এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • বুলবুলভাজা  খবর  খবর্নয়

  • খবর্নয় (এপ্রিল ৬)

    শমীক মুখোপাধ্যায় লেখকের গ্রাহক হোন
    খবর | খবর্নয় | ০৬ এপ্রিল ২০০৮ | ৮১৫ বার পঠিত
  • জলের অপর নাম ঢপ?
    ----------------------

    ছোট্ট থেকে শুনে এসেছি। মা কানের কাছে মন্তর পড়ত, যখনই ডাক্তারের কাছে গেছি, ডাক্তারও ঐ একই মন্তর পড়ত, বেশি করে জল খাও, প্রচুর পরিমাণে জল খাও, শরীর ভালো থাকবে, স্বাস্থ্য ভালো হবে।

    কত বেশি? মোটামুটি আট আউন্স জলভর্তি আট গ্লাস প্রত্যেকদিন। তা হলেই একদম সুন্দর স্বাস্থ্য বজায় থাকবে, রোগব্যাধি সহজে কাছে ঘেঁষবে না। ইহা মার্কেটে কমনলি 8x8 rule নামে পরিচিত। কেবল আমাদের দেশের ডাক্তার নয়, সারা পৃথিবীতেই এই রকম একটা ধারণা চালু আছে।

    কিন্তু কীসের ভিত্তিতে এই ধারণা? এর কোনও বিজ্ঞানসম্মত এভিডেন্স আছে কি? এত জল খেতেই হবে কেন ভালো স্বাস্থ্য বজায় রাখতে হলে? মাথা চুলকে এর তাত্ত্বিক প্রমাণ বের করতে নেমে পড়লেন পেনসিলভ্যানিয়া ইউনিভার্সিটির দুই ডাক্তার; স্ট্যানলি গোল্ডফার্ব, আর ড্যান নেগোয়ানু। দুজনেই ইউনিভার্সিটির রেনাল-ইলেকট্রোলাইট-হাইপারটেনশন ডিপার্টমেন্টের এমডি করা ডাক্তার। তাঁরা এই সংক্রান্ত ইতিপূর্বে প্রকাশিত যাবতীয় জার্নাল পাবলিকেশন ঘেঁটে ফেললেন, সমস্ত ডেটা কালেক্ট করে ছানবিন করে ফেললেন এই দেখতে যে, সত্যিই এত জল খাবার কোনও দরকার আছে কিনা। প্রচুর খুঁজে তাঁরা কিন্তু আদৌ এমন কিছু তথ্য পেলেন না যা দিয়ে প্রমাণ হয় যে এই হাফ গ্যালন জল শরীরের পক্ষে সত্যিই উপকারী। অবশ্য তাঁরা এমন কোনও তথ্যও খুঁজে পান নি যে এত পরিমাণ জল খাওয়া শরীরের পক্ষে অপকারী।

    মানুষের শরীরে জলের চাহিদা বিভিন্ন কন্ডিশনের ওপর নির্ভর করে। কেউ শুকনো গরম জায়গায় থাকে, কেউ থাকে ঠান্ডা বা স্যাঁৎসেঁতে জায়গায়। পরিবেশগত কারণেই কেউ বেশি জল খায়, কেউ কম খায়। কিন্তু এমন কোনও থাম্ব রুল নেই যে 8x8 রুল সবার জন্যেই প্রযোজ্য হবে।

    সুতরাং এর পর থেকে শরীর ভালো রাখার অছিলায় আপনি দৈনিক হাফ গ্যালন করে জল খাবেন কিনা, সেটা সম্পূর্ণভাবে আপনার ওপরেই নির্ভর করছে। খেলে খাবেন, না-খেলে না-খাবেন, শরীর স্বাস্থ্যের দোহাই দেবেন না, প্লিজ!

    পরিচ্ছন্নতার অভাবে
    -------------------

    শুধু ভারতই নয়, ডেঙ্গি জাতীয় মহামারী রোগের আক্রমণে পড়ে অনেক তৃতীয় বিশ্বের দেশই। যেমন ব্রাজিল। রিও ডি জেনিরোর আশেপাশে গত মঙ্গলবার পর্যন্ত ডেঙ্গির আক্রমণে প্রায় ৬৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর পর মহামারী ঠেকাতে সেখানে এসে পাবলিক হেলথ ডিপার্টমেন্টের সাথে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে লড়তে নেমে পড়েছে মিলিটারি। সত্যিকারের গোলাবন্দুককামান নয়, মশা মারার কামান নিয়ে রিওর রাস্তাঘাট দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন অন্তত বারোশো ব্রাজিলিয়ান সৈন্য। তৈরি করে ফেলেছেন বিভিন্ন এমার্জেন্সি হাসপাতাল, যেখানে দলে দলে ভর্তি হচ্ছে ডেঙ্গি আক্রান্ত রোগীরা, যাদের অধিকাংশই শিশু। মানুষজন সেখানে চোখের সামনে প্রিয়জনকে মরতে দেখছে, চিকিৎসা চলতে দেখছে, হায়-হায় করছে আর সরকারকে দোষারোপ করছে।

    বিশেষজ্ঞদের মতে অত্যধিক মাত্রায় আনপ্ল্যান্‌ড বাড়িঘর গড়ে ওঠায় পয়:প্রণালীর জল ঠিকমত বেরিয়ে যাবার রাস্তা পাচ্ছে না, জমে থাকছে। যেখানে তুচ্ছাতিতুচ্ছ একটা প্লাস্টিকের প্যাকেটের মধ্যে জমে থাকা জলেও ডেঙ্গি-বাহক মশা আরামসে বংশবিস্তার করে ফেলতে পারে, সেখানে এই বিপুল পরিমাণ জমা দূষিত জলে ডেঙ্গির প্রাদুর্ভাব তো হবেই। একে এখন ক®¾ট্রালে আনা খুব খুব কঠিন, বিশেষত যেখানে-যেখানে ময়লা ফেলার গাড়ি ঢুকতে পারে না অপরিসর রাস্তার জন্য, নিকাশী নর্দমা পরিষ্কার করা যায় না অপরিসর জায়গার জন্য। এডিস মশা, যারা ডেঙ্গির বাহক, তাদের কাছে তাই স্বর্গরাজ্য হয়ে দাঁড়িয়েছে আজকের ব্রাজিলের শহর এবং শহরতলি। অতি দ্রুত তারা বাড়ছে, এবং ছড়াচ্ছে। এর সঙ্গে আছে শহরতলিতে জলকষ্ট। রোজ সেখানে জল মেলে না খাবার। তাই মানুষকে জল জমিয়ে রাখতে হয়। এডিস মশার দল বংশবিস্তার করছে এমনকি তাদের জমিয়ে রাখা খাবার জলেও।

    ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুলা ডি সিলভা এই মহামারীর দায়িত্ব নিয়েছেন, কিন্তু কেবল একার কাঁধে নেন নি, তিনি বলেছেন এর দায়িত্ব, প্রেসিডেন্টের, গভর্নরের, মেয়রের, এবং ব্রাজিলের প্রতিটা নাগরিকের ইরেসপন্সিবিলিটির। আমরা যদি আমাদের ঘর, আমাদের রাস্তা, আমাদের শহর, আমাদের রাজ্য আর আমাদের দেশকে পরিষ্কার রাখতে না শিখি, আমাদেরও শেষ দিন আর খুব বেশি দূরে নেই।

    ভারত কি কিছু শিখবে এর থেকে?

    ভয়ংকর দান
    -------------

    ব্যাকটেরিয়াল মেনিনজাইটিসের শিকার নিজেদের ১৫ বছরের একমাত্র সন্তানকে হারিয়ে যথেষ্টই ভেঙে পড়েছিলেন লিজা আর জিম কোয়েন। কিন্তু অবশেষে তাঁরা শোক সামলে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন ছেলের পুনর্ব্যবহারযোগ্য প্রত্যঙ্গ যা-যা দান করা সম্ভব, তাই দিয়ে তাঁরা অন্যের শরীরে নিজের ছেলের স্মৃতি বাঁচিয়ে রাখবেন। বলা বাহুল্য এমন মহতী প্রস্তাবে ডাক্তারদেরও আপত্তি করার কিছু ছিল না।সমস্ত পরীক্ষা নিরীক্ষার শেষে তাঁরা জানিয়েছিলেন যে ব্যাকটেরিয়াল মেনিনজাইটিসের কবলে মৃত্যু হলেও তার প্রত্যঙ্গ অন্যের শরীরে পুনর্স্থাপনে কোনও অসুবিধা নেই।

    দুর্ঘটনার শুরু এর পর থেকেই। এক ৫২ বছর বয়স্ক মানুষের দেহে অকালমৃত সেই ছেলে অ্যালেক্স কোয়েনের লিভার বসানো হয়, তার অগ্ন্যাশয় বসে এক ৩৬ বছর বয়স্কা মহিলার দেহে, আর তার কিডনিদুটি বসানো হয় ৪৬ ও ৬৪ বছর বয়স্ক দুই ব্যক্তির দেহে। এবং সমস্ত ট্র্যান্সপ্ল্যান্ট হয়ে যাবার পরে অটোপসিতে ধরা পড়ে যে অ্যালেক্সের শরীরে বাসা বেঁধেছিল T-shell lymphoma নামে এক ভয়ংকর ক্যানসার, ব্যাকটেরিয়াল মেনিনজাইটিস তার মৃত্যুর কারণ ছিল না।

    তার প্রত্যঙ্গ নিয়েছিলেন যাঁরা, সাথে সাথে তাঁদের ২৪ ঘন্টার মনিটরিং সিস্টেমে রাখা হয়, কিন্তু ততক্ষণে অনেক দেরি হয়ে গেছে। অ্যালেক্সের লিভারের গ্রহীতা তিনবার কেমোথেরাপির পর মারা যান এবং তার অগ্ন্যাশয়ের গ্রহীতাও মারা যান।

    অভুতভাবে অ্যালেক্সের কিডনি যাঁদের দেহে বসানো হয়েছিল, তাঁরা বেঁচে রয়েছেন এখনও, তাঁদের দেহ থেকে অ্যালেক্সের কিডনি সরিয়ে ফেলা হয়েছে সফলভাবে।

    স্বাভাবিকভাবেই চাপান-উতোর চলছে এই ব্যাপারে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন এটা বিরলতম ঘটনা, যে মেডিকেল সেন্টারে এই ট্র্যান্সপ্ল্যান্টেশনের কাজ চলেছিল, সেই সেন্টারের সমস্ত রকমের আইনি বৈধতা ছিল, এবং তারা সমস্ত রকমের সম্ভাব্য পরীক্ষা নিরীক্ষাও চালিয়েছিল। সমস্ত সাবধানতাও অবলম্বন করা হয়েছিল, কিন্তু মেডিকেল সায়েন্স যেহেতু এমন একটি বিজ্ঞান যেখানে সবসময়ে দুই আর দুইয়ে চার হয় না, তাই কোনও পরীক্ষাকেই সম্পূর্ণভাবে ফেইল-সেফ বলা সম্ভব নয়। সামান্য একটা জ্বরে যার মৃত্যু হল, তার শরীরে যে এই ধরণের ক্যানসার বাসা বেঁধে থাকতে পারে, এটা অর্গ্যান ট্র্যান্সপ্ল্যান্টের আগে কোনও মতেই জেনে ওঠা সম্ভব নয়।

    তবুও, নিউ ইয়র্ক ইউনিভার্সিটি মেডিকেল সেন্টার, যেখানে এই ট্র্যান্সপ্ল্যান্ট ঘটানো হয়েছিল, তারা এই ঘটনার পরে তাদের গাইডলাইন আরও শক্তপোক্ত করে নিয়েছে। এর পর থেকে ব্যাকটেরিয়াল মেনিনজাইটিসের কেসে কোনও মৃত্যু ঘটলে, মৃত্যুর কারণ যে কেবলমাত্র ব্যাকটেরিয়াল মেনিনজাইটিসই, তার সপক্ষে যত বেশি সম্ভব পরীক্ষা নিরীক্ষা এবং প্রমাণ জোগাড় করার চেষ্টা হবে, যদি সেই মৃত ব্যক্তির কোনও প্রত্যঙ্গ অন্য কোনও ব্যক্তির শরীরে প্রতিস্থাপন করার কথা ওঠে।

    সির্ফ এক চুহা
    ----------------

    রেলের তারে এক ইঁদুর পড়ে তার তো ভবলীলা সাঙ্গ হয়েইছিল, তার ওপর শর্ট সার্কিট হয়ে ট্রেন বন্ধ হয়ে গেছিল ঘন্টা তিনেকের জন্য। না-না, হাওড়া বর্ধমান লাইনে নয়, এই ঘটনা স্টকহম, সুইডেনের।

    ইঁদুরটি ঢুকে পড়েছিল সিগন্যাল বক্সে, সেখানেই তড়িদাহত হয় ও মারা যায়, সাথে বন্ধ করে দেয় সমস্ত ইলেকট্রিক সাপ্লাই। এঞ্জিনীয়ারদের এই ফল্টের কারণ খুঁজে বের করতে লেগেছিল পাক্কা তিনটি ঘন্টা।

    এই পর্যন্ত শুনে বেচুদা ভুঁড়ি চুলকে বল্লেন, হ্যা:, এইডা আবার এগডা খবোর। এদিকে লিলুয়া-হালুয়াতে ফি-বচ্ছর তারে কলাপাতা পড়ে কতো ট্রেন ক্যানসেল হয়, তখুন খবোর হয় না। হবে কেন? হাওড়া কি সুইডেনে? হাওড়া তো হাইড্রেনে!

    ইয়ে তো বড়া স্টাইল হ্যায় ...
    ---------------------------

    ফ্লোরিডার অর্ল্যান্ডোতে ডায়াপার পরা অবস্থায় একটি বাঁদর খোলা রাস্তায় দৌড়োদৌড়ি করে স্থানীয় বাসিন্দাদের যারপরনাই অস্বস্তিতে ফেলেছে।

    বাঁদরটি পোষা ছিল। বাঁদরের মালিক ওকে সভ্য বানিয়ে সভ্যসমাজে ছাড়তে চেয়েছিলেন বোধ হয়, কিন্তু প্রথম ভাগ শেষ হবার আগেই সে মালিকের প্রতি এমন দাঁত খিঁচোয় এবং নিজের ভাষায় হুমকি ইত্যাদি প্রদান করে, যে মালিক এর পর আর তার দায়িত্ব নিতে অস্বীকার করেছেন।

    আপাতত বাঁদরটি ফিশ অ্যান্ড ওয়াইল্ডলাইফ অথরিটির হাতে ধরা পড়েছে। তাঁরাই তার ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবেন বলে জানা গেছে।

    এপ্রিল ৬, ২০০৮
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক।
  • খবর | ০৬ এপ্রিল ২০০৮ | ৮১৫ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। চটপট প্রতিক্রিয়া দিন