এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • বুলবুলভাজা  অপার বাংলা

  • সুরা গুণ্ডার ঈদ উপহার

    রুখসানা কাজল লেখকের গ্রাহক হোন
    অপার বাংলা | ১৮ জুন ২০১৯ | ১৩৪০ বার পঠিত
  • গাউছিয়ার সোনার দোকানগুলো থেকে চান্দা তুলতে গিয়ে ধরা পড়েছিল সুরা গুন্ড। তা প্রায় সাত বছর আগের ঘটনা। মহামান্য আদালত সুরার বিচার করে আজ যাবজ্জীবন ঘোষণা করেছে। সুরা কেবল চান্দাবাজ নয়। পুরানো রেকর্ডগুলো ঘেঁটে দেখা গেছে সুরা এক দুর্ধর্ষ বোমাবাজ এবং সাংঘাতিক খুনি। দেশের শীর্ষস্থানীয় এক ব্যবসায়ীর বাড়িতে বছর কয়েক আগে যে বোমাবাজি হয়েছিল এবং তাতে যে দুজন লোক মারা গেছে তার নেতৃত্ব দিয়েছিল সন্ত্রাসী সুরা।

    সুরা গুণ্ডার পুরো নাম কী ? টেবিলের ছড়ানো ছিটানো কাগজে নাম খুঁজে পায় কুরাণ। রইসউদ্দিন সোহরাওয়ার্দী। ক্লাশ এইট পাশ। এরপর ঝরে গেছে। সুরার নীচে তিন ভাই, দুভাই দোকানপাট ব্যবসা করে। ছোট ভাইটা ইঞ্জিনীয়ার। অস্ট্রেলিয়া প্রবাসি। ভাইটা কাঁদে । দেশে আসতে চায় । মাকে দেখবে। বাবার পাশে শুয়ে গ্রহ নক্ষত্রের নাম আর গল্প শুনবে। সুরার স্ট্রিক্ট নিষেধ আছে। দেশে আসতে পারে না কুট্টু।

    মেজো ভাইটা রুমালে চোখ মুছে কুরানকে জানায়, প্রথমবার আদালতে আনার পর ছোটভাইটাকে আদালতের গেটে দাঁড়ানো দেখে সুরা পুলিশের গাড়ি থেকে নামেনি। একজন পুলিশকে দিয়ে মেজো ভাইকে ডেকে ছোটভাইটাকে তৎক্ষণাৎ হোস্টেলে রেখে আসতে বলেছিল। পেপারওয়েটটা মুঠো করে ধরে মেজোভাইটা ভেজা চোখ তুলে বলেছিল, বড়ভাইজান ত বাবার মত। তাছাড়া কুট্টুর কান্না দেখেই ত ভাইজান এই লাইনে চলে আসে। কষ্ট হলেও আমরা পারতাম কিন্তু কুট্টু খিদে সহ্য করতে পারত না। ঈদের আগের রাতে পাশের বাড়ির সেমাই রান্নার ঘ্রাণ পেয়ে খুব কেঁদেছিল কুট্টু। আম্মা কিছুতেই থামাতে পারছিল না। আব্বা কুট্টূকে কোলে নিয়ে বলেছিল, এখন ঘুমাও বাবু। সকাল হলেই দেখবে ফেরেশতারা অনেক সেমাই দিয়ে গেছে তোমার জন্যে। তুমি চামুচ চামুচ ভরে তখন সেমাই খেও। কুট্টু আব্বার বুকের উপর ওঠে খুশিতে দুলে দুলে বলেছিল, আব্বা আমি বাটি বাটি সেমাই খাবো। এত্ত এত্ত—বাটি বাটি— খুব ভোরে অনেকগুলো মুরগীর ডাকে সুরার আব্বা আম্মা বাইরে বেরিয়ে দেখে, রান্নাঘরের বারান্দায় থরে থরে বাজার সাজানো। কি নেই সেখানে ! সেমাই, চিনি দুধ, বাদাম, কিশমিশ, পোলাঊয়ের চাল তেল, ঘি ! কুট্টুর জন্যে ছোট্ট পাজামা পাঞ্জাবী লেসের সাদা টুপি। আমাদের জামাকাপড়। দুপুরে শোনা গেলো ঈদের নামাজ শেষ করে শহরের সবচে বড় রাজনৈতিক নেতার গাড়িতে করে ঢাকা চলে গেছে সুরা। তারপর ত এই। সুরা গুণ্ডা। সুরা সন্ত্রাসী। খুনি। আতঙ্কবাজ।

    কুরান সুরার ভাইয়ের কাছে জানতে চেয়েছিল, আপনার আব্বা আম্মা—
    সুরার আব্বা রান্নাঘর ছেয়ে উঠে যাওয়া বকুল গাছটার দিকে তাকিয়ে বলেছিল, ছেলেটা কুরবান হয়ে গেলো। কুরবান হয়ে গেলো আমার রাসু।
    কুরান সুরার উকিল। যারা জানে তারা ঘেন্না ঘেন্না চোখে বিপুল তাচ্ছিল্য নিয়ে ওর দিকে তাকায়। অনেকেই আড়ালে ফুট কাটে, সন্ত্রাসীর উকিল সন্ত্রাসী। সাধারন মানুষ জানে না কুরান কেবল মুখ দেখানো উকিল। সুরার আসল উকিল সেই রাজনৈতিক নেতা। তার হাত দিয়েই সব দরকারি কাগজ আর টাকা আসে কুরানের হাতে। এই নেতার ছুঃ মন্তরেই এতদিন বিচার না হয়ে ঝুলে ছিল মামলা। জেলে থেকে সুরা খাচ্ছিল, দাচ্ছিল ব্যায়াম করছিল। ছোট ভাইটাকে বিদেশে পাঠিয়ে আরো পড়াশুনা করতে বলেছিল। আব্বাকে যেনো সুরা গুণ্ডার আব্বা না বলে মফস্বল শহরের চেনা জানা আত্মীয়রা কুট্টু ইঞ্জিনীয়ারের আব্বা বলে ডাকে।

    সেই যে ঈদের দিন সুরা তার শহর ছেড়ে এসেছিল। আর কখনো ফিরে আসেনি। বউকেও যেতে দেয়নি। বড় গেটওয়ালা দুতলা বাড়ি করেছে। ওর আব্বা আম্মাকে দেখাশুনার জন্যে এক ঘর গরীব আত্মীয়কে আলাদা ঘর তুলে থাকতে দিয়েছে। মেজো সেজো দু ভাইকে দোকানঘর ব্যবসার ব্যবস্থা করেছে। জেলে থেকেই নিজের ছেলের তিন বছর বয়েস হলে বউকে কড়া নির্দেশ দিয়েছিলো, ছেলেকে দাদাবাড়ি পাঠিয়ে দিতে। বউ আপত্তি করেছিল। কিন্তু বন্দি সুরার পাঞ্জা দেখে সাহস পায়নি। জেলে থাকলেও কিছুটা ক্ষমতা সুরার ছিল। তাছাড়া গুণ্ডার বউ কি শান্তিতে থাকতে পারে ! সুরা বুঝত। জেনেও গেছিল অনেক কিছু। তবুও মামলার স্বার্থে প্রতি মাসে সুরার বউ আসে যায়। দরকারে সুরার সিগ্নেচার নিয়ে যায়।

    এবার দ্রুত বিচার আইনে, আদালতে সুরার মামলা উঠেছিল। ছুমন্তরধারী রাজনৈতিক নেতার কারসাজি। শাস্তির ঘোষণাও হয়ে গেছে। সশ্রম যাবজ্জীবন কারাদণ্ড।

    নিশ্চিত ফাঁসির রায় থেকে যাবজ্জীবন ! সুরা খুব খুশী হয়। বেঁচে ত আছে। যদিও তার কালো টাকার অনেকখানি বেরিয়ে গেছে। তাতে চিন্তা নেই সুরার। রাজনৈতিক নেতার বৈধ ব্যবসায় ডাবল সোনার ডিম পাড়ছে ওর টাকা। রোজা শেষ হলেই ঈদ। সুরা ভেবে রেখেছে, যা হোক হেস্তনেস্ত ত একটা হয়ে গেলো। ঈদের পর বউকে ভালো করে বুঝিয়ে দিতে হবে টাকা পয়সা ব্যবসাদারীর সবকিছু। ছেলেটাকে কুট্টুর কাছে পাঠিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। সুরার এক নানা, ওর মায়ের দিকের এক চাচা হাফ ডাক্তার ছিলেন। খুব ভাল মানুষ । শহরে প্রচুর সন্মান ছিল। সুরাদের অনেক সাহায্য করেছে। সুরা চায়, ছেলে ডাক্তার হোক। কুট্টু, সুরার ছেলে, অন্য ভাইদের ছেলেমেয়েদের শিক্ষা দীক্ষা গুণে সুরার গুণ্ডা নাম মুছে যাক।

    ওদিকে রায় হয়ে যাওয়ার পর, বার কাউন্সিলের সাদা ঘরে সুড়ুত সুড়ুত করে গ্রীণ টি খেতে খেতে ছুমুন্তর নেতা জানায়, এবার হিসেবটা করে ফেল দেখি কুরান। একেবারে ঠিক হিসেব করবি। সব কিছু সুরার বউয়ের নামে চলে যাবে। সুরা নিজেই ওর বউকে দান করেছে। নে এই ফাইলে সব আছে। সুরার সিগ্নেচারসহ দানপত্র। সাবধান। লিক্‌ করলি কিন্তুক তুই ফুটো হয়ে যাবিনি কুরান। কথাটা মনে রাখিস যাদু।

    রাজনৈতিক নেতার ব্যবসায় খাটানো সব সম্পত্তি, টাকা, সম্পদ চলে যায় সুরার বউয়ের নামে। আর সুরার বউ দ্বিতীয় পক্ষ হয়ে চলে যায় নেতার বিপত্নীক ভাইয়ের ঘরে। নেতার করা মানচিত্রে কেউ ডোবে কেউ ভাসে। সুরার দুই ভাই যৎসামান্য পেয়ে কিছুটা অখুশি। বেজার মন। নেতা ভুরু কুঁচকে ধমক দিয়ে বলেছে, সুরার বউ কিছু না দিলি কি অরতি পারবিনি তোরা? বাল ফেলানোরও তো ধার নাই তোগের। যা পাইছিস তাই নিয়ি খাটি খা গে তোরা।

    ঠাণ্ডা স্যান্ডুইচ, ঝাল ঝাল চিকেন ফ্রাই, ডাউস পেট এক বোতল রাশান ভদকা আর দুই প্যাকেট বিরিয়ানি সাজিয়ে পুরান ডাক দেয়, এ কুরান খাতি আয়। তহন থে কি দেখতিছিস তুই? খিদেয় যে প্যাট পুড়ি যাতিছি আমার !

    কুরাণ কয়েকটা সাদাকালো ছবি দেখায়। হাড় জিরজিরে সুরা। কম বয়েস। প্রথম নীলক্ষেতে হাত পাকিয়েছে ছিনতাই আর চান্দাবাজিতে। শীর্ণ অকাল বৃদ্ধ অসহায় মুখ আর অভাব জীর্ণ কিন্তু সুন্দরী সুরার বাবা মার পায়ের কাছে, মাথার পেছনে সুরাসহ কতগুলো অপুষ্ট আন্ডাবাচ্চা। বাবা ছিল বেসরকারি এক অফিসের সামান্য পিয়ন। মাসের কুড়িদিন ভাত জুটত না ওদের। মোটা ডাল, গম কিছু চাল সেদ্ধর এক অদ্ভুত ভাত খেয়ে থাকতে হত সবাইকে।

    অভাববিদ্ধ কূলকিনারাহীন অই জীবন থেকে কোন এক ঈদের আগের রাতে ছিটকে বেরিয়ে আসে সুরা। ওর জামার নীচে শতচ্ছিন্ন গেঞ্জি আর তার নীচে শত শত হা মুখ ক্ষুধা, কাগা গো ও কাগা ! আমি রাজি আছি।

    আয় – রাজনৈতিক নেতা সাগ্রহে জড়িয়ে ধরে সুরাকে। তারপর ভার্সিটি, নীলক্ষেত, গুলিস্তান, হাইকোর্ট, পুরানা পল্টন, রামপুরা। এক আতঙ্কের নাম হয়ে দাঁড়ায় সুরা। সুরা ধরা পড়ে, নেতা ছাড়িয়ে আনে। এক অটুট আনোখা বন্ধন। সুরার কালো জামা, রক্তাক্ত হাত। নেতার সাদা জামা, কালো টাই।

    ভদকার গ্লাসে চুমুক দিয়ে পুরান জানতে চায়, সুরাকে যখন সব জানায়ে দিলি তখন কি ও কান্দিছিল নাকি রে কুরাণ ? কানবি না। গরীবের ছেলে। বিদ্যা নাই বুদ্ধি নাই। ছেলো অই খ্যাপার মতন সাহস আর লক্ষ কোটি খিদেয় ভর্তি পেট। চান্দাবাজি করি যা পাইছে তাতো ভাগ হইছিল সমান ভাগে। এহন তো তাও গেলো। কত আশা করি ছেলো ঈদের দিন বউ আসলি পর ছেলেটার সাথি কথা বলবেনে ! বেচারা।

    কুরাণ পুরাণের ইচ্ছা করে চোখ বান্ধা বিচারের দেবীর চোখের ঠুলি খুলে দিয়ে বলে, ও ম্যাডাম আন্ধা থাকি আর কি হবিনে কন। চোখ খুলে রাখি এখন সবাই আন্ধা। আপনিও ঠুলি খুলি যুতজাত হয়ি বসে সবকিছু দেখেও আন্ধা সাজেন ম্যাডাম !


    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক।
  • অপার বাংলা | ১৮ জুন ২০১৯ | ১৩৪০ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • aranya | ***:*** | ১৮ জুন ২০১৯ ০৫:৪৪78870
  • বেশ
  • রঞ্জন | ***:*** | ১৯ জুন ২০১৯ ০১:৩৪78871
  • ভাল লেগেছে।
  • বিপ্লব রহমান | ***:*** | ২৫ জুন ২০১৯ ০৫:৫২78872
  • রুখসানা আপার কুরান-সুরার গল্পে এক নোক্তা, কাহিনীটি খুব গৎ বাঁধা।
  • রুখসানা কাজল | ***:*** | ২৮ জুন ২০১৯ ০৫:২৭78873
  • একদম । কি আর করা ! সুরাদের গুন্ডা বানানোর প্রসেসটাও যে গৎ বাঁধা । শীর্ষ সন্ত্রাসী সুরা এখন জেলে আর পলিটিক্যাল বন্ধু ---- আপনার জন্যে দুই নোক্তা।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লাজুক না হয়ে মতামত দিন