যেন গজব পড়েছে দেশের মধ্যে। বিপদ কাটছেই না। কোনটা রেখে যে কোনটা করা উচিত তাই ঠিক করা যাচ্ছে না, দিশেহারা অবস্থা চলছে। জাহাজের নাবিক ঠিক কী করতে চাচ্ছে তাও পরিষ্কার না আমাদের কাছে। আমরা আম জনতা, খুব আশা নিয়ে বসে আছি, এই সরকার হয়ত কিছু কঠিন সিদ্ধান্ত নিবে যা লম্বা দৌড়ে দারুণ উপকার হবে দেশের জন্য, জাতির জন্য। কিন্তু এখন পর্যন্ত তেমন কিছু পাই নাই। সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে নোবেল বিজয়ী প্রধান উপদেষ্টা এখন পর্যন্ত জাতির উদ্দেশে একটা ভাষণ পর্যন্ত দেন নাই। তিনি কী করতে চান, কী করতে চাচ্ছেন, লক্ষ্য উদ্দেশ্য কিছুই তিনি জানান নাই জাতিকে। শুধুমাত্র এদিক সেদিকের কিছু বক্তব্য দিয়েছেন তাই আমরা শুনছি। অথচ চেয়ারে বসার পরে প্রথম কাজ হওয়া উচিত ছিল একটা ভাষণ দেওয়া। সবাইকে বুঝায় দেওয়া দেশে একটা সরকার আছে, তিনি কোনমতেই কোন অন্যায় সহ্য করবে না। তেমন কিছু এখন পর্যন্ত হয় নাই। অল্প কয়েকদিন হয়েছে সরকার গঠন হয়েছে, তারা বলতেই পারে এত অল্প সময়ে সব ঠিক করা সম্ভব না, আমাদের একটু সময় দিন। এই কথাটাও তো তারা কেউ বলছে না! এগুলা এই সরকারের প্রবল সমর্থক গোষ্ঠীরা তাদের হয়ে বলছে। তারা প্রথম একশ দিনের একটা কর্মসূচি ঘোষণা করতে পারত, নব্বই দিনের একটা লক্ষ্য নির্ধারণ করতে পারত। কিন্তু কোন গোল ছাড়া খালি ভরসা রাখুনে কত ভরসা রাখা সম্ভব?
অরাজকতা সীমা অতিক্রম করে ফেলছে। শুরুতে আমিও লিখেছিলাম সরকার গঠন করে ফেলল ছাত্রদের তো ডাকও দিল না! এইটা সম্ভবত এরা খুব করে খেয়াল করেছে। ফলাফল এখন ওরাই দেশ চালাবে বলে ঠিক করেছে। ছাত্ররা রাজু ভাস্কর্যের সামনে আগুন ঝরা বক্তব্য দিয়ে উপদেষ্টাদের মন্ত্রণালয় পরিবর্তন করে ফেলছে, মানে তাদের কথায় পরিবর্তন হচ্ছে! ইতিহাস, সংস্কৃতি নিয়ে যা ইচ্ছা তা তো বলছেই, কেউ তো চ্যালেঞ্জ করছে না তাদের বক্তব্যকে! সর্বশেষ যা হল, ইন্টারমিডিয়েট পরিক্ষার্থীদের এক দল ছাত্র সচিবালয় মিছিল করে গেল। হুড়মুড় করে ঢুকে গেল সচিবালয়ে, সোজা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে। এক প্রকার গান পয়েন্টের মতো করে পরীক্ষা বাতিলের সিদ্ধান্ত নিয়ে আসল! মানে একবার ভাবুন, ছাত্ররা চাচ্ছে পরীক্ষা দিব না, দিবেই না! এইটাই মানতে হবে। মব কালচার রীতিমত!
টিভিতে একটা মেয়ে প্রায় কান্না করে দিচ্ছে পরীক্ষা হবে না শুনে। ও বলছে ওর মতো অনেকেরই স্বপ্ন ছিল মাধ্যমিকের পরে বাহিরের কোন ভার্সিটিতে ভর্তি হওয়ার। এই ফলাফল তো কোন দেশের কোন বিশ্ববিদ্যালয়ই মানবে না। তাদের স্বপ্ন তো শেষ। সামনেও তাদেরকে এই ফলাফলের জন্য ভুগতে হবে। এই যে তার অত্যন্ত যৌক্তিক একটা কথা, এইটা কেউ শোনার নাই। মহামান্যরা ছাত্রদের ভয়ে তারা যা বলছে তাই করছে। কেউ যুক্তি দেখাচ্ছে অনেক পরীক্ষার্থী হাসপাতালে আছে এখনও, তাদের কথা ভেবে হলেও এইটা নিয়ে আর তর্ক করার দরকার নাই! সব হাস্যকর কথা না? আরে কয়জন ছাত্র হাসপাতালে? কয় হাজার? তাদের জন্য আলাদা করে একটা ব্যবস্থা করা গেল না? লক্ষ লক্ষ ছাত্রদের এই বিপদে ফেলার মানে কী? ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১১ লাখ ২৮ হাজার ২৮১, এদের সবাইকে কেন আমি গড়ের বিপদে ফেলব? সারা জীবনের কান্না হয়ে থাকবে না এই ফলাফল?
কে বলবে এই কথা?
বিপদ সীমা অতিক্রম করেছে। এমন অবস্থায় বন্যা এসে হাজির। পানি বিপদসীমা অতিক্রম করে ভাসিয়ে নিয়ে যাচ্ছে ফেনি, কুমিল্লা অঞ্চল। যথারীতি যারা মনে করে বুনো হাতিকে ভারত ছেড়ে দিয়ে বাংলাদেশকে বিপদে ফেলে তারা এখন বলছে ডাম্বুলা বাঁধ হুট করে ছেড়ে দিয়ে এই বন্যা ভারত তৈরি করেছ। এমন একটা বিষয় না জেনে মন্তব্য করাও বিপদ। উজানে বাঁধ দেওয়াই অপরাধ। আমাদের সাথে আজ পর্যন্ত সঠিক পানি বণ্টন করা যায় নাই। সম্ভবত পাকিস্তানের সাথে পানি বণ্টন নিয়ে কোন ঝামেলা নাই। অথচ আমাদের ন্যায্য হিস্যা নিয়ে আজ পর্যন্ত কোন সুরাহা হল না। আমি একটু ঘাঁটলাম বুঝার জন্য। দেখলাম ত্রিপুরা পানির নিচে। এই বাঁধ না খুলে কোন উপায় ছিল না। যে পরিমাণ পানি তা বাঁধ না খুললে উল্টা বিপদ হয়ে যেত। আরও দেখলাম ডাম্বুলা বাঁধের কথা বলা হচ্ছে সেই বাঁধের পানি ফেনিতে যায় নাই, এটা ত্রিপুরা দিয়ে কুমিল্লা হয়ে নামে। কুমিল্লার বন্যার জন্য হয়ত দোষ দেওয়া যায় বাঁধ ছেড়ে দেওয়ার। কুমিল্লা হয়ে মেঘনায় নেমে যাবে এই পানি। এই জন্য যা বলা হচ্ছে না দেখলে বিশ্বাস করা কঠিন। হিন্দুদেরকে বলা হচ্ছে যাও, শাহবাগে দাঁড়াও গিয়ে! ভারত তোমাদের মারার জন্য পানি ছেড়ে দিয়েছে! তোমাদের কথাও তো ভাবল না! মরছে হিন্দু মুসলিম সবাই, অথচ এমন বিপদেও খোঁচা দিতে ছাড়ছে না! এইটা আমি নিজের চোখে না দেখলে বিশ্বাস করতাম না হয়ত। মানুষ আর কত নিচে নামতে পারে?
আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে বন্যায় তলিয়ে যাচ্ছে দেশের একটা অংশ, আমাদের মহান সংবাদ মাধ্যম, ইলেকট্রিক ও প্রিন্ট, কেউই এইটা নিয়ে কথা বলতে আগ্রহী না। সদ্য গঠন হওয়া সরকার পাছে বিব্রত হয়! এদিকে মানুষের জীবন শেষ। যতক্ষণে সবার নজরে আসছে ততক্ষণে ফেনি ডুবেছে, পাহাড়ি এলাকা খাগড়াছড়িও ডুবে মরছে এখন। এখানে আবার আরেক রাজনীতি! সমতলের বাঙালিরা পাহাড়ের বন্যার কথা জানেই না! আজব ব্যাপার স্যাপার সব!
আমার কাছে মনে হয় এই দুর্ভগের কারণ ভিন্ন। ভারত পানি ছাড়ল না ছাড়ল এইটা তো তাদের ব্যাপার। দেশে এগুলা দেখে কে? পানি উন্নয়ন বোর্ড আছে, বন্যা ও দুর্যোগ মন্ত্রণালয় আছে। আমার ধারণা দেশে যা চলছে, কোন সরকারি অফিসেই কেউ স্বস্তিতে নাই। কখন কাকে চাকরীচ্যুত করছে কোন ঠিক নাই। এর উপরে মব কালচার তো আছেই। এই মবেরা যা ইচ্ছা তাই করছে। কোন অফিসে ঢুকে যাকে ইচ্ছা তাকে চ্যালেঞ্জ করছে। কালকে একটা ভিডিও দেখলাম এক কর্মকর্তার টেবিলের ডয়ার থেকে সিগারেটের প্যাকেট পেয়েছে, এই জন্য তাকে অপমান করছে!
এমন যখন পরিস্থিতি তখন বন্যা নিয়ে যারা কাজ করে তারা কী সঠিক কাজ করতে পারছে? ওই অঞ্চল গুলোর এই সব অফিস গুলার অবস্থা কী? মহান বিপ্লবীরা কী আগেই তাদের ফিনিশ করে এখন ভারতের ঘাড়ে দোষ দিচ্ছে? আমি জানি না। আমি আমার এলাকার পরিস্থিতি দেখে অনুমান করলাম সেখানেও কোন কর্মচারি, কর্মকর্তা নিশ্চিন্ত মনে চাকরি করতে পারছে বলে মনে হয় না। গত পরশু এক আদেশে সমস্ত ডিসিকে বাতিল করেছে সরকার! বদলি না, তাদেরকে বাদ দিয়ে নতুন ডিসি নিয়োগ দিবে সরকার। দক্ষ এই লোক গুলোর জায়গায় নতুন লোক দিচ্ছেন, তারা জানে কোন এলাকার কী পরিস্থিতি? পানি বাড়লে কী করতে হবে? শুধু নিজের জেলা না, শুধু নিজের দেশ না, বন্যার পরিস্থিতির জন্য যে আমাকে পাশের দেশের বন্যার পরিস্থিতির দিকেও কড়া নজর রাখতে হবে এইটা তারা জানে? বা এইটা জানার, বুঝার মতো সময় তারা পেয়েছে? বা যারা আগে থেকেই ছিল তারা নিজের চাকরি, ঘাড়ের কথা ভাবতে ভাবতে এই সব সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় পেয়েছে? পরিস্থিতি খারাপের অন্য এইগুলার কোন দায় নাই তো? নিশ্চিত কোন দায় নাই?
সে যাই হোক, বন্যা পরিস্থিতি খুব খুব খারাপ এখন। সব দিক থেকে হাহাকার শুনছি শুধু। নৌ বাহিনী, বিমান বাহিনী, আর্মি এক সাথে না নামলে এই পরিস্থিতি সাধারণ মানুষের সাহায্যের বাহিরে। কিন্তু এগুলা সিদ্ধান্তও তো সরকারকেই নিতে হবে! এনজিও করা এই সরকার রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত নিতে পারছে না কেন? মানুষ সব মরলে পরে সিদ্ধান্ত নিবে?
আমার গলার স্বর তো বেশিদূর যাওয়ার সুযোগ নাই। এখন আরও সংকোচিত হয়ে গেছে গলার স্বর। আওয়ামীলীগের আমলে অনেকেই কথা বলতে পারে নাই, এমন অভিযোগ করছে। এই অভিযোগ যে করতে পারছে সে কোন কথাটা বলতে পারে নাই এইটা আমার জানার ইচ্ছা। না, আওয়ামীলীগ দুধে ধোয়া তুলসী পাতা না। নিজেদের প্রয়োজনে নানা সময় নানাজনকে আটক করেছে। কিন্তু এইটাও ঠিক, টেলিভিশন গুলোতে টকশোর নামে যা ইচ্ছা তাই বলে গেছে নানান বুদ্ধিজীবী। এখন এই বুদ্ধিজীবীরাই ক্ষমতায়। দেশ চালাতে গিয়ে দেখে কোন আইনই এই মুহূর্তে বাতিল করা যাচ্ছে না! কী আশ্চর্য? আপনি এতদিন ধরে গলার রগ ছিঁড়ে ফেললেন ডিজিটাল অ্যাক্ট আইনের বিরুদ্ধে বলে বলে, আর আপনি এখন ক্ষমতায়, আপনি এই আইন বাদ দিতে দ্বিধা করছেন কেন? আমরা জানি যে যায় লঙ্কায় সেই হয় রাবণ! এদের উপরে কতখানি আশা করা যায়? বলার সময় বলছেন কুইক রেন্টাল দেশকে শেষ করে দিছে। সব লুটেরা লুটে নিচ্ছে কুইক রেন্টালের নামে। এখন পর্যন্ত একটা কথাও শুনলাম না কুইক রেন্টাল বাতিলের ব্যাপারে। কারা করা প্রভাব খাটিয়ে এই সব কুইক রেন্টাল চালু করেছে, কোনটা কোনটা এখনই বন্ধ করা যায় সেগুলা বাতিল করে দিন। বাকিগুলাও কবে বাতিল করবেন তাও জানান আমাদের। আওয়ামীলীগ সরকার দেশের বাহিরে বিদ্যুৎ কেন্দ্র বসিয়ে বিদ্যুৎ আনার পরিকল্পনা করেছিল। ভারতের আদানি বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে বিদ্যুৎ আসা শুরু হয়েছে বেশ কিছুদিন আগে থেকেই। আরও প্রকল্প ছিল এমন, নেপাল থেকেও এমন করেই বিদ্যুৎ আনার পরিকল্পনা ছিল। এগুলার কী হবে?
বলতেছিলাম আমার গলার স্বরের কথা। আমি তো তেমন কেউ না। তবুও আমার গলায় চাপ অনুভব করি কেন? ফেসবুকে আওয়ামীলীগের প্রচণ্ড শক্তিশালী সময়েও গলা ফাটিয়ে আওয়ামীলীগের সমালোচনা করতে পারছি। আমার বন্ধুবান্ধবেরা সতর্ক করেছে যে এমন করে লিখিস না। আমি একবারের জন্যও চিন্তা করি নাই যে আমার কিছু হবে। এখন হয়, হচ্ছে, কেন? আমার ফেসবুক জীবনই বলতে গেলে শেষ। কেন? কারণ আইন নাই! আমাকে আইন দিয়ে ধরবে এমন চিন্তা নাই কারও। জাস্ট ঝাঁপিয়ে পড়বে। এইটা তো ভাবনার কথাই! তার উপরে এই জেলায় বসে কামরুজ্জামানের নাম ধরে লিখেছি। রাজাকারকে রাজাকার বলতে দ্বিধা করি নাই। এখন শুনছি শহীদ কামরুজ্জামান! তার পুত্রকে বিশাল গাড়ি বহরে নিয়ে আসা হয়েছে শহরে। গর্বিত ভঙ্গিতে হাত নেড়ে নেড়ে তিনি আসীন হয়েছেন আমাদের জেলায়। মানুষের কেবলা এখন বিএনপি নেতাদের বাড়ির দিকে যেমন ঠিক হয়েছে, অনেকের কেবলা এই পুত্রের বাড়ির দিকেও ঠিক হয়েছে। আমাদের রক্ষা আছে? রোমানিয়া থেকে ফিরে ছোট্ট একটা ব্যবসা চালাচ্ছিলাম। একলা মানুষ আমি। ভাইয়ের সাথে নিজের বাড়িতে থাকি। চলে যাচ্ছিল জীবন। ব্যবসা যে কই গেছে ধুলায় অন্ধকার! সামনে আমি জাস্ট নাই হয়ে যাব হয়ত।
আমার পরিস্থিতিটাও একটু বলে রাখলাম এখানে। মনে হতে পারে আমি খুব আয়েসে বসে বসে লিখছি যা মনে আসছে তাই। ব্যাপারটা তেমন না। যখন তখন অফ হয়ে যেতে হতে পারে, তার আভাস দিলাম একটু।
আগামীকাল মানবাধিকার সংগঠন সারডা সোসাইটির আওয়ামীলীগ ও অঙ্গসংগঠন গুলোকে নিষিদ্ধ করার করা রিটের শুনানি হবে। পুলিশের বিশেষ নোটিশ নজরে আসছে আমার। রিট শুনানি নিয়ে যেন কোন গণ্ডগোল না হয় তার জন্য সতর্ক থাকবে পুলিশ, রাস্তায় নজরদারই চলবে, ব্যারিকেড থাকবে ইত্যাদি। এই হল পরিস্থিতি! তাওয়া গরম পেয়ে কেউ রুটি ভাজার আয়োজন করে ফেলছে। কালকে যদি আওয়ামীলীগকে নিষিদ্ধ করে দেয়? তার পরবর্তী কনসিকোয়েন্স চিন্তা করে দেখেছে কি রিট করা এই মানবাধিকার সংগঠন? টালমাটাল একটা অবস্থা। আর আবেগে আওয়ামীলীগকে নিষিদ্ধ করার পায়তারা শুরু করে দিলেন? দীর্ঘমেয়াদি কোন ক্ষতি না চাইলে এই সব জিনিসকে পাত্তা দেওয়া যাবে না। দিলেই শেষ।
শেষ করি। গ্লোবাল সাউথ সামিটে ইউনুস সাহেব বক্তব্য দিয়েছেন। দীর্ঘ বক্তব্যে তিনি নানা কথা বলেছেন। তরুণদের এমন এগিয়ে এসে দেশকে উদ্ধারের কথা বলেছেন। নিজের কথা বলেছেন। অলেম্পিকের কথা বলেছেন। নরেন্দ মোদীকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। সব ঠিক আছে, মুশকিল হচ্ছে তিনি শেষ করেছেন ১৯৫২ সালের ছাত্র আন্দোলনের কথা বলে। তেমন ছাত্র আন্দোলনেই তিনি ক্ষমতায় এমনটা বলতে চেয়েছেন। এমন একটা বিপ্লব করে ফেলেছে ছাত্ররা তার কথা বলেছেন। কিন্তু কোথাও মুক্তিযুদ্ধের আলাপ নাই! দারুণ না?
পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।