The new COVID which beats RT-PCR tests & hits you straight in the lungs is India's biggest worry
The COVID mutant strain is more infectious and now it has found a new hiding place - the lungs. Even the RT-PCR test is failing to detect the virus. Hospitals are reporting patients coming with symptoms and testing negative. Such patients can be highly contagious and spread the virus. Here's all you need to know.
https://www.moneycontrol.com/news/trends/health-trends/the-new-covid-which-beats-rt-pcr-tests-hits-you-straight-in-the-lungs-is-indias-biggest-worry-6782391.html
Genetic Variants of SARS-CoV-2 May Lead to False Negative Results with Molecular Tests for Detection of SARS-CoV-2 - Letter to Clinical Laboratory Staff and Health Care Providers
https://www.fda.gov/medical-devices/letters-health-care-providers/genetic-variants-sars-cov-2-may-lead-false-negative-results-molecular-tests-detection-sars-cov-2
হিন্দীগুলো কেউ বংলা করে দেবে?
দিচ্ছি, কাল। যদি না আগে লিখে দেয় কেউ।
আপাতত কানপুরের একজনের পোস্ট রইল।
Again lockdown, lab closed here and kolkata people are roaming around and having political rallies till now. Some are even taking short trips,weekend drives etc.
Kudos to your bravery, keep partying, corona will join in that party soon.
P.s. I have lost a very close aquintance of mine, she was just 29 years old
He passed away seeking for help. A 65-year-old man died pleading for help till his last breath. This is criminal apathy. My heart aches for his family.
If the privileged is dying on the road, imagine the dire situation of the downtrodden. We are in hell right now.
~ Ahona শেংুপ্তা
From Unofficial Arnab Goswami Page
পেলাম।
"কল্যাণী র একটি মেয়ে যে জীবিকাসুত্রে এখন ডাক্তার, তার ফেসবুক পেজ থেকে তুলে দিলাম..উদ্দেশ্য ভয় দেখানো নয়, এটা forward মেসেজ হয়ে যদি কারো চেতনার বিকাশ ঘটায়..
কী অবস্থা!
এদিকে বলছে
The susceptibility to Covid infections appears to be particularly high immediately after vaccination either due to lower immunity or due to unsafe behaviour.
Lancet Covid-19 Commission India Task Force made this observation in its report and recommended an advocacy campaign on the need to remain vigilant to help mitigate the risk.
Several cases of infections have been reported after taking Covid vaccinations across the country. The observation may explain some of that.
কিছু নম্বর, যোগাযোগ রইল। জানিনা এখন বা যত দিন যাবে, আর কত কাজে আসবে, যদিও দরকার বাড়বে। তবু রইল।
বাকিরাও যে যা পাবেন, একটু রাখুন এখানে আপাতত। পরে অন্য কোথাও, আরো ভিজিবল জায়গায় রেখে দেওয়া যাবে।
https://cag.gov.in/uploads/subsite_whats_new/eMERGENCY-nUMBERS-05efee5d17f1cd0-58102758.pdf
এটা পেলাম
Any family in need of oxygen in Kolkata can reach 8447390017
12 ltr oxygen @ Rs.400/- only. No profit No loss. Please forward, it can save someone's life.
আরো একটি!
এই সাইটটা থাক।
বেড, ভেন্টিলেটর, অক্সিজেন, প্লাজমা, রক্ত থেকে শুরু করে টেস্টিং, হোম কেয়ার ফেসিলিটি, মেন্টাল হেলথ রিসোর্স, মিল ডেলিভারি - সোশ্যাল মিডিয়ায় বিক্ষিপ্তভাবে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা যাবতীয় রিসোর্স একত্রিত করা হয়েছে একজায়গায়। সম্পুর্ন ক্রাউডসোর্সড কাজ। প্রতিনিয়ত আপডেট করা হচ্ছে সাইটটা।
দ্রুতগতিতে শেয়ার করুন।
যে গতিতে কোভিড ছড়াচ্ছে, তারচেয়ে বেশি হারে এটা ছড়িয়ে দিতে হবে https://covidresourceswestbengal.carrd.co/
For Bengal, bed availability, updated in real time,
Via Chandroneev Brahma
https://docs.google.com/spreadsheets/d/11zkegb8A1FBMx9_O9nG6gadnKBhZe-r7-Grzj3oB09w/htmlview
"হোয়াটসঅ্যাপ, ফোন ভরে যাচ্ছে, কোনো বন্ধু বলছে তাদের প্লাজমা চাই, কেউ অক্সিজেনের, কারু বাড়িতে দুজনের কোভিড, তাকে চাকরি বাচাতেই হবে নাহলে খাবে কি? এই অবস্থায় অনলাইন/অফলাইন ভলেন্টিয়ার লাগবে। পিং করুন ৯৮০৪৮৮৯২৪৩"
- Chhandak Chatterjee
ডাঃ পুণ্যব্রত গুণ লিখেছেন,
গতবছর এরকম সময় হাইড্রক্সিক্লোরোকুইন এর আকাল দেখা গেছিল। আই সি এম আর স্বাস্থ্যকর্মী এবং কোভিদ রোগীদের সংস্পর্শে আসা মানুষজনদের এই ওষুধ খাওয়ার নির্দেশিকা জারি করার পর অনেকেই হাইড্রক্সিক্লোরোকুইন মজুদ করতে থাকেন।
এবছর এমনটাই ঘটছে অক্সিজেন এর সঙ্গে। হাসপাতালে অক্সিজেন বেড দুর্লভ, তাই যারা পারছেন অক্সিজেন সিলিন্ডার বাড়িতে মজুদ করছেন আর বাজারে দেখা যাচ্ছে অক্সিজেনের কৃত্রিম আকাল।
মনে রাখুন কোভিদ রোগে শ্বাসকষ্ট না হলে, এসপিও২ অর্থাৎ রক্তে অক্সিজেনের মাত্রা 95 শতাংশ এর নিচে না নামলে অক্সিজেনের প্রয়োজন নেই।
মনে রাখুন অক্সিজেনের মাত্রা 95 শতাংশ এর নিচে নামলে কিন্তু বাড়িতে অক্সিজেন দিয়ে সে ঘাটতি পূরণ করা যায় না। পূরণ করার জন্য হাই ফ্লো নেজাল কেনুলা, বাইপ্যাপ মেশিন বা ভেন্টিলেটর দিয়ে অক্সিজেন দিতে হয়। সেইসব কিন্তু বাড়িতে সম্ভব নয়।
তাই বাড়িতে অক্সিজেন মজুদ করে বাজারে অক্সিজেনের কৃত্রিম সংকট তৈরি করবেন না, কালোবাজারিতে মদদ দেবেন না।
রক্তে অক্সিজেনের মাত্রা কমে গেলে হাসপাতালে দ্রুত ভর্তি করুন।