এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Sayantani | ***:*** | ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৬:৪৩51820
  • ranjan roy | ***:*** | ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৬:৫২51821
  • ভালো লেখা, এই সময়ে আর কি বলা যায়!
  • রৌহিন | ***:*** | ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৭:১১51822
  • শেখর
    মাঝে মাঝে এই যুদ্ধু যুদ্ধু খেলা বা সত্যিকারেরর যুদ্ধু না হলে বিশ্বজোড়া যারা অস্ত্র বেচার কারবার ফেঁদেছে তাদের চলবে কি করে?
  • Ekak | ***:*** | ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১০:১৪51823
  • তো এখন ব্যাপার হলো ওয়াশিংটন পোস্ট বলছে হিলারি বক্তব্য রেখেছেন যে পাকিস্তান এর জঙ্গী সমস্যা শুধু ভারতের নয় আন্তর্জাতিক থ্রেট । এটাকে হিলারির জন্মসূত্রে ভারতীয় ভোট পাওয়ার চাল হিসেবে ধরে নিলেও , চিন্তা টা অমূলক নয় যে পাকিস্তান সরকার যদি পাকিস্তানী জঙ্গী হানায় উল্টে যায় এবং পরমাণু বোমা ছড়িয়ে পরে তাহলে সেটা আর শুধু ভারতের সমস্যা থাকবেনা । এখন ঘটনা হলো যে ইরাক কে প্যাঁচে ফেলার জন্যেও আমেরিকা এর আগে একই স্ট্র্যাটেজিতে এগিয়েছিল সেটা ঠিক , কিন্তু তার পরেও একটা ব্যাপার থেকে যায় যে আল্টিমেটলি পুরোটাই তো পাওয়ার গেম কাজেই কোনটা খেলা আর কোনটা "সত্যি " তা কোনো মাইনে রাখে না , মোদ্দা কথা হলো , ইরান -সৌদি ও আমেরিকা এই তিনটে শক্তিকে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে আনতে মোদী তথা ভারত সরকার এই মুহূর্তে প্রারম্ভিকভাবে সফল যা আগে হয়নি কোনোদিন এবং সেক্ষেত্রে আশা আছে যে পাকিস্তানের গাঁড় সেঁকে দেওয়ার মতো আবহাওয়া তৈরী করা গ্যাছে যদিও সবার উপর একটা কথা থেকেই যায় এবং এই নিয়েই কিছু আগে অবধি এক বন্ধুর সঙ্গে ফোন লম্বা আলোচনা হচ্ছিলো যে পাকিস্তানের বর্তমান সামরিক সরকার এমনিতেই দায়িত্বজ্ঞানহীন ও একইসঙ্গে ক্ষমতাহীন আবাল কিন্তু জাস্ট মায়ের ভোগেই যখন যাচ্ছি সবাইকে নিয়েই যায় ভেবে যদি পাহাড়ের অপরদিকে কিছু পরমানু ফেলে , বা ধরেই নেওয়া গেলো এন্টি মিসাইলের দৌলতে ভারতের মূলভূমি তে ঢুকতে পারবে না , কিন্তু ওরা এখন লাইট ওয়েট নিউক উইপন রাখছে বলে খবর সেসব যদি ঢুকিয়ে দিতে পারে এবং তার কোনটা আমাদের ঠিক পেছনেই ফাটে তাহলে আশু কর্তব্য কী । তো আলোচনায় যা বুঝলুম , হিলারির জিতে আসা -আমেরিকা কতৃক পাকিস্তান আক্রমণ ও পাকিস্তান কতৃক ভারতে পরমাণু নিক্ষেপ এসব পট পট ঘটে গেলে পালিয়ে বাঁচার মতো সেফ জায়গা হচ্ছে গোবি মরুভূমি - ভানুয়াতু - সুইডেন । তো সেখানে কিভাবে পালানো যায় ভাবছি ।
  • Atoz | ***:*** | ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১১:৩৪51824
  • ভানুয়াতু সেই দ্বীপটা না? যেটা অনেকদিন আগেই নাকি ডুবে যাবার কথা ছিল?
  • sch | ***:*** | ০১ অক্টোবর ২০১৬ ০২:০৬51825
  • পালাবেন কেন একক? বেঁচে থাকা কি খুব জরুরী। তার চেয়ে যতক্ষণ বেঁচে আছেন এনজয় করুন এসব না ভেবে। আমার ধারণা আপনি এরকম কিছু করে ফেলতে পারেন যে কোনো দিন
    https://www.facebook.com/ajplusenglish/videos/802775749863934/

    কিংবা এরকম কিছু
    http://www.boredpanda.com/man-feeds-80-homeless-dogs-michael-baines-thailand/

    আমরা পারব না - কিন্তু আপনি পারবেন। তাই কোথায় পালাতে হবে নিয়ে ভাববেন না ।
    আর নিতান্ত কো্থায় না হলে হা ভ্যালি তো আছেই। পালানোর ভালো জায়গা
  • dd | ***:*** | ০১ অক্টোবর ২০১৬ ০৩:১৬51826
  • ভানুয়াতু তো আর নেই। সেই ১৯৮৪ সালেই জলে ডুবে মরে গেছে। সবাই জানে।

    হ্যাঁ, রৌহিনের বক্তব্য ভালো।

    আসলে এক দলেরা যুদ্ধু চাই যুদ্ধু চাই বলে চিল চেঁচিয়ে যায় আর অন্য দিকে মুম্বাই,পাঠানকোট, খাগরাগর ইস্তক সবই - "এ ত্তো সাজানো ঘটনা। অন্যদেরকে বোকা বানাতে পেরেছে, তা বলে আমাদেরও পারবে? হাঃ। সামনেই ইলেকশন না?" - এই দুই দলকে মুই চাড্ডী না তুই চাড্ডী সিন্ড্রোম থেকে দূরে রাখতে হয়।
  • রৌহিন | ***:*** | ০১ অক্টোবর ২০১৬ ০৩:২৪51827
  • আর কতটা রক্ত ঝড়ালে রাজা তুষ্ট হয়?
  • Robu | ***:*** | ০১ অক্টোবর ২০১৬ ০৫:০২51828
  • খাগরাগড় নিয়ে কিন্তু প্রচুর ওপেন প্রশ্ন আছে।
    এই লেখাটা ভাল।
  • রৌহিন | ***:*** | ০১ অক্টোবর ২০১৬ ০৫:২৮51831
  • একটা ভালো যুদ্ধবিরোধী লেখা খুঁজছিলাম ওই রেটোরিকগুলোর উল্টো দিকে দাঁড়িয়ে। এই পেলাম। বড় 'ক' একটা।
  • রৌহিন | ***:*** | ০১ অক্টোবর ২০১৬ ০৫:৩০51832
  • কি বিপদ ! মন্তব্যটা করলাম আমি, প্রতিভা সরকার। চলে গেল রৌহিনের নামে !
  • 0 | ***:*** | ০১ অক্টোবর ২০১৬ ১২:০১51829
  • এই আশ্চর্য অন্ধকার সময়ে এই বক্তব্যগুলো আলোর মতন লাগে।
    যুদ্ধ-হিংসার সব উচিত-অনুচিতের, ন্যায়-অন্যায়ের সব বিচার-বিশ্লেষণের মধ্যে থেকেও এই ঝকঝকে আলোর মতন ভাবনাগুলো যেন কেউ ভাবতে না ভুলে যাই।
    মাধ্যমিকের সময় উইলফ্রেড আওয়েনের লেখা একটা যুদ্ধবিরোধী কবিতা খুব প্রিয় ছিল - "Send Off" :

    “... So secretly, like wrongs hushed-up, they went.
    They were not ours :
    We never heard to which front these were sent. ...
    ... A few, a few, too few for drums and yells,
    May creep back, silent, to still village wells
    Up half-known roads.”
  • 0 | ***:*** | ০১ অক্টোবর ২০১৬ ১২:০৮51830
  • sorry, correction : ** "The Send-off"
  • ম্যাক্সিমিন | ***:*** | ০৪ অক্টোবর ২০১৬ ০৬:৫৬51833
  • ভালো লাগলো খুবই। 'ইতি পাকিস্তান বলে একটা কথা আছে – ওটা থাকলে সব খারাপ ভালো হয়ে যায়' এই লাইনটা মোক্ষম।
  • দ্রি | ***:*** | ০৪ অক্টোবর ২০১৬ ০৭:০৯51835
  • সবচেয়ে বড় আয়রনি হল, যেই আওয়েন লিখেছিলেন, 'The old Lie; Dulce et Decorum est Pro patria mori', কবিতা লেখার পর তিনি যুদ্ধে যান, বীরবিক্রমে লড়েন, এবং মারা যান। যুদ্ধক্ষেত্রে এত বীরত্ব দেখিয়েছিলেন, যে তাঁর মরণোত্তর পদোন্নতিও হয়েছিল। তাঁর মৃত্যুর এক সপ্তাহ পরই প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শেষ হয়। তাঁর মৃত্যুর চিঠি যেদিন পরিবার পায়, সেদিনই বিশ্বযুদ্ধ শেষ হয়।
  • b | ***:*** | ০৪ অক্টোবর ২০১৬ ০৭:২৩51834
  • ০,
    মাধ্যমিক নয়, উচ্চমাধ্যমিক। কারণ মাধ্যমিক তো লার্নিং ইংলিশ (ধরে নিচ্ছি আপনার আমার এক বোর্ড)।
    তবে ওয়েন এর সবচেয়ে নিষ্ঠুর কবিতা বোধ হয় এইটা। টুকে দিলাম, নোট সমেত।

    Bent double, like old beggars under sacks,
    Knock-kneed, coughing like hags, we cursed through sludge,
    Till on the haunting flares(2) we turned our backs
    And towards our distant rest(3) began to trudge.
    Men marched asleep. Many had lost their boots
    But limped on, blood-shod. All went lame; all blind;
    Drunk with fatigue; deaf even to the hoots(4)
    Of tired, outstripped(5) Five-Nines(6) that dropped behind.

    Gas!(7) Gas! Quick, boys! – An ecstasy of fumbling,
    Fitting the clumsy helmets(8) just in time;
    But someone still was yelling out and stumbling,
    And flound'ring like a man in fire or lime(9) . . .
    Dim, through the misty panes(10) and thick green light,
    As under a green sea, I saw him drowning.
    In all my dreams, before my helpless sight,
    He plunges at me, guttering,(11) choking, drowning.
    If in some smothering dreams you too could pace
    Behind the wagon that we flung him in,
    And watch the white eyes writhing in his face,
    His hanging face, like a devil's sick of sin;
    If you could hear, at every jolt, the blood
    Come gargling from the froth-corrupted lungs,
    Obscene as cancer, bitter as the cud(12)
    Of vile, incurable sores on innocent tongues,
    My friend, you would not tell with such high zest(13)
    To children ardent(14) for some desperate glory,
    The old Lie; Dulce et Decorum est
    Pro patria mori.(15)

    Wilfred Owen
    Thought to have been written between 8 October 1917 and March, 1918
    Notes on Dulce et Decorum Est

    1. DULCE ET DECORUM EST - the first words of a Latin saying (taken from an ode by Horace). The words were widely understood and often quoted at the start of the First World War. They mean "It is sweet and right." The full saying ends the poem: Dulce et decorum est pro patria mori - it is sweet and right to die for your country. In other words, it is a wonderful and great honour to fight and die for your country.

    2. Flares - rockets which were sent up to burn with a brilliant glare to light up men and other targets in the area between the front lines (See illustration, page 118 of Out in the Dark.)

    3. Distant rest - a camp away from the front line where exhausted soldiers might rest for a few days, or longer

    4. Hoots - the noise made by the shells rushing through the air

    5. Outstripped - outpaced, the soldiers have struggled beyond the reach of these shells which are now falling behind them as they struggle away from the scene of battle

    6. Five-Nines - 5.9 calibre explosive shells

    7. Gas! - poison gas. From the symptoms it would appear to be chlorine or phosgene gas. The filling of the lungs with fluid had the same effects as when a person drowned

    8. Helmets - the early name for gas masks

    9. Lime - a white chalky substance which can burn live tissue

    10. Panes - the glass in the eyepieces of the gas masks

    11. Guttering - Owen probably meant flickering out like a candle or gurgling like water draining down a gutter, referring to the sounds in the throat of the choking man, or it might be a sound partly like stuttering and partly like gurgling

    12. Cud - normally the regurgitated grass that cows chew usually green and bubbling. Here a similar looking material was issuing from the soldier's mouth

    13. High zest - idealistic enthusiasm, keenly believing in the rightness of the idea

    14. ardent - keen

    15. Dulce et decorum est pro patria mori - see note 1 above.
  • b | ***:*** | ০৫ অক্টোবর ২০১৬ ০২:৪৩51836
  • জীবনী ও এদিক সেদিক থেকে যেটা পড়লাম, ওয়েনের এই ট্রান্সফরমেশন হয়েছিলো তাঁর অধীনে থাকা সৈন্যদের প্রতি কামারেডারি থেকে।

    কি বলব? আজকাল দ্বিচারিতা, হিপোক্রিট ইত্যাদি কথাগুলো খুব ফ্যাশনেবল।

    আওয়েনের মা আরেক কবিকে ১৯২০ সালে যে চিঠিটা লিখেছিলেন, সেটাও পড়ে ফেলা যাকঃ

    It is nearly two years ago, that my dear eldest son went out to the War for the last time and the day he said goodbye to me—we were looking together across the sun-glorified sea—looking towards France with breaking hearts—when he, my poet son, said these wonderful words of yours... ‘when I leave, let these be my parting words: what my eyes have seen, what my life received, are unsurpassable’. And when his pocket book came back to me—I found these words written in his dear writing—with your name beneath.
  • দ্রি | ***:*** | ০৫ অক্টোবর ২০১৬ ০৭:০০51837
  • জিগফ্রিদ সাসুন?

    না আমি এটাকে ঠিক দ্বিচারিতা হিসেবে দেখি না। আর আওয়েনের কবিতাকে ঠিক 'যুদ্ধবিরোধী' ক্যাটেগরিতে ফেলি না। আমদের যুদ্ধবিরোধিতা ছোটবেলায় যুদ্ধবিরোধী গান শুনে। আর সিনেমা দেখে। যুদ্ধের কোন রিয়েল এক্সপিরিয়েন্স আমাদের নেই। আওয়েন, অন দা আদার হ্যান্ড, যুদ্ধবিরোধী তো ননই, বরং প্রোফেশানাল যোদ্ধা। কবিতা তাঁর সেকেন্ডারী অকুপেশান। আওয়েনের যুদ্ধের কমেন্টারী খুব ডিটেল্‌ড, মোটামুটি ডিসপ্যাশানেট। এবং ভীষণভাবে ফার্স্ট হ্যান্ড।

    এই ব্রুটাল অথেন্টিসিটিটা কোথায় যেন হিট করে।
  • দ্রি | ***:*** | ০৫ অক্টোবর ২০১৬ ০৭:০৬51838
  • আর বিশ্বযুদ্ধ যে কত ধরণের মানুষকে যুদ্ধক্ষেত্রে নিয়ে ফেলেছিল সেটাও ঠাওর করা যায়।

    আর Dulce et Decorum est Pro patria mori। এই লাইনটা থেকে বোঝা যায় রোমান এলিটরা ফুটসোলজারদের কিরকম পোলিটিকো-পোয়েটিক গ্যাস খাইয়ে এত বড় এম্পায়ার বানিয়েছিলেন।
  • দ্রি | ***:*** | ০৬ অক্টোবর ২০১৬ ০৬:১২51840
  • অ্যাঁ! কিন্তু অনুবাদে জ্যোতি নেই, সমুদ্র নেই, পদ্ম নেই, মধু নেই -- ধ্যাৎ।

    তবে মনে হয় আওয়েনের জন্য 'হোয়াট মাই লাইফ রিসিভড, আর আনসারপাসেব্‌ল'ই ভালো। শেল-শকড হওয়ার পর এত শতদল, মধু হয়ত নিতে পারতেন না।
  • Robu | ***:*** | ০৬ অক্টোবর ২০১৬ ০৬:৪২51841
  • এই যুগে এসে, আমার মত অদীক্ষিত পাঠকের কিন্তু ইঙ্গরেজিটা অনেক ভাল লাগছে।
  • b | ***:*** | ০৬ অক্টোবর ২০১৬ ১২:০৪51839
  • দ্রি, না।রবিবাবু।
    লাইনগুলো বলি? বাংলায়?

    "যাবার বেলা এই কথাটি বলে যেন যাই।
    যা দেখেছি যা পেয়েছি তুলনা তার নাই ।
    এই জ্যোতিঃসমুদ্র-মাঝে যে শতদল পদ্ম রাজে
    তারি মধু পান করেছি ধন্য আমি তাই"

    দাদুর খাজা হতে খাজাতর ইংরিজির মধ্যেও নিশ্চয় একটা এক্স ফ্যাক্টর কিছু ছিলো, ইউরোপের যুদ্ধমধ্যবর্তী জেনারেশনের কাছে। ওয়ারশ ঘেটোতে এক অনাথ আশ্রমের পরিচালক দারুণ দুঃসময়ের মধ্যে ছেলেমেয়েদের দিয়ে ডাকঘর অভিনয় করিয়েছিলেন। অড্রে হেপবার্নের প্রিয় কবিতা ছিলো মানসী কাব্যগ্রন্থের "অনন্ত প্রেম" (তোমারেই যেন ভালোবাসিয়াছি..)। চরম উন্নাসিক উইটগেনস্টেইন "রাজা ও রাণী"-র রেফারেন্স আনছেন।

    টই হাইজ্যাক হল বলে। পালাই।
  • b | ***:*** | ০৭ অক্টোবর ২০১৬ ০১:২৮51842
  • প্রথম দুটো লাইনের অনুবাদ তো।
  • বিপ্লব রহমান | ***:*** | ১১ অক্টোবর ২০১৬ ০৫:১৮51843
  • কি ভয়ংকর দেশপ্রেমের নিষ্ঠুরতা! ওদিকে অস্ত্রের বাজার কিন্তু বেশ চড়া...
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। না ঘাবড়ে প্রতিক্রিয়া দিন