ঘুমোবো তো, গিয়ে মায়ের হাতের রান্না খাব, আর সারাদিন ধরে পড়ে পড়ে ঘুমোবো।
M | ১৮ মে ২০১১ ২০:৫৮ | 59.93.193.35
আরে!!! তুমি ঘুমুচ্ছো না, তাই............
M | ১৮ মে ২০১১ ২০:৫৭ | 59.93.193.35
আজ আমি হেবি খচে আছি, একজন আজ দাঁত কেলিয়ে আমায় গান শুনিয়েছে," দেখা হবে তোমার আমার অন্য যুগের ভোরে',যে হাসি দেখলে আমি একদা জগৎ ভুলে যেতাম, সে হাসি দেখে আজ ঝাঁট জ্বলে যাচ্ছে।ঃ(((
আমি মৈত্রেয়ী দেবীর একটা বই পড়ছিলাম, তাতে আর্য কথাটার বুৎপত্তি গত অর্থ চাষা জানলাম। তাহলে এলিটিয়রা তখনকার দিনে নিজেদের চাষা ভাবতে মানে হান্টার গ্যাদারারস দের তুলনায়,ভালোবাসতো কিনা?
আর বেদের যুগে বা পৌরানিক যুগে বীর্য নিয়ে অত লাফালাফি, মাতামাতির কারন কি? তখনকি সদ্য পিতৃতান্ত্রিক সমাজ হয়েছিলো আর লোকেরা খুব ইনসিকিওর্ড বোধ করতো, নাকি অহংকার প্রকাশ?
aka | ১৮ মে ২০১১ ২০:২৭ | 168.26.215.13
এই ক, খ, গ টা কোথায়? তাহলে সেখানে ছাপিয়ে দিতে পারি।
ranjan roy | ১৮ মে ২০১১ ২০:২৫ | 122.168.252.176
ঘ)-- ডেলিভারি সিস্টেমঃ অ্যাদ্দিন কি হয়েছে? সরকারী ফান্ড( নরেগা ইত্যাদি, বিভিন্ন গরীবী উন্মূলন প্রোগ্রামের অনুদান) এগুলো প্রত্যক্ষভাবে বা পঞ্চায়েতের মাধ্যমে,) বা ব্যাংক লোনের মাধ্যমে তৃণমূল স্তরে পৌঁছুতে পৌঁছুতে দালালদের পকেট ভরতে ভরতে অনেক কম হয়ে যায়। ফলে end use আশানুরূপ হয় না। এখানে দরকার Transparency & Social Audit। ঙ )কিভাবে? প্রথমে ঠিক করতে হবে ব্লক অফিস- পঞ্চায়েত- ব্যাংক , এই সিস্টেমটার ওপর নজরদারি। উল্টোপথে চলি। পাব্লিক সেক্টর ব্যাংকগুলোর মানসিক জড়তা এবং অনীহা আছে এইসব উন্নয়ন মূলক ফান্ডগুলোর ডিসপোজালে। ওদের মাইন্ডসেট হল-- এইসব ভিখিরি অশিক্ষিত লোকগুলো সরকারকে একপয়সা ট্যাক্সো দেয় না। দিই আমরা। আর এরা পাবে গ্র্যান্ট? অনুদান? বিনেপয়সার বিজলি? সস্তাদরে চাল? এত অপব্যয়! তাই এরা সবসময় এদের প্রোপোজালগুলোকে পেন্ডিং রাখে। স্ক্রুটিনির নামে গরীবদের বারবার ব্যাংকে ডাকে। নাক সিঁটকানো ব্যবহার করে। অথচ বড় প্রোপোজালের পেছনে পরিশ্রম করে নিজেদের"" কিছু করলাম'' মনে করে। কারণ বাপ-পিতামোর সময় থেকে ব্যাংকিং কে এলিট পেশা মনে করা হয়েছে, আর ফসল ফলানো শূদ্রজনোচিত। * সিটিজেন চার্টার হিসেবে উন্নয়নমূলক লোন গুলো সময়মত ডিসপোজ হয়েছে কি না তা ব্যাংকের নোটিসবোর্ডে প্রতি শনিবার আপ ডেট করে ডিসপ্লে করতে হবে। কোন প্রস্তাব বাতিল হলে তার কারণ ও নোটিস বোর্ডে দেখাতে হবে। ব্যাংক অডিট এ এর ওপর আলাদা প্যারা এবং মার্কস্ থাকতে হবে। * সরপঞ্চ যদি মহিলা হন তাহলে তাঁকেই আসতে হবে, এবং দস্তখত/ টিপছাপ দিতে হবে। স্বামীর হাতে(অ্যালেজেড সরপঞ্চ-পতির হাতে) কাগজ পাঠালে চলবে না। * সরপঞ্চকেও বিভিন্ন প্রমাণপত্র জারি করতে নেয়া চার্জ ও বিভিন্ন আয়-ব্যয়ের হিসেব সামান্য জনের দেখার উদ্দেশ্যে অফিসের বারান্দায় নোটিসবোর্ডে টাঙাতে হবে। * একইভাবে ব্লক অফিসকেও তাদের গরীবী উন্মূলন কাজের আয়ব্যয়ের হিসেব ও লোন প্রোপোজালের ফিজিক্যাল এবং ফিনান্সিয়াল লক্ষ্যমাত্রা পূরণের অবস্থা এবং সময়ের হিসেব অডিট করাতে হবে। চ) এইসব প্রোগ্রামের প্রয়োগের ইউনিটঃ সেল্ফ-হেল্প-গ্রুপ বাংলাদেশের মুহম্মদ ইউনুসের মডেল শুরু হয় লোন দিয়ে। কিন্তু ভারতে নাবার্ড অনুমোদিত SHG মডেল বা আলিগড় মডেল শুরু হয় স্বল্প সঞ্চয় দিয়ে। এখানে খেয়াল রাখা দরকার যে এই ইউনিট গুলো শুধু পয়সা জমানো বা লোন নেয়ার মেশিন নয়। এরা হল সামন্ততান্ত্রিক ভারত থেকে গণতান্ত্রিক ভারতে উত্তরণের জন্যে প্রয়োজনীয় সামাজিক স্ট্রাকচার। একই সামাজিক-অর্থনৈতিক পৃষ্ঠভূমির দশ-পনের জন ( মহিলা হলে সবচেয়ে ভালো)এর সংগঠন ওদের অল্প পয়সা থেকে ধীরে ধীরে ফান্ড ম্যানেজমেন্টের শিক্ষা, যেমন লোন--এন্ড ইউজ- রিটার্ন , কে ক্রমাগত প্র্যাকটিসের মধ্য দিয়ে আয়ত্ত করলে ক্রমশঃ আয়-বৃদ্ধিকারী অর্থনৈতিক ছোট ইউনিট পরিচালনার দক্ষতাসম্পন্ন হয়ে ওঠে। পরের স্টেজে এরা নিজস্ব ভাষা খুঁজে পায়। গাঁয়ের সামাজিক বিকাশে ক্ষমতাসম্পন্ন গোষ্ঠী হয়ে ওঠে। * ওদের ওপর কোন প্রোগ্রাম চাপিয়ে দেয়া হবে না। ওদের নিজেদের মধ্যে আলাপ-অলোচনার মাধ্যমে কি কি কাজ করা, কেমন করে করা, কতটুকু সাহায্য নেয়, কিভাবে নেয়া--- সব ঠিক করতে দিতে হবে। * ওদের স্ট্রাকচারটা এমন হবে যে লীডারশিপ প্রাচীন গণরাজ্যের মত ঔপচারিক, কেবল সংগথকের মত হবে এবং , রোটেশন পদ্ধতিতে সবাই সুযোগ পাবে। * ওদের এবং বিভিন্ন ফেসিলিটেটর এন জি ও দের ট্রেনিং দিতেগিয়ে দেখেছি যে এন জি ও রা বা SHG র লীডাররা নিজেদের রোল প্লে সম্বন্ধে ঠিকমত অবহিত নয়। প্রায়ই তাঁরা আমলাদের কায়দায় হস্তক্ষেপ করে গণতান্ত্রিক পদ্ধতির জায়গায় আমলাতান্ত্রিক সংস্কৃতি নিয়ে আসেন। * ওদের বোঝাতে হবে যে এই গণতান্ত্রিক ভাবে সিদ্ধান্ত নেয়ার অধিকার/ পদ্ধতি( এমনকি মাঝে মাঝে ভুল হলেও) সবচেয়ে কাম্য গ্রুপ বিহেভিয়র এর পদ্ধতি। ক্রমশঃ সামাজিক প্রতিষ্ঠান তথা পারিবারিক ইউনিটের মধ্যেও এই ভাবে সিদ্ধান্ত নেয়ার সংস্কৃতি ছড়িয়ে দিতে হবে। স্কিলড্ এন জি ও এবং SHG কে এই কাজটাও দীর্ঘকালীন পরিপ্রেক্ষিতে করতে হবে। ছ) সরকারের আয়বৃদ্ধির লক্ষ্যে বিভিন্ন ট্যাক্স আদায়ের লুপ হোল বন্ধ করে আয় বাড়ানোর কথা আগেই বলা হয়েছে।এখানেও ট্রান্সপারেন্সি নেই।
* আমরা হরদম পড়ি বা শুনি যে অমুক সেচ বা বিদ্যুৎ বা করপোরেশন এর বা ব্যাংকের অফিসারকে ঘুষ নিতে হাতেনাতে ধরা হয়েছে। অথবা কারো কারো ব্যাংকের লকার খুলে বাড়িতে রেইড্ করে অঘোষিত সম্পত্তি বা আয়ের সঙ্গে সঙ্গতিহীন সম্পত্তির খোঁজ পাওয়া গেছে।
কিন্তু" তার পর কি হইল জানে শ্যামলাল''। এদের সামান্য ভগ্নাংশ শাস্তি পায়। বাকি কেস রফাদফা হয়ে যায়। তাই প্রতিবছর সরকারের সম্বন্ধিত বিভাগ থেকে ওই প্রকরণগুলোর ATR বের করে জনসাধারণকে স্ট্যাটাস জানানো উচিৎ। ** শেষকথা হল --- একটি বিত্তহীন সরকারের (যার রিজার্ভ ব্যাংকের রিপোর্ট অনুযায়ী দেশের অন্যরাজ্যগুলোর তুলনায় সর্বোচ্চ ধার --- কারণ অন্য রাজ্যগুলির তুলনায় রাজকোষীয় ঘাটতির তুলনায় আয় অনেক কম) তাকে সমগ্র সরকারী আধা-সরকারী তন্ত্রের প্রতি নজরদারি বাড়িয়ে কার থেকে পাওয়া আয় বাড়াতে হবে। তাহলে ব্যয়ের ক্ষেত্রেও ড্রেনেজ আটকিয়ে প্রোজেক্ট কস্ট তুলনামূলক ভাবে কম করা যাবে। এর জন্যে স্বচ্ছতা ও সোশ্যাল অডিটের কোন বিকল্প নেই। -------******------
Somnath | ১৮ মে ২০১১ ২০:১৬ | 117.194.34.6
এগুলো 4shared এর লিংক। ভাটের আর্কাইভ। মামু যেটা পাবলিশ করেনি, সেটা বাদে অবশ্যই। আমার ধারণা সেটা গেছে পার্মানেন্টলি।
মাঝে একটা বিশাল আর্কাইভ মিসিং। সেটা অ্যাপারেন্টলি মামুর কাছে আছে, কিন্তু মামু সেটা আর পাবলিশ করে নি। সেই মিসিং লিংকের পরে বর্তমান ভাটের ১ নম্বর পাতা।
byaang | ১৮ মে ২০১১ ১৯:০৮ | 122.167.65.192
নাঃ, একদম কাল কোলকাতা পৌছে ঘুমোবো। আজ রাত্তিরে প্যাকিং, আগামী সাতদিনের রান্না এগুলো করতে হবে।
achintyarup | ১৮ মে ২০১১ ১৯:০৭ | 121.241.214.38
ব্যাঙ নিশ্চয়ই শুধু শীতকালে ঘুমোয়
byaang | ১৮ মে ২০১১ ১৮:৪৭ | 122.167.65.192
আমি কিন্তু আছি। কেউ যেন না ভাবে আমি ঘুমিয়ে পড়েছি।
kumu | ১৮ মে ২০১১ ১৮:২৫ | 122.160.159.184
না,না,আমি তো অর্কুটে যাই না। ব্যাংকে আবার থাংকু,নিজের স্মৃতিশক্তির ওপর প্রায় হারানো বিশ্বাস ফিরিয়ে দেয়ার জন্য।গুরুর ঐ পাতাটা খুল্লে দেখা যাবে,জনগণ উইশ কচ্চে,আমি রয়েচি তাদের পেছন পেছন।
byaang | ১৮ মে ২০১১ ১৮:২৩ | 122.167.65.192
খালি আমাকে দিয়ে খাটিয়ে নেওয়ার মতলব! ঃ-X
aka | ১৮ মে ২০১১ ১৮:২২ | 168.26.215.13
শোন শোন গান শোন, মন প্রাণ তরতাজা হবে।
এই গানটা ল্যাদোষদার জন্যও রইল।
Paramita | ১৮ মে ২০১১ ১৮:২১ | 202.3.120.9
আইপিবিহীন আদি পাতা যদি কেউ বের করে দিতে পারতে তো বুঝতাম..
byaang | ১৮ মে ২০১১ ১৮:২০ | 122.167.65.192
ওয়ে আকা, হায় আকা!! (ফ্যাক ফ্যাক)
byaang | ১৮ মে ২০১১ ১৮:১৯ | 122.167.65.192
করবো না কেন হে কাজুবাদাম! তুমি চাট্টি ভালো ভালো কথা আমার সম্বন্ধে বলেই দ্যাখো না! আর যা উড়ে গেছে তা যাক, তার জন্য দুঃখ কোরো না। সামনের দিকে তাকাও। ২০০০০ ভাটপাতার পেরাইজটার জন্য নিজেকে প্রস্তুত কর।
Paramita | ১৮ মে ২০১১ ১৮:১৯ | 202.3.120.9
আরিব্বাস! সুমেরুর সেমেস্টারে একটা করে জন্মদিন। থ্যানকু থ্যানকু। প্ল্যাটিনামের ম্যাড়মেড়ে মেডেল অন দা ওয়ে।
aka | ১৮ মে ২০১১ ১৮:১৭ | 168.26.215.13
আমি অংক না কষেই কইতে পারি কুমুদি অর্কূটে সুমেরুর ফেক জন্মদিনে শুভেচ্ছা জানিয়েছিল।
ইয়ে ব্যাঙদি, আমি তোমাকে ঝুরি ঝুরি সাধুবাদ দিতাম, যদি একেবারে প্রথম মানে আদি ভাটের পাতা বাইর কইরা দিতে পার্তা। এটা তো হর্দম দেখছি। বলি উড়ে যাওয়াগুলো কই? অবশ্য আমি ভালো কথা বললেও তুমি কেয়ার করবে না সে তো ভালো-ই জানি। ঃ-(
Paramita | ১৮ মে ২০১১ ১৮:১২ | 202.3.120.9
ব্যাং যদি অংক কষে কুমুর সুমেরুকে ২০১০-র হ্যাবা জানানোর পেজটা বের করে দিতে পারো তো প্ল্যাটিনামের মেডেল পাবে।
Bratin | ১৮ মে ২০১১ ১৮:০৯ | 122.248.183.1
'কে প্রথম ভাটে এয়েছে, কে প্রথম ....'
যাগ্গে আমি আজকের মতো কাটলাম
Paramita | ১৮ মে ২০১১ ১৮:০৯ | 202.3.120.9
জদুপুরের এমন বদনাম শুনি নি, ঝিলের এপারে অন্ততঃ। ওপারেও শুনি নি কো। এত পয়সাই ছিল না। এও বোঝা গেল প্রেসির মেয়েদের হাতে অনেক কাঁচা পয়সা থাকতো। এর নিশ্চয়ই কোন রাজ-আর্থ-সামা ব্যাখ্যা আছে।
Kaju | ১৮ মে ২০১১ ১৮:০৮ | 121.244.209.245
সে যে কোনো একটা দিন বললেই তো হল। সব বছর একই দিনে বলতে হবে এমন নিয়ম থাকার দরকারই নেই। উইশটা যেদিন আসল জম্মোদিন, সেদিনের ঘাড়ে ঠিক চেপে যাবে, সে সাত মাস পরে হলেও। তবে খেয়াল রাখতে হবে, একই লোক যেন বছরে একদিনের বেশি হ্যাবাড্ডি পায়। তাহলে অন্য লোক বঞ্চিত হতে পারে।
byaang | ১৮ মে ২০১১ ১৮:০৮ | 122.167.65.192
আর আমি যে ননস্টপ ২৪ঘন্টা ধরে ভাটিয়ে একটা বিশ্বরেকর্ড করতে চলেছি, সেটাও কারুর নজরে পড়লো না!! ঃ-( মামু কি এরপরেও আমাকে একটা সোনার মেডেল দেবে না?
kumu | ১৮ মে ২০১১ ১৮:০৭ | 122.160.159.184
উঃ,আবার ছড়িয়েচি গো।২০০৮ নয়,২০১০।
ব্যাঙ,থাংকু,অ্যাতো,অ্যাতো।
Paramita | ১৮ মে ২০১১ ১৮:০৬ | 202.3.120.9
আরে পুরোনো পাতাটা পুরো নো। খানিকটা। তবে থ্যাংকু।
Paramita | ১৮ মে ২০১১ ১৮:০৪ | 202.3.120.9
বল্লে যে ২০০৮-এ পোথোম এসেছো? তালে গত বছর হ্যাবা জানাতে অসুবিধা কোথায়?
byaang | ১৮ মে ২০১১ ১৮:০৩ | 122.167.65.192
আমি যে অংক কষে পুরনো ভাটপাতা খুঁজে দিলুম, কেউ একটা ভালো কথা শুদ্ধু বললো না আমাকে!!
kumudini | ১৮ মে ২০১১ ১৮:০১ | 122.160.159.184
পারমিতা,গত পর্শু ১৬ই মে সবাই সুমেরুকে হ্যাপি বাড্ডে বলল,তাই আমিও দৌড়ে এসে বলে দিলুম।কিন্তু গতবছর এই সময় তো আমি ভাটে ছিলাম না,তাও সুমেরুকে হ্যাপি বাড্ডে বলেছিলাম,পষ্ট মনে আছে,তবে কবে তা মনে নেই।
byaang | ১৮ মে ২০১১ ১৮:০১ | 122.167.65.192
পামিতা কি অস্বীকার করছে যে যদুপুরের ছেলেরা মেয়েদের ঘাড় ভেঙ্গে খেত ?
Paramita | ১৮ মে ২০১১ ১৭:৫৯ | 202.3.120.9
পষ্ট বোঝা গেল যদুপুরে মহামানবরা থাকেন। অন্য কালেজের ছেলেগুলো আর মেয়েগুলোও কহতব্য নয়। আর আমি প্রায় সিনিয়র সিটিজেন, কাজেই সময়ের ব্যাপার নয়।
aka | ১৮ মে ২০১১ ১৭:৫৭ | 168.26.215.13
১০ টাকা থেকে দুটো চারমিনার, দুটো চ্যান্সেলার, ১০ টা বিড়ি বাদ দিলে যৎসামান্যই হাতে থাকত। সেটা কাজে লাগত ট্রেনে বাদাম, ঝালমুড়ি খেতে। প্রমোদ-দার ক্যান্টিনে দু এককাপ চা নিজের পয়্সাতেই খাওয়া যেত। কিন্তু কাটলেট আর কফি হাউস নিজেদের পয়সায় হত না। পুঁটিরামের কচুরি অবশ্য নিজের পয়সাতেই খেতে হত। বিত্তবান মেয়েরা কেউই হেঁটে শিয়ালদহ যেতেন না।
byaang | ১৮ মে ২০১১ ১৭:৫৪ | 122.167.65.192
এই তো আকামান সত্যি কথাটা কয়ে দিয়েছেন। তার আগে ইপিস্তা শুধুমুধু বললো, ওর দেখা লোকজনের সঙ্গে আমার দেখা লোকজনের স্বভাব মিলছে না। কুচোকাঁচারা ভুলে যায় যে ওদের দেখা সময়ের থেকে আমার দেখা সময় আরো অনেকটা আগে ছিল। ফলে মানুষগুলো-ও অন্যরকম ছিল।
Paramita | ১৮ মে ২০১১ ১৭:৫৩ | 202.3.120.9
কুমুও যেমন! রাগ আবার কি? আমিও ভাটপাতাকে নব নব রূপে আবিষ্কার করি। একটু সময় পেলে আড্ডা মারতে এখনও তেমনি লাগে। আনকন্ডিশনাল লাভ। তোমার সুমেরুর জন্মদিনসংক্রান্ত লাস্ট কোশ্চেনটা বুঝলাম না তো?
কালেজে থাকতে প্রেমে ও অপ্রেমে আমি এবং আমরা সব সময়েই মেয়েদের ঘাড় ভেঙে খেয়েছি। আমাদের যেখানে দৈনিক ১০ টাকা বরাদ্দ ছিল মেয়েদের সেখানে ঘন্টায় ১০ টাকা। কোন তুলনাই হয় না। বরাবরই আমাদের সাম্যের দিকে নজর ছিল।
kumudini | ১৮ মে ২০১১ ১৭:৪৬ | 122.160.159.184
পারমিতা,রাগ করো না গো।ভা-আ-লো করে আইডেন্টিফাই কচ্চিলুম শুদু।কাল তোমার সাতে পাল্লিনকে গুলিয়ে ফেলেছিলুম,আর ঐ আলমারীর কতাটা জিগিয়েচিলুম,।তাইতে এরা সব নাপ্পে উঠল।তাই আজ এট্টু বাজিয়ে নিচ্চিলুম আর কি।
হ্যাঁ,ঠিকই।তোমরা অনেক পুরনো,আমি তো ভাটে প্রায় নতুনই,সেপ্টেম্বর,২০০৮ থেকে আসচি।শুদু একটা কথা কাল থেকে খচ খচ খচাচ্ছে,আমি সুমেরুকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা ইঃ জানিয়েছিলাম,পষ্ট মনে আছে,সেটা কিভাবে হল?
Kaju | ১৮ মে ২০১১ ১৭:৪৬ | 121.244.209.245
কিন্তু আরো পুরোনো ভাট কোথায় আছে? কিসব উড়ে টুড়ে গেছিল, আর্কাইভ আছে। 'পুরোনো ভাটপাতারা এসে গেছে আবার', তাদের তো জীবনে দেখা পেলাম না।
Paramita | ১৮ মে ২০১১ ১৭:৪৫ | 202.3.120.9
পুরোনো ভাটপাতা কোথায় পাওয়া যায়? সব না উড়ে গেছে? ওপরের লিংকে কিছু নেই তো!
তিলবাবু, আমি যেটা বলছি সেটা ঠিক চন্দন গুঁড়ো নয়। চন্দনের গন্ধওলা ডাস্ট। আসলি চন্দনের দামও সোনার মতই বেড়েছে। মোটামুটি দশগুণ ধরতে পারেন ১৯৯৫-এর তুলনায়। তবে গেস্ট এলে এম জি রোডের দোকানটায় নিয়ে যাই পয়েন্ট অফ অ্যাট্রাকশান হিসেবে।
byaang | ১৮ মে ২০১১ ১৭:৪০ | 122.167.65.192
ঐ জন্যেই তো আমি পরশুদিন কুমুকে পুরনো ভাটপাতা খুঁজে দিলাম। ঃ-) তোমাদের তখনকার আড্ডাগুলো পড়তে আমারও বেশ ভালো লাগছিলো।
til | ১৮ মে ২০১১ ১৭:৪০ | 114.198.34.82
কাবেরীর চন্দন গুঁড়োর প্যাকেট এখনও মেলে? এম জি ও ব্রিগেডের xing এ দোকানটা এখনও আছে? আহা, worth the money!
Paramita | ১৮ মে ২০১১ ১৭:৩৫ | 202.3.120.9
একটু কাজাচ্ছিলাম ব্যাং। নিরালায় একটা কাজ সারবো বলে আজ ডাব্লু এফ হেচ ছিল। এদিকে কুমুর কতা শোনো। আমার কি কপাল! কারুর মা, কারুর বেটার হাপ, অথচ আমি যখন পোথোম ভাটে আসি তকুন এরা কোথায়! কেউ ইচ্ছে হয়ে মনের মাঝারে আর কেউ লিনাক্ষে বাংলা পড়তে পারেন না। সেই বাজারে আমরা কজন দুকুরবেলায় ভাট জমাতাম। দ্যাশের আড্ডা টাইম আর আম্রিকার আড্ডা টাইম নিয়ে কম্পি হোতো। দ্রি তখনো কনসপিরেসির সুতো খোলেন নি। জাগ্গে। আলমারির কথা বলি। শিলং-এ তো চলে গেলাম। ফিরে দেখি, আলমারি তকতকে। পাট পাট ভাঁজকরা জামা। খেলনারা একপাশে সিঁটিয়ে আছে। আর কতগুলো ন্যাপথালিন আর একটা কাভেরির চন্দনগুঁড়োর প্যাকেট। তারপর থেকে এখনও অবধি কেউ রাত্তিরে কথা বলে নি।
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন