আরো কুড়িটা। কিন্তু এবার বেজায় ঘুম পাচ্ছে। কিন্তু ওদিকে আবার রান্না করার-ও সময় হোলো।
achintyarup | ১৮ মে ২০১১ ০৫:২৭ | 59.93.244.93
কিন্তু আর কটা খাতায় মলাট দেওয়া বাকি তোর?
byaang | ১৮ মে ২০১১ ০৫:২৫ | 122.167.78.14
হুতো কি খচে গিয়ে ভাটান্তরী হোলো?
byaang | ১৮ মে ২০১১ ০৫:২২ | 122.167.78.14
ক্লাস ওয়ানের বাচ্চাদের মুখস্থ করে লিখতে হত, সিপিইউয়ের কাজ কী, হার্ড ডিস্কের কাজ কী, সিপিইউয়ের ভিতরে ফ্যান থাকে কেন? কিবোর্ডের ছবি এঁকে লেবেল করতে হত, কোনোঅগুলো নিউমারিক কি, কোনগুলো আলফানিউম্যারিক, এইসব আর কি!
byaang | ১৮ মে ২০১১ ০৫:১৮ | 122.167.78.14
না না স্কুলকে আমি দোষ দিই না। বাবা-মারাও সব অতি পাকা। স্কুলে যদি কম্পিউটার্স ইত্যাদি সাবজেক্ট না রাখতো, তো বাবামারা গিয়ে নালিশ করতো - অন্য অনেক স্কুলে তো পড়ায়, আপনারা পড়াবেন না কেন? আমাদের বাচ্চারা তো পিছিয়ে পড়বে অন্য স্কুলের বাচ্চাদের তুলনায়।
nk | ১৮ মে ২০১১ ০৫:১৫ | 151.141.84.194
অনেক উন্নত হয়ে গেছে এখন। ক্লাস ওয়ানের বাচ্চা কমপিউটার্স বিষয়ে লিখিত পরীক্ষা দেয়! এর পরে হয়তো কেজি ওয়ান থেকেই কোয়ান্টাম মেকানিক্স স্পিনট্রনিক্স জেনেটিকস এসব শেখাবে।
এসব স্কুলগুলোর খোলনলচে বদলে বাচ্চাগুলোকে খুশিমত খেলতে খেলতে শিখতে দিলে কী এমন গন্ডগোল হয় কেজানে! কী জানি!
achintyarup | ১৮ মে ২০১১ ০৫:১১ | 59.93.244.93
ঝ্যাঁটা মার অমন ইস্কুলের মুখে।
পরিবর্তন? সে তো হয়েই চলেছে, হয়েই চলেছে, থামছেই না, তার কোনো-ই পরিবর্তন নেই
byaang | ১৮ মে ২০১১ ০৫:১১ | 122.167.78.14
স্কুল পাল্টেই বা কোথায় আর যাব, সব-ই এক। কোনো পরিবত্তোন নাই।
byaang | ১৮ মে ২০১১ ০৫:০৭ | 122.167.78.14
ক্লাস থ্রী তো তাও ভালো, ইতিহাস-ভুগোল পড়তে হয়। কিন্তু এখনো ভেবে পাই নি ক্লাস ওয়ানের বাচ্চাদের কেন কম্পিউটার্স নামের সাবজেক্টের লেখা পরীক্ষা দিতে হয়!! আর সাবজেক্ট সংখ্যা মন্দ না। ইংরিজিটাকেই ভেঙ্গেছে ৬টা ভাগে, টেক্সট, গ্রামার, কম্পোসিশন, কম্প্রিহেন্শন, স্পেলিং, হাতের লেখা, সেগুলোর আবার আলাদা আলাদা খাতাবই। এনাদের অঙ্ক এখন থেকেই ভাগ পাটিগণিত, স্পেস ওয়ার্ক আর গ্রাফ প্লটিং। ফলে আলাদা আলাদা খাতা। বিজ্ঞান তো আছেই, এবছর থেকে আবার শুরু হয়েছে সোশ্যাল স্টাডিজ। এছাড়া দ্বিতীয় ভাষা। সাধারণ জ্ঞান, কম্পিউটার্স, স্ক্রিপ্চার, ক্র্যাফ্ট। সবগুলোরই খাতাবই আলাদা আলাদা। এবার হিসেব করেন। ইতিহাস, ভূগোল আর পরিবেশ বিজ্ঞানকেও বাদ দেবেন না। প্রতিটা সাবজেক্টের স্কুলের খাতা, বাড়ির কাজের খাতা, পরীক্ষার খাতা।
nk | ১৮ মে ২০১১ ০৫:০৭ | 151.141.84.194
আমাদের পুরাকালীন পাড়াগাঁয়ের ইস্কুলে ছিলো নবগণিতমুকুল, কিশলয়, ইতিহাস আর ভূগোল বইয়ের নাম মনে নেই, আর প্রকৃতিবিজ্ঞান। আর ছিলো ভারী চম্ৎকার এক দিদিমণি, সত্যি সে খুব ভালো ছিলো।
বলি অচিন্ত্য, কালকে যে জিগালাম কী বুঝছো পরিবর্তন হয়ে? কিছু তো কইলা না!!!!
achintyarup | ১৮ মে ২০১১ ০৫:০৬ | 59.93.244.93
ছোটবেলায় ব্যাঙ ধরতে হত। সন্ধে হলেই মাঠে-ময়দানে ফাটলে ফোকরে আলো ফেলে ফেলে ব্যাঙ ধরতুম মনে আছে
achintyarup | ১৮ মে ২০১১ ০৫:০৩ | 59.93.244.93
কিন্তু এমন সদাজাগরূক ব্যাঙ আমি জেবনে দেখিনি
nk | ১৮ মে ২০১১ ০৫:০২ | 151.141.84.194
আমি পুরাকালের। আমাদের সময় ছিলো অঙ্ক বাংলা ইতিহাস ভূগোল আর বিজ্ঞান। সাকুল্যে এই কটি বই। হাতের কাজ আসন পাপোষ রুমাল সেসব হাতে হাতে, তার বই ছিলো না।
achintyarup | ১৮ মে ২০১১ ০৫:০১ | 59.93.244.93
শিগ্গির ইস্কুল পাল্টে ফেলা উচিত
byaang | ১৮ মে ২০১১ ০৪:৫৮ | 122.167.78.14
কীসের তা কি আমিই জানি ছাই! খাতা দিয়ে দিয়েছে অ্যাত্তো অ্যাত্তো। আর সাবজেক্টের কথা আর কী বলবো, কালনেমির লঙ্কাভাগ!
nk | ১৮ মে ২০১১ ০৪:৫৬ | 151.141.84.194
গড়ে তিপ্পান্ন করে পড়লো। মন্দ না। আজকালকার বাজারে। বাজারটাও তো দেখতে হবে। :-)
সিরিয়াস নোটে, ৯০ টা বই খাতা কীসের? মানে বই ক'টা? কতগুলো সাবজেক্ট পড়ায় একটা ক্লাস থ্রীর বাচ্চাকে????
হ্যাঁ, আমাদেরও এগুলো নিয়ে কোনো চাপ ছিল না। কিন্তু এদের যা অবস্থা দেখি, কোনো কিছুই ঠিকঠাক করে এন্জয় করতে পারে না। আমার ছেলের এক বন্ধু আছে, সে ক্লাসে ফার্স্ট হয়, তার মা তকে ওয়ার্ক এডুকেশন পরীক্ষার আগের দিন-ও সারা বছর ধরে যা কিছু হাতের কাজ করিয়েছে ক্লাসে, সেগুলো প্র্যাক্টিস করায়। আর এইসব দেখেশুনে আমিও প্রবল ঘাবড়ে গিয়ে ভাবি আমি ঠিকঠাক মায়ের কর্তব্যপালন করি না নিশ্চয়ই, তাই আমার ইনি ঝোলান।
r.h | ১৮ মে ২০১১ ০৪:০৬ | 198.175.62.19
হুঁ, দিনকাল বড়ই চাপের। বড়ই খারাপ লাগে। মানে কেউ খারাপ ছবি আঁকলে তাতে অন্যায়টা কোথায় আমি তো বুঝতে পারিনা। আমাদের এইসব ওয়ার্ক এডুকেশন, কোকারিকুলাম এসব নিয়ে কোন চাপই ছিল না। মানে বিষয় গুলি ছিল, ক্লাসও হত, তবে নামমাত্র, এগুলোতে কেউ আদৌ গুরুত্ব দিতো না। সেটাও ঠিকনয়, কিন্তু ছোটদের ওপর বোঝা চাপানো থেকে তো বোধয় ভালৈ।
byaang | ১৮ মে ২০১১ ০৪:০০ | 122.167.78.14
ড্রয়িংয়েরই খাতা দিয়েছে চারটে, বই দিয়েছে দুটো। মলাট দিতে দিতে আমার হাত ব্যথা। এদিকে বিচ্ছিরি ড্রয়িং করে বলে ড্রয়িং দিদিমণির কাছে রোজ বকুনি খায়।
r.h | ১৮ মে ২০১১ ০৩:৫৫ | 198.175.62.19
ঃ(
byaang | ১৮ মে ২০১১ ০৩:৫৫ | 122.167.78.14
*চারহাজার
byaang | ১৮ মে ২০১১ ০৩:৫৩ | 122.167.78.14
এই স্কুলেও স্যার-দিদিমণিরা ইচ্ছেমতন ক্যালায়। কিন্তু তবুও ফিটফাট হয়ে যেতে হয়, ক্লাস থ্রিতে সবশুদ্ধু নব্বইটা বইখাতা দেয় মাত্র চারজাহার-আটশোটাকায়।
r.h | ১৮ মে ২০১১ ০৩:৫১ | 198.175.62.19
অ, মৃণাল বাবু। হেঃ হেঃ হেঃ। দেখো কি পাও ঃ)
byaang | ১৮ মে ২০১১ ০৩:৫১ | 122.167.78.14
সুতরাং মলাট দেওয়ার জন্য আর হাতে চব্বিশ ঘন্টা।
r.h | ১৮ মে ২০১১ ০৩:৫১ | 198.175.62.19
আমি বেশ আগের দিনের লোক। আমাদের বই খাতায় মলাট, জুতো মোজা পরে ইস্কুল যাওয়া এসব কিছু ছিলনা। স্কুলে স্যর দিদিমনিরা ইচ্ছেমতো ক্যালাতো। হোহো করে উড়িয়ে দিয়ে ধুলো, বড় রাস্তা দিয়ে হেঁটে হেঁটে বাড়ি ফিরতাম।
অবশ্য আমি অল্প কিছুদিন ইঞ্জিরী স্কুলে পড়েছি, সেখানে ফিটফাট হয়ে যেতে হতো। স্কুল বাস টাস ছিল। তবে সে বোধয় কয়েক মাস।
byaang | ১৮ মে ২০১১ ০৩:৪৯ | 122.167.78.14
মোটেই না, গত এক হপ্তার চেষ্টায় আরো পঞ্চাশটায় (বইখাতা মিলিয়ে) মলাট দিয়ে উঠতে পেরেছি। আর বৃহস্পতিবার আমি কোলকাতায় যাচ্ছি। (মৃণালবাবু ফোন করেছিলেন)
r.h | ১৮ মে ২০১১ ০৩:৪৭ | 198.175.62.19
ওরে বাবারে। চল্লিশটা খাতায় একদিনেই মলাট দিতে হয়?
byaang | ১৮ মে ২০১১ ০৩:৪৬ | 122.167.78.14
হ্যাঁ, কিন্তু এখনো চল্লিশটা খাতায় মলাট দেওয়া বাকি।
r.h | ১৮ মে ২০১১ ০৩:৪৫ | 198.175.62.19
পৌনে চার ঃ)
byaang | ১৮ মে ২০১১ ০৩:৪৩ | 122.167.78.14
* সৌরেন্দ্রনাথ
byaang | ১৮ মে ২০১১ ০৩:৪০ | 122.167.78.14
আমি তো আমার নামে তিন নং পাতায় পেলাম সুচেতনাকে পড়ো, ক্যানসারকে জানো, ঐ পাতাতেই সৌরেন্দ্রনাঠ বসুর লেখা অসীমের স্বাক্ষর যেখানের মলাট, আর নয় নং পাতায় জীবনানন্দবাবুর আগেই এক সেমিভ্যাম্পায়ার মেমসাহেব পেলাম।
r.h | ১৮ মে ২০১১ ০৩:৩৪ | 198.175.62.19
অতি বিচ্ছিরি।
আর তোমার নামে জীবনানন্দ, অনিল বিশ্বাস, এবং গুণী গিন্নী ২০০৯ বাংলার বধু কম্যুনিটি-র ব্যানার দেখাচ্ছে।
byaang | ১৮ মে ২০১১ ০৩:৩৪ | 122.167.78.14
এই মেমই তো মারা গেছেন কিছুদিন আগে।
byaang | ১৮ মে ২০১১ ০৩:৩২ | 122.167.78.14
নলি'টাই বটে! নলিহাড় বললে আরো ঠিকঠাক হত ওনার নামটা।
বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে,
মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা,
কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
আমাদের কথা
আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের
কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি
জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
বুলবুলভাজা
এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ।
দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও
লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
হরিদাস পালেরা
এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে
পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান
নিজের চোখে...... আরও ...
টইপত্তর
নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান।
এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর।
... আরও ...
ভাটিয়া৯
যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই,
সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক
আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
টইপত্তর/ভাটিয়া৯/হরিদাসপালের লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক।
অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি।
যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।
মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি
বার পঠিত
সকলকে জানান
উপরে যে কোনো বোতাম টিপে পরিচিতদের সঙ্গে ভাগ করে নিন