এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • শুভ বিজয়া

    Bishan Basu লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ০৮ অক্টোবর ২০১৯ | ২৩৭২ বার পঠিত


  • আমার যে ঠাকুর-দেবতায় খুব একটা বিশ্বাস আছে, এমন নয়। শাশ্বত অবিনশ্বর আত্মাতেও নয়। এদিকে, আমার এই জীবন, এই বেঁচে থাকা, সবকিছু নিছকই জৈবরাসায়নিক ক্রিয়া, এমনটা সবসময় বিশ্বাস করতে ইচ্ছে করে না - জীবনের লক্ষ্য-উদ্দেশ্য-পরিণতি সব নিয়েই বেশ ঘেঁটে থাকি। সেদিক থেকে বরং তথাগত বুদ্ধের অনাত্মার ধারণা কিছুটা গ্রহণযোগ্য মনে হয়। কিন্তু, এলোমেলো সেসব ভাবনার দিকগুলো নিজের মনেই গুছিয়ে উঠতে পারিনি, কাজেই সাজিয়েগুজিয়ে বলে ওঠা মুশকিল।

    বরং বলতে পারি, এই দশমীর দুপুরে ঘরের পাশের প্যান্ডেলখানা খালি হয়ে গেলে কেমন একটা শূন্যতার অনুভূতি হয় - আসতে যেতে চোখ পড়ে গেলে একটা মনকেমন হয় - এত হইচই এত আলো এত আনন্দ সাজগোজ ঢাকের বাদ্যি সিঁদুরখেলা - সব ফুরিয়ে আলগোছে পড়ে থাকা কাঠের মাচা - এক লহমায় প্যান্ডেল হয়ে যায় প্যান্ডেলের কাঠামো - বাতিগুলো ভুল করে জ্বেলে দিলে সেও কেমন অবান্তর আর হাস্যকর ঠেকে - নাঃ, সেসবই বা তেমন করে বলতে পারি কই!!!

    সেই কোন দূর থেকে বাচ্চাকাচ্চা নিয়ে বাপের বাড়ির আদর পেতে এলো যে একান্ত ঘরের মেয়েটি, সে যখন ফিরে যায়… দুশ্চিন্তা আর প্রতীক্ষা ছাড়া আর কী-ই বা পড়ে থাকে!!

    এই ঘরের মেয়েটি অস্ত্রে সেজে উঠে একেবারে সিংহের পিঠে সওয়ার হয়ে শত্রুর সাথে লড়াই করে, মানে করতেই হয় তাকে - লক্ষ্য করুন, সে কিন্তু নিছকই আগলে রাখা বাঙালী মা - এই মারামারি ঝুটঝামেলায় তার সন্তানেরা নিরাপদে, পাশে চার-চারটি ছেলেমেয়ে চুপচাপ দর্শকের আসনে - আমাদের পুজো কতোখানি রণচণ্ডী মাতৃকার আর কতখানি গেরস্ত বাঙালীর ভালোবাসাবাসির - আমি বুঝে উঠতে পারি না। আমাদের শিব বউয়ের সাথে আসে না - শ্বশুরের অন্ন ধ্বংস করা, এমনকি সেই নেশাখোর বাউন্ডুলেরও সম্মানে লাগে সম্ভবত - বউকে সুখে স্বাচ্ছন্দ্যে না রাখতে পারলেও পত্নীর অসম্মানে তান্ডব নেচে পাড়া মাথায় তুলতে পারে সে-ই - এই নিয়েও লেখার মানে হয় না।

    তা যা-ই বলুন, এই সব পুজোআচ্চা, মানে এমন করে আরাধনার ভাবনা আমাদের একান্ত - একেবারেই আটপৌরে বাঙালী ব্যাপার। এর সাথেই জুড়ে যাবে পুজোর একদিন অন্ন নিষেধ, অর্থাৎ জমিয়ে লুচি। আর নবমীতে পাঁঠা মাস্ট। ভেগান বিপ্লবকে আলতো সম্ভ্রম করে আমাদের পুজোয় পেটপুজোও একেবারে কেন্দ্রীয় গুরুত্বের জায়গায়।

    বিশ্বাস করুন, এসব কথা আপনি বুঝবেন, হ্যাঁ একমাত্র আপনিই - কেননা, আপনি বাঙালী। নবরাত্রি, নাকি নভ্রাত্রির আচারবিচার উগ্র দেবী আরাধনার পাশে আমাদের ঘরের মেয়ে দুগগার খুনসুটি আদুরে ভালোবাসার গল্প আপনিই বুঝবেন - অবশ্য আপনাকে আলাদা করে বলার মানে হয় না - মায়ের কাছে মাসির গল্প করে লাভ কী!!!

    আমরা একটু আয়েসী, অনেকটা আড্ডাবাজ - আমাদের দেবীও আদুরে, মায়াবী - একে হিন্দু আচার না ভেবে বঙ্গজীবনের অঙ্গ ভেবে নেওয়া যাক না একটি বার। হ্যাঁ, হাজার বিজ্ঞাপনের শেষেও বোরোলিন যেমন সার্বিক অর্থে বঙ্গজীবনের অঙ্গ হয়ে ওঠে না, আমাদের পুজোআচ্চাতেও কি তেমন করে সবাই সমান অংশীদার - বাঙালীদের মধ্যে যে আদ্ধেক সংখ্যায় মুসলমান আছেন, তাঁদের অনেকেই দুর্গাপুজোয় হইহই করলেও, আমাদের ঈদে যোগ দেওয়া সংখ্যায় কতটুকু - যদিও ওই চালের রুটি, লাচ্চা, লালচে মাংসের ঝোল, ওফ - আমাদের উৎসবেও ধর্ম বা আচারের চাইতে সামাজিক মিলমিশই বেশী।

    না, অনেক চেষ্টার শেষেও আমরা ভুলে যাইনি, এই হইহই অলস আদুরে ভালোবাসাবাসির মাঝেই দেশের স্বাধীনতার জন্যে সশস্ত্র আন্দোলনটি শুরু হয় এই বাঙালীদের হাতেই - ভগত সিং-কেও বোমা বানানোর ফর্মুলা শিখতে দ্বারস্থ হতে হয় এই বাঙালীরই - এমনকি, গান্ধীজিও স্বীকার করেন, দেশের মানুষ প্রথম জেগে ওঠেন বঙ্গভঙ্গের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর মুহূর্তে - স্বাধীনতার জন্যে আকুল হওয়ার শুরু এখানেই। বিজ্ঞান বা সাহিত্য বা শিল্পচর্চা - সবকিছুরই শুরু এই বাংলা থেকেই - আর যেমনতেমন ফিতেকাটা বা দায়সারা শিলান্যাস নয়, একেবারে শুরুতেই শীর্ষে পৌঁছে যাওয়া।

    বোবার শত্রু নেই। কিন্তু, যে আলসে অনায়াস দক্ষতায় চাইলেই করে ফেলতে পারে ম্যাজিক - তার?

    অতএব, আস্তে আস্তে ঘুঁটি সাজানো চলছে।

    আমরা জানতে পারছি, দেশের যাবতীয় সমস্যার মূলে আমাদের পাশে থাকা একখানা ছোট্ট দেশ থেকে আসা অনুপ্রবেশকারীদের দল। খেয়াল করুন, আর কোথাও, কোনো দেশ থেকে অনুপ্রবেশ নেই - অনুপ্রবেশকারীর সারি নেই - সমস্যা নেই - শুধু একটা দেশ থেকেই আসছে পিলপিল করে মানুষ - জাতিধর্ম ছাড়ুন - এদের মধ্যে মিল একটাই - এরা বাংলা ভাষায় কথা বলে - এরা সবাই বাঙালী।

    অতএব, মেনে নিন, গোটা পূর্ব ভারতে মায়ানমার থেকে এসে পড়েননি কেউ (শুধু সদ্য উদবাস্তু রোহিঙ্গাদের কথা বলতে চাইছি না) - দিল্লীসহ গোটা উত্তর ভারতে ছোটখাটো পেশার সাথে জড়িয়ে থাকা একটা বড় অংশের মানুষ নেপালি হলেও তাঁরা অনুপ্রবেশকারী নন, তাঁদের জন্যে দেশের অর্থনীতির কোনো সমস্যা নেই।

    এমনকি, দেশের দক্ষিণপ্রান্তে শ্রীলঙ্কা থেকে গত পঞ্চাশ বছরে আসেন নি একজনও তামিল। এলেও তাঁরা অনুপ্রবেশকারী নন - অনুপ্রবেশকারী হলেও তাঁদের জন্যে দেশের অর্থনীতির উপর চাপ পড়ছে না।

    স্বভাবতই, একটি বিপুল প্রকল্প দেশের সরকার চালু করেছেন শুধু বাঙালীদের ছেঁকে বাছতে - একটি রাজ্যে ঊনিশ লক্ষের বেশী মানুষকে ছেঁটে ফেলা সম্ভব হয়েছে - আমরা জেনে গিয়েছি তাঁদের বারো লক্ষ হিন্দু, পাঁচ নাকি ছয় লক্ষ মুসলমান ইত্যাদি ইত্যাদি - কেউ বলছেন না, এঁদের সবাই, সব্বাই বাঙালী…কেননা বাঙালী জাতিসত্তার বিরুদ্ধে পরিকল্পিত আক্রমণ হলেও, পাছে বাঙালী জেগে ওঠে...পাছে আমরা এককাট্টা হয়ে রুখে দাঁড়াই...

    সুদূর উত্তরপ্রদেশেও পুলিশ খোঁজা শুরু করেছে অনুপ্রবেশকারী - মানে, কেবলই বাঙালী অনুপ্রবেশকারী...

    তোড়জোড় চলছে এরাজ্যেও।

    দীর্ঘ বাম আন্দোলনে আমরা আন্তর্জাতিক হতে শিখেছি - বলেছি তোমার নাম আমার নাম ভিয়েতনাম ভিয়েতনাম ইত্যাদি - কিউবা বা নিকারাগুয়ার অন্যায়ের বিরুদ্ধে রাস্তায় নেমেছি - না, সে কোনও ভুল নয়, সেও কম জরুরী নয়, কিন্তু …

    আমরা সদ্য প্রবল জাতীয়তাবাদী ভারতীয় হয়ে উঠেছি - না, দেশপ্রেমিক নয়, জাতীয়তাবাদী - যেখানে এই মডেলের সাথে খাপ না খেলেই তাকে শত্রু বলে দাগিয়ে দেওয়া যাচ্ছে - যেখানে দেশকে ভালোবাসার শুরুই হয় এক পক্ষকে শত্রু হিসেবে খাড়া করে - একটি পক্ষকে অপর হিসেবে দাঁড় করিয়েই শুরু হচ্ছে আত্মনির্মাণ - ঠিক নাকি ভুল জানি না...

    আমরা শুধু বাঙালী হতে শিখি নি।

    বা বলা ভালো, বাঙালী ভাবতে বড্ডো লজ্জা পেয়েছি - কেননা, ভেবেছি, এসব প্রাদেশিকতা ওই খোট্টা-মেরো-পাঁইয়া-ম্যাড্রাসিগুলোকে মানায়...

    আসুন না, আজ এই বিসর্জনের বিষাদে দাঁড়িয়ে আমরা আবাহন করি আমাদের নিজস্ব বাঙালী সত্তার - আমাদের বাঙালিয়ানার। আমরা না হয় একটু প্রাদেশিক আর সঙ্কীর্ণ হয়ে উঠতে শিখি এই মুহূর্তে। যে মানুষ নিজের পড়শির পাশে দাঁড়াতে পারে না, নিজের পাড়াকে বাঁচাতে পারে না - সে কেমন করে স্বপ্ন দেখবে দেশকে বাঁচানোর!! যে মানুষ পাশের মানুষটিকে ভাই ভাবতে পারল না, সে কোন মুখে গাইবে বিশ্বভ্রাতৃত্বের গান!!!

    এই দশমীর সময়ে, একটু ভেবে দেখি, আমাদের দেবী মাঝেমধ্যে অসুরটসুর মারলেও - সে মারাও তো কেমন একটা দুষ্টু সন্তানকে শাসনের মতো - আদতে তিনি স্নেহশীল মা, ছেলেপুলে সামলে তাঁর ঘরকন্না। হিন্দী ভারতের আরাধ্য গণেশজী, সিদ্ধিদাতা গণেশ, আমাদের বাড়িরই আদুরে খুনসুটি করা বাচ্চাটি।

    শক্তির উপাসনার মাঝেও আমরা শিখেছি ভালোবাসা আর আদর। রোজকার জীবনে শিখব না সেটুকু!!

    আসুন, আমাদের বাঙালিপনাকে আদর দিই, প্রশ্রয় দিই - এমনকি আশকারা দিয়ে মাথায় তুলি।

    শুভ বিজয়া। সবাইকে আদর আর ভালোবাসা।

    সাথে, বন্ধুদের কোলাকুলি আর বড়দের প্রণাম।

    (সাথের ছবিখানার শিল্পী রামানন্দ বন্দ্যোপাধ্যায় - দেবভাষা, বই ও শিল্পের আবাসে আগামী ঊনিশে অক্টোবর থেকে শুরু হতে চলা প্রদর্শনীর অংশ - অনুমতি ছাড়াই তাঁদের আমন্ত্রণপত্র থেকে চুরি করলাম - সত্যি বলতে কি, চুরি না করে পারলাম না, আশা করি এই বিজয়ার মুহূর্তে তাঁরা মার্জনা করবেন।)
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ০৮ অক্টোবর ২০১৯ | ২৩৭২ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • বিপ্লব রহমান | ***:*** | ১১ অক্টোবর ২০১৯ ০৪:০৯51052
  • দুর্গোৎসবেও এনার্সি! অনিবার্য আয়রনি। পুরোপুরি ষোল আনা বাংগালিয়ানা লেখা। উড়ুক
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। পড়তে পড়তে মতামত দিন