আম্মো টেকি নই! জব তো চলছে না, এখন সে পোর্টের দোষ না জবের সেইটেই বুইতে পারছি না।
এখন এই প্যারালাল পোর্টটি আবার মাদারবোর্ডে ছিল না, পিসিআই স্লটে ঢোকানো। এরে কেং কয়ে EPP এন্যাবল করা যায় জানা আছে?
de | ১৭ আগস্ট ২০১০ ১৬:৫৯ | 59.163.30.2
টেকি নই -- তাই বোকা অ্যানসার -- একটা প্যারালাল জব সাবমিসন করে দেখলে হয় না? ড্রাইভার ইন্সটল না হলে প্যারালাল জব চলবে না -- জব সাবমিসন ফাইলে নাম্বার অব নোড্স স্পেসিফাই করে চালানোর চেষ্টা করলে হয়।
kc | ১৭ আগস্ট ২০১০ ১৬:৫৩ | 194.126.37.76
নাঃ, সন্দেহ গেল না। btw, রাজামশাই, মাচা না লোটা?
sobuj dweeper raja | ১৭ আগস্ট ২০১০ ১৬:৪২ | 203.196.143.162
শান্তনুদার চাকরিটা দেখে আমি হিংসেয় জ্বলি আর পুড়ি। ঃ-)
santanu | ১৭ আগস্ট ২০১০ ১২:০৮ | 82.112.6.2
আমার মেয়ে এখন ১৬, ক্লাস ১১, ISC। বছরে দুটো প্রোজেক্ট করতে হয়, মোট ৭ নম্বর আছে।
মেয়ে মোটা মোটা Physics, Chemistry র বই নিয়ে হাবুডুবু খাচ্ছে আর আমার অঢেল সময় - তাই এই সব প্রোজেক্ট আমি ই লিখে দি - মেয়ে প্রিন্ট আউট নেয় আর টোকে। টুকতে টুকতে শেখে - কি করে প্রোজেক্ট লিখতে হয়।
এই যে দুদিন আগে লিখলাম ২৫ পাতা Medicines in ancient period, Chemistry Project।
আর এই মোটা মোটা বই এর কায়দাটা কবে থেকে শুরু হলো কে জানে!! সিলেবাস তো এক ই, কিন্তু সবকটা বই অন্তত ডবল সাইজ, আমাদের সময় এর থেকে।
de | ১৭ আগস্ট ২০১০ ১২:০১ | 59.163.30.2
অরিন্দম, আমি বোধহয় স্কুলের কাছেও খানিকটা কৃতজ্ঞ এইরকম অ্যাটিটিউড বজায় রাখতে পারর জন্য, টিচাররা দেখেই বোঝেন কোনটা বাবা-মায়ের করে দেওয়া আর কোনটা বাচ্চা নিজে করেছে -- তাই আমার মেয়ের বানানো অতি কাঁচা হাতের প্রোজেক্টেও তাকে কখনো খারাপ বলা হয়নি! এটা ঠিক কথা -- মেয়েই বলতো প্রথম-প্রথম -- ওদেরটা কতো সুন্দর, আমারটা কেন নয়? তখন আমি ওকে বুঝিয়েছি -- যে এটা পুরোপুরি তোমার বানানো, আর ওদেরটা অন্য কেউ বানিয়ে দিয়েছে। এটা বাচ্চাকে একটা আলাদা কনফিডেন্স দেয় -- যার ফল সঙ্গে সঙ্গে আশা করলে হবেনা, কয়েক বছর পর নিজেই দেখতে পাওয়া যায়। এখন আমার মেয়ে নিজেই স্কুলের অনেক প্রোজেক্ট লিড করে -- ওর একটা আলাদা ভাবমূর্তি আছে স্কুলে, সেটা আমি বুঝতে পারি! তখন পিছনে তাকালে দেখি যে আমি কিছু খারাপ করিনি ওকে হেল্প না করে ঃ)) --
অনেক টোন ডাউন করে লিখেছে। ইটিভির খবর অনুযায়ী কোনো রকম রাজনীতি বা রাজনৈতিক সমাবেশ করাই নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে আশুতোষ যোগমায়ায়। পোস্টার লাগানোও অবশ্যই নিষিদ্ধ।
arindam | ১৭ আগস্ট ২০১০ ১১:২৪ | 202.56.207.56
de, এটা সত্যি ভাল, ভাড়া করা জিনিস দিয়ে না সজিয়ে আমি যা আমি তাই দেখানো। সব সময় প্রশংসনীয়। কিন্তু ঐ বাজার, ঐ বাজারের মোহ, সেইসব যুক্তি- ছুটছি কেন, কেউ জানিনা ছুটছে সবাই, ছুটছি তাই! আমি একজনের কথা জানি, ঠিক আপনারই মতন, নিজের ছেলেকে কোনদিন এইসব ব্যাপারে সাহায্য করেনি, তোমারটা তুমি বানাও। কী লাগবে বল আমি এনে দিচ্ছি, দুঃখের কথা এটাই তার ছেলে রোজ ফিরে এসে বলত, আমি পারিনি, সবাই আমার থেকে ভাল এনেছ, তাঁদের কাজ অনেক ভাল। খবর ছাড়ায়, কোঅনকিছুই চাপা থাকেনা, ঐ সেই একই কেস, অন্য প্রফেশনাল লোককে দিয়ে বানিয়ে আনা, ছেলেটার মনে ঐ অল্প বয়েসে ঢুকে গিয়েছিল, আমি ভাল পারিনা, অন্যরা পারে, অন্যরা অনেক ভাল।এই অবস্থার জন্য কে দায়ী? পরিবর্তনের লেখা দেখে দেখে ক্লান্ত, পরিবর্তন শুধু ব্যানারে...
