খবরেই তো বল্লো মাওয়িস্ট অ্যামবুশ -- আর নাম না নেওয়ার কথা এমন করে বল্লেন যেন ভুত না সাপ!
Raj | ০৪ আগস্ট ২০১০ ১৫:৪১ | 202.79.203.59
তিল আপনার এনসিআরে একটা আস্তানা ছিল বলেছিলেন না ? কবে আসতিসেন এধারে
de | ০৪ আগস্ট ২০১০ ১৫:৩৫ | 59.163.30.2
অর্পণকে ধন্যবাদ রুপির জন্য!
তিলুবাবু, খবদ্দার ভুতো আর বুনুকে কাঁচিতে হাত দিতে দেবেন না -- কিছু বলা যায় না কি হয়!
shrabani | ০৪ আগস্ট ২০১০ ১৫:৩৪ | 124.124.86.102
আচ্ছা কলেজে আমি যে কত ছাতা হারাতাম, প্রায় গড়ে মাসে একটা। বাড়ি ফিরলেই মা আগে চেক করত ব্যাগে ছাতা আছে কিনা!ঃ( শেষমেশ ছাতা আর ব্যাগ থেকে বার করতাম না ভয়ে। একবার এক গ্রীষ্মের দুপুরে তারাতলার মোড়ে দাঁড়িয়ে আছি, চাঁদিফাটা রোদ্দুর। তবু ছাতা বার করিনি। একটি মেয়ে তার ছাতা নিয়ে এগিয়ে এল, আমায় ছায়া দিতে। কি করি, ব্যাগ খুলে দেখালাম আমারও আছে। সে কেমন অদ্ভুত ভাবে তাকিয়ে সরে গেল!
একবার তো কলেজে ঢুকেই কেমিস্ট্রী ল্যাব। ল্যাব শেষে যখন ক্লাসে ঢুকলাম তখনই খেয়াল হয়েছিল, ছাতা নেই। বিদেশী নতুন ছাতা ছিল। সঙ্গে সঙ্গে দৌড়লাম, ল্যাবেও নেই। ল্যাব অ্যাসিস্ট্যান্ট মহিলা সেখানে তখনও সব গোছাতে ব্যস্ত, জিজ্ঞেস করলাম, সোজা জানেন না বলে দিলে। কলেজের শেষ দিন অবধি মহিলার দিকে সন্দেহের চোখে দেখেছি।
til | ০৪ আগস্ট ২০১০ ১৫:৩২ | 220.253.188.158
ব্যাঙদি, আপনার ছেলে যে ভালোবেসে তার কোন গার্লফ্রেন্ডকে পেনসিল দিচ্ছে না কে বলতে পারে! কমদামী জনতা পেনসিল দিয়ে পরখ করে দেখুন। আর হারাবে না! (২) স্ট্যাম্প কাটতে শুরু করবো এই উইকেন্ডে। লেকিন ওপেন এন্ডেড অফার নয়, এই ধরুন এই ২০১০ এ মোট কতগুলো পেলে আপনি সন্তুষ্ট থাকবেন, ১০, ২০, ১০০,.......... কত? তারপর ২০১১ এর কোটা। সেই মত তারগেট করে এগোবো, নতুবা স্লেভ লেবারের মতন সারা জীবন স্ট্যাম্প কেটেই যাবো, তা কি হয়? কারণ যোগান অফুরন্ত। (৩) আশায় আশায় আছি দুই সাগরেদ ব্ল্যাঙ্কি ও ভুতো পুজোয় বেড়াতে আসবে এখানে, ওদের দুজনকে দুটো কাঁচি ধরিয়ে দেব- রোজ সন্ধ্যেবেলা ওয়াইন ঢালবার আগে, স্ট্যাম্প অনুপাতে ক গেলাশ তা বরাদ্দ হবে! (৪)কাহিনীটা অনেক বড়, পরে ধীরে সুস্থে লিখবো।
Raj | ০৪ আগস্ট ২০১০ ১৫:২১ | 202.79.203.59
খবরদার ওদের নাম লিবেন না , জানেন না আগে 'গর্ব সে কহো' পোষ্টার পড়া অব্দি অপেক্ষা করতে হয় ... তাপ্পর
de | ০৪ আগস্ট ২০১০ ১৫:০৬ | 59.163.30.2
আবার মাওয়িস্ট অ্যামবুশ -- ২৫ নিহত, খোঁজ নেই ৫০ জনের , দান্তেওয়াড়ায়।
(অফিসের মেশিনে ফন্ট ইন্সটল করার উপায় নাই। বাড়ি গিয়ে চেষ্টা করে দেখব)
Lama | ০৪ আগস্ট ২০১০ ১৩:২৫ | 203.99.212.54
আমাকেও ঘোড়া দেয় নি। ঘোড়াওয়ালা একদম বিনিপয়সায় দিতে চেয়েছিল, তবুও
byaang | ০৪ আগস্ট ২০১০ ১২:৩০ | 122.172.55.17
আমর ছেলেটা কবে কেসি হবে গো! প্রতি মাসে একটা করে পেন্সিলবাক্স কিনতে হচ্ছে হতচ্ছাড়ার জন্য। হয় ভেঙ্গে আনে নয় পেন্সিলবাক্সটাই হারিয়ে আসে।
kc | ০৪ আগস্ট ২০১০ ১২:২৪ | 194.126.37.76
আমার কেলাশ ওয়ান থেকে টুয়েলভ অবধি একটাই পেন্সিল বাক্স ছিল। জ্যামিতি বাক্সও একটাই ছিল, নটরাজের। আমার বোনের জন্য প্রতি তিন মাসে একটা করে পেন্সিল বাক্স কেনা হত, প্রতি বছর একটা করে জ্যামিতি বাক্স। আমি গুচর কাছে হিসেব দিতে চাই। ''ছাঁটা ফুলের আসন'' নয়, ""ছাঁটা ফুলওয়ালা পেনসিল বাক্স"" লিখতে চাই।
byaang | ০৪ আগস্ট ২০১০ ১২:২০ | 122.172.55.17
হুতো, মর্মপীড় কি এইসব জমাটবাঁধা দুঃখগুলোর একটা কোনো হিল্লে করতে পারেন?
Bratin | ০৪ আগস্ট ২০১০ ১২:০৯ | 122.248.182.16
সেই সময় অমর চিত্র কথা গুলো র ওপর খুব লোভ ছিল।
r.h | ০৪ আগস্ট ২০১০ ১২:০৭ | 203.99.212.53
ব্যাংদিকে ক। আমার ডেঁপো বন্ধু ছিল জগন্নাথ। তাদের বাড়ির কামলা যাদবমামা, জগন্নাথ আড়ালে তাঁকে বলতো যাদইব্যা। আমার মা সেই শুনে বলেছিল, ছোটবেলায় মন দিয়ে পড়াশুনো করলে, এই যাদবকেই জগন্নাথ যাদবেন্দ্রবাবু বলে ডাকতো। ছোটবেলায় বড়দের কথা শুনলে আমাকেও হয়তো লোকে আজ সায়নেন্দ্রবাবু বলে ডাকতো। কিন্তু মানবজমিন, পতিত রইলো।
byaang | ০৪ আগস্ট ২০১০ ১২:০৩ | 122.172.50.71
আমাকে মাত্র তিনটাকার ইন্দ্রজাল কমিক্স কিনে দেওয়া হত না, প্লাস্টিকের স্কেল কিনে দেওয়া হত না (দামের জন্য নয় - হয় আমি ভেঙ্গে ফেলবো আর নয় আমাকে প্লাস্টিকের স্কেল দিয়ে পিটিয়ে হাতে সেরকম সুখ পাওয়া যেত না বলে), আমার কত কত এরকম দুঃখ হয়ে আছে, সেই কবে থেকে। আমি গুচকে তার সবের হিসেব দিতে চাই।
Bratin | ০৪ আগস্ট ২০১০ ১২:০২ | 122.248.182.16
ছোটো বেলায় আমি প্রচন্ড ভুলো মনের ছিলাম। কত যে পেন্সিল,রবার আর সার্প্নার হারিয়েছি তার ইয়ত্তা নেই। মাঝে মঝে পেন্সিল বক্স সুদ্ধ সব হারিয়ে ফেলতাম.....
pi | ০৪ আগস্ট ২০১০ ১১:৫৫ | 72.83.82.169
আমাকে মাত্র পনের টাকার ডাবল ডেকার পেন্সিল বাক্সো কিনে দেওয়া হয় নি। কিন্তু তাতে আমি ঠিক কতটা দুঃখ পেয়েছিলাম সে হিসেব গুচ কে দিতে যাচ্ছিনে।
byaang | ০৪ আগস্ট ২০১০ ১১:৫০ | 122.172.50.71
ঘটি একদ্দম সিওর। নয়তো সইকইত্যা বলে ডাকতো।
r.h | ০৪ আগস্ট ২০১০ ১১:৪৯ | 203.99.212.53
কাল রাতে ঘোড়া নিয়ে কথা হচ্ছিল। আমার ছোটবেলায় আগরতলায় একটা বেওয়ারিশ তিনপেয়ে ঘোড়া পাওয়া যাচ্ছিল, মাত্র পাঁচশো টাকায়। বেওয়ারিশ যদি হবে তবে পাঁচশো টাকা কিসের? না, যে তৃণভুমিতে সে ঘাস খেত, তার মালিক যে ক্লাব, তারাই দাবিদার। বিক্কিরি না হওয়া অবদি দুয়েকটাকার বিনিময়ে বাচ্চাদের পিঠে চাপিয়ে সেই ঘোড়া ঘাসের দাম দিত। তো, বলাই বাহুল্য, অনেক কাকুতি অগ্রাহ্য করে আমাকে সেই ঘোড়াটি কিনে দেওয়া হয় নি। এইসব গভীর বঞ্চনার, দুঃখের কথা গুচ ছাড়া আর কাকেই বা বলি।
Bratin | ০৪ আগস্ট ২০১০ ১১:৪৭ | 122.248.182.16
একদম ঘটি বাঙাল করবে না!! ঃ-))
byaang | ০৪ আগস্ট ২০১০ ১১:৩৯ | 122.172.50.71
আম্মো, আম্মো, সিরিয়াসলি। আমি ভাটপাতা খুলে পোস্টালুম, আমাকে মতামতের জন্য ধন্যবাদও জানালো । তারপর থেকে রিফ্রেশিয়ে যাচ্ছি তো যাচ্ছিই, কিন্তু দেখি ভাটপাতায় আমার পোস্ট নেই। তারপর ধুত্তোর বলে টই খুলতেই দেখি বেলাপে/পত্নী আমার পোস্টটা নিজে গাপ করে বসে আছেন!
pi | ০৪ আগস্ট ২০১০ ১১:৩৪ | 72.83.82.169
তবে, সিরিয়াসলি, রাতের বেলায় এই -- প/পেত্নীর নাম নেওয়া যাবেনা। আগের পোস্ট টা আমি অনেক আগেই করেছিলুম। ভাট পাতা খুলে দেখি পোস্ট নাই ! ওদিকে এরর মেসেজ ও নাই ! কাজ নাই আর পোস্টিয়ে।
নাঃ, চন্দ্রবিন্দু লাগানো না লাগানো দিয়ে বাঙালী আম্রিগান ট্যাগ লাগালে এত এক্ষেপ্শন বেরোবে যে রুল মুকুলেই বিনষ্ট হবে।
byaang | ০৪ আগস্ট ২০১০ ১১:০৭ | 122.172.54.215
তায় আবার চন্দ্রবিন্দু-ও বলতে পারে সৈঁকঁতও বলতে পারে! আম্রিগান হলে কি পারতো?
pi | ০৪ আগস্ট ২০১০ ১১:০৩ | 72.83.82.169
অক্ষদা। বাঙ্গালীই তো মনে হয়। ভূমি শোনে যখন।
a x | ০৪ আগস্ট ২০১০ ১০:৫৫ | 99.74.167.50
ধুৎ, ভাইরাসটা কি বাঙ্গালী ছিল? সার্চ করলে খালি বেলারুজ দেখাচ্ছে ঃ-(
SB | ০৪ আগস্ট ২০১০ ১০:৫৫ | 59.161.188.47
byaang | ০৪ আগস্ট ২০১০ ১০:২০ | 122.172.54.215
নাঃ আম্রিগান বানান আর ইংরেজি বানানে প্রায়ই খটাখটি লাগায়। তাই আমি বানান করার রিস্ক নিই না।
a x | ০৪ আগস্ট ২০১০ ১০:১৪ | 99.74.167.50
বানান বলতে পারবে?
byaang | ০৪ আগস্ট ২০১০ ১০:০১ | 122.172.54.215
অক্ষ, পোকাটার নাম বেলাইরাস। মামুর কাছে অষুধ আছে।
byaang | ০৪ আগস্ট ২০১০ ১০:০০ | 122.172.54.215
১) তিলদা ২) নাঃ ওকে ধাতানি দিয়ে লাভ নেই, সেও সমান দুঃখিত এবং রোমাঞ্চিত - হারিয়ে ফেলেছিল আর তারপর আমি এভাবে খুঁজে পেলাম বলে। ৩) কাঁচি দিয়ে না কেটে স্ট্যাম্পের চারপাশ বরাবর কিছুটা করে কাগজ ছেড়ে রেখে তারপর ছিঁড়ে নেবেন। দোকানের নাম গ্লোব ট্রেডার্স, পুরনো কয়েনও বেচে। ৪) কোলকাতার জিপিওতে ডাকটিকিট বিভাগে গেলে ওরা একটা ছোট্টো ফর্ম দেবে, সেটা ভরে দেবেন আর আপ্নার সাধ্যমত কিছু টাকা জমা করে দেবেন, তাহলেই মেম্বার হয়ে যাবেন। ৫) মেল করে দেব। ৬) মেলে জানাচ্ছি। ৭) শোনা যাক সেই কহিনী।
a x | ০৪ আগস্ট ২০১০ ০৯:০৫ | 99.74.167.50
কম্পু অন করলাম, উইন্ডোজ সিকিউরিটি দেখালো কম্পু নাকি ইনফেক্টেড। আই ই খুললাম, হোম পেজ গুগল - বলে কিনা এই সাইট অ্যাক্সেস করলে কম্পুর খুব খারাপ হবে। হয় এই কেন, নয় এই কর ইত্যাদি। আই ই কোনো পেজই অ্যাক্সেস করতে পারছেনা। ফায়ারফক্স করছে। মুশকিল হল, এটা কি ভাইরাস, নাম কি সেটাই তো বুঝছিনা যে তাড়াব! আমার ট্রেন্ড মাইক্রো বলছে কম্পু ক্লিন!
til | ০৪ আগস্ট ২০১০ ০৮:১৯ | 210.193.178.129
বাবু আমি? ধ্যুস বাবু হতে পারলাম কই, দেহাতীই রয়ে গেলাম!দা পর্য্যন্ত উঠতে পারি। (২) সাতশো টাকা well spent, ক্লাশ সিক্সের সুচেতনাকে খুঁজে পেতে এটা সামান্যই মূল্য। তবে ঐ তুতোভাই কে আচ্ছাসে ধাতানি দেবেন। (৩) স্টাম্প আপনাকে আমি দেব অবশ্যই। তবে ঐ কাঁচি দিয়ে কাটা বিরক্তিকর। মাঝে অফিসের ঘর বদল হলো, বেশ কিছু বাক্স ফেলেই দিলাম। অত খামশুদ্ধ তো বয়ে নিয়ে যাওয়া যাবে না। ঐ দোকানটার নাম কি? পুরোনো কয়েন বেচে? (৪) জিপিও র স্ট্যাম্প কি করে গ্রাহক হওয়া যায়? (৫) ঠিকানা দিলে স্টাম্প পাবেন। (৬) আমার কাছে কিছু আনকোরা স্ট্যাম্প আছে- সেগুলো রেখে যাবো heirloom হিসেবে! আপনি নতুন ইস্যু চাইলে কিনে রাখতে পারি অন ইয়োর বিহাফ। (৭) কয়েন জমাই। এরা প্রত্যেক বছর একটা করে ক্যাঙ্গারুর কয়েন বের করে -রূপোর- আছে বেশ কয়েক বছরের। সিডনী অলিম্পিকের ব্রোন কালেকশনও। রূপোর কয়েন নিয়ে এক্টা দুঃখের ও লজ্জার কাহিনী আছে- কানেক্টেদ উইথ মাই লাভ ফর রবীন্দ্রসঙ্গীত। পরে কখনও।
আন্দাজে অনেক লিখে ফেললাম, বানান ভুলে তো ভরা থাকবে!
byaang | ০৪ আগস্ট ২০১০ ০৭:৪৫ | 122.172.60.61
তিলবাবু, স্ট্যাম্পগুলো ফেলে দেবেন না পিলিজ। আমি এখনো স্ট্যাম্প জমাই। জমাই মানে নতুন করে শুরু করলাম। গতবছর কলেজ স্ট্রীটে ঘুরতে ঘুরতে এক স্টেশনারির দোকানে গেছি, দেখি একটা অল্পবয়সী ছেলে এসে পুরানো স্ট্যাম্প অ্যালবাম কিনে নিয়ে গেল। দোকানের ভদ্রলোককে জিজ্ঞাসা করে জানলাম, উনি পুরানো স্ট্যাম্প অ্যালবাম, পুরানো কয়েন এইসব কিনে রাখেন আর ওনার কিছু নিয়মিত খদ্দের আছে, যারা এসে সেগুলো ওনার থেকে কিনে নিয়ে যান। ওনাকে দেখাতে বললাম ওনার সংগ্রহে কি কি স্ট্যাম্প অ্যালবাম আছে, প্রচুর অ্যালবাম বেরোল আর তার মধ্যেই জ্বলজ্বল করছে সুচেতনা দত্ত, ক্লাস সিক্স এ লেখা একটা অ্যালবাম। সে যে কি অদ্ভুত রোমাঞ্চ আর গা শিরশির! কলেজে ঢোকার পরে আমার এক তুতো ভাইকে দিয়েছিলাম নিজের স্ট্যাম্প অ্যালবাম, আর অটোগ্রাফের খাতা। তার হাত ঘুরে কিভাবে যে ঐ দোকান অব্দি পৌছাঁলো ঐ অ্যালবাম, এখনো সেই রহস্য উদ্ধার করতে পারি নি। তবে সাতশো টাকা দিয়ে নিজের অ্যালবাম নিজেই কিনলাম আবার। আর ছেলেকে জিপিওর ডাকটিকিট জমানোর ক্লাবের মেমবার করে দিয়েছি। ওরা প্রতি মাসে নতুন নতুন যেসব স্ট্যাম্প বেরোয় সেগুলো বাড়িতে পাঠিয়ে দেয়। ছেলের কোনো উৎসাহ নেই, আমি-ই আবার নতুন করে লেগে পড়েছি। তাই এবার থেক্কে আর কক্ষনো ঐ স্ট্যাম্পশুদ্ধু খামগুলো ফেলে দেবেন না, আমার জন্য রেখে দেবেন প্লিজ, প্লিজ।
til | ০৪ আগস্ট ২০১০ ০২:৪৪ | 220.253.188.158
ও ব্যাঙদি, উইন্ডমিলের পর্ব শেষ হোক। একটা অন্য ফান্ডা দিই। মিস তাকতেই রয়ে যাবে। ছেলেকে দিয়ে একটা সাপ লুডু বানান। খুবই সোজা। এক থেকে ১০০ র প্রত্যেকটাতে একটা স্ট্যাম্প সেঁটে দিন , আর নীচে রুল। অমুক স্ট্যাম্পের ওপর পড়লে পতন বা উত্থান etc। আমার আবিষ্কার, চাপে পড়ে!
তো স্টাম্প যত চাই দেব, ভাল, ভাল স্ট্যাম্প। গ্যারেজে ডাঁই করা খামের কভার। আজকাল বিরক্ত হয়ে bin এ ফেলে দিই। অফিসে যত চিঠি আসে সব কভার স্টাম্প ক্লাবের মেম্বারদের মধ্যে বিলি হয়। এক একজনের এক এক সপ্তাহ। আদ্যিকাল থেকে চলছে, নাম কাটাই না। মাঝে মাঝেই দু তিন কপি পেপারের বাক্স অফিসের ঘরে চলে আসে। রোলস অফ খামের কভার। কে আর কাটে বসে বসে , কাঁচি দিয়ে, গ্যারেজেই জমা হয়। তবে কাটতে গিয়ে অনেক লাভও হয়। যেগুলোতে ছাপ পড়েনি, আনকোরা, সেগুলো তো ব্যবহারের উপযুক্ত। তবুও আলস্যি।
পদ্ধতি আহামরি কিছু নয়। একটা সাইজমত কার্ডবোর্ডের বাক্স ও আঠা হলেই চলবে।
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন