এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • হেদুয়ার ধারে - ৩৩ 

    Anjan Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ১০ অক্টোবর ২০২৩ | ৪৮৮ বার পঠিত | রেটিং ৪ (১ জন)
  • | | | | | ৬  | ৭  | ৮  | ৯  | ১০  | ১১  | ১২  | ১৩ | ১৪ | ১৫ | ১৬  | ১৭  | ১৮ | ১৯ | ২০ | ২১ | ২২  | ২৩  | ২৪  | ২৫  | ২৬ | ২৭ | ২৮  | ২৯  | ৩০ | ৩১  | ৩২  | ৩৩  | ৩৪ | ৩৫ | ৩৬  | ৩৭  | ৩৮  | ৩৯  | ৪০  | ৪২  | ৪৩  | ৪৪  | ৪৫  | ৪৬ | ৪৭  | ৪৮  | ৪৯  | ৫০  | ৫১  | ৫২ | ৫৩ | ৫৪ | ৫৫ | ৫৬ | ৫৭ | ৫৮ | ৫৯ | ৬০ | ৬১ | ৬২ | ৬৩ | ৬৪ | ৬৫ | ৬৬ | ৬৭ | ৬৮ | ৬৯ | ৭০ | ৭১ | ৭২ | ৭৩ | ৭৪ | ৭৫ | ৭৬ | ৭৭ | ৭৮ | ৭৯ | ৮০ | ৮১ | ৮২ | ৮৩ | ৮৪ | ৮৫ | ৮৬ | ৮৭ | ৮৮ | ৮৯ | ৯০ | ৯১ | ৯২ | ৯৩ | ৯৪ | ৯৫ | ৯৬ | ৯৭ | ৯৮ | ৯৯ | ১০০ | ১০১ | ১০২ | ১০৩ | ১০৫ | ১০৬ | ১০৭ | ১০৮ | ১০৯ | ১১০ | ১১২ | ১১৩ | ১১৪ | ১১৫ | ১১৬ | ১১৭ | ১১৮ | ১১৯ | ১২০ | ১২১ | ১২২ | ১২৩ | ১২৪ | ১২৫ | ১২৬ | ১২৭ | ১২৮ | ১২৯ | ১৩০ | ১৩১ | ১৩২ | ১৩৩ | ১৩৪ | ১৩৫ | ১৩৬ | ১৩৭ | ১৩৮ | ১৩৯ | ১৪০ | ১৪১ | ১৪২ | ১৪৩ | ১৪৪ | ১৪৫ | ১৪৬ | ১৪৭ | ১৪৮ | ১৫০ | ১৫১ | ১৫২ | ১৫৩ | ১৫৪ | ১৫৫ | ১৫৬ | ১৫৭ | ১৫৮ | ১৫৯ | ১৬০ | ১৬২ | ১৬৩ | ১৬৪ | ১৬৫ | ১৬৬ | ১৬৭
    সন্ধের পর হাওয়ায় হাল্কা ঠান্ডার ছোঁয়া লেগেছে । জগদ্ধাত্রী পুজো হয়ে গেল । এটা অবশ্য চন্দননগরের পুজো বলেই লোকে জানে । কলকাতার লোক কমই মাথা ঘামায় । এ পাড়ায় পরিমল শীলের বাড়িতে ধুমধাম করে জগদ্ধাত্রী পুজো হয় প্রতি বছর । পাড়ার অনেক লোক যায় পুজোর ক'দিন । ধুপ ধুনোর গন্ধে মেশা আরতির কাঁসর ঘন্টার গুঞ্জনে নিবিড় সাবেকি ঘরানার আবহ ভেসে থাকে ওখানে । ওই টানেই পাড়ার  লোকে হাজির হয় ওখানে । কেউ কেউ অঞ্জলি দেয় । ভাসানের পরদিন শীল বাড়ির সামনে কাঙালী ভোজন হয় দু তিন ঘন্টা ধরে । গামলা গামলা খিচুড়ি আর লাবড়া উড়ে যেতে থাকে । সে এক বিরাট হৈ চৈ কান্ড । কেউ কেউ শেষের দিকে এসে চাহিদা মতো খোরাকি না পেয়ে ক্ষুব্ধ হয়ে নীচু গলায় গালাগালি দিতে থাকে । সব মিলিয়ে জমজমাট ব্যাপার ।
    কাল বিভূতিবাবুর ডানচোখে ছানি অপারেশান হয়েছে । চোখে ব্যান্ডেজ নিয়েই তিনি গুটিগুটি পায়ে জগদ্ধাত্রী ঠাকুর দেখতে হাজির হয়ে যান পরিমল শীলের বাড়ি । বিভূতিবাবু যে খুব ধর্মপ্রাণ ব্যক্তি তা না, আসলে এখানকার পরিবেশটা তার স্নায়ুতে একটা স্নিগ্ধ প্রলেপ দেয় । বেশ হাল্কা লাগে কিছুক্ষণ ।
    ওখানে নিতাইবাবুর সঙ্গে দেখা হয়ে গেল । তিনি হাতজোড় করে চোখ বুজে প্রতিমার সামনে দাঁড়িয়ে ছিলেন ।  কিছু বোধহয় প্রার্থনা করছিলেন।
    ফুল আর ধুপের গন্ধে আরাধনাস্থল আনন্দময় । নিতাইবাবু চোখ খোলার পর বিভূতিবাবুর মুখোমুখি হলেন ।
    ------ ' ও , দত্তদা ... কতক্ষণ ? '
    ----- ' এই এলাম ... '
    ----- ' চোখে কোন প্রবলেম হচ্ছে না তো ? '
    ----- ' না তেমন কিছু সমস্যা নেই।  চারবার করে ড্রপ লাগাতে হচ্ছে এই আর কি । সাতদিন বাদে যেতে হবে ব্যান্ডেজ খুলতে । হ্যাঁ ... তিরিশে নভেম্বর আমাদের নাটকটা হচ্ছে ... বুঝলেন তো .... গোয়াবাগানে ওই হলটায় ... '
    ----- ' ও আচ্ছা ... যাব যাব ... অসিত বলে ওই ছেলেটা শুনি ভাল দাঁড় করিয়েছে ।  গুণী ছেলে ... আমার মেয়ে বলছিল ... '
    ----- ' গুণী বলে গুণী .... দেখবেন কেমন করেছে ... ছোকরার এলেম আছে বটে ... '
    ----- ' হ্যাঁ যাব যাব ... আমার ছেলেও তো আপনাদের দলে ভিড়েছে । করুক করুক ... সব কিছুই করা ভাল ... '
    ------ ' খাঁটি কথা ... '
    বাঁদিকের বারান্দার দিকে তাকিয়ে থাকতে থাকতে
    বিভূতিবাবু হঠাৎ উদাস স্বরে বললেন , ' ইশশ্ ... গতবার জগদ্ধাত্রী পুজোর সময় সংসারনাথবাবু ওই খানটায় বসে প্রসাদ খাচ্ছিলেন ... আমার স্পষ্ট মনে আছে ... ইশশ্ ... '
    কথাটা শুনে নিতাইবাবু একটা দীর্ঘশ্বাস ফেললেন ।
    বললেন, ' এই তো জীবন বিভূতিদা .... ঠিক পদ্মপাতায় জল ... আজ আছি , কাল নেই ... আমরাও একদিন ওভাবে চলে যাব ... '
    ------ ' হমম্ .... ' বিভূতিবাবু চুপ করে দাঁড়িয়ে  রইলেন ।
    বেলা বারোটার সময়ে অম্বরীশ মল্লিকের বাড়ির চারতলার ছাদের পায়রার খাঁচা খুলে দেওয়া হয়েছে । দশ বারোটা লক্কা পায়রা ডানা ঝটপটিয়ে
    উজ্জ্বল রোদ্দুরে সাঁতার কেটে আকাশে উড়ে গিয়ে চক্রাকারে পাখসাট মারতে লাগল । নির্মল নীল আকাশ । 'আজি নিখিলের বাণী মন্দিরে খুলেছে দ্বার .... তাই কি বীণায় লাগালি যতনে নূতন তার ...'। ছাদের ওপর চারটে ছেলে তালি মারছে হা হা হা হা করতে করতে । সাদা পায়রার দল উড়ে বেড়াচ্ছে আকাশের নীল সামিয়ানার নীচে । ওরা নিজের ঘর চেনে ভালমতো । দিনান্তবেলায় পথ চিনে ঠিক ফিরে আসবে মল্লিকবাড়ির ছাদের কুঠুরিতে ।

        উৎপল অনিমেষ আর সমীরণকে বলল, ' চল চন্দননগরে ঠাকুর দেখে আসি ... দারুণ লাইটের কাজ ... '
    অনিমেষের দিকে তাকিয়ে বলল, ' আর তো একসঙ্গে ঘোরা হবে না । তোরা তো অন্য জায়গায়
    উঠে যাচ্ছিস ... '
    সমীরণ বলল, ' খুব ফাঁকা ফাঁকা লাগবে কিন্তু । এতদিন একসঙ্গে ছিলাম ... '
    অনিমেষ বলল, ' হমম্ ... তাই  তো , আমি তো এখনও চিন্তাই করতে পারছি না ... কিন্তু কিই বা করার আছে ?  মেনে নিতে হবে । চন্দননগরে দেখি ... যাওয়া যায় কিনা ... '

         সরীসৃপ নাটক দেখে পাড়া এবং কিছু বেপাড়ার দর্শকবৃন্দ একেবারে অভিভূত হয়ে গেল । অসিত ঘোষাল তার সুনিপুণ পরিচালনার গুণে হলে উপস্থিত মানুষগুলোকে পেড়ে ফেলল একেবারে । হল থেকে বেরোবার সময়ে দেখা গেল তাদের  অধিকাংশেরই চোখের পাতা ভিজে ভিজে । পাড়ার লোকেরা পঞ্চমুখে নাটকের প্রশংসা করতে
    লাগল । শ্রীলেখা এবং আর এক ভদ্রমহিলা সংলাপহীন ভূমিকায় চমৎকার মানিয়ে নিয়েছিল । সে যাই হোক, লোকজনেরা অসিতের সুখ্যাতি করতে থাকায় শ্রীলেখা শ্লাঘা অনুভব করছিল ঠিকই , আবার কোন অজানা কারণে তাকে হারিয়ে ফেলার বুক দুরদুর ঘনিয়ে উঠল তার মনে ।  সে ভাবল, এখান থেকে চলে গেলে , মানে  চোখের আড়ালে চলে গেলে , সে অসিতের মনের আড়ালেও চলে যাবে না তো ? তার অপরিপক্ক কিশোরী মনে নানা আবছা উদ্বেগ ঘোরাফেরা করতে লাগল ।

         কানাই সিকদার এর মধ্যে চন্দনার জন্য আর একটা সম্বন্ধ নিয়ে এসেছে । যাদবপুরের ছেলে । সুরেন্দ্রনাথ কলেজে ইকনমিক্সের অধ্যাপক ।  কানাইয়ের কথা অনুযায়ী, 'দেখতে শুনতে বেশ ভাল ... আপনার বড় মেয়ের সঙ্গে মানাবে ভাল...'
    ----- ' হ্যাঁ, সে তো বুঝলাম , কিন্তু অন্যরকম আবার কিছু না হয় .... সেবার যা কেলেঙ্কারি হল ... ছেলেটা তো নাছোড়বান্দা । এই কিছুদিন আগে এখানে আবার এসেছিল, জান তো ? ' বাসন্তীদেবী বললেন ।
    ----- ' হ্যাঁ শুনেছি সব  । এবারে দেখতে এলে চন্দনা ছাড়া আর কেউ যেন ওদের সামনে না আসে । '
    ----- ' তা কবে দেখতে আসবে কিছু বলেছে ? একবারেই যেন দেখে নেয় । আমার মেয়ে বারবার বসতে পারবে না কিন্তু । '
    ----- ' অবশ্যই অবশ্যই ... আমি বলে দিয়েছি সে কথা । রাজি আছে । শিক্ষিত পরিবার । ছেলের বাবাও প্রফেসর ছিল । মারা গেছে দুবছর আগে ।
    আগে পরে দুই বোন আছে । বড়জনের বিয়ে হয়ে গেছে । শ্রীরামপুরে শ্বশুরবাড়ি । বর কোন ইন্ডাস্ট্রির যেন ম্যানেজার । ওখানে ছ কাঠার ওপর মস্ত বাড়ি । ওদের নাকি খুব বাগানের শখ । বাড়ির চারদিকে .... ' কানাইয়ের কথার চাকা ঘুরতেই থাকে ।
    ------ ' যাকগে ... যাকগে , ওসব বাদ দাও ... আসল কথায় এস । কবে আসবে ? '
    ----- ' কবে বলব বলুন ? '
    ----- ' সামনের রবিবার বল না ... চন্দনার বাবা  সেদিন বাড়ি থাকবে । আর হ্যাঁ, সম্বন্ধ ঠিক হয়ে গেলেও চন্দনা কলেজ থেকে পাশ করে বেরোবার আগে কিন্তু বিয়ে করতে পারবে না । সব জেনে শুনে আসে যেন ...'
    ----- ' আচ্ছা ঠিক আছে । আমি শশাঙ্ককে দিয়ে বলে পাঠাচ্ছি । শশাঙ্ক রোজই যাদবপুরে যায় ব্যবসার কাজে ... '
    ------ ' দেখ কি বলে ... '

         পাত্রপক্ষ পরের রবিবারেই এল । সব জেনে শুনেই এল । ছেলে, তার এক বন্ধু, ছেলের   পিসেমশাই এবং তার মা , এই চারজন ।
    চন্দনা এসে বসল । অন্য দুই মেয়েকে আড়ালেই রাখা হল । ছেলের নাম সিদ্ধার্থ।  চেহারাটি বেশ সুঠাম । চোখমুখে একটু লাজুক ভাব । চন্দনার সঙ্গে  কথাবার্তা যা হল সবই মামুলি । চন্দনার কলেজ এবং পড়াশোনা সংক্রান্ত । ছেলে কোন কথাই বলল না । কথা যা বললেন ছেলের পিসেমশাই । তিনি বেশ বলিয়ে কইয়ে লোক বলেই মনে হল । এদিকে ছেলে এবং তার মা বেশ খুবই লাজুক ধরণের এবং এই ধরণটার জন্যই  ওদের খুব মনে ধরল বাসন্তীদেবীর । অতি চালাক লোক তার ভীষণ অপছন্দের ।
    অলোকেন্দুবাবু সেখানে উপস্থিত ছিলেন । তিনি নিজেকে গুটিয়ে রাখলেন । প্রয়োজনের অতিরিক্ত একটি কথাও বললেন না । সম্পর্ক তৈরি হবার আগে তিনি নিজেকে উন্মুক্ত করতে নারাজ ।
    প্রাথমিক আলাপচারিতার ব্যাপারটা যেখানে দাঁড়াল,  মনে হচ্ছে সম্পর্কটা তৈরি হতে যাচ্ছে ।
    ছেলের মা খুবই মিতবাক । তিনি নরম গলায় দু একটি শব্দে কোন রাখঢাক না রেখেই তার নিজস্ব  অনুমোদন ঘোষণা করে দিলেন, ' আপত্তির তো কোন কারণ দেখি না ... বেশ মেয়ে ... '
    ছেলের পিসেমশাই বললেন, ' ব্যাসস্ ... তা'লে আর কি ... এ তো হয়েই গেল ... একদিন বসে তা'লে দিনক্ষণ দেখে নিলেই হবে ।
    অ্যাডভোকেট অলোকেন্দু মিত্র এইসময়ে তার নীরবতা ভঙ্গ করলেন ।
    ------ ' আহা ... এত তাড়াহুড়োর কি আছে ? কিছু তো পালিয়ে যাচ্ছে না । ভাবনা চিন্তা করার তো একটু সময় দরকার ... সকলেরই।  মেয়ের মতামতটাও তো জানা দরকার ... এত বড় একটা ব্যাপার হতে যাচ্ছে ... '
    পিসেমশাই বললেন , ' হ্যাঁ ... দাদার কথায় যুক্তি আছে ... কাজে নামার আগে বিচার বিবেচনা করা উচিত । সিদ্ধার্থেরও তো মতামত জানার প্রয়োজন আছে ... '
    ------ ' এগ্জ্যাক্টলি .... আমি তো সে কথাই বলছি ।'
    চন্দনা অনেকক্ষণ আগেই উঠে ভিতরে চলে গেছে।
    পাকাপাকি সিদ্ধান্তটা আপাতত মুলতুবি রইল । ঠিক হল, যত তাড়াতাড়ি সম্ভব পরষ্পরকে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানিয়ে দেওয়া হবে কানাই সিকদারের মাধ্যমে ।
    দুপক্ষে অনেক সৌজন্য বিনিময় এবং সামান্য মিষ্টিমুখের পর পাত্রপক্ষ বিদায় নিল ।
    কানাই সিকদার বলল, ' ওদের নিয়ে কিচ্ছু চিন্তা করবেন না , ওটা আমার ওপর ছেড়ে দিন । এখন আপনাদের ব্যাপারটা ঠিক করে নিন আগে ... তারপর ওখানে যাব ... '
    বাসন্তীদেবী বললেন, ' যা পার কর ... আমি ঘরে চললাম ... '
    তিনি ঘরে গিয়ে রেডিও খুলে দিলেন । স্থানীয় সংবাদ শুরু হয়েছে ।

        হেদুয়ায় জল অনেক নেমে গেছে । সাঁতারের মরসুম শুরু হলে ফের জল ছাড়া হবে পুকুরে । ভরে উঠবে হেদুয়ার পুকুর । রোদ্দুরের তেজ কিছুটা কম । হাল্কা ঠান্ডা মেশানো হাওয়া মারছে মাঝে মাঝে । প্রতিবিম্ব সেই কখন থেকে বসে আছে একটা পাসের ক্লাস এড়িয়ে । প্রায়  ঘন্টাখানেক পরে ডানদিকে ঘাড় ঘুরিয়ে অবশেষে দেখতে পেল । ধীর অলস পায়ে হেঁটে হেঁটে নিশ্চিন্ত ভঙ্গীতে প্রতিবিম্বের দিকে এগিয়ে আসছে সুমনা ।
      
          ( চলবে )

        


    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
    | | | | | ৬  | ৭  | ৮  | ৯  | ১০  | ১১  | ১২  | ১৩ | ১৪ | ১৫ | ১৬  | ১৭  | ১৮ | ১৯ | ২০ | ২১ | ২২  | ২৩  | ২৪  | ২৫  | ২৬ | ২৭ | ২৮  | ২৯  | ৩০ | ৩১  | ৩২  | ৩৩  | ৩৪ | ৩৫ | ৩৬  | ৩৭  | ৩৮  | ৩৯  | ৪০  | ৪২  | ৪৩  | ৪৪  | ৪৫  | ৪৬ | ৪৭  | ৪৮  | ৪৯  | ৫০  | ৫১  | ৫২ | ৫৩ | ৫৪ | ৫৫ | ৫৬ | ৫৭ | ৫৮ | ৫৯ | ৬০ | ৬১ | ৬২ | ৬৩ | ৬৪ | ৬৫ | ৬৬ | ৬৭ | ৬৮ | ৬৯ | ৭০ | ৭১ | ৭২ | ৭৩ | ৭৪ | ৭৫ | ৭৬ | ৭৭ | ৭৮ | ৭৯ | ৮০ | ৮১ | ৮২ | ৮৩ | ৮৪ | ৮৫ | ৮৬ | ৮৭ | ৮৮ | ৮৯ | ৯০ | ৯১ | ৯২ | ৯৩ | ৯৪ | ৯৫ | ৯৬ | ৯৭ | ৯৮ | ৯৯ | ১০০ | ১০১ | ১০২ | ১০৩ | ১০৫ | ১০৬ | ১০৭ | ১০৮ | ১০৯ | ১১০ | ১১২ | ১১৩ | ১১৪ | ১১৫ | ১১৬ | ১১৭ | ১১৮ | ১১৯ | ১২০ | ১২১ | ১২২ | ১২৩ | ১২৪ | ১২৫ | ১২৬ | ১২৭ | ১২৮ | ১২৯ | ১৩০ | ১৩১ | ১৩২ | ১৩৩ | ১৩৪ | ১৩৫ | ১৩৬ | ১৩৭ | ১৩৮ | ১৩৯ | ১৪০ | ১৪১ | ১৪২ | ১৪৩ | ১৪৪ | ১৪৫ | ১৪৬ | ১৪৭ | ১৪৮ | ১৫০ | ১৫১ | ১৫২ | ১৫৩ | ১৫৪ | ১৫৫ | ১৫৬ | ১৫৭ | ১৫৮ | ১৫৯ | ১৬০ | ১৬২ | ১৬৩ | ১৬৪ | ১৬৫ | ১৬৬ | ১৬৭
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। সুচিন্তিত মতামত দিন