de | ১৭ আগস্ট ২০১০ ১১:০৪ | 59.163.30.2
সাবাং ঃ)))
ভাড়া করা পোশাক পড়িয়ে ফ্যান্সি ড্রেস আমার মেয়ের স্কুলে বারণ ছিলো -- আমি কোনকালেও মেয়ের কোন হাতের কাজ ইত্যাদী করে দিই নি -- যা পেরেছে নিজে করেছে। আমি পাশে বসে বড়জোর সাজেশন্স দিয়েছি। গ্রেড-ফেড নিয়ে অতো মাথা ঘামাই নি কখনো। নিজে করে যা পায় তাইই ভালো। এখন সে দশ বছরের -- আমাকে আর কিছুই দেখতে হয় না। প্রোজেক্ট থাকলে নিজেই যা যা কেনার কিনে নিয়ে আসে, নিজেই যা পারে করে -- আমি পড়াশোনার ফান্ডা ছাড়া স্কুলের কাজ কস্মিনকালেও কিছু দেখি না -- র্যাদার, দেখার সময় পাই না!
Samik | ১৭ আগস্ট ২০১০ ১০:৫৯ | 121.242.177.19
খার বলে খার?
arindam | ১৭ আগস্ট ২০১০ ১০:২০ | 202.56.207.56
শমীক সাবানের গল্প ধুয়ে ফেলা যাবে না। ঃ)
Arpan | ১৭ আগস্ট ২০১০ ০৯:৫০ | 122.252.231.14
এরে কয় খার। এক জেবনে যায় না।
rimi | ১৭ আগস্ট ২০১০ ০৯:১৬ | 24.42.203.194
খিক খিক খিক!! সাবাংএর গপ্পো ব্যপক!
Samik | ১৭ আগস্ট ২০১০ ০৮:৪৫ | 122.162.75.163
আমি সেই ক্লাস নাইনে কর্মশিক্ষার ক্লাসে সাবাং বানিয়েছিলাম। এক বন্ধুর বাড়িতে গিয়ে চোখ বড় বড় করে সাবান বানানো দেখে বাড়িতে ফিরলাম সমস্ত উপকরণ কিনে।
সেই কী সব দিয়ে যেন ফোটাতে হয়, আমি দেখে এসেছিলাম, ফোটার সময়েই বন্ধুর সাবান বেশ থকথকে জমাট বেঁধে যাচ্ছিল, এদিকে আমার সাবান খালি ফেনা কেটেই যায়, কেটেই যায়, জমাট আর বাঁধে না। বাবার দাবি, জমাট বাঁধছে না কারণ কস্টিক সোডা কম পড়েছে। অতএব আরো কস্টিক সোডা, আরো কস্টিক সোডা করে করে পুরো প্যাকেট শেষ।
শেষে হাল ছেড়ে বাবা বল্লো ঠান্ডা হলে জমে যাবে। তাই হল। ঠান্ডা হল, কিন্তু বেশ আঁট আঁট ময়দার তালের মত জমাট বাঁধল, মানে খাবলা করে তুলে নিয়ে যে কোনও শেপে মোল্ড করে নেওয়া যায়। সেটাকে ভেঙে আবার নতুন শেপও করে নেওয়া যায়। তো, খালি হাতে আর কী-ই বা মোল্ড করব, একটা পুরনো বাটিতে ভরে বাটি সাবান বানালাম।
পরের সপ্তাহে নিয়ে যেতে হবে স্কুলে। কাগজে মুড়ে শ্যাফটে রেখে দিয়েছিলাম, বের করতে গিয়ে দেখি কাগজ তো আর নেই, পুরো জ্বলে পুড়ে গেছে কস্টিক সোডার জ্বালায়, আর সাবানের সর্বাঙ্গ দিয়ে সাদা সাদা সোডা ফুটে ফুটে বেরোচ্ছে। এবং সাবান তখনও মাখা ময়দার স্টেজে, সলিড হয় নাই। তাই ভিজে ন্যাকড়া দিয়ে মুছে টুছে ইশকুলে গিয়ে দেখিয়ে আনলাম, ভালো নম্বরও পেলাম, কারণ দেখেই বোঝা যাচ্ছিল ওটা সাবান, ছুঁয়ে দেখার দরকার পড়ে নি।
অতঃপর সেই সাবানের গতি হল আবার শ্যাফটের কোণায় পুরনো বইখাতার গাদায়। ফেলে দিলেই হত, কিন্তু নিজের হাতে বানানো শিল্পকর্ম, ফেলে কি দেওয়া যায়?
অবশেষে ভুলে গেলাম।
প্রায় দুই বছর পর, সেই কুলুঙ্গি পরিষ্কার করতে গিয়ে চক্ষু চড়কগাছ। যে বইখাতার গাদার ওপর সাবানটা মুড়ে রাখা হয়েছিল, সেই মোড়কের কাগজ তো বটেই, গাদার সমস্ত বইখাতা জ্বালাতে জ্বালাতে ছ্যাঁদা করতে করতে সাবান নেমে এসেছে নিচের দিকে। আর তখনও তার সর্বাঙ্গ দিয়ে ফুটে বেরোচ্ছে চাকা চাকা কস্টিক সোডা।
এর পর আর মায়া বাড়ানো যায় নি, সো-জা পাঁচিল টপকে সামনের কচুবনে। কিছু কচুগাছ এর ফলে মারা গেছিল কিনা, সে অবশ্য আর দেখা হয় নি। হতেও পারে, সেই সাবানই আজকের এই গ্লোবাল ওয়ার্মিংয়ের মূলে।
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন