এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • হেদুয়ার ধারে - ১০৩

    Anjan Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ০৬ মার্চ ২০২৪ | ৪৮৮ বার পঠিত
  • | | | | | ৬  | ৭  | ৮  | ৯  | ১০  | ১১  | ১২  | ১৩ | ১৪ | ১৫ | ১৬  | ১৭  | ১৮ | ১৯ | ২০ | ২১ | ২২  | ২৩  | ২৪  | ২৫  | ২৬ | ২৭ | ২৮  | ২৯  | ৩০ | ৩১  | ৩২  | ৩৩  | ৩৪ | ৩৫ | ৩৬  | ৩৭  | ৩৮  | ৩৯  | ৪০  | ৪২  | ৪৩  | ৪৪  | ৪৫  | ৪৬ | ৪৭  | ৪৮  | ৪৯  | ৫০  | ৫১  | ৫২ | ৫৩ | ৫৪ | ৫৫ | ৫৬ | ৫৭ | ৫৮ | ৫৯ | ৬০ | ৬১ | ৬২ | ৬৩ | ৬৪ | ৬৫ | ৬৬ | ৬৭ | ৬৮ | ৬৯ | ৭০ | ৭১ | ৭২ | ৭৩ | ৭৪ | ৭৫ | ৭৬ | ৭৭ | ৭৮ | ৭৯ | ৮০ | ৮১ | ৮২ | ৮৩ | ৮৪ | ৮৫ | ৮৬ | ৮৭ | ৮৮ | ৮৯ | ৯০ | ৯১ | ৯২ | ৯৩ | ৯৪ | ৯৫ | ৯৬ | ৯৭ | ৯৮ | ৯৯ | ১০০ | ১০১ | ১০২ | ১০৩ | ১০৫ | ১০৬ | ১০৭ | ১০৮ | ১০৯ | ১১০ | ১১২ | ১১৩ | ১১৪ | ১১৫ | ১১৬ | ১১৭ | ১১৮ | ১১৯ | ১২০ | ১২১ | ১২২ | ১২৩ | ১২৪ | ১২৫ | ১২৬ | ১২৭ | ১২৮ | ১২৯ | ১৩০ | ১৩১ | ১৩২ | ১৩৩ | ১৩৪ | ১৩৫ | ১৩৬ | ১৩৭ | ১৩৮ | ১৩৯ | ১৪০ | ১৪১ | ১৪২ | ১৪৩ | ১৪৪ | ১৪৫ | ১৪৬ | ১৪৭ | ১৪৮ | ১৫০ | ১৫১ | ১৫২ | ১৫৩ | ১৫৪ | ১৫৫ | ১৫৬ | ১৫৭ | ১৫৮ | ১৫৯ | ১৬০ | ১৬২ | ১৬৩ | ১৬৪ | ১৬৫ | ১৬৬ | ১৬৭
    সাগর মাথা নেড়ে বলল, ' বাজারে একবার যেতে হবে ... বাজারে নিশ্চয়ই একবার যেতে হবে। দেখা দরকার কি কারবার চলছে। কিন্তু আপনার সঙ্গে যে কথা ছিল ... সেটা এখানেই বলে নিলে হত না ? '
    ---- ' না না ... বাড়িতে কোন কথা বলতে পারব না ... কথা যা হবার মনোরমায় হবে ... '
    ----- ' মনোরমা কি দাদা ? '
    ----- ' আরে ... মনোরমা ভান্ডার... হাতিবাগান বাজারে ... '
    ----- ' ও... তাই বলুন ... হ্যাঁ যাব তো ... আগে এখানকার কথাবার্তাগুলো এখানে বলে নিলে হয় না ? ও তো চলেই গেল ... নয় পরে দেখা করা যাবে '
    ------ ' আরে ... আপনি তো মহা ঢ্যাঁটা লোক দেখছি ... কার সঙ্গে কি দরকার ছিল তা এখানে কপচাচ্ছেন কেন ? বললাম তো ... এখানে কোন কথা বলতে পারব না ... '
    ----- ' কিন্তু বারোটা অব্দি অপেক্ষা করার মতো সময় আমার হাতে নেই। ধৈর্যও নেই। এখানেই হয়ে যাক ... '
    ----- ' হয়ে যাক মানে ? কি হয়ে যাবে ? '
    ----- ' পাকা কথা হয়ে যাক ... যাতে পরে আর রগড়াতে না হয়। ওসব আমি একদম পছন্দ করি না ... বারবার একই জিনিস রগড়ানো ... ' কথাবার্তার ধরণে মনে হচ্ছে সাগরের মনে রোদ আর ছায়ার খেলা আপাতত বন্ধ আছে। এখন 'রাত্রি' নেই শুধু দিনের কাজ।
    মোহিনীমোহন কুন্ডুর পাপী মন, তার মনে একটা সন্দেহ দানা বাঁধতে লাগল এবার। সে ভাবল, পাগল ছাগল না হলে কোন সাধারণ লোকের তো তার সঙ্গে এভাবে কথা বলার বুকের পাটা হবে না।
    হয় সে পাগল ছাগল, আর নয় তো কোন উঁচুতলার ওস্তাদ।
    মোহিনী সাগরের মুখের দিকে চুপচাপ তাকিয়ে অঙ্কটা বোঝবার চেষ্টা করতে লাগল। সে কিছু একটা গন্ধ পেল যেটা তার পক্ষে আরামদায়ক হবার সম্ভাবনা কম।
    মোহিনী অবশ্য চট করে আত্মরক্ষার রাস্তায় গেল না। প্রথমেই আত্মরক্ষায় গেলে বিপদ ডেকে আনা হয়। কথায় ঝাঁঝ ধরে রাখল সঠিক মাপে।
    ----- ' আপনি কোথা থেকে আসছেন ? কেউ কি আপনাকে পাঠিয়েছে ? '
    ----- ' আমি উল্টোডাঙায় থাকি। না... তেমন কেউ পাঠায়নি আমায়.... এ..ই কার মুখে যেন শুনলাম আপনার কারবারের কথা। তাই একটু খোঁজ নিতে এলাম ... ব্যাস ... ' সাগর নিজের ভঙ্গীতে বলল।
    মোহিনী বুঝতে পারছে ব্যাপারটা জেনে নেওয়ার দরকার।
    ----- ' আপনি কি চাইছেন ? '
    ----- ' আমি চাইছি যে আপনি লোকের পিছনে বাঁশ দেওয়ার কারবার বন্ধ করে দিন ... '
    সাগরের মুখ থেকে চাঁচাছোলা কথাটা এত অপ্রত্যাশিতভাবে উড়ে এসে পড়ল যে মোহিনীর মুখে কোন কথা সরল না। তার ভ্রু তার অজান্তেই কুঁচকে গেল।
    সে একদৃষ্টে তাকিয়ে আছে সাগরের মুখের দিকে।
    সাগর বলল, ' কি হল ... এত ভাবাভাবির কি আছে ? যেটা বললাম সেটাই করুন ... মনোরমা ভান্ডারে আপনার ঠেকটাও তুলে দিন। আমার লোক ওখানে বসে আছে, আপনি এখনই বাজারে যান এবং আমার লোককে গিয়ে বলুন যে দাদার সঙ্গে আমার কথা হয়ে গেছে। কাল থেকে আমরা কেউ আর এখানে বসব না। যান ... '
    কথাগুলো শুনে মোহিনীর মনে রাগ বা ভয় পিছনের সারিতে চলে গেল। সে প্রবল বিস্ময়ের চমকে তড়িদাহত হয়ে দাঁড়িয়ে রইল। সে এতক্ষণে তার গায়ের কাছে এসে পড়া আসন্ন কোন উৎপাতের সম্ভাবনা সম্বন্ধে নিশ্চিত হয়েছে। এ লোকটার মুখটা যেন চেনা চেনা লাগছে মোহিনীর। কোথায় যেন একবার দেখেছে ....
    সাগরও অপেক্ষা করতে লাগল কতক্ষণ মোহিনীর ঘোর কাটবে। সে এই মুহুর্তে রৌদ্র ছায়া মাখা সাগরের নোনা জল নয়, শুধুই প্রখর রোদ বিছানো অকৃত্রিম সুশৃঙ্খল সাগরতরঙ্গ বা সাগর মন্ডল।
    সে যাই হোক, মোহিনীমোহন একটু পরেই নিজের মধ্যে ফিরে এল।
    সে কিছুটা দোনামোনা করে এবার সরাসরি বলল, ' আপনার নামটা কি ? '
    সাগরও আর সময় নষ্ট করতে চাইল না।
    বলল, ' আমার নাম সাগর মন্ডল ... '

    রাত্রি ইউনিভার্সিটি থেকে সঞ্চারীর সঙ্গে সাড়ে তিনটে নাগাদ বেরল। সঞ্চারীর সঙ্গে তার খুব বন্ধুত্ব। সঞ্চারী বলল, ' আজ তো তাড়াতাড়ি হয়ে গেছে। আমাদের বাড়িতে চল না। মা আমের আচার বানিয়েছে, খাওয়াব ... '
    রাত্রি বলল, ' ঠিক আছে ... চল ... আচার খাওয়াবি বলছিস যখন ... '
    সঞ্চারীদের বাড়ি শ্যামপুকুর অঞ্চলে, রামধন মিত্র লেনে। বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্রের বাড়ির কাছাকাছি। রাত্রি এর আগেও একদিন এসেছিল সঞ্চারীদের বাড়ি। বেশ বড় তিনতলা বাড়ি। একান্নবর্তী পরিবার। বাড়িতে প্রচুর লোক। প্রায় সব সময়েই কারো না কারও আনাগোনা লেগেই আছে।
    পাঁচটা বাজল। বিকেল নেমে এসেছে। টাউন স্কুলের সামনে দিয়ে একটা লাল রঙের পোস্টাফিসের গাড়ি গেল। সঞ্চারীরা রামধন মিত্র লেনে ঢুকল। একটু এগিয়ে বাঁ হাতে সঞ্চারীদের বাড়ি। পুরণো বাড়ি, পুরণো দেয়াল, সদরের পুরণো বিরাট দরজা। সাত আট মাস আগে একবার এসেছিল রাত্রি। মিনিট পনের ছিল। সঞ্চারীরা দোতলায় থাকে। ওর মা খুব অমায়িক এবং আন্তরিক প্রকৃতির। রাত্রির সঙ্গে এমনভাবে কথা বলছিলেন যেন কতদিনের চেনা। বাবার সঙ্গে দেখা হয়নি সেবার। এবারও দেখা হল না। তিনি এখনও অফিস থেকে বাড়ি ফেরেননি।
    বরং অমলের সঙ্গে দেখা হল। অমল সঞ্চারীর জ্যাঠতুতো ভাই। অমল দাশগুপ্ত। সেও ইংরেজী সাহিত্যের ছাত্র ছিল। এখন কোন বিদেশী ব্যাঙ্কে যেন চাকরি করে।
    অমলরাও দোতলায় থাকে। সঞ্চারীদের আগেই অমলদের ঘর। সিঁড়ি দিয়ে দোতলায় উঠে বাঁদিকের ঘরে থাকে ওরা। ওখানে পাশাপাশি দুটো ঘর ওদের ভাগে।
    সঞ্চারী রাত্রিকে নিয়ে প্রথম ঘরটায় ঢুকে পড়ল। এই ঘরটা অমলের দখলে বলা যায়। তাকে পিছন দিক থেকে দেখা যাচ্ছে। টেবিলে খাতা রেখে কি একটা লিখছে। ঘরে এখনও আলো জ্বলেনি। বড় বড় দুটো জানলা। তা দিয়ে শরতের ছায়া জড়ানো বিকেলের আলো ঢুকছে।
    সঞ্চারী ঘরে ঢুকে বলল, ' এই দাদা...কি করছিস ? আজ অফিসে যাসনি ? '
    অমল পিছন ঘুরে তাকাল। শ্যামবর্ণ, সুঠাম চেহারা। সঞ্চারীর মতোই কাটা কাটা চোখ মুখ।
    বলল, ' না ... আজ একটু অন্য কাজ ছিল ... '
    অমল রাত্রির দিকে তাকিয়ে আছে দেখে সঞ্চারী বলল, ' আমার দাদাভাই। মেজ জেঠুর ছেলে ... '
    পাজামা পাঞ্জাবী পরা প্রায় ছ ফুট লম্বা অমল উঠে দাঁড়াল।
    সঞ্চারী আবার বলল, ' আমার ক্লাসমেট, বুজম ফ্রেন্ড রাত্রি রায় ... '
    অমল গুরুজনসুলভ ভঙ্গীতে নম্র হেসে বলল, ' ও ... আচ্ছা আচ্ছা ... '
    অমলের গুরু গম্ভীর ভঙ্গী দেখে রাত্রি ফিক করে হেসে ফেলল।
    অমল খুবই সপ্রতিভ। সে সঙ্গে সঙ্গেই জবাব দিল মৃদু হেসে, ' এনিথিং রং অর এনিথিং ফানি ইন মাই ওয়ার্ডস ? '
    রাত্রি মুখের হাসিটা মুছে ফেলে বলল, ' নো ওয়ে ...নো ওয়ে ... এক্সকিউজ মি স্যার ... '
    অমল খোলা প্রান্তরের মুক্ত হাওয়ার মতো হঠাৎ হেসে বলে উঠল, ' হাঃ হাঃ হাঃ .... এক্সেলেন্ট এক্সেলেন্ট ... '
    দুজন দুজনের দিকে তাকিয়ে রইল কয়েক মুহূর্ত।
    সঞ্চারী তাড়াতাড়ি বলল, ' নে চল এবার ... দাদাভাই আসছি এখন ... '
    ঘর থেকে বেরিয়ে রাত্রি সামান্য গলা খাঁকারি দিয়ে মৃদুকন্ঠে বলল, ' তোর দাদাভাই বেশ স্মার্ট তো ... ওভারস্মার্টও বলতে পারিস ... হি হি .. '
    ----- ' তুইও তো কিছু কম স্মার্ট নোস ... দিব্যি ট্যাকল করলি ... ' সঞ্চারী জবাব দেয়।
    সঞ্চারীদের ঘরে ঘন্টাখানেক কাটাল রাত্রি। ওর মায়ের বানানো আমের আচারও খেল। সঞ্চারীর আরো এক ভাই, এক বোন আছে। তারা এখন বাড়ি নেই। বোধহয় স্কুল কলেজে গেছে।

    ছটা নাগাদ রাত্রি আর সঞ্চারী সিঁড়ি দিয়ে নামার সময় আবার একবার অমলের মুখোমুখি হতে হল।
    অমল রাত্রির দিকে তাকিয়ে অনায়াসে বলল, ' আবার দেখা পাব আশা করি ... সঞ্চারীর বুজম ফ্রেন্ড যখন ... '
    রাত্রিও অনায়াসে উত্তর দিল, ' হ্যাঁ ... দেখা তো কোথাও না কোথাও হয়ে যেতেই পারে ... পৃথিবীটা তো গোল। ঘুরে ফিরে আবার একই জায়গায় আসতে হবে সবাইকে ... '
    ----- ' অ্যাবসোলিউটলি কারেক্ট ... '
    অমল ওপরে উঠে গেল। সঞ্চারী আর রাত্রি রাস্তায় নেমে গেল।
    রাত্রি বলল, ' কিছু মনে করিস না,তোর দাদাভাই কিন্তু বেশ ওভারটকেটিভ আছে ...'
    সঞ্চারী জবাব দিল, ' তুইও তো কিছু কম যাস না ... '

    রাত সাড়ে দশটায় খাওয়া দাওয়া সেরে পড়তে বসল রাত্রি। পড়াশোনায় মন তো এখন দিতেই হবে আর সব আজেবাজে চিন্তা সেরে। পরীক্ষা যে ক্রমশ এগিয়ে আসছে।
    সাগর খুভ খুশি। মোহিনী কুন্ডুদের অপারেশানটা কোনরকম বলপ্রয়োগ ছাড়াই অনায়াসে করে ফেলতে পেরেছে। এখন এই নিশুত রাত্রিবেলায় বিছানায় শুয়ে জানলা দিয়ে আকাশের তারা দেখতে দেখতে সে রাত্রির কথা ভাবতে পারবে।

    ( চলবে )

    ********************************************
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
    | | | | | ৬  | ৭  | ৮  | ৯  | ১০  | ১১  | ১২  | ১৩ | ১৪ | ১৫ | ১৬  | ১৭  | ১৮ | ১৯ | ২০ | ২১ | ২২  | ২৩  | ২৪  | ২৫  | ২৬ | ২৭ | ২৮  | ২৯  | ৩০ | ৩১  | ৩২  | ৩৩  | ৩৪ | ৩৫ | ৩৬  | ৩৭  | ৩৮  | ৩৯  | ৪০  | ৪২  | ৪৩  | ৪৪  | ৪৫  | ৪৬ | ৪৭  | ৪৮  | ৪৯  | ৫০  | ৫১  | ৫২ | ৫৩ | ৫৪ | ৫৫ | ৫৬ | ৫৭ | ৫৮ | ৫৯ | ৬০ | ৬১ | ৬২ | ৬৩ | ৬৪ | ৬৫ | ৬৬ | ৬৭ | ৬৮ | ৬৯ | ৭০ | ৭১ | ৭২ | ৭৩ | ৭৪ | ৭৫ | ৭৬ | ৭৭ | ৭৮ | ৭৯ | ৮০ | ৮১ | ৮২ | ৮৩ | ৮৪ | ৮৫ | ৮৬ | ৮৭ | ৮৮ | ৮৯ | ৯০ | ৯১ | ৯২ | ৯৩ | ৯৪ | ৯৫ | ৯৬ | ৯৭ | ৯৮ | ৯৯ | ১০০ | ১০১ | ১০২ | ১০৩ | ১০৫ | ১০৬ | ১০৭ | ১০৮ | ১০৯ | ১১০ | ১১২ | ১১৩ | ১১৪ | ১১৫ | ১১৬ | ১১৭ | ১১৮ | ১১৯ | ১২০ | ১২১ | ১২২ | ১২৩ | ১২৪ | ১২৫ | ১২৬ | ১২৭ | ১২৮ | ১২৯ | ১৩০ | ১৩১ | ১৩২ | ১৩৩ | ১৩৪ | ১৩৫ | ১৩৬ | ১৩৭ | ১৩৮ | ১৩৯ | ১৪০ | ১৪১ | ১৪২ | ১৪৩ | ১৪৪ | ১৪৫ | ১৪৬ | ১৪৭ | ১৪৮ | ১৫০ | ১৫১ | ১৫২ | ১৫৩ | ১৫৪ | ১৫৫ | ১৫৬ | ১৫৭ | ১৫৮ | ১৫৯ | ১৬০ | ১৬২ | ১৬৩ | ১৬৪ | ১৬৫ | ১৬৬ | ১৬৭
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Anjan Banerjee | ০৬ মার্চ ২০২৪ ১১:৩৪529069
  • ধন্যবাদ 
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা খুশি প্রতিক্রিয়া দিন