যাহ, শুধু চা-সিগারেটের জন্য প্রেম করার মত একটা টাইম কনজিউমিং ব্যাপারে ফাঁসবে, ছেলেরা অমন বোকা আর কি। তাছাড়া নন-প্রেমিক ছেলেদেরও মেয়েরা খাওয়াতো তো।
pi | ১৮ মে ২০১১ ১৪:০১ | 72.83.97.171
আর প্রেমিকারা কেন প্রেম করতো ? প্রেমিককে চা বিড়ি সিগ্রেট ঢপের চপ খাওয়াবে বলে ?
d | ১৮ মে ২০১১ ১৩:৫৮ | 14.96.146.39
আর বইমেলায় যে সুতোর গয়না পাওয়া যায়, তাও খুব পছন্দ আমার।
byaang | ১৮ মে ২০১১ ১৩:৫৮ | 122.172.243.233
বেশি দেখবে কোত্থেকে, আমদের পকেটে তখন কত পয়সাই বা থাকতো! ছেলেগুলো ছিল হ্যাংলা নির্লজ্জের অধম। আমার তো ধারণা ওদের বেশির ভাগই প্রেম করতো, যাতে দরকারে-অদরকারে প্রেমিকার কাছে হাত পাতা যায় ক্যান্টিনের চপ, চা-বিড়ির খরচার জন্যে।
pi | ১৮ মে ২০১১ ১৩:৫৬ | 72.83.97.171
তার পর ও তিন মাস কাটালো ? :o
d | ১৮ মে ২০১১ ১৩:৫৫ | 14.96.146.39
আমি ছোটবেলায় লবঙ্গের দুল পরেছি অনেকদিন। আমার মেজমামীমা বানিয়ে দিত, ঐ কানে তুলসীকাঠির বদলে। লোকে হাঁ হয়ে দেখত। ঃ)
পামিতা, জানি না গো। আমি কুন্দন দুচোক্ষে দেখতে পারি না।
আমার কাচের চুড়ি, কাচের দুল, কাচের পাখী এসবও খুব ভাল লাগে। মানে নানারঙের কাচের।
Paramita | ১৮ মে ২০১১ ১৩:৫৫ | 202.3.120.9
আংটি দেওয়া প্রেমিক প্রেমিকা কলেজে বেশী দেখি নি। আওয়াজ খেয়ে মরে যাবে তো। এক পিসই ছিল, একটা রুপোর রিং, হস্টেলের ঘরে বসে লাজুক মুখে বলেছিল, অ** দিয়েছে। তবে তাদেরও বাল্যপ্রেমে অভিশাপ কেস হয়ে যায়।
byaang | ১৮ মে ২০১১ ১৩:৫৪ | 122.172.243.233
জানতো।
pi | ১৮ মে ২০১১ ১৩:৫৩ | 72.83.97.171
স্যাকরার কাছে যাওয়াটা প্রেমিক জানতো না ?
dd | ১৮ মে ২০১১ ১৩:৫৩ | 124.247.203.12
এক সুগন্ধী লবংগললনা ! আহা কহিপ্তাসা রাধিকা এই নবরুপে কতি মনোমোহিনী পদ্য লিখে ফেলবে।
byaang | ১৮ মে ২০১১ ১৩:৫১ | 122.172.243.233
কত দূর আবার যাবে! তিনমাসের মাথায় একটা খিচিমিচি লাগলো প্রেমিকের দেরি করে আসা, মিথ্যে বলা নিয়ে, আর প্রেমিক খচেমচে বললো ""তোর মত বদমেজাজী মেয়ের প্রেমে পড়াটাই ভুল হয়েছিল, আংটিটা ফেরৎ দে।'' ফেরৎ নিয়ে সে মিলনদায় আড্ডা দিতে গেল। আর প্রেমিকার মাথাঠান্ডা করাতে আমরা তাকে নিয়ে ইউএসাইএসে শুক্কুরবারের বিকেলের সিনেমা দেখতে গেলুম।
byaang | ১৮ মে ২০১১ ১৩:৪৮ | 122.172.243.233
অবনীন্দ্রনাথের মা নাকি দিদিমার গল্প আছে না! তিনি বলেছিলেন - আমরা মোটেও একালের মেয়েদের মত লাজলজ্জা বিসর্জন দিয়ে গয়না দেখিয়ে বেড়াতুম না। আমরা গয়না পরে তার উপরে একটা করে মসলিনের কাপড় বাঁধতুম, ঐ কাপড়ের নীচ থেকে যতটুকু গয়নার জৌলুস দেখা যেত, সেই আমাদের খুব হত। পাইয়ের কথা শুনে মনে পড়ে গেল।
ইয়েস। লবংগ দিয়ে খুব সুন্দর গয়না হতে পারে। কী সুন্দর দুল ই তো হতে পারে ! সাথে এলাচের মালা।
byaang | ১৮ মে ২০১১ ১৩:৪৩ | 122.172.243.233
আমার একটা বন্ধু আছে, সে যদুপুরে পড়তো, তো এক মুগ্ধ প্রেমিক তাকে প্রোপোজ করার সময়ে সত্যি সত্যি একটি সোনার আংটি দিয়ে প্রোপোজ করলো। প্রোপোজ করার আগে আবার আমাদের দেখিয়ে জিজ্ঞেস করলো, ""দ্যাখ তো এটা, ওর কি পছন্দ হবে? হ্যাঁ বলবে তো?'' আমরা বাকি মেয়েরা তো অলরেডি ফ্ল্যাট হয়ে গেছি, প্রায় বলে ফেলি আর কি ""ওকে দিতে হবে না আমাদের দে''। সে যাই হোক তিনি তো আংটি দিয়ে সাহেবি কেতায় নিজেকে নিবেদন করলেন। আমার বন্ধুটিও নিল, তবে সে কিনা কঠিন জিনিস ছিল। পরের দিন ঐ আংটি নিয়ে সে সোজা স্যাকরার দোকানে গিয়ে আংটিটা দেখালো ভুয়ো মাল কিনা। তারপর কারেন্ট বাজারদর জিজ্ঞেস করলো। তো আমরা বাকি বন্ধুরা মোটেই এরকম হৃদয়হীন কাজ সমর্থন করি নি। সে তখন আমাদের দাবড়ে দিয়ে বললো ""তোরা এসবের কিছুই বুঝিস না, দেখতে হবে না, আমার জন্য ও কতটা দূর যেতে পারে, কতটা খরচ করতে পারে!!' '
আমার মাধ্যমিকের ওয়ার্কেডুকেশন খাতার মলাটে আমি মুসুর ডালের আলপনা দিয়েছিলুম। সেলোফেন পেপারে মুড়ে দিছিলুম। নো পোকা।
pi | ১৮ মে ২০১১ ১৩:৩৯ | 72.83.97.171
বিয়ের গয়না ভাড়া দেবার সিস্টেম চালু হলে পারে। এটা কিন্তু ভাল বিজনেস হতে পারে। সিরিয়াসলি।
আমি আমার বিয়ের পর বেশিরভাগ গয়নাই ফেরত দিয়ে এসেছি ঃ) ফেরত ঠিক না, বদল। মা র গয়না হয়েছে। মা র ঘোরতর অনিচ্ছাতে। আমার ঘোরতর অনিচ্ছা সঙ্কেÄও যেমন আমারটা তিনি করেছিলেন। tit-for-tat :) shaashurhir o hat. kintu tini kichhutei aamaake deoyaa gayanaa pherat dite dilen naa.:(
Paramita | ১৮ মে ২০১১ ১৩:৩২ | 202.3.120.9
আমাদের আপিশের ব্রেক রুমে মুসুরডাল দিয়ে তৈরি একটা ওয়াল আর্ট আছে আর সেটা মোটেই আমাদের ইশকুলের এডুকেশন টাইপের নয় - বেশ কর্পোরেটসুলভ। তার পাশে একটা লবঙ্গ আর একটা পাঁচ ফোড়ন দিয়ে তৈরীও আছে।
Paramita | ১৮ মে ২০১১ ১৩:৩২ | 202.3.120.9
আমাদের আপিশের ব্রেক রুমে মুসুরডাল দিয়ে তৈরি একটা ওয়াল আর্ট আছে আর সেটা মোটেই আমাদের ইশকুলের এডুকেশন টাইপের নয় - বেশ কর্পোরেটসুলভ। তার পাশে একটা লবঙ্গ আর একটা পাঁচ ফোড়ন দিয়ে তৈরীও আছে।
byaang | ১৮ মে ২০১১ ১৩:৩০ | 122.172.243.233
দ্যাখে তো দ্যাখে। সে তো আমিই দেখি, কিন্তু ঐ একটা দিন তো বৌকে গাভর্তি গয়না পরিয়ে মনের সুখে সাজাবো।
pi | ১৮ মে ২০১১ ১৩:২৯ | 72.83.97.171
*পুত্র
pi | ১৮ মে ২০১১ ১৩:২৯ | 72.83.97.171
আর তারপর দেখবে তোমার পুরবধূ বেশ বিষনজরে দেখে গয়না নিয়ে আদিখ্যেতাকে। তখন ?
pi | ১৮ মে ২০১১ ১৩:২৮ | 72.83.97.171
না কাটলেই পেঁয়াজ কোন রকমের পেঁয়াজী করেনা।
ডিডিদা, পুরা ভারতে মুসুর ডালের গহনার উল্লেখ নাই ?
byaang | ১৮ মে ২০১১ ১৩:২৭ | 122.172.243.233
আমার আগে এরকম গয়না গয়না বাতিক ছিল না, বেশ বিষনজরেই দেখতাম গয়না নিয়ে আদিখ্যেতাকে। কিন্তু কয়েকদিন আগে রাজপুত্তুরের বিয়ে তে দেখি বৌমার হাত খালি, গলা খালি। কিপ্টে বুড়ি রানী নাতবৌকে নিজের মুকুটখানা ধার দিয়েছেন, তবু উপহার দিতে পারেন নি। রাজপুত্তুরের সঙ্গে বিয়ে হচ্ছে, এদিকে কনের কানে শুধু হীরের দুল তাও কিনা কনের বাপেরবাড়ি থেকে দেওয়া। আর সৎ মায়ের আক্কেল দেখেও হাঁ হয়ে গেছি, লোকলজ্জার ভয়-ও তো থাকে মানুষের নাকি, কচি বউটাকে কি গলায় একটা হাল্কামতন নেকলেসও দেওয়া যেত না! আর তেমনি রাজপুত্তুর, হীরের আংটি না দিয়ে একখানা সোনার আঙটি। ঐ দেখেটেখে ঠিক করেছি এখন থেকে ছেলের বৌয়ের জন্য সব গয়না কিনে রাখবো। ইয়াব্বড় নেকলেস, সাতলহরী, সিঁথি, বালা, চুড়, হাতপদ্ম, খোঁপার ময়ূর সব সব।
dd | ১৮ মে ২০১১ ১৩:২৪ | 124.247.203.12
বাতাসা আর কদমা দিয়েও মালা হয় তবে পিমড়ের ভয় থাকে।
ছোটো ছোটো গোল গোল প্যাঁজের মালাও চমৎকার কিন্তু বড্ডো কান্না পায়।
Paramita | ১৮ মে ২০১১ ১৩:১৫ | 202.3.120.9
আমার আবার সোনাজ্জল কি মেটালের গয়না বেশীক্ষণ পরলেই চর্মরোগ হয়। সোনা পরলে নো প্রবলেম। হাই মেন্টেনেন্স ত্বক।
pi | ১৮ মে ২০১১ ১৩:১৩ | 72.83.97.171
তাছাড়া গয়বার বাস্কে মাঝেমধ্যে কীটনাশক স্প্রে ক'রে দেওয়া যেতে পারে।
byaang | ১৮ মে ২০১১ ১৩:১২ | 122.172.243.233
সানসিটিতে ব্রাঞ্চ! আমি ঠিক জানি না। রিলাদিকে জিজ্ঞেস করবো।
pi | ১৮ মে ২০১১ ১৩:১১ | 72.83.97.171
নতুন ডিজাইন হয়ে যাবে।
Paramita | ১৮ মে ২০১১ ১৩:১১ | 202.3.120.9
চেয়েচিন্তে বিয়েবাড়িতে গয়না পরা আরো ভালো। লকার থেকে তোলা অকারণ ঝামেলা। তবে বেস্টটা পাবে না, কারণ গয়নার অধিকারিণী নিজেই সেটা পরবেন। সেকেন বেস্টটা পাবে।
byaang | ১৮ মে ২০১১ ১৩:১০ | 122.172.243.233
মুসুরডালের গয়না!! আর তাতে সুরুইপোকা ধরলে?
pi | ১৮ মে ২০১১ ১৩:০৮ | 72.83.97.171
না, আমার সে চাপ নেই। রোজ আমি থোড়াই পরি। সোনা পরি বছরে কি দু'বছরে একবার। কোন কোন বিয়েবাড়িতে। বিশেষতঃ বাড়ির বিয়ে হলে। পরতে হয় ঃ( তা, ঐ এক দুদিনের জন্য যাহা সোনা, তাহাই সোনার জল।
pi | ১৮ মে ২০১১ ১৩:০৬ | 72.83.97.171
তবে আমাদের হুচি বড় ভালো গয়না বানায়।ওগুলো আমার ভারি পছন্দের। ঃ)
আচ্ছা, শুকনো ফুল দিয়ে গয়না হয়না ? মুসুর ডাল দিয়েও তো হতে পারে। অত সুন্দর রঙ। কালোজিরে। মেথিদানা। সাদা তিল। পোস্তটা ভাল হবে না। বড্ড ছোটো আর ম্যাড়মেড়ে। ঘটি হয়েও বলছি।
byaang | ১৮ মে ২০১১ ১৩:০৫ | 122.172.243.233
হ্যাঁ, ঐ সোনার জলের কোটিংটা কিছুদিন বাদেই উঠে যায়। অবিশ্যি কোটিংয়ের কোনো দোষ নাই, আমি ওগুলো পরেই দিনের পর দিন ঘামি, স্নান করি, শ্যাম্পু লাগাই মাথায়, ঘুমাই। তো আমার মত ল্যাদখোরদের জন্য সোনা ছাড়া আর কেই বা অত লোড নেবে?
de | ১৮ মে ২০১১ ১২:৫৯ | 223.191.98.166
যাই -- এবার আমি মিটিনে বেরুবো :((
de | ১৮ মে ২০১১ ১২:৫৮ | 223.191.98.166
দরাদরির দড়ি থেকে আমি শতহস্ত দূরে থাকি :))
গয়্না শুধু দেখি -- কেনাকিনির মইধ্যে আমি নাই!
Paramita | ১৮ মে ২০১১ ১২:৫৬ | 202.3.120.9
যাই, এট্টু বোয়ালমাছের ঝোলভাত খেয়ে আসি।
Paramita | ১৮ মে ২০১১ ১২:৫৪ | 202.3.120.9
দম, লাইফটাইম গ্যারান্টি দিয়ে যে ১% সোনা না কিসের কুন্দন গয়নাগুলো পাওয়া যায়, সেগুলোর রং উঠে যায়? জানো এ সম্পক্কে? নিজের ভালো না লাগলেও একজনের জন্য কিনেছি।
pi | ১৮ মে ২০১১ ১২:৫৩ | 72.83.97.171
দাম মোটেও বেশি না। ওরা কাস্টমার বুঝে দর হাঁকে। আর দরাদরি ও প্রচুর করা যায়। ঃ)
Paramita | ১৮ মে ২০১১ ১২:৫১ | 202.3.120.9
হ্যাঁ, ম্যাট ফিনিশ বা হোয়াইট গোল্ড। আম্রিকার রোজ গোল্ড বলে একটা মেটে রঙের সোনা (১৮ ক্যারাট) পাওয়া যেত, সেটাও দিব্যি দেখতে। সোনাক্কে সোনাও হলো আর চকচকেও হোলো না। তবে এত কষ্ট করে সোনাত্ব ঝরিয়ে তারপর প্রচুর দাম দিয়ে কিনে কি লাভ?
d | ১৮ মে ২০১১ ১২:৫১ | 14.99.241.67
ব্যাঙ, দুরকমই আছে।
সোনা আর সোনার জলে একটু তফাৎ আছে। আমার মত প্রবল ঘামলে সোনার জল তিনদিনেই রং উঠে যায়। আর উঠে যাওয়া রংএরা চামড়ার ওপরে দানা দানা লাল কালো স্মৃতি রেখে যায়।
আহা কলেজ ছাড়ার পর খুব তামার গয়নার চল হয়েছিল। আমার খুব ভাল লাগত, কিন্তু এখন আর তেমন দেখি না।
আর হ্যাঁ দিল্লীর জনপে্থও ভারী সুন্দর সুন্দর রঙীন রঙীন স্কার্ট আর ভাল ভাল গয়নাগাঁটি পাওয়া যায়।
de | ১৮ মে ২০১১ ১২:৫১ | 223.191.98.166
বা সিম্পিল কাদা লেপে দিন, পরিবেশ-বান্ধব! কেউ হবু জামাইদের জন্য গয়না কেনেনা?
de | ১৮ মে ২০১১ ১২:৪৯ | 223.191.98.166
কোলাবা কজওয়েতে আমারো হাঁটতে ভালোলাগে, কিনতে নয় -- ফরেনাররাই বেশীরভাগ সময় কেনে বলে কিনা জানিনা, পোচোন্ডো দাম সব জিনিসের
dd | ১৮ মে ২০১১ ১২:৪৭ | 124.247.203.12
সোনার সোনালী রং অপছন্দ তো অসুবিদে টা কোথায় ? বড় বড় সোনার গয়না বানিয়ে তার উপর রুপার জল করিয়ে নিন। বা তামার জল। নিদেন পক্ষে এনামেল রং করে লেবড়ে দিন।
তাইলে আর ঐ ঘ্যান ঘ্যানে সোনালী রংএ মাথা ধরে যাবে না।
Paramita | ১৮ মে ২০১১ ১২:৪৩ | 202.3.120.9
এদের কি সানসিটিতে একটা ব্রাঞ্চ আছে? শ্রমণাও দেখলাম "লাইক" করেছে আর ও বলছিল সানসিটিতে একজনের কাছ থেকে ও এইধরনের গয়না নেয়।
pi | ১৮ মে ২০১১ ১২:৪০ | 72.83.97.171
একটা জিনিস আমার কিছুতেই মাথায় ঢোকে না,সোনা আর সোনার জল যখন তফাত ই করা যায় না, তো খামোখা সোনা পরে লাভটা কী ? ঃ) অবশ্যো দুটৈ আমার সমান পচা লাগে, ঐ চকচকে সোনালী রংএর জন্য।
byaang | ১৮ মে ২০১১ ১২:৩৮ | 122.178.240.138
ঐ মুক্তোর সাথে বসানো লকেট আর দুলগুলো সোনার? নাকি ওগুলো-ও সোনার জল করা?
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন