমাটা। পিপির পোস্টটা সযত্নে স্কিপ করে গেলাম।
ব্যাংদি, ফিরে এসে নোটবই পড়ে নেবো। ঃ-)
pipi | ১৩ আগস্ট ২০১০ ০২:৪৩ | 78.52.233.109
মোটেও আমি কিচ্ছু স্পয়েল করছি না। কাল সিনিমা দেখতে বসে এই টিকাকরণ, সহায়িকার জন্য আমায় ধন্যবাদ দেবেন। অন্তত পক্ষে আর কিছু না হোক, দ্বিতীয়বার টিকিট কাটার পয়সাটা বাঁচিয়ে দিলাম।
byaang | ১৩ আগস্ট ২০১০ ০২:৪০ | 122.172.56.156
আরিব্বাস, এরপরেও পিপি বলে কিনা পিপি বোঝে নি!
pipi | ১৩ আগস্ট ২০১০ ০২:৩৮ | 78.52.233.109
ওরে বাবা ব্যাংদি! তোমাকে তো তাহলে পুরো গপ্পটা বলতে হয় আর তা করলে গুরুর কোন না কোন পাব্লিক যে এখনো ইনসেপশন দেখেনি সে আমায় পিটবে লিচ্চয়। আছা শোন। তোমার প্রশ্নের সংক্ষিপ্ত উত্তর দেই। মালের মৃত্যুর জন্য কব নিজেকে দায়ী বলে মনে করে, অপরাধবোধে ভোগে আর মনের মধ্যে বিভিন্ন খুপরি তৈরী করে তাতে মালের বিভিন্ন স্মৃতি জমিয়ে রাখে যেটা ওর কাজের পক্ষে অত্যন্ত ক্ষতিকারক। সিনিমায় অবশ্য খুপরি বলে না, বলে "লেভেল', এক লেভেল থেকে অন্য লেভেলে মানে এক স্মৃতির কুঠরী থেকে অন্য স্মৃতির কুঠরীতে আবার এলিভেটরে করে যাওয়াও যায়ঃ-) স্বপ্নের দুনিয়ার যারা সদাগর তাদের এরকম লেভেল বা জিনিসপত্তর জমিয়ে রাখতে নেই কারণ কাজের টাইমে জমা জিনিসপত্তর হুড়মুড় করে বেরিয়ে এসে কাজ ভন্ডূল করে দিতে পারে। যেমনটা প্রায়ই হয় কবের ড্রিমওয়ার্ল্ডে। যেহেতু ও অপরাধবোধে ভোগে, মালের মুখোমুখি হতে ও ভয় পায় আর জানই তো যেখানে বাঘের ভয়, সেখানে সন্ধ্যে হয়। তো অপারেশন টাইমে প্রায়শই কবের মেনটাল প্রজেকশন মালকে ফিরিয়ে আনে বিভিন্ন ভাবে আর মাল ওর কাজকে স্যাবোটাজ করে দেয়। এসবই হচ্ছে কবের মন থেকে তৈরী হওয়া মনগড়া জিনিস মানে প্রজেকশন। তো কব এই ব্যাপারটা ওর কলিগদের জানায়নি, লুকিয়ে রেখেছে। কিন্তু ঐ মেয়েটি - আরিয়াদনে একদিন কবের অজান্তে কবের স্বপ্নের দুনিয়ায় ঢুকে ব্যাপারটা বুঝতে পারে। শেষ দৃশ্যে ওরা তখন স্বপ্নের মধ্যের স্বপ্নের মধ্যের স্বপ্নের মধ্যেকার স্বপ্নে। সেখান থেকে ওদের ইমিডিয়েট বেরোতে হবে। অথচ কবের মেন্টাল প্রজেকশন মালের ইমেজ তৈরী করে ফেলেছে। মাল কেঁদে কেঁদে কবকে বলছে ওর সাথে এই "রিয়াল' দুনিয়ায় থেকে যেতে। কব সব বুঝতে পেরেও কিছু করতে পারছে না। তখন আরিয়াদনে মালকে গুলি করে - নেহাতই বাবল বার্স্ট করার মত ব্যাপার মানে কবের অচৈতনের চেতন ফিরিয়ে আনার জন্য। আসল মাল বহু আগেই মারা গেছে। বোঝা গেল?
byaang | ১৩ আগস্ট ২০১০ ০২:৩৬ | 122.172.56.156
কেসি, সরি। ঃ-))
byaang | ১৩ আগস্ট ২০১০ ০২:৩৫ | 122.172.56.156
হ্যাঁ আকা, একটা হেব্বি সীন আছে। কোন একটা স্বপ্নে দেখা যাবে, একটা লোক বাদে বাকি ৪-৫টা লোক স্বপ্নে টাল হয়ে আছে, আর এমনি টাল হয়ে আছে যে ম্যাধ্যাকর্ষণ শক্তি যে তাদের টানছে না সেটাও টের পাচ্ছে না। শুধু যে লোকটা জেগে ছিলো সে ভেসে ভেসে বাকি ৪-৫টা ভাসমান বডির একটা বান্ডিল বানিয়ে সেই বান্ডিলটা ভাসিয়ে ভাসিয়ে নিয়ে যাচ্ছিলো নিজে ভেসে ভেসে। ঐ সীনটা দেখে আমার পয়সা কিছুটা হলেও উসুল হল।
kc | ১৩ আগস্ট ২০১০ ০২:৩৩ | 89.203.49.18
দয়া করে কেউ আর স্পয়েলার দিয়োনা। কালকে টিকিট কাটা আছে।
aka | ১৩ আগস্ট ২০১০ ০২:৩১ | 168.26.215.13
তাইলে তো এই সিনেমা দেখতেই হয়।
byaang | ১৩ আগস্ট ২০১০ ০২:২৬ | 122.172.56.156
টিম্বো, খবরদার দেখিস নি এই সিনিমা। যদি দেখিসই, আগে হাতে করে সহায়িকা, ছাত্রবন্ধু জাতীয় কোনো বই নিয়ে দেখতে যাস।
Tim | ১৩ আগস্ট ২০১০ ০২:২৩ | 198.82.18.170
মাল একটা ক্যারেক্টার? বোঝো! আর পিপিকে হেব্বি ক্যালাবো। সিনিমার সারসংক্ষেপ কত্তে লেগেছে।
byaang | ১৩ আগস্ট ২০১০ ০২:২১ | 122.172.56.156
আবার আমার সব ঘেঁটে গেল। ঐ যে বাড়িগুলো ভেঙ্গে ভেঙ্গে পড়ছিলো তখন যে বৌটা কেঁদে কেঁদে কঁকিয়ে যাচ্ছিলো আর ফ্ল্যাশব্যাকে দেখাচ্ছিলো ওর বৌ ঝাঁপ দিচ্ছে, সেইটা কি ছিল? আর তখন যে অন্য মেয়েটা ওর বৌকে গুলি করে দিলো, তবে?
zanti | ১৩ আগস্ট ২০১০ ০২:১৯ | 151.141.84.171
বাহ, আজকাল তো বেশ মজা হয়েছে। যে যার পাওয়ার-পয়েন্ট বানায়, দিদিমণি/ মাস্টারেরা সিনেমা দেখার মতন দেখে। :-) আবার ক্লাসেও সিনেমার মতন প্রেজেনটেশান চালিয়ে দেয়, প্রযুক্তিবিজ্ঞানের ব্যাপার বলে কথা! পুরো মিনিট ৩০-৪০ দেখে ছাত্রীর/ছাত্রের দিল তর। বেশ হাইটেক ব্যাপার। :-) পোষা ময়নাকে প্রফেসর ডিফারেনসিয়াল ক্যালকুলাসের সব ফর্মূলা মুখস্ত করিয়ে দেন, সেই ক্লাস নিতো প্রফেসর কলেজের পুকুরে মাছ ধরতেন। :-)
pipi | ১৩ আগস্ট ২০১০ ০২:১৭ | 78.52.233.109
ব্যাংদি, ওর বৌ কোন নম্বরী স্বপ্নেই মারা যায় নি। স্বপ্ন শেয়ার করে সেখান থেকে আইডিয়া যেমন চুরি করা যায় তেমনি স্বপ্ন কাউকে দেখানো-ও যায় এই এক্সপেরিমেন্টটা কব প্রথম নিজের বৌ মালের উপর চালায়। এত দীর্ঘ সময় ওরা সেই স্বপ্নের দুনিয়ায় 'লিম্বো' হয়ে ছিল যে মালের বাস্তব আর স্বপ্নের ফারাক গুলিয়ে যায়। জেগে উঠে বাস্তবটাকে ওর মনে হয় স্বপ্ন আর স্বপ্নের দুনিয়াটা আসল। সেখানে ফিরতে চেয়ে ও জানলা থেকে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করে। তার আগে অবশ্য কব আর মাল দু জন দুজনকে কনভিন্স করার অনেক চেষ্ট করে। শেষমেষ কবের চোখের সামনেই মাল ঝাঁপ দেয়।
byaang | ১৩ আগস্ট ২০১০ ০২:১০ | 122.172.56.156
মাইরি! এইসব প্রশ্ন দেখলে অ্যায়সান মাথা গরম হয়, মাঝে মাঝে ভাবি ছেলেকে শেখাই গালাগালি লিখে আসবি। তারপর নিজেরই ছেলে, স্কুল থেকে তাড়িয়ে দিলে কোথায় আবার ভর্তি করবো সেইসব ভেবে চুপ থাকি।
kc | ১৩ আগস্ট ২০১০ ০২:০৯ | 89.203.49.18
আমারটারতো ক্লাস থ্রি, স্কুলে একটু একটু কম্পুতে খটাখট করা শিখিয়েছে, আর তো কিছু শেখায় নি। কিন্তু প্রচুর ঐ ছবি কাটা আর সাঁটার ব্যাপার থাকে।
byaang | ১৩ আগস্ট ২০১০ ০২:০৮ | 122.172.56.156
দিদিমণি-মাস্টারগুলো অডিটোরিয়ামে নিয়ে গিয়ে সিডিটা চালিয়ে দেয়। আজ তাদের লাইব্রেরি পিরিয়ড ছিল, জিজ্ঞেস করলাম আজ কি বই পেয়েছিলি, বললো আমাদের লাইব্রেরি রুমে একটা বড় স্ক্রীন আছে সেখানে আজ টম অ্যান্ড জেরি চালিয়ে দিয়েছিল, সেটা বসে বসে দেখলাম, আজ বই দেয় নি।
aka | ১৩ আগস্ট ২০১০ ০২:০৬ | 168.26.215.13
হ্যাঁ এই কেলাস টুতেই আমার ভাইঝিকে লিখতে দিয়েছিল
""বিবেকানন্দর সংস্পর্শে আসিয়া ভগিনী নিবেদিতার মনে কি ভাবের উদয় হইয়াছিল""?
byaang | ১৩ আগস্ট ২০১০ ০২:০৬ | 122.172.56.156
সেই জন্যই তো আমি রোজ ঠেলে বার করে দিই বাইরে খেলতে। সন্ধ্যে সাতটা অব্দি বল পিটিয়ে বাড়ি ফিরে পড়তে বসে। তারপর আটটা না বাজতে বাজতেই চোখ লাল, ঘন ঘন হাই। সাড়ে দশটার সময় যখন ঘুমোতে গেল সে প্রায় টলছে, আবার কাল সকাল সাতটায় বেরিয়ে যেতে হবে বাড়ি থেকে।
pipi | ১৩ আগস্ট ২০১০ ০২:০৩ | 78.52.233.109
এটা কেলাস টু!!!!! তা এসবই যদি মায়ে-বাপে করে তো ইস্কুলে দিদিমণি ম্যাস্টরগুলো করে কি???
byaang | ১৩ আগস্ট ২০১০ ০২:০৩ | 122.172.56.156
পিপি, গপ্পোটা বুঝেছ বুঝি! ওর বৌটা ঠিক কত নম্বর স্বপ্নতে জেনুইনলি মারা গেছিল সেটা একটু বলতে পারবে? ফার্স্ট হাফে আমিও এক্টুক ঘুমিয়ে নিয়েছিলাম। তারপর ঘুমের মধ্যেই আড়াইশো টাকার টিকিটের জন্য শোক উথলে উঠলো, তখন আবার জেগে উঠে দেখতে থাকলাম। কিন্তু বুঝলাম না।
aka | ১৩ আগস্ট ২০১০ ০২:০২ | 168.26.215.13
পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশন? ক্লাস টুতে? কারা কোর্স ডিজাইন করে? কারা পড়ায়? কে জানে? এইসব করলে চিন্তা করবে কখন, খেলবে কখন?
Tim | ১৩ আগস্ট ২০১০ ০১:৫৮ | 198.82.18.170
আমার এক বন্ধু বল্লো সিনিমা দেখে তারপর উইকি থেকে অনেক পড়াশুনো করে বুঝেছে। সেই শুনে এখনও মনস্থির করে উঠতে পারিনি দেখবো কিনা।
byaang | ১৩ আগস্ট ২০১০ ০১:৫৮ | 122.172.56.156
মাইরি আকা। নিজে বাপের জম্মে এত পড়া শুনা করি নি। ছেলের আজকের হোমওয়ার্ক ছিল মাই ফ্যামিলি রচনা লেখা ৪০ বাক্যের। সায়েন্সের দুটো চ্যাপ্টারের প্রশ্নোত্তর লেখা এবং মুখস্থ। একগাদা যোগ-বিয়োগের অংক। স্পেলিং বীর জন্য বানান মুখস্থ করা। স্বাধীনতা দিবসের জন্য পাওয়ারপয়েন্ট প্রেজেন্টেশন বানানো। অবশ্যই সেটাও আমাকেই করতে হলো। তারউপর টিচার বলে দিয়েছে, ২০টা স্লাইড থাকতে হবে। আর প্রথম স্বাধীনতাদিবসে নেহরুর ফটো লাগাতে হবে।
pipi | ১৩ আগস্ট ২০১০ ০১:৫৬ | 78.52.233.109
যাক। গুরুতে দুই সহমর্মী/সমব্যথী কে পাওয়া গেল। ১। ইনসেপশন। পুরো টাল গেছে। গপ্পটা বুঝেছি ঠিকই কিন্তু বোঝার তো বিশেষ কিছু নেই। এ তো সেই লীলাপিসির বাক্সের মধ্যের বাক্সের মধ্যের বাক্সের মধ্যের বাক্স কেস। বহুত বোর হয়েছি। ঘন ঘন ঘড়ি দেখছিলাম আর হাই তুলছিলাম। তাই দেখে আশপাশের লোকজন কটমট করে দৃষ্টিবাণ ছুঁড়ছিল। শেষ হলে লোকজনের যা কাছাখোলা উচ্ছাস দেখলাম তাতে আর টুঁ শব্দটিও না করে পিট্টান দিলাম। আজ ব্যাংদিকে দেখে মনে বল এল। আমি নই একাঃ)
২। সন্তরণ। মানে ঐ অরণ্যের রোদন কেস। এক দমে যতটা যাওয়া যায়। মাথা তুললেই ভুউউউসঃ-)))
kc | ১৩ আগস্ট ২০১০ ০১:৫১ | 89.203.49.18
ছবিগুলোর প্রিণ্ট আউট দিয়ে দিন, তারপর ক্লাস টুকে দিয়েই কাটান আর সাঁটান। আমরা আমাদের ক্লাস থ্রির সঙ্গে এরকম করে থাকি, এবং বেশ সুখেই আছি।
aka | ১৩ আগস্ট ২০১০ ০১:৫১ | 168.26.215.13
ব্যাঙের হোমওয়ার্কের গুঁতোয় তো আমারই রাতের ঘুম উবে যায়। ভাগ্যিস ব্যাঙ্গালুরুতে থাকি না। দেশে ফিরলে ছেলেকে আমার স্কুলেই ভর্তি করে দেব। হোমওয়ার্ক না করলে বড়জোড় দুঘা বেত। আমার মনে হয়েছিল দু ঘা বেত বেটার ট্রেড।
byaang | ১৩ আগস্ট ২০১০ ০১:৪৩ | 122.172.56.156
নাঃ, ব্যাঙকে এখন কেলাস টুর সায়েন্স খাতায় বিভিন্ন সোর্সেস অফ ওয়াটারের ছবি কেটে লাগাতে হবে।
kc | ১৩ আগস্ট ২০১০ ০১:৪১ | 89.203.49.18
ব্যাঙ ঘুমোয় না?
Tim | ১৩ আগস্ট ২০১০ ০১:৪১ | 198.82.18.170
ও টিকটিকির গল্পটাও ডিউ আছে। টালাহাসিতে টিকটিকি নামে সেই গল্পটা শিঘ্রই বলবো। সঙ্গে থাকুন।
byaang | ১৩ আগস্ট ২০১০ ০১:৩১ | 122.172.56.156
Zআন্তি, থ্যাংক্যু গপ্পোটা বলার জন্য।
byaang | ১৩ আগস্ট ২০১০ ০১:২৮ | 122.172.56.156
যাদের টেবিল থেকে তুললো বোতলটা, সে বেচারারা নিচ্চয় মেয়েটার অমন মারমূর্তি দেখে সাহস করে আর বোতলের দাম চাইতে পারে নি। টাকাটা গচ্চা গেল।
Tim | ১৩ আগস্ট ২০১০ ০১:২৪ | 198.82.18.170
এইসব প্রোগ্রাম সেন্সর বোর্ডের চোখে পড়েনা ক্যানো? কি মুশকিল!
byaang | ১৩ আগস্ট ২০১০ ০১:২১ | 122.172.56.156
সেদিন টিভিতে একটা নতুন জিনিস ভাঙ্গা শিখলাম। জলভর্তি কিনলের বোতল লোকের টেবিল থেকে তুলে নিয়ে একটা মেয়ে তার বয়ফ্রেন্ডকেকে এমন দমাদ্দম মারলো, যে বোতলটা মাঝবরাবর ভেঙ্গে গিয়ে ছেলেটার জামায় জল পড়ে গেল। আমি আজ অব্দি কিনলের বোতল খালি অবস্থাতেও দুই টুকরো করতে পারি নি।
Tim | ১৩ আগস্ট ২০১০ ০১:১৭ | 198.82.18.170
ব্ল্যাংকি, স্যান, সিঁফো, এরাই বা কই?
aka | ১৩ আগস্ট ২০১০ ০১:১৬ | 168.26.215.13
তাইলে উচ্চমাধ্যমিক হবে বোধহয়, মনে নাই।
Tim | ১৩ আগস্ট ২০১০ ০১:১৬ | 198.82.18.170
অনেক পরে মৎকুনি একজনকে সব শিখিয়ে পড়িয়ে দেহত্যাগ করেন। কালান্তরে সেই শিষ্যা ইপিস্তাবক্স নামে খ্যাতি অর্জন করেন।
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন