এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • মানুষের মত চোখ...

    Nirmalya Nag লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ১৯ জুন ২০২১ | ২১৮৭ বার পঠিত
  • কাগজটা লতপতে, তবে সাধারণ বইখাতার পাতার মত নয়; একটু শক্তপোক্ত, খানিকটা ডিম্বাকৃতি আকারের। একটা দিক রঙচঙে, অন্য দিকটা ধূসর বর্ণের। তার ওপরের দিকে দুটো গোল গর্ত আর তাদের মাঝামাঝি নিচের দিকে অনেকটা ইংরেজি ‘ইউ’ আকারে চিরে দেওয়া। কাগজটার যেদিকটা ধূসর সেই দিকে আড়াআড়ি ভাবে আটকানো একটা সরু ইলাস্টিক। দুর্গাপুজোর আগে জুতোর দোকানে পাওয়া যেত, এখনও যায় কি না জানি না। জিনিসটা আর কিছুই নয়, বাচ্চাদের মুখোশ। রঙচঙে দিকটা আসলে একটা ক্লাউনের (তখন আমরা বলতাম জোকার) মুখ। দোকানে উপহার পাওয়া ওই মুখোশের আকর্ষণ জুতোর চেয়ে কম ছিল না, বেশি ছিল বললেই বোধ হয় ঠিক বলা হবে। যতই “পুজোয় চাই নতুন জুতো”-র বিজ্ঞাপনে খবরের কাগজ ভরে যাক (তখন হোর্ডিং-এর এত রমরমা ছিল না), তার একটা আতঙ্কও ছিল। নতুন জুতো পরে হাঁটতে গেলেই ফোস্কা অবধারিত, আর ঠাকুর দেখতে যাওয়ার আনন্দই মাটি। ওই মুখোশ পরতে গিয়ে একবার দোকানেই ইলাস্টিক খুলে গেছিল, আমার কাঁদো কাঁদো মুখ দেখে সেলসম্যান আর একটা দিয়েছিলেন, তবে সেটা বাড়ি ফেরার আগে পরার অনুমতি আর মা দেননি। দার্শনিক চিন্তায় মনে হয় আমাদের, মানে ছোটদের বড় হওয়ার, মুখোশ পরার সেই শুরু।

    “মুখ খোলা নিষিদ্ধ এখানে / খোলা কথা খোলাখুলি বলা অসম্ভব, / মুখোশের আভিজাত্য উচ্চ প্রশংসিত! / বনেদী মুখোশ ঢাকা মুখোশের মহারঙ্গভূমি / এ সমাজ, এ সংসার!” না না, এ পংক্তি আজকের নয়, আশি বছরেরও বেশি আগে ১৯৪০ সালে কবি বিমলচন্দ্র ঘোষ (মৌমাছি) লিখেছিলেন এ কবিতা, যাতে ঘুরে ঘুরে আসত একটি লাইন - “মুখোশ! মুখোশ চতুর্দিকে!” তবে সে একেবারেই আলংকারিক অর্থে। সেই মুখোশ তো যুগ যুগ ধরেই পরে আছি আমরা, খৃষ্টাব্দ ১৯৪০ কেন, খৃষ্টপূর্ব ১৯৪০ - এও সেই মুখোশের কমতি ছিল না নিশ্চয়, যা আছে কিন্তু দেখা যায় না।

    আশি বছর পেরিয়ে গেছে, আমরা আজও সেই মুখোশ পরে আছি। বাবা-মা-সন্তান স্বামী-স্ত্রী ভাই-বোন সহকর্মী-উপরওয়ালা নেতা-নেত্রী পার্টি-সরকার আপনি-আমি সবাই মুখোশ এঁটে রেখেছি, পাছে আমাদের আসল রূপ ধরা পরে অন্যের কাছে। আর এই অতিমারীর সময়ে এর উপর চেপেছে মুখোশের আর এক স্তর -- বাতাসে ভেসে বেড়ানো জীবাণুর হাত থেকে বাঁচার জন্য। সে মুখোশ পরারও নির্দিষ্ট নিয়ম আছে যা না মানলে লাভ হবে না কিছুই , একাধিক মাস্ক পরারও রয়েছে সুনির্দিষ্ট বিধি। নিয়ম মানা বা না-মানা বাদ দিলেও এখন সত্যিই “মুখোশ! মুখোশ চতুর্দিকে!” সুতির মাস্ক, এক রঙা, বহুরঙা, এন-৯৫, কে-এন-৯৫, সার্জিক্যাল, সিঙ্গল মাস্ক, ডবল মাস্ক, এমন কি বহুমূল্য সোনার মাস্কও আছে নাক-মুখ ঢাকতে। সার্বজনীন সর্বকালীন আলংকারিক মুখোশ গোটা মুখ জুড়ে থাকে তাই আলাদা করে কিছু বোঝা যায় না, তবে এই করোনাকালের বাস্তব মুখাবরণ নাক-মুখ-গাল-থুতনি সব ঢেকে দিলেও একটি জিনিস স্পষ্টতঃই খোলা রাখছে - চোখ।

    মানুষের চোখ যে এত সুন্দর তা এই অতিমারী না হলে হয়তো জানতেই পারতাম না। মহিলা, পুরুষ, শিশু, কিশোর, বৃদ্ধ - সবার চোখ দৃশ্যমান। নাকের নিচ থেকে ঢাকা মুখোশে, মাথা আর কপালও অনেকেরই টুপির নিচে চলে গেছে। বাজারে ঢোকার মুখের রাস্তায় পাঁচটা মিনিট দাঁড়িয়ে যান, দেখুন আশপাশ দিয়ে হেঁটে যাওয়া মানুষের চোখ। কারও চোখ যামিনী রায়ের ক্যানভাসের মত, কারোর আবার রবি ঠাকুরের কালোহরিণ। কারও চোখে সরু কাজলের টান, কারোর চোখের উজ্জ্বলতা আবার চশমার ভিতর দিয়েও স্পষ্ট। কারও চোখ আবার অন্য গল্পও বলে।

    তিন জনের কথা বলি। ফুটপাথের বৃদ্ধা দোকানী, সামনে প্লাস্টিকের ওপর রাখা সামান্য কিছু কলমি শাক, খারকোল আর থানকুনি পাতা। মুখ ঢাকা একটা রঙ চটা সবুজ রঙের মুখোশে, নাকটাও ঢেকে রাখার নিয়ম কিন্তু সেটা নেই। পাকা চুলগুলো যেমন তেমন করে একটা খোঁপায় বাঁধা। মুখে অজস্র বলিরেখা আর তাদের মাঝে প্রায় ঘোলাটে হয়ে যাওয়া একজোড়া চোখ। সে চোখ শান্ত নয়, অস্থির নয়, ক্লান্ত নয়, বিষণ্ণ নয়। জীবনের যাবতীয় লড়াই যেন ধরা আছে ওই চোখে।

    আর একজন মহিলার বয়স তুলনায় কম, ৩০-৩২ হবে। ছোট একটা দোকান তাঁর, সাজগোজের জিনিসপত্র পাওয়া যায়। হয়তো সেই জন্যই তিনি নিজেকেও যথাসাধ্য সুসজ্জিত রেখেছেন। নাকমুখ রয়েছে প্রিন্টেড মুখোশের আড়ালে, চুল পরিপাটি করে বাঁধা, সরু ভ্রূ-এর নিচে বাদাম আকারের চোখ। দোকানের ছোট ফ্যানটা বন্ধ রয়েছে (হয়তো বিদ্যুৎ খরচ বাঁচাতে), টিউবলাইটটা অবশ্য জ্বলছে আর সেই আলোতেই দেখা যাচ্ছে তাঁর সুন্দর চোখে কোনও আলো নেই। সামনের কাঁচের কাউন্টারে কনুই আর গালে হাত, দু পাশের শোকেসে ঝলমলে ইমিটেশন গহনা, আর এসবের মাঝে তাঁর দৃষ্টি কোথায় কোন বেদনার জগতে রয়েছে কে তার খবর রাখে।

    সব শেষে সেই ভদ্রলোক। উঁচু ব্রিজে উঠে সল্টলেক থেকে কেষ্টপুরের দিকে যাচ্ছি। হেঁটে বা সাইকেল নিয়ে এই ব্রিজ পার হওয়া যায়। আমি পুল পেরিয়ে প্রায় উল্টো দিকের সিঁড়ির কাছে এসে গেছি এমন সময়ে একটা অদ্ভুত শব্দ পেলাম। এক ভদ্রলোক সিঁড়ি দিয়ে উঠে আসছেন ছুটতে ছুটতে। জামাটা ঘামে জবজবে ভেজা, এক হাতে একটা বড় আর ভারি ব্যাগ, যেমন ব্যাগে করে দোকানে মাল পৌঁছে দেয় সাপ্লায়ার, অনেকটা সেই রকম, তবে চেন আটকানো। আর অন্য হাতে আছে একটা সাধারণ আনস্মার্ট ফোন, কানে চেপে ধরে শুধু একটা কথাই জোরে জোরে বলে যাচ্ছেন - “আমি আসছি বাবু, আমি আসছি।” ব্রিজের ওপর উঠে প্রায় আমার সামনেই উনি দম নেওয়ার জন্য একটু থামলেন, ব্যাগের হাতল ছেড়ে দেওয়ায় সেটা ধপ করে মাটিতে পড়ল। ফোন ধরা হাতটা নামালেন। বুকটা হাপরের মত ওঠানামা করছে, সার্জিক্যাল মাস্কের সামনে ঠোঁটের কাছটা ভিজে ভিজে লাগছে, মনে হয় মুখ থেকে থুতু ছিটকে আসার ফল। ঘন ভ্রূর নিচে ওনার বড় বড় চোখের দৃষ্টি উদভ্রান্ত, মণিদুটো অস্থির ভাবে এদিক ওদিক করছে। ব্রিজ দিয়ে যাওয়া লোকেরা তাকিয়ে দেখছে ওনাকে। ১৫-২০ সেকেণ্ড গেল, উনি ফের ব্যাগ তুলে নিলেন, ফোন নিলেন কানে আর আবার দ্রুত গতিতে পৌঁছে গেলেন পুলের অন্য প্রান্তে। সেখান থেকে আবার ভেসে এল ঠিক সেই পাঁচটি শব্দ - “আমি আসছি বাবু, আমি আসছি।” কাকে উনি আশ্বাস দিচ্ছেন? কী হয়েছে তাঁর? ‘বাবু’ কি ওনার ছেলে? জানা নেই। শুধু এটুকুই জানা ওনার চোখে কোনও আশ্বাস ছিল না, ছিল বিপদের আশংকা। আর কেন জানি না মনে মনে হচ্ছিল সে চোখে এক অদ্ভুত তৃষ্ণাও ছিল।

    "বডি ল্যাঙ্গুয়েজ" বলে একটা কথা আছে, চোখ যে কথা বলে সেও আমরা জানি। তবু "আই ল্যাঙ্গুয়েজ" বলে কোনও শব্দ নেই। আজকাল রাস্তায় চেনা মানুষের সাথে দেখা হলে যখন হাসি, তা আড়ালে থেকে যায় মুখোশের। তবু আমাদের চোখ জানিয়ে দেয় সৌজন্যের হাসিটুকুর কথা। যে কান্না প্রকাশ করার নয়, তাকেও হয়তো জানিয়ে দিতে চায় চোখ। চৈত্রের প্রহর শেষের রাঙা আলোয় সে চোখে "আমার সর্বনাশ" যেমন দেখা যায়, তেমনই যে তৃষ্ণা বক্ষ জুড়ে থাকে তাকেও সামনে নিয়ে আসে সেই চোখই। মুখে তো মুখোশ, আক্ষরিক হোক বা আলংকারিক, তবু চোখ জানিয়ে দেয় সব - অন্তরের আনন্দ, যন্ত্রণা, হিংসা, ক্রোধ, লালসা, ভালবাসা, সৌন্দর্য - সঅব।

    তবু একটা কথা মনে হয়। চোখ যেমন সুন্দর, আমাদের চারপাশের সৌন্দর্য উপভোগের জন্যও প্রয়োজন সেই চোখ। ইংরেজিতে বলে ‘বিউটি লাইজ ইন দ্য আইজ অফ দ্য বিহোল্ডার’ - মানুষের চোখই সৌন্দর্যের উৎস। খুব, খুব সাধ হয় কোনও দিন অমন "মানুষের মত" চোখ যদি পাই। এ সাধ অনেকটা সেই রকম, 'দ্বীপের নাম টিয়ারং' ছবির গানে শ্যামল মিত্রের গলায় যেমন আকুতি ঝরে পড়েছিল -

    "পিরিতি বসত কুরে যি দিশে
    সিথা গিয়া ভিড়াই সাম্পান
    আমি চাঁদের সাম্পান যদি পাই…"
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ১৯ জুন ২০২১ | ২১৮৭ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Ranjan Roy | ১৯ জুন ২০২১ ১৭:১৩495088
  • নির্মাল্য


     আপনি কি, বাই এনি চান্স, আমাদের রায়পুর ভিলাইয়ের অনলাইন আড্ডা 'মজলিশ'এর নির্মাল্য নাগ?


     সে যাই হোক, লেখাটি ভাল লেগেছে। ছোটবেলার বাটার দোকানের মুখোসের স্মৃতি ও বিমল চন্দ্র ঘোষের চল্লিশের দশকের কবিতা "ক্ষূধাকে তোমরা বে-আইনি করেছ' আমার মগ্নচৈতন্যে গেঁথে আছে।

  • Nandini Ghose | 103.66.***.*** | ১৯ জুন ২০২১ ১৯:৩৯495096
  • Khub bhalo.  Besh abhinobo bishoy niye lekha. Bhalo laglo. 

  • শংকর ঘোষ | 171.79.***.*** | ২০ জুন ২০২১ ০১:৫২495106
  • ভাল লাগল। সাধারণ বিষয় কে নিয়ে নতুন আঙ্গিকে লেখা। মনোগ্রাহী। 'সার্বজনীন' না হয়ে হয়তো সর্বজনীন হবে 

  • Nirmalya Nag | 202.8.***.*** | ২১ জুন ২০২১ ০০:১২495143
  • "আপনি কি, বাই এনি চান্স, আমাদের রায়পুর ভিলাইয়ের অনলাইন আড্ডা 'মজলিশ'এর নির্মাল্য নাগ?" এই অধম সেই বটে @রঞ্জন রায়। 


    ধন্যবাদ নন্দিনী ঘোষ ও শংকর ঘোষ।

  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। খেলতে খেলতে প্রতিক্রিয়া দিন