ভালো লাগছে !!প্রেমে পড়লাম !!আরো পড়তে চাই !!
অসাধারণ
জীবনের তীব্র বাস্তবতাকে রসসিক্ত করে এখানে পরিবেশিত করা হয়েছে। বেশ ভালো লাগলো!
শুরুটা জব্বর হয়েছে রঞ্জনদা। আগে বাড়ান।
ঘরের সকলে সুস্থ আছেন আশা করি।
এ স্মৃতি তোর মনে ফিরে ফিরে আসে!
শুরুটা আশাপ্রদ। উৎসাহ নিয়ে পড়ব।
খুব ভাল লাগছে। এসব কথা আপনার মুখে অনেক শুনেছি তবে ছাপার অক্ষরে বেশি ভালো লাগছে
সবাইকে ধন্যবাদ, পড়ার এবং উৎসাহ দেয়ার জন্যে।
অমিত,
হ্যাঁ, আমরা ভাল আছি। মেয়ে ষেরে উঠছে।
আমার বয়স এখন পঁয়ষট্টি ছুঁইছুঁই। মনে আছে, ক্লাসফোরে পড়ি তখন, গড়ের মাঠে হাওয়া খেতে গিয়ে খেয়েছিলাম, ভিমটো, ঠান্ডাপানীয়। বাক্স থেকে বার করে দিয়েছিলো। রংটা মনে আছে। সবজেটে হলুদ। স্বাদ কেমন ? মনে নেই।
রঞ্জনদা, সবাই ভালো আছেন জেনে স্বস্তি পেলাম।
সাম্প্রতিকতম কিস্তিটা প্রথমে চোখে পড়েছে। লেখার শিরোনাম দেখে খুঁজে বের করলাম প্রথম কিস্তি। আর শুরু করে শেষ যে কখন হল বুঝতেই পারলাম না। ষাটের দশকের একেবারে গোড়ায় জন্মেছি তো তাই পড়তে গিয়ে বাবা-মায়ের কাছে মামা-মাসির কাছে শোনা অনেক কথা মনে পড়ছে। আপনি গল্প বলে থুড়ি লিখে চলুন আমরা পড়তে থাকি দেখ্তে থাকি পুরনো কলকাতার আটপৌরে ছবি। .
অসামান্য! অসামান্য! আমার গুরুচণ্ডা৯-তে আসা সার্থক! লাজবাব শুরুয়াত! দেখি, সামনে কী আছে...