এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • হেদুয়ার ধারে - ১১৮

    Anjan Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ১০ এপ্রিল ২০২৪ | ৪০৯ বার পঠিত
  • | | | | | ৬  | ৭  | ৮  | ৯  | ১০  | ১১  | ১২  | ১৩ | ১৪ | ১৫ | ১৬  | ১৭  | ১৮ | ১৯ | ২০ | ২১ | ২২  | ২৩  | ২৪  | ২৫  | ২৬ | ২৭ | ২৮  | ২৯  | ৩০ | ৩১  | ৩২  | ৩৩  | ৩৪ | ৩৫ | ৩৬  | ৩৭  | ৩৮  | ৩৯  | ৪০  | ৪২  | ৪৩  | ৪৪  | ৪৫  | ৪৬ | ৪৭  | ৪৮  | ৪৯  | ৫০  | ৫১  | ৫২ | ৫৩ | ৫৪ | ৫৫ | ৫৬ | ৫৭ | ৫৮ | ৫৯ | ৬০ | ৬১ | ৬২ | ৬৩ | ৬৪ | ৬৫ | ৬৬ | ৬৭ | ৬৮ | ৬৯ | ৭০ | ৭১ | ৭২ | ৭৩ | ৭৪ | ৭৫ | ৭৬ | ৭৭ | ৭৮ | ৭৯ | ৮০ | ৮১ | ৮২ | ৮৩ | ৮৪ | ৮৫ | ৮৬ | ৮৭ | ৮৮ | ৮৯ | ৯০ | ৯১ | ৯২ | ৯৩ | ৯৪ | ৯৫ | ৯৬ | ৯৭ | ৯৮ | ৯৯ | ১০০ | ১০১ | ১০২ | ১০৩ | ১০৫ | ১০৬ | ১০৭ | ১০৮ | ১০৯ | ১১০ | ১১২ | ১১৩ | ১১৪ | ১১৫ | ১১৬ | ১১৭ | ১১৮ | ১১৯ | ১২০ | ১২১ | ১২২ | ১২৩ | ১২৪ | ১২৫ | ১২৬ | ১২৭ | ১২৮ | ১২৯ | ১৩০ | ১৩১ | ১৩২ | ১৩৩ | ১৩৪ | ১৩৫ | ১৩৬ | ১৩৭ | ১৩৮ | ১৩৯ | ১৪০ | ১৪১ | ১৪২ | ১৪৩ | ১৪৪ | ১৪৫ | ১৪৬ | ১৪৭ | ১৪৮ | ১৫০ | ১৫১ | ১৫২ | ১৫৩ | ১৫৪ | ১৫৫ | ১৫৬ | ১৫৭ | ১৫৮ | ১৫৯ | ১৬০ | ১৬২ | ১৬৩ | ১৬৪ | ১৬৫ | ১৬৬ | ১৬৭
    পরমানন্দবাবুর ঘরের বাইরে একটুখানি উঠোন আছে। তার একধারে একটা গন্ধরাজ ফুলের গাছ দাঁড়িয়ে। রাত্রে মধুর সুরভি ছড়ায় গন্ধরাজ ফুল। শুভ্র নির্মল কুসুমদল পাতার ফাঁকে ফাঁকে জেগে থাকে রাতের অন্ধকারে।

    অলোকেন্দু মিত্র অতি সহজে মামলা ঘুরিয়ে দিলেন। নিপুণ দক্ষতায় অকাট্য কাগজপত্র তৈরি করে পরমানন্দবাবুর প্রতিপক্ষকে ধুলিসাৎ করে দিলেন। মামলার রায় বেরোবার পরের দিন অলোকেন্দুবাবু প্রতিবিম্বদের বাড়ি গেলেন তার মামার সঙ্গে দেখা করতে।
    পরমানন্দবাবু খবরটা আগেই পেয়েছেন। বোধহয় উকিলবাবুর অপেক্ষাতেই বসেছিলেন। অলোকেন্দুবাবু বলেছিলেন, ' বেয়াইমশাই আপনার কোর্টে যাবার দরকার নেই। আমিই অর্ডারটা বার করে আনব। আপনার ভাগ্নেরও কলেজ কামাই করে কোর্টে হাজিরা দেবার দরকার নেই। আমি সব সামলে নেব। আমার লোকজন আছে ওখানে ... '
    পরমানন্দবাবু বললেন, ' যা ভাল বোঝেন ... বলছেন যখন ... আমি আর কি বলব ... '

    পরমানন্দবাবু অলোকেন্দু মিত্রকে দেখে খুশিতে ভরে উঠলেন। বললেন, ' আসুন আসুন ... আপনার অপেক্ষাতেই ... '
    ----- ' হ্যাঁ ... ভালয় ভালয় সব হয়ে গেল। এ..ই, এই যে ... নতুন করে দলিল এনডর্স করিয়ে এনেছি। আর ট্যাঁ ফোঁ করতে পারবে না কোন ব্যাটা ... ডিডটা দেখে নিন ... '
    -----' ও আমি আর কি দেখব ... আমার তেমন বিষয়বুদ্ধি নেই। আপনি দেখে নিলেই হবে ... '
    ------ ' আচ্ছা ঠিক আছে তাই হবে। আপনি আমার কুটুম্ব হতে চলেছেন। আর ... ব্যাপার হল কি আপনার বিষয়বুদ্ধি নেই বলেই আপনাকে এত পছন্দ আমার ... '
    ----- ' ওঃ হো ... তাই নাকি ? তা ভাল তা ভাল ... আমার আর কিই বা দেবার ক্ষমতা আছে আপনাকে ... '
    ----- ' আছে আছে। খুব দামী জিনিস দেবার আছে ... '

    পরমানন্দবাবু তাকিয়ে রইলেন অলোকেন্দু মিত্রের মুখের দিকে।
    অলোকেন্দুই উত্তর দিলেন, ' আপনার ওই গাছের দুটো গন্ধরাজ ফুল যদি আমাকে দেন ... '
    পরমানন্দবাবু অনেক ভেবে কি বলবেন ভেবে না পেয়ে বললেন, ' আপনার মতো মানুষ আমি কখনও দেখিনি। অবশ্য আপনি যে কেমন মানুষ তা আপনার মেয়েকে দেখলেই বোঝা যায়। আমার ভাগ্নের কি এত সৌভাগ্য হবে ? '
    অলোকেন্দুবাবু বললেন, ' বরং উল্টোটা বলুন .... আমার মেয়ের কি এত সৌভাগ্য হবে .... '
    পরষ্পরের প্রতি শ্রদ্ধাশীল দুই অভিভাবক আর বিশেষ কিছু না বলে নীরবে বসে রইলেন খানিকক্ষণ।
    একটু পরে অলোকেন্দুবাবু বললেন, ' আচ্ছা দাদা আমি আজ উঠি ... প্রতিবিম্বের মনে হয় ফিরতে দেরি হবে। আপনি যদি দিয়ে দেন ... '
    ----- ' কি অলোকেন্দুবাবু ? '
    ---- ' ওই যে বললাম ... আপনার গাছের দুটো গন্ধরাজ ফুল ... '
    ----- ' ওঃহো ... সত্যিই তো ... হাঃ হাঃ ... ভাল কথা মনে করেছেন ... '
    পরমানন্দবাবু উঠে গিয়ে তার গাছের থেকে দুটো
    গন্ধরাজ ফুল তুলে এনে অলোকেন্দুবাবুর হাতে দিলেন।
    ----- ' এই নিন ... এ আর কি এমন ... এ গাছটায় সারা বছরই ফুল ফোটে। বর্ষাকালে সন্ধেবেলায় এলে দেখবেন গন্ধে ম ম করছে এখানে ... '
    ----- ' নিশ্চয়ই নিশ্চয়ই ... শীত, গ্রীষ্ম, বর্ষা সবসময়েই আসব। অবশ্যই আসব ... আসাটা তো আমার কর্ত্তব্য। আচ্ছা আসি এখন ... '

    অলোকেন্দুবাবু তার রুমালটা বাথরুমে গিয়ে কলের জলে ভিজিয়ে নিলেন, তারপর ফুলদুটো তাতে সযত্নে আলতো করে জড়িয়ে নিয়ে তার অ্যাটাচির এক কোনে রাখলেন। তারপর সাবধানে ঢাকা বন্ধ করে দিলেন।
    বললেন, ' চললাম দাদা ... হয়ত আবার শীঘ্রই দেখা হবে ... '

    অলোকেন্দু বাড়ি ফিরে বাসন্তীর ঘরে গিয়ে বললেন, ' নাও ... এই ফুলদুটো রাখ ... '
    বাসন্তীদেবী ভ্রু কুঁচকে বললেন, ' কিসের ফুল ? '
    অলোকেন্দুবাবু রুমাল খুলে গন্ধরাজ ফুল দুটো বার করে বাসন্তীকে দিয়ে বললেন, ' এই নাও ... খুব সাবধানে রেখ ... '
    ----- ' ওমা ... এ যে গন্ধরাজ ফুল দেখছি। আ আ আঃ ... কি সুন্দর বাস ... কোথায় পেলে গো ? এদিকে তো তেমন পাওয়া যায় না ... '
    ----- ' নাঃ ... এদিকে তেমন পাওয়া যায় না। আমার ওই মক্কেল ... ওই যে জ্যোতিষী ... তার বাড়ি গিয়েছিলাম একটা কাজে ... সেই দিল ফুল দুটো ... তার বাড়ির গাছের ... '
    ----- ' তাই নাকি ? তা ... দিল কেন ? ' জ্যোতিষীঠাকুরের কথা শুনে বাসন্তী আগ্রহে খাড়া হয়ে বসল।
    ----- ' সে বলল যে, এই ফুলদুটো গিন্নীমাকে দেবেন। খুব শিগ্গীর এই একইরকম দুটো ফুল নিয়ে এক যুবক আপনার সামনে আসবে। সেই হবে আপনার ছোট জামাই ... '
    বাসন্তীদেবী সরল বিশ্বাসে আপ্লুত হয়ে বিষ্ফারিত চোখে তার স্বামীর দিকে তাকিয়ে বললেন, ' সত্যি ! জয় মা কালি ... জয় মা কালি ... '
    ----- ' হ্যাঁ ... তাই তো বলল। সত্যি মিথ্যে জানি না ... ' অলোকেন্দুবাবু বললেন।
    ----- ' ছিঃ ... ও কথা বোল না। ওনাদের অনেক ক্ষমতা ... বুঝলে ... '
    কার অনেক ক্ষমতা, মানে ... জ্যোতিষীবাবার না মা কালির, সেটা ঠিক বোঝা গেল না।
    সে যাই হোক, অলোকেন্দুবাবু জামা খুলতে খুলতে বললেন, ' বটেই তো ... বটেই তো ... '

    সাগর আর রাত্রি অভয়চরণের পাড়ায় ঢুকল। বেশ নিরিবিলি শান্ত পাড়া। যেতে যেতেই দেখল, একটা রকে বয়স্ক লোকেদের আড্ডা জমে উঠেছে। তারা পলি উমরিগড়ের সাম্প্রতিককালের ব্যাটিং পারফরমেন্স নিয়ে উত্তেজিত আলোচনা করছে।
    আর একটু দূরে অল্পবয়স্ক কিছু যুবক বসে বসে উত্তমকুমারের সঙ্গে বোম্বাই ফিল্মের দুজন নায়কের তুলনামূলক আলোচনায় প্রবল এবং উত্তেজিত তর্কবিতর্ক করে যাচ্ছে। তর্ক এমন জায়গায় পৌঁছেছে যে কিছুক্ষণ পরে হাতাহাতি হবার উপক্রম হলে আশ্চর্যের কিছু নেই।

    সন্ধের শীত নামছে। গলির বাড়িতে বাড়িতে শাঁখে ফুঁ পড়ছে। পৌষের বাতাসে ছড়িয়ে যাচ্ছে বিষণ্ণ তিনটি পবিত্র শব্দকম্পন।

    অভয়বাবু দু কামরার ভাড়াবাড়িতে থাকেন। ওরা যখন সেখানে পৌঁছল, অভয়ের বৌ আরতি তখন শাঁখে ফুঁ দিচ্ছে। রাত্রি এবং সাগরকে ঘরে বসাল অভয়চরণ।
    ওদের মেয়ে চৈতালিকে ঘরে ঢুকেই দেখতে পেল সাগর। একুশ বাইশ বছর বয়স। তার আগে ও পরে দুটো ছেলে আছে অভয়চরণের। তারা এখন বাড়ি নেই। অভয়ের কথা মেনে চৈতালি সাগর এবং রাত্রির পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম করতে যাচ্ছিল। সাগর পা সরিয়ে নিল। রাত্রিও।
    সাগর বলল, ' প্রণাম করাটা কোন কাজের কথা নয়, শয়তানদের বিরুদ্ধে আমাদের এ জেহাদে সামিল হও ... সেটাই বড় কথা। '
    চৈতালি বেশ সুশ্রী দেখতে। চোখে একটা বিনয়মিশ্রিত সারল্য লেগে আছে। সে একপাশে দাঁড়িয়ে রইল স্কুলের হেডমিসট্রেসের ঘরে ডাক পাওয়া কিংকর্ত্তব্যবিমূঢ় ছাত্রীর মতো। কথাটা ঠিকমতো হৃদয়ঙ্গম করতে পারল না। রাত্রি বলল, ' বস না ... দাঁড়িয়ে আছ কেন ?'
    অভয়ও বলল, ' বস না ... বস। ইনি সাগর মন্ডল ... নাম শুনেছিস তো ? '
    চৈতালি এবার ঘাড় নেড়ে পরিষ্কার গলায় বলল, ' হ্যাঁ চিনি। কাশী বোস লেনে একবার দেখেছিলাম। উনি এবং ওনার ছেলেরা ক'টা বদমাশকে শায়েস্তা করেছিল ... '
    সাগর হেসে বলল, ' ও আচ্ছা ... ওই বেনীমাধব ঘোষের কেসটা ... বুঝতে পেরেছি ... তুমি কি তখন ওখানে ছিলে ? '
    ----- ' হ্যাঁ ... আমি আমার এক বন্ধুর বাড়িতে গিয়েছিলাম। সেই একবারই আপনাকে দেখেছিলাম ... '
    ----- ' আচ্ছা আচ্ছা। এবার বলতো চৈতালি তুমি কি করতে চাও ... মানে শ্বশুরবাড়ি ফিরে যেতে চাও নাকি .... '
    কথাটায় তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা গেল চৈতালির মধ্যে। সে বলে উঠল, ' না না ... কোনোমতেই না ...
    ওখানে গেলে আমি বাঁচব না ... অনেক কষ্টে পালিয়ে এসেছি ওখান থেকে ... আমাকে হাতে পেলে বাঁচতে দেবে না ... আপনি আমাকে বাঁচান ... ' বলে চৈতালি কাঁদতে লাগল। কেমন যেন জড়সড় হয়ে বসে রইল।
    বলল, ' ওদের অনেক টাকা। পুলিশের সঙ্গে খুব জানাশোনা ... ভীষণ ভয় করছে আমার। ওরা এখানেও চলে আসতে পারে ... সবসময়ে ভয় করে আমার। রাস্তায় ঘরের সামনে কারো ছায়া পড়লেও চমকে উঠি আমি। আমি কার ওপর ভরসা করে বাঁচব বলুন তো ? আমার মা বাবার জন্য কষ্টে বুক ভেঙে যায় আমার। কিন্তু আমি কি করব বলুন তো ? '
    মেয়ের যন্ত্রনার কথা শুনে অভয়বাবু মাথা নীচু করে অশ্রুসজল চোখে অসহায়ভাবে বসে রইলেন।
    এবার রাত্রি নীরবতা ভঙ্গ করল। সে বলল, ' তুমি কাঁদছ কেন চৈতালি ? তোমার সাগরদাদাকে তো তুমি চেন বললে। তার ওপর কি তোমার ভরসা হয় না ... বল ... ওই পোকামাকড়দের চূর্ণ বিচূর্ণ করে
    মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দেওয়া হবে। সব দেখতে পাবে ...'
    রাত্রির কথা শুনে জলে ভেজা সম্মোহিত চোখে নিষ্পলকে তাকিয়ে রইল চৈতালি রাত্রির মুখের দিকে। অভয়চরণের মনে হল ম্যাডামের কথাগুলোর মধ্যে এক দুর্দম অভয়বার্তা লুকিয়ে আছে।
    সাগর অচঞ্চল ভঙ্গীতে বসে রইল খাটে পা তুলে। সূর্য পাটে গেল ধীরে ধীরে।

    ( চলবে )

    ******************************************
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
    | | | | | ৬  | ৭  | ৮  | ৯  | ১০  | ১১  | ১২  | ১৩ | ১৪ | ১৫ | ১৬  | ১৭  | ১৮ | ১৯ | ২০ | ২১ | ২২  | ২৩  | ২৪  | ২৫  | ২৬ | ২৭ | ২৮  | ২৯  | ৩০ | ৩১  | ৩২  | ৩৩  | ৩৪ | ৩৫ | ৩৬  | ৩৭  | ৩৮  | ৩৯  | ৪০  | ৪২  | ৪৩  | ৪৪  | ৪৫  | ৪৬ | ৪৭  | ৪৮  | ৪৯  | ৫০  | ৫১  | ৫২ | ৫৩ | ৫৪ | ৫৫ | ৫৬ | ৫৭ | ৫৮ | ৫৯ | ৬০ | ৬১ | ৬২ | ৬৩ | ৬৪ | ৬৫ | ৬৬ | ৬৭ | ৬৮ | ৬৯ | ৭০ | ৭১ | ৭২ | ৭৩ | ৭৪ | ৭৫ | ৭৬ | ৭৭ | ৭৮ | ৭৯ | ৮০ | ৮১ | ৮২ | ৮৩ | ৮৪ | ৮৫ | ৮৬ | ৮৭ | ৮৮ | ৮৯ | ৯০ | ৯১ | ৯২ | ৯৩ | ৯৪ | ৯৫ | ৯৬ | ৯৭ | ৯৮ | ৯৯ | ১০০ | ১০১ | ১০২ | ১০৩ | ১০৫ | ১০৬ | ১০৭ | ১০৮ | ১০৯ | ১১০ | ১১২ | ১১৩ | ১১৪ | ১১৫ | ১১৬ | ১১৭ | ১১৮ | ১১৯ | ১২০ | ১২১ | ১২২ | ১২৩ | ১২৪ | ১২৫ | ১২৬ | ১২৭ | ১২৮ | ১২৯ | ১৩০ | ১৩১ | ১৩২ | ১৩৩ | ১৩৪ | ১৩৫ | ১৩৬ | ১৩৭ | ১৩৮ | ১৩৯ | ১৪০ | ১৪১ | ১৪২ | ১৪৩ | ১৪৪ | ১৪৫ | ১৪৬ | ১৪৭ | ১৪৮ | ১৫০ | ১৫১ | ১৫২ | ১৫৩ | ১৫৪ | ১৫৫ | ১৫৬ | ১৫৭ | ১৫৮ | ১৫৯ | ১৬০ | ১৬২ | ১৬৩ | ১৬৪ | ১৬৫ | ১৬৬ | ১৬৭
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। হাত মক্সো করতে মতামত দিন